Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৮ই যিলক্বদ, ১৪৪৩ হিজরি।। ০৯ই জুন, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৮ই যিলক্বদ, ১৪৪৩ হিজরি।। ০৯ই জুন, ২০২২ ঈসায়ী।

    এবার নামায নিষিদ্ধ ও মসজিদ বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার আহ্বান উগ্র হিন্দুত্ববাদী পান্ডের


    ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমদের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে ধর্মীয় বিধি বিধান পালনে অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে। একেরপর এক হিন্দুত্ববাদীরা লাগামহীন মুসলিম বিদ্বেষী বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছে।
    বিজেপির মুখপাত্র নুপুর শর্মার মুসলিম বিরোধী বক্তব্যের বিরুদ্ধে গত শুক্রবার মুসলিমরা প্রতিবাদ জানায়। সে সময় হিন্দুত্ববাদী পুলিশ মুসলিমদের উপর হামলাও চালিয়েছে।
    পরে হিন্দুত্ববাদীরা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে অবমানকারীদের পক্ষ নিয়ে একটি মুসলিম বিদ্বেষী ঘৃণামূলক বক্তৃতার আয়োজন করে। সেখানে হিন্দুত্ববাদী নেত্রী পূজা শকুন পান্ডে যে ‘অন্নপূর্ণা মা’ নামেও পরিচিত। সে মুসলমানদের বিরুদ্ধে আরও একটি বিদ্বেষমূলক ভাষণ দেয়।

    শূধু তাই নয়, ৫ জুন, ২০২২এ, পান্ডে রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দের কাছে “তার রক্ত ​​দিয়ে” একটি চিঠি লিখে, তাকে শুক্রবারে নামাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলে। সে নামাজের জামাআতকে একটি “হিন্দু-বিরোধী ধর্মসভা” হিসেবে আখ্যা দেয়।

    তার চিঠির কিছু অংশ:

    “শুক্রবার নামাজের দিন নয়। বরং এটি সন্ত্রাসের দিন। মুসলমানদের জুমার জামাত ইবাদতের জন্য নয় বরং অমুসলিমদের গণহত্যা, লুট, অগ্নিসংযোগ এবং যৌন হয়রানির জন্য। তাই, অখিল ভারত হিন্দু মহাসভা আপনার সামনে নিম্নলিখিত দাবিগুলি পেশ করেছে:

    শুক্রবারে, ছোট মসজিদে মুসলমানদের প্রবেশ কেবলমাত্র ১০ মুসলমানের মধ্যে সীমাবদ্ধ করা উচিত এবং বড় মসজিদে ২৫ জন মুসলমানের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া উচিত।

    অবিলম্বে গণপ্রার্থনা নিষিদ্ধ করা উচিত। মসজিদ, যেখানে শুক্রবারে দাঙ্গা ও ষড়যন্ত্র হয়, বুলডোজার দিয়ে তা ভেঙে ফেলা উচিত।

    পান্ডে শাতেমে রাসূল নূপুর শর্মার মন্তব্যকেও যথার্থ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে।

    পান্ডে একজন পুনরাবৃত্তিকারী মুসলিম বিদ্বেষী অপরাধী। সে তার মুসলিম বিরোধী মন্তব্যের জন্য পরিচিত। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে হরিদ্বারের ধর্ম সংসদে, কোনো ধরণের রাখডাক ছাড়াই সে সরাসরি মুসলমানদের গণহত্যার আহ্বান জানিয়েছিল। পান্ডে মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেওয়ার ডাক দিয়েছিল এবং গণহত্যার জন্য উস্কানি দিয়েছিল।

    সে বলেছে“অস্ত্র ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। আপনি যদি তাদের জনসংখ্যা শেষ করে দিতে চান তবে তাদের হত্যা করুন। হত্যার জন্য প্রস্তুত থাকুন এবং জেলে যেতে প্রস্তুত থাকুন। এমনকি যদি আমাদের মধ্যে ১০০ জন তাদের (মুসলিম) ২০ লক্ষকে হত্যা করতে প্রস্তুত হয়, তবে আমরা বিজয়ী হব।
    তার এই মুসলিম বিদ্বেষী উগ্র মন্তব্যের ব্যাপারে টাইমস নাউ এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞাসা করে যে, ২০ লক্ষ মানুষকে হত্যার ডাক দেওয়া কি ধর্ম?’
    জবাবে ঐ সন্ত্রাসী সাধ্বী অন্নপূর্ণা বলেছে, “হ্যাঁ, এটা আমাদের কর্তব্য।” সে আরো বলেছে “আমরা হিন্দুত্ববাদকে প্রতিষ্ঠা করতে তাদের হত্যা করতেই থাকবো।

