আফগানিস্তান সম্পর্কে পশ্চিমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
রবিবার কাবুলে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রাক্তন আমীরুল মুমিনিন মোল্লা আখতার মোহাম্মদ মানসুর (রহিমাহুল্লাহ) শাহাদাতের ষষ্ঠ বার্ষিকীতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তালিবান।যেখানে ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেছেন যে, আফগানিস্তানের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর উচিত তাদের মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা।
অনুষ্ঠান চলাকালীন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মৌলভী মোহাম্মদ ইয়াকুব মুজাহিদ (হাফিজাহুল্লাহ) বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এটাই কল্যাণকর হবে যে, আফগানিস্তানে তার ২০ বছরের পুরানো ভিশন বাস্তবায়নের চেষ্টা না করা। তবে আমরা তাদেরকে বলব, ইমারাতে ইসলামিয়ার সাথে মিলিত হয়ে ভালো কাজ করার।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ বা অন্য যেকোন দেশই হোক না কেন, আফগানিস্তান সম্পর্কে বিগত ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তারা যেই মনসিকতা লালন করেছে তা এখন তাদেরকে পরিবর্তন করতে হবে। তাদেরকে বর্তমান আফগানিস্তানকে অন্যভাবে দেখতে হবে।
অনুষ্ঠানে উপপ্রধানমন্ত্রী মোল্লা আবদুল গনি বারাদার (হাফিজাহুল্লাহ্) বলেন যে, ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মানসুরের নেতৃত্বে আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা এবং সামরিক বাহিনী সশস্ত্র লড়াইয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে।
উপ-প্রধানমন্ত্রী আবদুল সালাম হানাফি জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছেন যে, আফগানিস্তানে যেকোন অন্যায় প্রতিরোধ করা হবে। প্রয়োজনে তাঁর প্রশাসন কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে।
তিনি আরও বলেন, “আফগানিস্তানের যে কোনো জায়গায় যারা নিপীড়নের সাথে যুক্ত, তাদের থামানোকে আমরা আমাদের ইসলামী দায়িত্ব মনে করি।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভী আমির খান মোত্তাকী সমাবেশ থেকে বলেন, ‘ইসলামী ইমারাত যদি বিদেশিদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে সেই ভাগ্যই বরণ করতে হবে যা সাবেক সরকারপ্রধান আশরাফ গনির ভাগ্যে নির্ধারিত হয়েছে’।
রবিবার কাবুলে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রাক্তন আমীরুল মুমিনিন মোল্লা আখতার মোহাম্মদ মানসুর (রহিমাহুল্লাহ) শাহাদাতের ষষ্ঠ বার্ষিকীতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তালিবান।যেখানে ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেছেন যে, আফগানিস্তানের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর উচিত তাদের মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা।
অনুষ্ঠান চলাকালীন, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মৌলভী মোহাম্মদ ইয়াকুব মুজাহিদ (হাফিজাহুল্লাহ) বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এটাই কল্যাণকর হবে যে, আফগানিস্তানে তার ২০ বছরের পুরানো ভিশন বাস্তবায়নের চেষ্টা না করা। তবে আমরা তাদেরকে বলব, ইমারাতে ইসলামিয়ার সাথে মিলিত হয়ে ভালো কাজ করার।
তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ বা অন্য যেকোন দেশই হোক না কেন, আফগানিস্তান সম্পর্কে বিগত ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তারা যেই মনসিকতা লালন করেছে তা এখন তাদেরকে পরিবর্তন করতে হবে। তাদেরকে বর্তমান আফগানিস্তানকে অন্যভাবে দেখতে হবে।
অনুষ্ঠানে উপপ্রধানমন্ত্রী মোল্লা আবদুল গনি বারাদার (হাফিজাহুল্লাহ্) বলেন যে, ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মানসুরের নেতৃত্বে আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা এবং সামরিক বাহিনী সশস্ত্র লড়াইয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে।
উপ-প্রধানমন্ত্রী আবদুল সালাম হানাফি জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছেন যে, আফগানিস্তানে যেকোন অন্যায় প্রতিরোধ করা হবে। প্রয়োজনে তাঁর প্রশাসন কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে।
তিনি আরও বলেন, “আফগানিস্তানের যে কোনো জায়গায় যারা নিপীড়নের সাথে যুক্ত, তাদের থামানোকে আমরা আমাদের ইসলামী দায়িত্ব মনে করি।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভী আমির খান মোত্তাকী সমাবেশ থেকে বলেন, ‘ইসলামী ইমারাত যদি বিদেশিদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে সেই ভাগ্যই বরণ করতে হবে যা সাবেক সরকারপ্রধান আশরাফ গনির ভাগ্যে নির্ধারিত হয়েছে’।