Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ১৯শে রমাদান, ১৪৪৩ হিজরি।।২১ শে এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ১৯শে রমাদান, ১৪৪৩ হিজরি।।২১ শে এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

    ফেনীতে মুসলিম ছাত্রীর বোরকা নিয়ে শিক্ষক পরিমলের ধৃষ্টতাপূর্ণ কটূক্তি


    ভারতে হিজাব নিষিদ্ধের পরেই বাংলাদেশে অবস্থিত হিন্দুত্ববাদীদের দালালরা মুসলিমদের বোরকাসহ ইসলামের বিধি বিধান নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য শুরু করেছে; আর এই কাজে অগ্রবর্তী ভূমিকা পালন করছে অখণ্ড ভারতের স্বপ্নে বিভোর হিন্দুরা। অপরাধীরা হিন্দু ধর্মাবলম্বী হওয়ায় ভারতের চাপে ও ভয়ে এসব ঘটনার সঠিক বিচারও হচ্ছে না। ফলে দিনকে দিন তাদের দুঃসাহস বেড়েই চলেছে।

    এরই ধারাবাহিকতায় এবার বোরকা নিয়ে বাজে মন্তব্য করেছে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষক পরিমল চন্দ্র ভৌমিক।

    বুধবার (২০ এপ্রিল) সকালে ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার দক্ষিণ নেয়াজপুর মকবুল আহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। গত সোমবার গণিত বিষয়ের ক্লাসে শিক্ষক পরিমল চন্দ্র ভৌমিক শিক্ষার্থীদের বোরকা-হিজাব নিয়ে নানা ধরনের কটুক্তি করে। সে ক্লাসে এক ছাত্রীকে সবার সামনে বোরকা হিজাব পরে আসায় অপমান করেন এবং বোরখা পরে আসতে নিষেধ করে।

    পরবর্তীতে এলাকাবাসী ও স্কুলের শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে দুপুরে স্কুল পার্শ্ববর্তী ফেনী নোয়াখালী মহাসড়কে বেকের বাজার নামক স্থানে শিক্ষক পরিমল চন্দ্র ভৌমিক এর শাস্তির দাবিতে অবরোধসহ মানববন্ধন করে।

    ভুক্তভোগী ৯ম শ্রেণির ছাত্রী আফছানা আফরোজ তানহা জানায়, আমাকে বলা হয়েছে ‘বোরকা হিজাব গায়ে দেয়া যাবে না। হুজুরগিরি করলে বাড়িতে করতে, স্কুলে না আসতে। ৩-৪ দিন ধরে আমাকে এই কথা বলতেছে।’

    শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর দাবি, বোরকা ও হিজাব নিয়ে কটূক্তিকারী শিক্ষক পরিমল চন্দ্র ভৌমিকের পদত্যাগ চাই এবং তার কঠিন শাস্তি চাই।

    দাগনভূঞা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজিজুল হক জানান, দক্ষিণ নেয়াজপুর মকবুল আহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিযুক্ত শিক্ষক পরিমল চন্দ্র ভৌমিক এর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি ছড়িয়ে পড়ায় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

    ইতিপূর্বেও,২০২২ সালের এসএসসি শিক্ষার্থীরা হিজাব পড়ে যাওয়ায় কলেজের প্রধান শিক্ষক সুনীল চন্দ্র বোরকা ও হিজাব নিয়ে কটুক্তি করেছে। সে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বাদেশ্বর ইউনিয়নের নাছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান শিক্ষক।

    ১৫/০৩/২২ তারিখ দশম শ্রেণীর ছাত্রীরা বোরকা এবং হিজাব পরে স্কুলে যাওয়ায় সুনিল স্যার ছাত্রীদের নির্দেশ দেয় তা খুলে ফেলতে। বোরকা না খোলায় এক পর্যায়ে রেগে নিজের হাতে টেনে হিচড়ে বোরখা খোলতে শুরু করে। আর অশ্রাব্য গালাগালি করে বলতে থাকে বোরকা বা হিজাব পরলে ভুতের মত লাগে। নেকাবের নিচে খারাপ মানুষ থাকে।