    একই অনুষ্ঠানে, একটি ইউটিউব চ্যানেলের সাথে একটি সাক্ষাতকারে, পান্ডে বলেছে, “আজ এমন সময় এসেছে যখন মহিলাদের এক হাতে তরোয়াল এবং অন্য হাতে বেলন নিতে হবে। আমি আমার মায়েদের কাছে অনুরোধ করছি যে তারা তাদের ছেলেদের দুর্বলতা না হয়ে বরং তাদের শক্তিতে পরিণত হন। যদি কোথাও অধর্ম হয় তবে তাদের বলুন আমি তাদের কাটাতে আপনার সাথে আসব। কোন মামলা হবে না কিন্তু কিছু দিনের জন্য শুধুমাত্র সামান্য অসুবিধা; আমাদের কল করুন, আমরা আপনার সাথে থাকব।”

    পান্ডে হিন্দু মহাসভার একজন উগ্র নেতা এবং প্রায়শই মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্যের জন্য শিরোনামে থাকে।
    ২০২০ সালের এপ্রিলে, একটি ভিডিওতে পান্ডে তাবলিগী জামাতের সদস্যদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিল।

    ২০২১ সালের মার্চ মাসে, দাসনায় একটি মন্দিরে প্রবেশ করার জন্য হিন্দুত্ববাদী কর্মী শ্রুঙ্গি যাদব একটি নাবালক মুসলিম ছেলেকে মারধর করার পরে, পান্ডে দাবি করেছিল যে অন্যান্য মন্দিরগুলি দাসনার মতো মুসলমানদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করার বোর্ড লাগিয়েছে।

    একাধিকবার মুসলমানদের হত্যা করার জন্য তার খোলামেলা আহ্বান সত্ত্বেও, ইউপি পুলিশ এখনও পান্ডেকে গ্রেপ্তার করেনি। কারণ সে হিন্দু। পক্ষান্তরে মুসলিমরা অপরাধ না করেও হিন্দুত্ববাদীদের সাজানো মিথ্যা মামলায় বছরের পর বছর কারাগারে কাটাচ্ছে।

    তাকে এখনও হিন্দুত্ববাদী মিডিয়া চ্যানেলগুলো আমন্ত্রণ জানায় যাতে করে মুসলিম সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে তার বক্তৃতাগুলো ব্যাপকভাবে প্রচার প্রসারিত হয়। ফলে হিন্দুত্ববাদী মুসলিম বিদ্বেষের বিষক্রিয়া ছড়িয়ে পড়ছে ভারতের রন্ধে রন্ধে। স্বল্প পরিসরে শুরু হয়েছে মুসলিম গণহত্যা। যা ব্যাপক আকার ধারণ করা শুধু সময়ের ব্যাপার। তাই এখনি হিন্দুত্ববাদী অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো আহ্বান জানিয়েছেন হক্বপন্থী উলামায়ে কেরাম।



    তথ্যসূত্র:
    ——-
    1. Pooja Shakun Pandey, Who Called For Namaz Ban, Has a History of Anti-Muslim Hate Speech
    https://tinyurl.com/2fv25z8e
    2. অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও
    https://tinyurl.com/yckwejfc
    3.
    https://tinyurl.com/2p92t56f
    4. Hindutva leaders call for killing Muslims at recent ‘hate speech conclave’ in India: reports
    https://tinyurl.com/femc3fny
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হিন্দু পুরোহিতের ভাষ্যমতেই জ্ঞানবাপি মসজিদে পাওয়া কাঠামোটি ঝর্ণা, শিবলিঙ্গ নয়


    ভারতে মুসলিমদের ঐতিহ্যবাহী বাবরী মসজিদ ভাঙার মতোই মনগড়া নাটক সাজিয়ে নতুন করে বিভিন্ন মসজিদ ভাঙার ষড়যন্ত্র করছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা।

