Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০১লা যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ০১লা জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০১লা যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ০১লা জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

    নবনিযুক্ত বজরং দলের প্রধানের দাবি ’হিন্দুত্ববাদ হচ্ছে জাতীয় স্বার্থ’




    ভারত নিজেকে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ দাবি করলেও মূলত কর্তৃত্ববাদী হিন্দুরাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। তারা প্রকাশ্যে ভারতেকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানোর ঘোষণা দিচ্ছে। শপথ নিচ্ছে। সে অনুযায়ী কার্যক্রম চালাচ্ছে।

    গত মঙ্গলবার নবনিযুক্ত বজরং দলের প্রধান, হিন্দুত্ববাদী নীরজ ডোনেরিয়া বলেছে, হিন্দুত্ববাদ হল জাতীয়তাবাদের সমার্থক এবং হিন্দু সমাজ ভারতের মূলধারা।

    ডোনেরিয়া, হিমাচল প্রদেশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছে, সম্প্রতি তাকে বজরং দলের জাতীয় আহ্বায়ক হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।

    সে আরো বলেছে,- “হিন্দু স্বার্থ জাতীয় স্বার্থ। তাই হিন্দুত্ব ও হিন্দু স্বার্থ যে কোনো মূল্যে রক্ষা করা উচিত।”

    নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর, ডোনেরিয়া ফোনে পিটিআই-কে বলেছে যে, সে সারা বিশ্বে হিন্দুদের একত্রিত করতে এবং তাদের অধিকার প্রদানের জন্য কাজ করবে। একইভাবে, সে মুসলিমদের বৈধ বহুবিবাহকে ‘অশুভ প্রবণতা’ আখ্যা দিয়ে তার লাগাম টানার ঘোষণা দিয়েছে।

    হিন্দুত্ববাদীরা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানাতে সব ধরণের প্রস্তুতি শেষ করছে এবং মুসলিমদেরকে ভারত থেকে বিতাড়িত করার ষড়যন্ত্র করছে।

    তথ্যসূত্র:

    1. Bajrang Dal Chief Claims Hindutva Is Synonymous With Nationality –https://tinyurl.com/57nv44hy
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    গুজরাটে মুসলিম গণহত্যায় হিন্দুত্ববাদী সঙ্ঘ পরিবারের দায় স্বীকার


    ভারতে গুজরাটে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়েছিল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা। মুসলিমরা গণহত্যার শিকার হলেও হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন, হলুদ মিডিয়া বরাবরের মতই মুসলিমদের উপর দোষ চাপিয়ে ছিল।

    এবার গুজরাটে মুসলিম গণহত্যায় হিন্দুত্ববাদী সঙ্ঘ পরিবারের অন্যতম ভূমিকা ছিল বলে প্রকাশে স্বীকার করছে ভিএইচপি সদস্য হিন্দুত্ববাদী বাবু বজরঙ্গি।

    গুজরাট গণহত্যা

    ঘটনার সূত্রপাত : ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে অযোধ্যা থেকে আহমেদাবাদের গোদরা রেলস্টেশনের কাছে থামে একটি ট্রেন ‘সাবারমতি এক্সপ্রেস’। যাত্রীরা পূজা শেষে অযোধ্যা থেকে ফিরে আসছিল। রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে ট্রেনের যাত্রী এবং বিক্রেতাদের মধ্যে একটি তর্কের সৃষ্টি হয়। তর্কটি হিংস্র হয়ে ওঠে এবং অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে ট্রেনের চারটি কোচে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বহু লোক ট্রেনের ভিতরে আটকে যায়। ফলস্বরূপ, ৫৯ জন লোক অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়।

    মুসলিম বিরোধী প্রোপাগান্ডা :

