সাতক্ষীরায় মসজিদে ঢুকে নামাজে বাঁধা হিন্দু যুবকের : মিডিয়া ও ‘সুশীল সমাজ’ নীরব কেন এখন!
সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় শিবপুর ইউনিয়নের বারপোতা মসজিদে মুসল্লিদের নামাজে বাঁধাদানের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে মসজিদে ঢুকে নামাজরত মুসল্লিদের ডিঙ্গিয়ে হরে কৃষ্ণ হরে রাম বলে ইমামকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী এক যুবক।
সুত্রে জানা যায়, নামাজরত অবস্থায় মুসল্লীরা যখন সিজদারত ছিলেন, তখন তাদেরকে ডিঙিয়ে গিয়ে ইমামকে নামায থেকে টেনে তুলে ধরে ঐ যুবক বলতে থাকে, “তোদের দিন শেষ, আমাদের দিন শুরু, হরে কৃষ্ণ হরে রাম।”
গত শুক্রবার ১৫ এপ্রিল মাগরিবের নামাজের সময় এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনা শুনে প্রথমে যেকেউ ভেবে নিতে পারেন যে, এটা হয়তো হিন্দুত্ববাদী ভারতের অসহায় মুসলিমদের সাথে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা। এমনকি স্বাভাবিক অবস্থায় ভারতের উগ্র হিন্দুরাও হয়তো এভাবে মসজিদে ঢুকে নামাজরত মুসলিমদের টেনে উঠানোর সাহস করেনি এখন পর্যন্ত। তাহলে বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দুরা কি উগ্রতায় হিন্দুত্ববাদী ভারতের হিন্দু সন্ত্রাসীদেরকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে, নাকি ভারতের দাদাবাবুদের কাছ থেকে তারা বাংলাদেশকে ভারতের অংশ করার কোন আগাম সংবাদ পেয়ে অতি ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে – এমন প্রশ্ন করছেন এখন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
এখানে উল্লেখ্য যে, এই ঘটনার ঠিক একদিন আগেই ভারতের হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠনের আতুরঘর আরএসএস’এর প্রধান মোহন ভগবত হরিদ্বারে এক সভায় বলেছে, আগামী ১৫ বছরের মধ্যেই নাকি তারা মুসলিমমুক্ত অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করে ফেলবে। আর যে বা যারাই এই কাজে বাঁধা দিতে আসবে, তারাই নাকি শেষ হয়ে যাবে। মোহন ভগবতের এই ঘোষণা, সাম্প্রতিক ভারতে মুসলিমবিরোধী সহিংসতা বৃদ্ধি আর সাতক্ষীরার এই যুবকের ঘটনা একই সুত্রে গাঁথা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ।
ইমামের উপর হামলাকারী ঐ হিন্দু সন্ত্রাসীর নাম অশোক কুমার সরকার। সে শিবপুর ইউনিয়নেরই বাঁশতলা গ্রামের বাসিন্দা। তার এমন কাজে মসজিদের মুসল্লি এবং এলাকাবসির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
নামাজ পরতে আসা একজন মুসল্লি রিয়াসাদ আলম জানান, ‘মসজিদের উত্তর পাশে একটি মন্দির রয়েছে। সেখানে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে পূজা চলছিল। পুজার ঐ অনুষ্ঠানে ৪০০-৫০০ জন হিন্দু উপস্থিত ছিল।’
সেখান থেকেও তাকে কেউ এমন কাজের উস্কানি দিয়েছে কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
মসজিদের ইমাম মোহাম্মাদ আবু সাঈদ ঘটনার বর্ণনা দেন এভাবে- “ইফতারের পর মসজিদের মুসল্লিরা সবাই মাগরিবের নামায আদায়রত ছিলেন। দ্বিতীয় রাকাতে বৈঠকে থাকা অবস্থায় একজন হিন্দু ধর্মের ভাই সামনে গিয়ে আমার দুই হাত ধরে টেনে তুলে। এরপর বলতে থাকে, ‘তোমাদের আর সময় নাই’। এরপর তাদের ধর্মের যে গানগুলো সেটা বলা শুরু করে।”
“আমি মনে করি, এটা আমাদের মুসলিমদের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের মুসলমানরা হাঙ্গামা-দাঙ্গা বাঁধিয়ে দিচ্ছে বলে আমাদের উপর দোষ দেয়। কিন্তু আজ আমি দেখলাম সম্পূর্ণ বিপরীত।”
