মৃত্যুপুরী কাশ্মীর : স্বাধীনতা যেখানে আজো আগ্রাসী হিন্দুত্ববাদের শেকলে বাঁধা
কাশ্মীর একটি স্বাধীন রাজ্য, অথচ বিগত ৭৫ বছর ধরে কাশ্মীরকে গায়ের জোরেই দখল করে রেখেছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। কথিত জাতিসংঘে কথিত ‘গণতান্ত্রিক ভোট’ এর দ্বারা কাশ্মীর এর ভাগ্য নির্ধারণ করার কথা বলা হলেও, আজ অবধি সেই গণভোটের আয়োজন করেনি তারা। বরং উল্টো জোর জবরদস্তি করে কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে তাদের বশ্যতা স্বীকার করে নেবার জন্য একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘন করে আসছে ‘সন্ত্রাসী’ এ দেশটি।
১৯৮৯ সালে স্বাধীনতার জন্য হিন্দুত্ববাদী ভারতের বিপক্ষে কাশ্মীরি মুসলিমরা লড়াই শুরু করলে সেই থেকে আরও বেড়ে যায় তাদের পাশবিকতা। শুধুমাত্র বিগত ৩৩ বছরেই এই দখলদার নরপশুরা প্রায় ৯৬,০০০ কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করেছে। শুধুমাত্র বিগত ৩৩ বছরেই এই দখলদার নরপশুরা প্রায় ৯৬ হাজার কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করেছে। এর মধ্যে পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়ে ‘শহীদ’ হয়েছেন প্রায় ৭ হাজার ২৫০ জন কাশ্মিরী মুসলিম।
এছাড়াও প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার বেসামরিক নাগরিকদের তারা বিনা কারণে গ্রেপ্তার করেছে। উদ্দেশ্য- স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলা কণ্ঠগুলো রোধ করা। পরবর্তীতে যারা চুপ হতে রাজি হয়েছেন তাদের ছেড়ে দিলেও, বাকীদের কপালে জুটেছে সন্ত্রাসী সেনাদের বর্বরতা-পাশবিকতা এবং সবশেষে হত্যা। এর কোন কোন হত্যা মিডিয়ায় জাগরণ সৃষ্টি করলেও কোন কোনটি রয়ে গেছে পর্দার আড়ালেই।
কাশ্মীরি মুসলিম নারীদের ধর্ষণ হিন্দুত্ববাদী সেনাদের আরও একটি অন্যতম ‘অস্ত্র’। বিগত ৩৩ বছরেই শুধু প্রায় ১১ হাজার ৩০০ মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করেছে তারা। এটি স্বাধীনতাকামীদের মনোবল ভেঙ্গে ফেলারও একটি অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে তারা। গোটা কুনান ও পোশপোরা গ্রামের সেই রাতের ঘটনা কারোরই অজানা নয়। শিশু থেকে যুবতী- সেই রাতে হিন্দুত্ববাদী ভারতের কামুক সেনাদের পাশবিকতা থেকে কেউই রক্ষা পায়নি; এমনকি বৃদ্ধারাও না। প্রায় ১০০ জন নারী-শিশু-বৃদ্ধা ধর্ষিত হয় সেই রাতে। কিন্তু এত কিছুর পরও সেই ঘটনাকে হিন্দুত্ববাদী ভারত উপাধি দেয় একটি “নিছক নাটক” হিসেবে।
গুম, খুন, ধর্ষণ, স্থাপনা ধ্বংস থেকে শুরু করে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন কোন কাজই বাকী রাখে নি হিন্দুত্ববাদী ভারত। ১৯৮৯ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত পঢ়ায় প্রতি সপ্তাহ কিংবা মাসেই কোন না কোন কাশ্মীরি শিশুকে হতে হয় এতিম, কোন না কোন কাশ্মীরি নারীকে হতে হয় বিধবা কিংবা ধর্ষিতা। আর কোন না কোন কাশ্মীরি স্থাপনা হয় ধ্বংস, কোন না কোন কাশ্মীরি বাবাকে হারাতে হয় তাঁর পুত্র-পরিবার। স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলায় ‘সন্ত্রাসীর’ তক্মা নিয়ে কোন না কোন সাংবাদিককে হতে হয় গ্রেপ্তার।