    মুসলিমরাই ট্রেনে আগুন দিয়েছিল এমন একটি প্রোপাগান্ডায় রাজ্যজুড়ে হিন্দু জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। পরে ট্রেনে হামলার অজুহাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) রাজ্যব্যাপী ধর্মঘটের ডাক দেয়। জোরালো প্রচারণা চালানো হয় যে ট্রেনে হামলার পিছনে মুসলিমদেরই হাত রয়েছে। শুরু হয় মুসলিমদের বিরুদ্ধে মিথ্যে প্রোপাগান্ডা। সেসময়ে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিল নরেন্দ্র মোদি। ট্রেনে হামলার ঘটনায় রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে মোদি হাতে নেয় ইসলাম বিরোধী প্রোপাগান্ডা। মোদির সাথে যোগ দেয় বিজেপি সভাপতি রানা রাজেন্দ্রসিংহ। স্বতন্ত্র প্রতিবেদনে ইঙ্গিত দেওয়া হয় যে রাজ্য বিজেপি সভাপতি রানা রাজেন্দ্রসিংহ ও নরেন্দ্র মোদী এই ধর্মঘটের সমর্থন করেন। এবং রানা রাজেন্দ্রসিংহ ও নরেন্দ্র মোদী সরাসরি মুসলমদের জড়িয়ে উত্তেজক শব্দ ব্যবহার করে, যা পরিস্থিতি আরও খারাপ করে। নরেন্দ্র মোদী ঘোষণা করে যে, ট্রেনে হামলা সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা নয়, বরং মুসলিম সন্ত্রাসবাদের কাজ ছিল এটি।

    অন্যদিকে, স্থানীয় সংবাদপত্র এবং রাজ্য সরকারের সদস্যরা বিনা প্রমাণে দাবি করে মুসলিমরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে। মুসলিমদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উস্কে দেওয়ার জন্য একটি বিবৃতি ব্যবহার করা হয় যে ট্রেনে হামলাটি পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা করেছে এবং স্থানীয় মুসলিমরা তাদের সাথে রাজ্যের হিন্দুদের আক্রমণ করার ষড়যন্ত্রে যুক্ত। স্থানীয় মিডিয়া দ্বারা মিথ্যা গল্প ছাপা হয় এবং দাবি করা হয় যে মুসলিমরা হিন্দু মহিলাদের অপহরণ করেছে এবং ধর্ষণ করেছে।

    গোধরা-পরবর্তী গুজরাটে মুসলিম গণহত্যা :

    ২৮ ফেব্রুয়ারি (ট্রেনের আগুনের পরদিন) থেকে শুরু হয় মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর একযোগে হামলা। হাজার হাজার সন্ত্রাসী হিন্দুরা এই হামালায় অংশ নেয়। হামলাকারীরা বাছাই করে করে হিন্দুদের বাড়ি অক্ষত রেখে মুসলিমদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে পুড়িয়ে দেয়। যদিও ক্ষতিগ্রস্থদের থেকে পুলিশে বহু বার ফোন করা হয়, পুলিশ তাদের জানিয়েছিল যে ‘আপনাদের বাঁচানোর কোনও আদেশ আমাদের নেই।’ উল্টো, পুলিশ আত্মরক্ষার চেষ্টা করা মুসলিমদের উপর গুলি চালিয়েছিল। ফলে অসংখ্য মুসলিম পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। পুলিশের গুলিতেই নিহত হয়েছিল প্রায় অর্ধশতাধিক মুসলিম।

    হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করে, আগুনে পুড়িয়ে মারতে শুরু করে। সপ্তাহব্যাপী স্থায়ী হয় এই রক্তপাত। শত শত বালিকা ও মহিলাদের গণধর্ষণ করা হয় এবং পরে তাদের পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। বাচ্চাদের জোর করে পেট্রল খাওয়ানো হয় এবং তারপরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। গর্ভবতী মহিলাদের আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। মহিলাদের পেটে অনাগত সন্তানের পোড়া দেহ দেখা যাচ্ছিল। নানদা পটিয়া গণকবরে ৯৬ টি দেহের মৃতদেহ ছিল, যার মধ্যে ৪৬ টি জন ছিল মহিলা। উগ্র হিন্দুরা তাদের বাড়ি ঘেরাও করে এবং ঘরের পুরো পরিবারকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট করে। মহিলাদের উলঙ্গ করে ধর্ষণ করেছিল এবং হত্যা করেছিল। মহিলাদের পেট চিরে নবজাতক বের করে ত্রিশুলের আগায় গেঁথে আনন্দ মিছিল করেছিল হিন্দুরা। পিতার সম্মুখে তার সন্তানকে হত্যা আর মায়ের সম্মুখে তার মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে।