    কিছুদিন পূর্বে হিন্দুত্ববাদীরা দাবি তোলে যে তারা নাকি উত্তর প্রদেশের জ্ঞানবাপি মসজিদে ‘শিবলিঙ্গ’ পেয়েছে। এই অজুহাতে হিন্দুত্ববাদীরা চায় জ্ঞানবাপি মসজিদটিকে মন্দির বানাতে। হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদের যে অংশটিকে কথিত ‘শিবলিঙ্গ’ বলে দাবি করছে, সেটি মূলত অজুখানায় অবস্থিত পাথরের একটি স্তম্ভ, যা ছিল পানির ঝর্ণা বা ফোয়ারা। কিন্তু উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে সকল প্রকার যুক্তি প্রমাণকেও অস্বীকার করে। এমনকি ঐ বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা সাধারণ বিবেকের দাবিকেও পরিত্যাগ করেছে। কারণ মুসলিমরা ওযুখানার পানি দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করে। সেখানে তো শিবলিঙ্গ রাখার প্রশ্ন আসতে পারে না।

    এ ব্যাপারে জ্ঞানভাপি মসজিদের পিছনে অবস্থিত কাশী করভাত মন্দিরের প্রধান পুরোহিত বলেছে, মসজিদে যে কাঠামো পাওয়া গেছে, তা একটি ঝর্ণা, শিবলিঙ্গ নয়। পুরোহিত বলেছে, আমি ছোটবেলা থেকেই কাঠামোটি পর্যবেক্ষণ করে আসছি।

    আজতক/ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে, পুরোহিত গণেশ শঙ্কর উপাধ্যায় বলেছে, “আমরা ছোটবেলা থেকেই এই ঝর্ণা দেখে আসছি। প্রায় ৫০ বছর হয়ে গেছে।” উপাধ্যায় আরো বলেছে, বেশ কয়েকবার ঝর্ণাটি খুব কাছ থেকে দেখেছি এবং মসজিদের কাঠামো নির্মাণ শ্রমিক ও ইসলামিক আলেমদের সাথে এটি সম্পর্কে কথা বলেছি। সুতরাং আমি নিশ্চিত এটা শিব লিঙ্গ নয়। পানির ঝর্ণা।

    একটি মন্দির ভেঙ্গে মসজিদটি তৈরি করা হয়েছিল- এই দাবিকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক হিন্দু গোষ্ঠী এই কাঠামোটিকে “শিবলিঙ্গ” বলে অভিহিত করেছে। তারা মসজিদকে মন্দিরে পরিণত করার প্রচারণা চালাচ্ছে।

    কিছুদিন আগে ওয়াকার সেই স্তম্ভের ছবিটি টুইটারে পোস্ট করে বলেন যে- “গোবর ভক্তরা যেটাকে শিবলিঙ্গ বলে দাবি করছে সেরকম অনেক পাথরের স্তম্ভ আমার এলাকাতেও আছে।” ওয়াকারের এই যুক্তিটিই হিন্দুত্ববাদীদের কথিত “অনুভূতিতে” আঘাত করে। এবং তারা জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশকে আবেদন করে ওয়াকারকে গ্রেপ্তার করার জন্য।

    বিশ্লেষক ও ইসলামি চিন্তাবিদগণ অবশ্য বলছেন যে, গো-মূত্র পানকারী এই ধর্মান্ধ হিন্দুত্ববাদীদের কাছ থেকে যৌক্তিক আচরণ আশা করাই বৃথা। তাঁরা এটাও বলছেন- মুসলিমদের তাই উচিত সকল প্রকার বিদ্বেষ, মতভেদ ও দলাদলি ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়া। এবং মসজিদসহ অন্যান্য স্থাপনা রক্ষায় তথা মুসলিমদের অস্তিত্ব রক্ষায় ধর্মান্ধ এই হিন্দুত্ববাদীদের বিরুদ্ধে, এমনকি প্রয়োজন হলে হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র ভারতের বিরুদ্ধে নববী মানহাজ অনুযায়ী আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু করা।


    তথ্যসূত্র:
    ———
    1. Structure found in Gyanvapi mosque is fountain, not Shivling, says Hindu priest
    https://tinyurl.com/yam6sbpf
    2. Jammu & Kashmir: ‘Activist’ Waqar Bhatti arrested for derogatory remarks against Hindus over Gyanvapi Shivling
    https://tinyurl.com/36xwbxkc
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      অস্ত্র কিনে মিয়ানমারের মতো জাতিগত নির্মুল অভিযান চালাতে হিন্দুদেরকে আহ্বান উগ্র স্বামী প্রবোধানন্দের