কাশ্মিরী মুসলিমরা আজ তাঁদের নিজেদের দেশে থেকেও পরাধীন। সেখানে না তাঁরা পারে স্বাধীনভাবে কথা বলতে, না পারে স্বাধীনভাবে কোথাও যেতে, না পারে স্বাধীনভাবে কিছু করতে। কারণ তাঁদের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য সেখানে মোতায়েন ছিল প্রায় পাঁচ লক্ষ্যাধিক সন্ত্রাসী সৈন্য; ধারা ৩৭০ বাতিল হওয়ার পরে যে সংখ্যা পৌঁছেছে ৮ লক্ষে, এমনকি সাম্প্রতিক কিছু হিসাব মতে টার থেকেও বেশি।
আর যে কেউ স্বাধীনতার পক্ষে কিছু বলুক আর না বলুক, কিছু করুক আর না করুক, যে কেউ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখায় “দোষী” সাব্যস্ত হোক আর না হোক, – তাঁকে নির্দিধায় বরণ করে নিতে হয় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের নিষ্ঠুর বর্বরতা।
এভাবেই যুগ যুগ ধরে হতাশার দোলাচলে ঘুরপাক খাচ্ছে কাশ্মীর ও এর অধিবাসী মুসলিমদের জীবন। স্বাধীনতা এক সময় তাঁদের জন্য হয়ে গেছে আকাশ কুসুম চিন্তা। উপমহাদেশে বৃটিশদের বিদায় হয়েছে প্রায় ৮০ বছর। বিদেশি শক্তিদের হাত থেকে ভারত, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছে ঠিকই, পারেনি শুধু কাশ্মীরি মুসলিমরা। কিন্তু কাশ্মীরিরা দখলদার ভারতের অত্যাচারে আর গাদ্দার পাকিস্তানীদের কূটচালে যুগ যুগ ধরে শুধু প্রতারিতই হয়েছে।
আর এছাড়াও, ২০১৬ সালের গণ আন্দোলন ব্যর্থ হওয়া, পাকিস্তানপন্থী দলগুলোর তৎকালীন নিস্ক্রিয়তা এবং ধারা ৩৭০ বাতিল হওয়ার পর থেকে কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে কার্যত অবরুদ্ধ করে রেখেছে বর্বর ভারতীয় হানাদার বাহিনী। আবার সাম্প্রতিক সময়ে কাশ্মীরি মিস্লিমদের প্রতিরোধ আন্দোলন কিছুটা জোরদার হওয়ায় এখন নির্বিচারে বেসামরিক মুসলিমদেরকে ধরে এনে কথিত জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা করার সঙ্কাহ তাঁরা বাড়িয়ে দিয়েছে রেকর্ড পরিমানে।
তবুও আশার আলো দেখাচ্ছে কাশ্মিরী মুসলিমদের দৃঢ় মনোবল। এতো এতো কঠিন পরিস্থিতি আর একের পর এক ঝড়-ঝাপ্টার পরও নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে তাঁরা বদ্ধ পরিকর। স্রোতের বিপরীতে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়েও লড়াই করে যাচ্ছে তাঁরা নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে, দেশের মর্যাদা ফেরাতে। আর এটিই হয়তো এতো বছরের শত-সহস্র ‘ট্র্যাজিক ঘটনা’র বিপরীতে একটি মাত্র ‘আশার আলো’।
আর সম্প্রতি জোরদার হয়েছে কাশ্মীরি মুসলিমদের প্রতিরোধ আন্দোলন, যা ধীরে ধীরে ব্যাপক যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে। এটিও আসার পালে জোর হাওয়া জগাচ্ছে। অপরদিকে হিন্দুত্ববাদী দখলদাররাও তাদের জুলুমের শৃঙ্খলকে আরও এঁটে ধরতে কোন কসরতের কমতি করছে না; দিনে দিনে তারা আরও বেশি সৈন্য সমাবেশ ঘটাচ্ছে কাশ্মীরে।
তবে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্লেষকরা আশা করছেন যে, হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসী শক্তি যতই প্রবল হোক না কেন, এবার হয়তো কাশ্মীরি মুসলিমরা দখলদার ভারতের এই আগ্রাসনের শিকল ভেঙ্গে ফেলতে পারবে। ছিনিয়ে আনতে পারবে স্বাধীনতার নতুন সূর্য, আর গোটা কাশ্মীর উপত্যকাকে অধিষ্ঠিত করতে পারবে ন্যায় ও ইনসাফের গৌরবের আসনে, নিয়ে যেতে পারবে শরীয়তের সুশীতল ছায়াতলে।