    এমনিভাবে, চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে (জেবি) হিজাব নিষিদ্ধ করেছে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক তুষার কান্তি বড়ুয়া। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) হিজাব পরিধান করে এক ছাত্রী স্কুলে গেলে তাকে হেনস্থা ও বেত্রাঘাত করে।

    এগুলো ভারেতের কোন ঘটনা নয় বাংলাদেশের ঘটনা। বর্তমানে চলমান ঘটনাগুলো থেকে বুঝা যায় অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার দিবাস্বপ্নের সাথে এদেশের হিন্দুত্ববাদীরা কতটা একাত্ম হয়ে গিয়েছে। তাই প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করে এবং এদের বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করে এখনি হিন্দুত্ববাদীদের প্রভাব খর্ব করে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামিক চিন্তাবীদগণ।


    তথ্যসূত্র :

    ১। ফেনীতে ছাত্রীর বোরকা নিয়ে কটূক্তি
    https://tinyurl.com/ybms4ezb
    ২। হিজাবের নীচে খারাপ মানুষ থাকে, নেকাব পরলে ভূতের মত লাগে: অধ্যক্ষ
    https://tinyurl.com/yh24n5k6
    ৩। সহপাঠীর ভিডিও প্রতিবাদ:
    https://fb.watch/bSJw5r-BWv/
    ৪। মিরসরাইয়ে হিজাব পরায় স্কুলছাত্রীকে হেনস্থা ও বেত্রাঘাতের অভিযোগ
    https://tinyurl.com/bdfy2jxh





    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    “আমরা ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা করেছি, মুসলিম গণহত্যা শুরু হবে পূর্ব উত্তরপ্রদেশ থেকে” : উগ্র হিন্দু সন্ন্যাসী ইয়াতি কৃষ্ণানন্দ


    পূর্ব উত্তরপ্রদেশ থেকে ব্যাপক মুসলিম গণহত্যা শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে উগ্র হিন্দু সন্ন্যাসী ইয়াতি কৃষ্ণানন্দ। এমনিতেই ভারতে মুসলিম গণহত্যার আগুন জ্বলছে, ক্ষুদ্র পরিসরে সেটা শুরুও হয়ে গেছে; আর ব্যপকভিত্তিক মুসলিম গণহত্যার চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে। সেই আগুনে নিয়মিত ঘি ঢেলে যাচ্ছে সাধু সন্ন্যাসীর নামধারী উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসী ধর্মগুরুরা। এসব উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসী ধর্মগুরুরা প্রকাশ্যে মুসিলমদের গণহত্যা চালানোর ঘোষণা দিচ্ছে।
    গত কয়েকমাস আগে হরিদ্বারের ধর্ম সংসদসহ আরো কয়েকটি জায়গায় মুসলিমদের গণহত্যার ডাক দেয় হিন্দুত্ববাদী ধর্মগুরু যতি নরসিংহানন্দ।
    এবার ঐ নরসিংহের পথ ধরেই মুসলমানদের গণহত্যার আহ্বান জানানো হিন্দু সন্ন্যাসী ইয়াতি কৃষ্ণানন্দের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
    এই হিন্দুত্ববাদী প্রস্তাবিত গণহত্যার জন্য একটি তফসিল ঘোষণা করেছে; এতে সে পূর্ব উত্তরপ্রদেশ থেকে এটি শুরু হবে বলেও জানিয়েছে।ভিডিওতে দেখা যায়, উগ্র সাধু সন্ত্রাসী ইয়াতি কৃষ্ণানন্দ ঘোষণা করছে যে, প্রস্তাবিত গণহত্যা শুরু হবে পূর্বাচল তথা (পূর্ব উত্তরপ্রদেশ) থেকে।
    “আমরা ধর্ম যুদ্ধ ঘোষণা করেছি।”বাকি ক্লিপটিতে, তাকে দেখা যায়, সে হিন্দুদেরকে চূড়ান্ত লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হতে প্ররোচিত করতে বলছে, যে তারা অনেক বেশি সময় ধরে ঘুমিয়েছে। এখন জেগে ওঠা এবং মুসলিমদের মোকাবেলা করার সময় এসেছে।
    সে মুসলিমদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধের জন্য গুরুত্বারোপ করে। সকলকে হিন্দুদের একত্রিত করতে মুসলিম গণহত্যাকে “ধর্মযুদ্ধ” হিসেবে আখ্যায়িত করে। সে হিন্দুদের উসকনি দিয়ে বলেছে, মুসলিমরা নাকি ইতিমধ্যে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে।এভাবেই প্রকাশ্যে মুসলিম গণহত্যার ঘোষণা দিয়ে উগ্র হিন্দু সন্ন্যাসীরা মুসলিম গণহত্যা বাস্তবায়নের চূড়ান্ত ধাপের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্লেষকরা তাই বলছেন, মুসলিমরা যদি এখনো সচেতন না হোন, কিংবা নিজেদের জান-মাল-ইজ্জত-আব্রুর হেফাজতের ফিকির শুরু না করেন, তাহলে হয়তো তাদের জন্য অপেক্ষা করছে রক্তাক্ত এক নিকট ভবিষ্যৎ।
    তথ্যসূত্র:
    1. Hindu Monk Announces ‘Dharam Yudh’ against Muslims