      ভারতে হিন্দুত্ববাদীদের মুসলিম বিদ্বেষ এখন চরম আকার ধারণ করেছে। প্রকাশ্যভাবে মুসলিমদের গণহত্যার আহ্বান জানানোর পর এখন তারা হিন্দুদেরকে সরাসরি অস্ত্র কিনে মুসলমানদেরকে নির্মূল করার অভিযান শুরু করে দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পরা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, উগ্র হিন্দুত্ববাদী পুরোহিত স্বামী প্রবোধানন্দ প্রত্যেক হিন্দুকে অস্ত্র তুলে নিতে এবং মিয়ানমারের মতো ক্লিনজিং অপারেশন (জাতিগত নির্মূল) শুরু করতে বলেছে।সে হিন্দুত্ববাদী জনতার উদ্দেশ্যে বলছে, সকল হিন্দুকে অস্ত্র কিনতে হবে। মুসলিমদেরকে মায়্নমারের মতো জাতিগত নির্মূল অভিযান চালাতে হবে। মুসলিমদের মারতে হবে। এছাড়া বিকল্প কোন পথ নাই।
      সে সামরিক বেসামরিক সকল হিন্দুকে মুসলিম গণহত্যায় অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানায়।হিন্দুত্ববাদী প্রবোধানন্দের মুসলিম বিদ্বেষী এমন ভাষণ এটাই প্রথম নয়। ইতিপূর্বেও প্রবোধানন্দ ধর্ম সংসদে খোলাখুলিভাবে মুসলিমদের গণহত্যার আহ্বান জানিয়েছিল। সে ভারতীয় মুসলিমদেরকে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের মতোই গণহত্যা করার কথা বলেছিল।হিন্দুত্ববাদী এই উগ্র নেতা প্রকাশ্যে তার অনুসারীদেরকে বলেছিল- “কুরআন বুঝে” এমন প্রত্যেক মুসলিমকে হত্যা করতে হবে। সে আরো বলেছে, “প্রত্যেক হিন্দুর উচিত বাড়িতে অস্ত্র রাখা। আপনি যখন তা করবেন, আপনি রাম এবং কৃষ্ণের আশীর্বাদ পাবেন। ’জিহাদিদের’ বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে আপনার এখন অস্ত্র দরকার।”হরিদ্বারে মুসলিম বিদ্বেষী ঘৃণা সমাবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য এবং মুসলিমদের মায়ানমারের মত গণহত্যা চালানোর আহ্বান করায় প্রবোধানন্দকে গাজিয়াবাদে হিরো উপাধি দিয়েছিল উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসীরা।মুসলিমদের নিরবতা ও নির্লিপ্ততার সুযোগে হিন্দুত্ববাদীরা এভাবেই তাদের অনুসারীদেরকে মুসলিম গণহত্যার জন্য মানসিকভাবে ও গণহত্যা চালানোর অস্ত্র মজুদ করে রাখতে প্রস্তুত করে তুলছে। অথচ, মুসলিমরা এখনো নিজেদের মাঝে ছোটখাট বিষয় নিয়েই মতানৈক্যে লিপ্ত রয়েছে।ইসলামি বিশ্লেষকদের কেউ কেউ আক্ষেপ করে বলছেন, বাংলাদেশে অবস্থানরত মুসলিমরা হয়তো ভাবছেন যে এটা ভারতের মুসলিমদের বা কাশ্মীরি মুসলিমদের সমস্যা; কিন্তু তারা এটা ভাবতে পারছেন না যে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের ঢেউ খুব দ্রুতই তাদের উপরেও আছড়ে পরতে যাচ্ছে।ইসলামি চিন্তাবীদগণ তাই বার বার সতর্ক করছেন মুসলিমদেরকে অবশ্যই এটা অনুধাবন করতে হবে যে, তাদেরকে নির্মূল করতে একদল লোক সম্পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। তাই তাদেরকে গাদ্দার শাসকদের ধোঁকাবাজি এড়িয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, এবং সমাগত ভবিষ্যতের বিপদ মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকতে হবে।
      তথ্যসূত্র:
      ——–
      1. Swami Prabodhanand calls on Hindus to buy weapons
      https://tinyurl.com/uuzyz6a5
      2. Clean India of Jihadis, Whoever Understands Quran is One’: UP Hate Speech Event
      https://tinyurl.com/yckmb3zu







      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X