লিখেছেন : আবু উবায়দা
কাশ্মীর একটি স্বাধীন রাজ্য, অথচ বিগত ৭৫ বছর ধরে কাশ্মীরকে গায়ের জোরেই দখল করে রেখেছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। কথিত জাতিসংঘে কথিত ‘গণতান্ত্রিক ভোট’ এর দ্বারা কাশ্মীর এর ভাগ্য নির্ধারণ করার কথা বলা হলেও, আজ অবধি সেই গণভোটের আয়োজন করেনি তারা। বরং উল্টো জোর জবরদস্তি করে কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে তাদের বশ্যতা স্বীকার করে নেবার জন্য একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘন করে আসছে ‘সন্ত্রাসী’ এ দেশটি।
১৯৮৯ সালে স্বাধীনতার জন্য হিন্দুত্ববাদী ভারতের বিপক্ষে কাশ্মীরি মুসলিমরা লড়াই শুরু করলে সেই থেকে আরও বেড়ে যায় তাদের পাশবিকতা। শুধুমাত্র বিগত ৩৩ বছরেই এই দখলদার নরপশুরা প্রায় ৯৬,০০০ কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করেছে। শুধুমাত্র বিগত ৩৩ বছরেই এই দখলদার নরপশুরা প্রায় ৯৬ হাজার কাশ্মীরি মুসলিমদের হত্যা করেছে। এর মধ্যে পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়ে ‘শহীদ’ হয়েছেন প্রায় ৭ হাজার ২৫০ জন কাশ্মিরী মুসলিম।
এছাড়াও প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার বেসামরিক নাগরিকদের তারা বিনা কারণে গ্রেপ্তার করেছে। উদ্দেশ্য- স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলা কণ্ঠগুলো রোধ করা। পরবর্তীতে যারা চুপ হতে রাজি হয়েছেন তাদের ছেড়ে দিলেও, বাকীদের কপালে জুটেছে সন্ত্রাসী সেনাদের বর্বরতা-পাশবিকতা এবং সবশেষে হত্যা। এর কোন কোন হত্যা মিডিয়ায় জাগরণ সৃষ্টি করলেও কোন কোনটি রয়ে গেছে পর্দার আড়ালেই।
কাশ্মীরি মুসলিম নারীদের ধর্ষণ হিন্দুত্ববাদী সেনাদের আরও একটি অন্যতম ‘অস্ত্র’। বিগত ৩৩ বছরেই শুধু প্রায় ১১ হাজার ৩০০ মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করেছে তারা। এটি স্বাধীনতাকামীদের মনোবল ভেঙ্গে ফেলারও একটি অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে তারা। গোটা কুনান ও পোশপোরা গ্রামের সেই রাতের ঘটনা কারোরই অজানা নয়। শিশু থেকে যুবতী- সেই রাতে হিন্দুত্ববাদী ভারতের কামুক সেনাদের পাশবিকতা থেকে কেউই রক্ষা পায়নি; এমনকি বৃদ্ধারাও না। প্রায় ১০০ জন নারী-শিশু-বৃদ্ধা ধর্ষিত হয় সেই রাতে। কিন্তু এত কিছুর পরও সেই ঘটনাকে হিন্দুত্ববাদী ভারত উপাধি দেয় একটি “নিছক নাটক” হিসেবে।
গুম, খুন, ধর্ষণ, স্থাপনা ধ্বংস থেকে শুরু করে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন কোন কাজই বাকী রাখে নি হিন্দুত্ববাদী ভারত। ১৯৮৯ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত পঢ়ায় প্রতি সপ্তাহ কিংবা মাসেই কোন না কোন কাশ্মীরি শিশুকে হতে হয় এতিম, কোন না কোন কাশ্মীরি নারীকে হতে হয় বিধবা কিংবা ধর্ষিতা। আর কোন না কোন কাশ্মীরি স্থাপনা হয় ধ্বংস, কোন না কোন কাশ্মীরি বাবাকে হারাতে হয় তাঁর পুত্র-পরিবার। স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলায় ‘সন্ত্রাসীর’ তক্মা নিয়ে কোন না কোন সাংবাদিককে হতে হয় গ্রেপ্তার।