আমরাও তাই মনে করি- এটা বংলাদেশ ও এদেশের মুসলিমদের বিরুদ্ধে এক সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের ফসল; যে ষড়যন্ত্রে শামিল রয়েছে দেশের এদেশের হলুদ মিডিয়া, হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন, দালাল হাসিনা সরকার এবং কথিত বুদ্ধিজীবী নামক দালালেরা।
এই দালাল মিডিয়া এবং কথিত বুদ্ধিজীবীরা নবী অবমাননাকারি শ্যামল কান্তিকে কান ধরে উঠবস করালে নিজেরা কান ধরে ছবি পোস্ট করে প্রতিবাদ করে, কিন্তু নামায ফেরত অধ্যক্ষকে ঢিল দিয়ে পানিতে ফেলে দিলে তারা শিক্ষকের অমর্যাদার প্রতিবাদ করার সময় পায়না।
এরা নবী অবমাননার ঘটনা ঘটলেই আইডি হ্যাক হওয়ার গল্প জুড়ে দেয়; অথচ টিপ নিয়ে হিন্দু নারীর মিথ্যা মামলাকে পুঁজি করে নাজমুল তারেককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে চায়। টিপ পরে আন্দোলনে নেমে যায়। আর হৃদয় মণ্ডলকে স্পষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে ‘লোক-দেখানো’ গ্রেফতার করলেও এরা চেঁচিয়ে বলে- ‘ওগো, আমাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাও।’
হিন্দুদের উপর কোন অভিযোগ পর্যন্ত এরা মেনে নেয় না, অথচ মুসলিমদের উপর মিথ্যা বানোয়াট মামলা করলে প্রমাণ ছাড়াই তারা ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেত থাকে। হিন্দুরা দাঙ্গা বাঁধানোর মতো ঘটনা ঘটালেও তারা হিন্দুদের পক্ষেই ওকালতি করে; এমনকি ভারত বাংলাদেশকে দখলের হুমকিতে দিলেও এরা নীরব থাকে।
এটাই হছে বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতা, আর এটাই হচ্ছে কথিত বুদ্ধিজীবী আর দালাল মিডিয়ার প্রকৃত চেহারা। এখানে দিন দিন ইসলামকে ভালবাসা মুসলিমরাই সংখ্যালঘুতে পরিণত হচ্ছে। আর ভারতের দাদাবাবুদের আশীর্বাদপুষ্টরা দিন দিন আরও আপনজন আর কাছের মানুষ হচ্ছে।
সাতক্ষীরার এই ঘটনা আমাদেরকে সেটাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে, ভারতে পূর্ণ মাত্রায় মুসলিম গণহত্যা শুরু হলে (বিশ্বখ্যাত গণহত্যা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে ভারত চূড়ান্ত মুসলিম গণহত্যার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে) বাংলাদেশের মুসলিমরাও যে তাদের সহজ টার্গেট পরিণত হবে, আর এদেশের হিন্দুদের চেহারাও যে তখন ভারতের উগ্র হিদু সন্ত্রাসীদের মূর্তি ধারন করবে- এমনটাই মত বিশ্লেষকদের।
বিশ্লেষকরা এটাও বলছেন যে, সম্মিলিত দালাল জোট তখন ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘু’দের রক্ষার জন্য ভারতীয় বাহিনীকে ‘আবারো বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করতে সাহায্য করার’ আবেদন জানাতে পারে। আর হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন ও ‘হিন্দুয়ায়িত ছাত্রলীগ’ তখন তাদের অগ্রবর্তী বাহিনীর ভূমিকা পালন করবে বলেও মনে করেন তাঁরা।
বাংলাদেশের মুসলিমদের তাই এখনই এই ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। তা না হলে হিন্দুত্ববাদীদের নখর থাবার নীচে চাপা পরা ভারতীয় মুসলিমদের মতোই রক্তলাল ভবিষ্যতের মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশের মুসলিমদেরকেও- এমনটাই মনে করেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
তথ্যসূত্র :
১। সাতক্ষীরায় মসজিদে ঢুকে নামাজে বাঁধা দেওয়ায় হিন্দু যুবক আটক
– https://tinyurl.com/2ysw5n62
