আশ-শাবাব ‘বৃহত্তর, শক্তিশালী এবং সাহসী’ হয়ে উঠেছে: আমেরিকা
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় প্রায় দুই দশক ধরে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে আসছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ আশ-শাবাব। বর্তমানে প্রতিরোধ বাহিনীটি রাজধানী মোগাদিশু শত্রু মুক্ত করার দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে। যা পশ্চিমা শক্তির উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
যার ফলশ্রুতিতে গত ২০২০ সালের শেষের দিকে, তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আশ-শাবাবের হাত থেকে নিজ দেশের সৈন্যদের বাঁচাতে সোমালিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এদিকে ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে আশ-শাবাবের বিজয় এবং আমেরিকার পরাজয় হিসেবেই দেখতে চান, বিশ্লেষক মহল।
সম্প্রতি (বুধবার) আফ্রিকায় ক্রুসেডার মার্কিন দখলদার কমান্ডো বাহিনীর কমান্ডার ‘স্টিফেন টাউনসেন্ড’ দাবি করে বলেন, সোমালিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ফলে বর্তমানে আশ-শাবাব “বৃহত্তর, শক্তিশালী এবং সাহসী” হয়ে উঠেছে।
তরে মতে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলোর ক্ষমতা লোভী নেতাদের ক্ষমতার লড়াই এবং রাজনৈতিক কর্মহীনতার পরিপূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে।
যার ফলে পূর্ব আফ্রিকার অঞ্চলগুলোতে বড়ধরণের হামলা চালাতে সক্ষম হচ্ছে আশ-শাবাব। সেই সাথে আফ্রিকান ইউনিয়নের ঘাঁটি গুলিও দখল নিতে সক্ষম হচ্ছেন তাঁরা।
মার্কিন কমান্ডার জানায়, গত ১৬ মাসে আশ-শাবাব আরও বড়, শক্তিশালী এবং সাহসী হয়ে উঠেছে। ফলে আমরা সোমালিয়ায় পুনঃপ্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কেননা আমরা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আশ-শাবাবকে এমন সব আক্রমণ পরিচালনা করতে দেখেছি, যা আমি এখানে থাকা অবস্থায় গত তিন বছরে দেখিনি।
চলতি বছরের মে মাসের প্রথম দিকে, আশ-শাবাব রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার উত্তরে শাবেলি রাজ্যের এল-বারাফ শহরে এমনই একটি হামলা চালিয়েছে। যা আফ্রিকান ইউনিয়ন সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল। আশ-শাবাব সূত্র প্রাথমিক রিপোর্টে এই হামলায় ১৭৩ দখলদার সৈন্যকে হত্যা করার দাবি করেছে। এরপর তাঁরা বুরুন্ডিয়ান সৈন্যদের মৃতদেহ এবং জব্দ করা সামরিক যানবাহনের ছবি প্রকাশ করেছে।
আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে চলমান এই যুদ্ধে সোমালি সরকারী বাহিনীর অক্ষমতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, আফ্রিকায় নিয়োজিত মার্কিন সামরিক বাহিনীর শীর্ষ জেনারেল বলেছে “সোমালি সেনারা আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার সাহস করছে না”। এখন এই যুদ্ধে তাদের এগিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের অংশীদারিত্ব প্রয়োজন”।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় প্রায় দুই দশক ধরে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে আসছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ আশ-শাবাব। বর্তমানে প্রতিরোধ বাহিনীটি রাজধানী মোগাদিশু শত্রু মুক্ত করার দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে। যা পশ্চিমা শক্তির উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
যার ফলশ্রুতিতে গত ২০২০ সালের শেষের দিকে, তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আশ-শাবাবের হাত থেকে নিজ দেশের সৈন্যদের বাঁচাতে সোমালিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। এদিকে ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে আশ-শাবাবের বিজয় এবং আমেরিকার পরাজয় হিসেবেই দেখতে চান, বিশ্লেষক মহল।
সম্প্রতি (বুধবার) আফ্রিকায় ক্রুসেডার মার্কিন দখলদার কমান্ডো বাহিনীর কমান্ডার ‘স্টিফেন টাউনসেন্ড’ দাবি করে বলেন, সোমালিয়া থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ফলে বর্তমানে আশ-শাবাব “বৃহত্তর, শক্তিশালী এবং সাহসী” হয়ে উঠেছে।
তরে মতে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলোর ক্ষমতা লোভী নেতাদের ক্ষমতার লড়াই এবং রাজনৈতিক কর্মহীনতার পরিপূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে।
যার ফলে পূর্ব আফ্রিকার অঞ্চলগুলোতে বড়ধরণের হামলা চালাতে সক্ষম হচ্ছে আশ-শাবাব। সেই সাথে আফ্রিকান ইউনিয়নের ঘাঁটি গুলিও দখল নিতে সক্ষম হচ্ছেন তাঁরা।
মার্কিন কমান্ডার জানায়, গত ১৬ মাসে আশ-শাবাব আরও বড়, শক্তিশালী এবং সাহসী হয়ে উঠেছে। ফলে আমরা সোমালিয়ায় পুনঃপ্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কেননা আমরা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আশ-শাবাবকে এমন সব আক্রমণ পরিচালনা করতে দেখেছি, যা আমি এখানে থাকা অবস্থায় গত তিন বছরে দেখিনি।
চলতি বছরের মে মাসের প্রথম দিকে, আশ-শাবাব রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার উত্তরে শাবেলি রাজ্যের এল-বারাফ শহরে এমনই একটি হামলা চালিয়েছে। যা আফ্রিকান ইউনিয়ন সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল। আশ-শাবাব সূত্র প্রাথমিক রিপোর্টে এই হামলায় ১৭৩ দখলদার সৈন্যকে হত্যা করার দাবি করেছে। এরপর তাঁরা বুরুন্ডিয়ান সৈন্যদের মৃতদেহ এবং জব্দ করা সামরিক যানবাহনের ছবি প্রকাশ করেছে।
আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে চলমান এই যুদ্ধে সোমালি সরকারী বাহিনীর অক্ষমতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, আফ্রিকায় নিয়োজিত মার্কিন সামরিক বাহিনীর শীর্ষ জেনারেল বলেছে “সোমালি সেনারা আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার সাহস করছে না”। এখন এই যুদ্ধে তাদের এগিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের অংশীদারিত্ব প্রয়োজন”।