কাশ্মিরী মুসলিমরা আজ তাঁদের নিজেদের দেশে থেকেও পরাধীন। সেখানে না তাঁরা পারে স্বাধীনভাবে কথা বলতে, না পারে স্বাধীনভাবে কোথাও যেতে, না পারে স্বাধীনভাবে কিছু করতে। কারণ তাঁদের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য সেখানে মোতায়েন ছিল প্রায় পাঁচ লক্ষ্যাধিক সন্ত্রাসী সৈন্য; ধারা ৩৭০ বাতিল হওয়ার পরে যে সংখ্যা পৌঁছেছে ৮ লক্ষে, এমনকি সাম্প্রতিক কিছু হিসাব মতে টার থেকেও বেশি।
আর যে কেউ স্বাধীনতার পক্ষে কিছু বলুক আর না বলুক, কিছু করুক আর না করুক, যে কেউ স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখায় “দোষী” সাব্যস্ত হোক আর না হোক, – তাঁকে নির্দিধায় বরণ করে নিতে হয় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের নিষ্ঠুর বর্বরতা।
এভাবেই যুগ যুগ ধরে হতাশার দোলাচলে ঘুরপাক খাচ্ছে কাশ্মীর ও এর অধিবাসী মুসলিমদের জীবন। স্বাধীনতা এক সময় তাঁদের জন্য হয়ে গেছে আকাশ কুসুম চিন্তা। উপমহাদেশে বৃটিশদের বিদায় হয়েছে প্রায় ৮০ বছর। বিদেশি শক্তিদের হাত থেকে ভারত, পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছে ঠিকই, পারেনি শুধু কাশ্মীরি মুসলিমরা। কিন্তু কাশ্মীরিরা দখলদার ভারতের অত্যাচারে আর গাদ্দার পাকিস্তানীদের কূটচালে যুগ যুগ ধরে শুধু প্রতারিতই হয়েছে।
আর এছাড়াও, ২০১৬ সালের গণ আন্দোলন ব্যর্থ হওয়া, পাকিস্তানপন্থী দলগুলোর তৎকালীন নিস্ক্রিয়তা এবং ধারা ৩৭০ বাতিল হওয়ার পর থেকে কাশ্মীরি মুসলিমদেরকে কার্যত অবরুদ্ধ করে রেখেছে বর্বর ভারতীয় হানাদার বাহিনী। আবার সাম্প্রতিক সময়ে কাশ্মীরি মিস্লিমদের প্রতিরোধ আন্দোলন কিছুটা জোরদার হওয়ায় এখন নির্বিচারে বেসামরিক মুসলিমদেরকে ধরে এনে কথিত জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা করার সঙ্কাহ তাঁরা বাড়িয়ে দিয়েছে রেকর্ড পরিমানে।
তবুও আশার আলো দেখাচ্ছে কাশ্মিরী মুসলিমদের দৃঢ় মনোবল। এতো এতো কঠিন পরিস্থিতি আর একের পর এক ঝড়-ঝাপ্টার পরও নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে তাঁরা বদ্ধ পরিকর। স্রোতের বিপরীতে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়েও লড়াই করে যাচ্ছে তাঁরা নিজেদের দেশকে স্বাধীন করতে, দেশের মর্যাদা ফেরাতে। আর এটিই হয়তো এতো বছরের শত-সহস্র ‘ট্র্যাজিক ঘটনা’র বিপরীতে একটি মাত্র ‘আশার আলো’।
আর সম্প্রতি জোরদার হয়েছে কাশ্মীরি মুসলিমদের প্রতিরোধ আন্দোলন, যা ধীরে ধীরে ব্যাপক যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে। এটিও আসার পালে জোর হাওয়া জগাচ্ছে। অপরদিকে হিন্দুত্ববাদী দখলদাররাও তাদের জুলুমের শৃঙ্খলকে আরও এঁটে ধরতে কোন কসরতের কমতি করছে না; দিনে দিনে তারা আরও বেশি সৈন্য সমাবেশ ঘটাচ্ছে কাশ্মীরে।
তবে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্লেষকরা আশা করছেন যে, হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসী শক্তি যতই প্রবল হোক না কেন, এবার হয়তো কাশ্মীরি মুসলিমরা দখলদার ভারতের এই আগ্রাসনের শিকল ভেঙ্গে ফেলতে পারবে। ছিনিয়ে আনতে পারবে স্বাধীনতার নতুন সূর্য, আর গোটা কাশ্মীর উপত্যকাকে অধিষ্ঠিত করতে পারবে ন্যায় ও ইনসাফের গৌরবের আসনে, নিয়ে যেতে পারবে শরীয়তের সুশীতল ছায়াতলে।
লিখেছেন : আবু উবায়দা
Comment