২। ‘আগামী ১৫ বছরে তৈরি হবে অখণ্ড ভারত, যে বাধা দিতে আসবে শেষ হয়ে যাবে,’ দাবি ভাগবতের
– https://tinyurl.com/84h5mkj6
সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় শিবপুর ইউনিয়নের বারপোতা মসজিদে মুসল্লিদের নামাজে বাঁধাদানের ঘটনা ঘটেছে। সেখানে মসজিদে ঢুকে নামাজরত মুসল্লিদের ডিঙ্গিয়ে হরে কৃষ্ণ হরে রাম বলে ইমামকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী এক যুবক।
সুত্রে জানা যায়, নামাজরত অবস্থায় মুসল্লীরা যখন সিজদারত ছিলেন, তখন তাদেরকে ডিঙিয়ে গিয়ে ইমামকে নামায থেকে টেনে তুলে ধরে ঐ যুবক বলতে থাকে, “তোদের দিন শেষ, আমাদের দিন শুরু, হরে কৃষ্ণ হরে রাম।”
গত শুক্রবার ১৫ এপ্রিল মাগরিবের নামাজের সময় এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনা শুনে প্রথমে যেকেউ ভেবে নিতে পারেন যে, এটা হয়তো হিন্দুত্ববাদী ভারতের অসহায় মুসলিমদের সাথে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা। এমনকি স্বাভাবিক অবস্থায় ভারতের উগ্র হিন্দুরাও হয়তো এভাবে মসজিদে ঢুকে নামাজরত মুসলিমদের টেনে উঠানোর সাহস করেনি এখন পর্যন্ত। তাহলে বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দুরা কি উগ্রতায় হিন্দুত্ববাদী ভারতের হিন্দু সন্ত্রাসীদেরকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে, নাকি ভারতের দাদাবাবুদের কাছ থেকে তারা বাংলাদেশকে ভারতের অংশ করার কোন আগাম সংবাদ পেয়ে অতি ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে – এমন প্রশ্ন করছেন এখন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
এখানে উল্লেখ্য যে, এই ঘটনার ঠিক একদিন আগেই ভারতের হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠনের আতুরঘর আরএসএস’এর প্রধান মোহন ভগবত হরিদ্বারে এক সভায় বলেছে, আগামী ১৫ বছরের মধ্যেই নাকি তারা মুসলিমমুক্ত অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করে ফেলবে। আর যে বা যারাই এই কাজে বাঁধা দিতে আসবে, তারাই নাকি শেষ হয়ে যাবে। মোহন ভগবতের এই ঘোষণা, সাম্প্রতিক ভারতে মুসলিমবিরোধী সহিংসতা বৃদ্ধি আর সাতক্ষীরার এই যুবকের ঘটনা একই সুত্রে গাঁথা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ।
ইমামের উপর হামলাকারী ঐ হিন্দু সন্ত্রাসীর নাম অশোক কুমার সরকার। সে শিবপুর ইউনিয়নেরই বাঁশতলা গ্রামের বাসিন্দা। তার এমন কাজে মসজিদের মুসল্লি এবং এলাকাবসির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।
নামাজ পরতে আসা একজন মুসল্লি রিয়াসাদ আলম জানান, ‘মসজিদের উত্তর পাশে একটি মন্দির রয়েছে। সেখানে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে পূজা চলছিল। পুজার ঐ অনুষ্ঠানে ৪০০-৫০০ জন হিন্দু উপস্থিত ছিল।’
সেখান থেকেও তাকে কেউ এমন কাজের উস্কানি দিয়েছে কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
মসজিদের ইমাম মোহাম্মাদ আবু সাঈদ ঘটনার বর্ণনা দেন এভাবে- “ইফতারের পর মসজিদের মুসল্লিরা সবাই মাগরিবের নামায আদায়রত ছিলেন। দ্বিতীয় রাকাতে বৈঠকে থাকা অবস্থায় একজন হিন্দু ধর্মের ভাই সামনে গিয়ে আমার দুই হাত ধরে টেনে তুলে। এরপর বলতে থাকে, ‘তোমাদের আর সময় নাই’। এরপর তাদের ধর্মের যে গানগুলো সেটা বলা শুরু করে।”
“আমি মনে করি, এটা আমাদের মুসলিমদের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র। বাংলাদেশের মুসলমানরা হাঙ্গামা-দাঙ্গা বাঁধিয়ে দিচ্ছে বলে আমাদের উপর দোষ দেয়। কিন্তু আজ আমি দেখলাম সম্পূর্ণ বিপরীত।”