    2. video link:
    https://tinyurl.com/yh793vmz



    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মুসলিমদেরকে উগ্র হিন্দুত্ববাদী নেতার হুমকি: ১৫ বছরে অখন্ড ভারত গড়া হবে


      আগামী ১৫ বছরের মধ্যে অখন্ড ভারত গড়া হবে। এই পথে বাধাদানকারীদের ধ্বংস করে দেওয়া হবে বলে মুসলমানদেরকে হুমকি দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আরএসএস’ প্রধান মোহন ভাগবত।হরিদ্বারে এক মন্দিরে “মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা” অনুষ্ঠানে বক্তৃতা প্রদানকালে প্রবল আত্মবিশ্বাসের সাথে এমনটিই বলেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী এই সংগঠনটির প্রধান। সে আরো বলেছে, অখন্ড ভারতের এজেন্ডা আরএসএস এর জন্য সব সময় শীর্ষে রয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে ঘুরেফিরে এই ইস্যুটিই বারবার টেনে আনছিল সে।
      সন্ত্রাসবাদী এই নেতা আরো বলে,”সনাতন ধর্মই হিন্দু ধর্ম। বিশ থেকে পঁচিশ বছরের মধ্যে ভারত অখন্ড ভারত হবেই। কিন্তু যদি আরও একটু চেষ্টা করি, তাহলে স্বামী বিবেকানন্দ এবং ঋষি অরবিন্দের স্বপ্নের অখণ্ড ভারত ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যেই সম্পন্ন হবে। এটাকে কেউ আটকাতে পারবে না। যে মাঝখানে আসবে তাকে ধ্বংস করা হবে। যাঁরা সঙ্গে আসবে আসো, নইলে রাস্তা থেকে সরে যাও”তার বক্তব্যে আরো ফুটে উঠে হিন্দুরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য হিন্দুদের তোড়জোড় ও পরিশ্রমের কথা। সে বলে,”আমরা এক হয়ে দেশের জন্য জীবন-মরণ পণ করছি।ভাগবত জানিয়েছে যে, আমরা আলাদা, আমরা বিভিন্ন। কিন্তু আমরা পৃথক নই। দেশের জন্য আমরা প্রাণ দিতে শুরু করেছি এবং সবাইকেই এটা অনুসরণ করা উচিত।”
      হিন্দুদের সশস্ত্র হবার আহবান জানিয়ে সে বলে, “আমরা অহিংসার কথা বলব এবং হাতে লাঠিও রাখব। কারণ এই পৃথিবী শক্তি ছাড়া মানে না।”
      উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন ‘আরএসএস’ প্রধানের বক্তব্য থেকে কয়েকটি বিষয় লক্ষণীয়।প্রথমত, রামরাজ্য বা অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠার জন্য মুশরিকরা সুপরিকল্পিতভাবে আগাচ্ছে। তারা তাদের লক্ষ্য স্থির করেছে, লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তারা জনসমর্থন আদায় করছে উগ্রবাদী বক্তৃতা দিয়ে। তারা তাদের যুবকদের প্রশিক্ষিত করছে অস্ত্র দিয়ে। তারা সাধারণ মানুষদের অস্ত্র ধরতে আহবান জানাচ্ছে এবং তাদের শত্রুদের স্পষ্টরূপে হুমকি বা থ্রেট দিচ্ছে যে, যারাই তাদের সামনে আসবে তাদেরকেই ধ্বংস করে দেওয়া হবে।সাধারণ হিন্দুদের উৎসাহ ধরে রাখতে তারা আশ্বাস দিচ্ছে যে, মাত্র ১৫ বছরেই তারা তাদের স্বপ্নের হিন্দুরাষ্ট্র কায়েম করবে। তারা মিছিলের নামে মুসলিম মহল্লাগুলোতে ধ্বংসলীলা চালাচ্ছে, আবার এই ধ্বংসলীলাকে জাস্টিফাই করছে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে যে মুসলিমরাই নাকি আগে পাথর ছুড়ে আক্রমণ করছে। হিন্দু যুবকদের ইসলাম অবমাননাকর স্লোগান দেবার অংশটুকু কৌশলে এড়িয়ে যায়।হকপন্থি আলেমগণ ও ইসলামি বিশ্লেষকরা মনে করেন, মুসলিমদের উচিৎ এখনই প্রস্তুতি গ্রহণ করা। আজ ভারতে উগ্র হিন্দুরা সম্পূর্ণরূপে তৎপর হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশেও উগ্র হিন্দুরা তৎপরতা বাড়াচ্ছে। তাই এই মুহুর্তে সকল মুসলিমদের উচিৎ শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে নিজেদেরকে প্রস্তুত করা।