আমরাও তাই মনে করি- এটা বংলাদেশ ও এদেশের মুসলিমদের বিরুদ্ধে এক সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের ফসল; যে ষড়যন্ত্রে শামিল রয়েছে দেশের এদেশের হলুদ মিডিয়া, হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন, দালাল হাসিনা সরকার এবং কথিত বুদ্ধিজীবী নামক দালালেরা।
এই দালাল মিডিয়া এবং কথিত বুদ্ধিজীবীরা নবী অবমাননাকারি শ্যামল কান্তিকে কান ধরে উঠবস করালে নিজেরা কান ধরে ছবি পোস্ট করে প্রতিবাদ করে, কিন্তু নামায ফেরত অধ্যক্ষকে ঢিল দিয়ে পানিতে ফেলে দিলে তারা শিক্ষকের অমর্যাদার প্রতিবাদ করার সময় পায়না।
এরা নবী অবমাননার ঘটনা ঘটলেই আইডি হ্যাক হওয়ার গল্প জুড়ে দেয়; অথচ টিপ নিয়ে হিন্দু নারীর মিথ্যা মামলাকে পুঁজি করে নাজমুল তারেককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে চায়। টিপ পরে আন্দোলনে নেমে যায়। আর হৃদয় মণ্ডলকে স্পষ্ট প্রমাণ সাপেক্ষে ‘লোক-দেখানো’ গ্রেফতার করলেও এরা চেঁচিয়ে বলে- ‘ওগো, আমাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাও।’
হিন্দুদের উপর কোন অভিযোগ পর্যন্ত এরা মেনে নেয় না, অথচ মুসলিমদের উপর মিথ্যা বানোয়াট মামলা করলে প্রমাণ ছাড়াই তারা ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেত থাকে। হিন্দুরা দাঙ্গা বাঁধানোর মতো ঘটনা ঘটালেও তারা হিন্দুদের পক্ষেই ওকালতি করে; এমনকি ভারত বাংলাদেশকে দখলের হুমকিতে দিলেও এরা নীরব থাকে।
এটাই হছে বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতা, আর এটাই হচ্ছে কথিত বুদ্ধিজীবী আর দালাল মিডিয়ার প্রকৃত চেহারা। এখানে দিন দিন ইসলামকে ভালবাসা মুসলিমরাই সংখ্যালঘুতে পরিণত হচ্ছে। আর ভারতের দাদাবাবুদের আশীর্বাদপুষ্টরা দিন দিন আরও আপনজন আর কাছের মানুষ হচ্ছে।
সাতক্ষীরার এই ঘটনা আমাদেরকে সেটাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে, ভারতে পূর্ণ মাত্রায় মুসলিম গণহত্যা শুরু হলে (বিশ্বখ্যাত গণহত্যা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে ভারত চূড়ান্ত মুসলিম গণহত্যার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে) বাংলাদেশের মুসলিমরাও যে তাদের সহজ টার্গেট পরিণত হবে, আর এদেশের হিন্দুদের চেহারাও যে তখন ভারতের উগ্র হিদু সন্ত্রাসীদের মূর্তি ধারন করবে- এমনটাই মত বিশ্লেষকদের।
বিশ্লেষকরা এটাও বলছেন যে, সম্মিলিত দালাল জোট তখন ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘু’দের রক্ষার জন্য ভারতীয় বাহিনীকে ‘আবারো বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করতে সাহায্য করার’ আবেদন জানাতে পারে। আর হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন ও ‘হিন্দুয়ায়িত ছাত্রলীগ’ তখন তাদের অগ্রবর্তী বাহিনীর ভূমিকা পালন করবে বলেও মনে করেন তাঁরা।
বাংলাদেশের মুসলিমদের তাই এখনই এই ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। তা না হলে হিন্দুত্ববাদীদের নখর থাবার নীচে চাপা পরা ভারতীয় মুসলিমদের মতোই রক্তলাল ভবিষ্যতের মোকাবিলা করতে হবে বাংলাদেশের মুসলিমদেরকেও- এমনটাই মনে করেন ইসলামি চিন্তাবীদগণ।
লেখক : আব্দুল্লাহ বিন নজর
তথ্যসূত্র :
১। সাতক্ষীরায় মসজিদে ঢুকে নামাজে বাঁধা দেওয়ায় হিন্দু যুবক আটক
– https://tinyurl.com/2ysw5n62
২। ‘আগামী ১৫ বছরে তৈরি হবে অখণ্ড ভারত, যে বাধা দিতে আসবে শেষ হয়ে যাবে,’ দাবি ভাগবতের
– https://tinyurl.com/84h5mkj6
Comment