      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        কাশ্মীরে সড়ক দূর্ঘটনায় দখলদার ১৩ ভারতীয় সেনা হতাহত

        কাশ্মীরের শ্রীনগরে ট্রাকের সাথে সংঘর্ষে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সেনাদের একটি বাস দূর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এই ঘটনায় দেশটির ১২ সেনা আহত এবং অপর এক সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

        স্থানীয় সংবাদ সংস্থাগুলো জানা যায়, শ্রীনগরের হায়দারপোরা এলাকা অতিক্রমকালে একটি ট্রাক সজোরে ধাক্কা দেয় হিন্দুত্ববাদী দখলদার সেনাদের গাড়িকে। এতে ১৩ জন সেনা আহত হয়।

        যাদের মাঝে কয়েকজনের অবস্থায়ই ছিল আশংকাজনক। এসময় গুরুতর আহত এক সিআরপিএফ কন্সটেবলকে হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানেই সে মারা যায়।

        কাশ্মীরি মাজলুম মুসলিমদের উপর যুগ যুগ ধরে জুলুম চালিয়ে আসছে হিন্দুত্ববাদী ভারতের কুখ্যাত এই ‘CRPF’ বাহিনী।

        আলহামদুলিল্লাহ, বর্তমানে অসীম সাহসী কাশ্মীরি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে মারা যাওয়া ছাড়াও কিছুদিন পরপরই নিজেদের রাইফেল দিয়ে আত্মহত্যা কিংবা দূর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রায়ই মারা যাচ্ছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক CRPF সেনা।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ১) বাংলাদেশে ইসলামকে অবমাননা করীদেরকে টার্গেট কিলিং এর আওতায় আনতে হবে যেমন টার্গেট আনা হয়েছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবমাননা কারিদেকে
          ২) ভারতের মুসলমানরা যার কাছে যা আছে তা নিয়ে প্রস্তুত হয়ে যেতে হবে তারা আমাদেরকে হত্যা করতে আসলে উল্টো আমরা তাদেরকে হত্যা করে দিব
          ৩) ভারত উপমহাদেশের কাফেরদের প্রতি আমাদের হুমকি আমরা এই উপমহাদকে অখন্ড ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করব ইনশাল্লাহ যে আমাদেরকে বাঁধা দিবে তারাই ধ্বংস হয়ে যাবে বিইজনিল্লাহ।
          পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

          Comment

          Working...
          X