    নির্বাচনে মোদির অন্যতম প্রতিপক্ষ এহসান জাফরির বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল কিছু মুসলিম। সেখানে প্রায় বিশ হাজার উন্মত্ত হিন্দু তার বাড়ি ঘেরাও করে। আর শেষমেশ এহসান জাফরি নেমে এলে তার হাত-পা দু’টো কেটে মৃতদেহ টেনে হিঁচড়ে নিয়ে বেড়ায়। শেষে মৃতদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। বলাই বাহুল্য, তার ঘরে আশ্রয় নেওয়া প্রায় সব মুসলিম পুরুষদের নির্মমভাবে কুপিয়ে ও আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। নারীদের ধর্ষণ শেষে হত্যা করা হয়। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের রিপোর্টেও এসেছিল এসব তথ্য। এছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি গণহত্যার কথা উল্লেখ করেছিল হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, এদের মধ্যে অন্যতম ‘গুলবার্গ গণহত্যা’। সেখানে একসাথে ৯০ জন মুসলিমকে হত্যা করা হয়েছিল।

    প্রায় ২০০০ এর বেশি মুসলিমকে মাত্র কয়েকদিনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আহত হয় আরও অনেক। কিন্তু অফিসিয়াল ডাটায় দেখানো হয় মাত্র ৭৯০ জন মুসলিম নিহতের কথা! গুজরাট থেকে প্রাণ নিয়ে পালিয়ে যায় ৯৮,০০০ মুসলিম। রাতের ব্যবধানেই এতগুলো মুসলিম পরিবার বাস্তুহারা হয়ে পড়ে। কোন হিসেব মতে সেই সংখ্যা আসলে দেড় লক্ষেরও অধিক। অর্থনৈতিক হিসেবে মুসলিমদের কত পরিমাণ সম্পদ লুটপাট ও ধ্বংস করেছে তার কোন হিসেব নেই।

    গুজরাট কাণ্ডে ওয়াশিংটন পোস্টকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মোদী বলেছিল, ‘আমি কোন ভুল করিনি। আমি মানবাধিকার রক্ষার প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ’। মোদী তখন কোন মানবাধিকারের কথা বলেছে তা সেই সাংবাদিক বা কোন বিবেচকের মাথায় তা ঢুকেনি।

    কসাই মোদি সবার উদ্দেশ্যে বলেছিল যে তীর্থযাত্রীদের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে মুসলিমদের এক উচিত শিক্ষা দিতে হবে।’ এই পরিকল্পিত গণহত্যা শেষ হবার পর মোদিকে জিজ্ঞেস করা হলে সে বলেছিল গুজরাটের ব্যাপারে তার কোন অপরাধবোধ নেই। এ কারণে নরেন্দ্র মোদিকে এখনও ডাকা হয় ‘গুজরাটের কসাই’ নামে।

    এই সমস্ত অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে না। গুজরাট গণহহত্যার কারনে কসাই মোদিকে বিশ্বের অনেক দেশ নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাখে। কিন্তু মোদি ক্ষমতায় আসলে এ সবই হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। এমনকি মোদিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। কারণ তাদের ইশারাতেই হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন, আইন আদালত উঠা বসা করে। ফলে তাদের কোন বিচার হয়নি হবেও না।

    তথ্যসূত্র:



    1.VHP member Babu Bajrangi confessing role of Sangh Parivar in Gujarat Pogrom. https://tinyurl.com/4nzuut65

    2. video link: https://tinyurl.com/yck8wuas


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      হিন্দুত্ববাদের বুলডোজার বাংলাদেশে : ঢাকার বকশিবাজারে মসজিদ ভাঙ্গচুর, প্রতিবাদী মুসলিমদের উপর দালাল পুলিশের হামলা


      গত বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) পুরান ঢাকার বকশিবাজারে নবকুমার ইনস্টিটিউটের সামনের রাস্তাটি প্রশস্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান চালায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এসময় ওয়াকফকৃত একটি মসজিদ, যা ভাঙ্গার কোন প্রয়োজনই ছিল না- সেটিকে ভাঙতে শুরু করে ভারতের দালাল কর্তৃপক্ষ। আর এটাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠে পরিস্থিতি।

      বিনা নতিসে অপ্রয়োজনে মসজিদ ভাঙার প্রতিবাদে সেখানে তাওহীদবাদী মুসলিম জনতা প্রতিবাদ শুরু করে। এক পর্যায়ে হিন্দুত্ববাদীদের দালাল পুলিশ প্রতিবাদরত এলাকাবাসীর উপর হামলা চালায়। এসময় টিয়ারশেল ও লাঠিচার্জও করে তারা। বেশ কয়েকজনকে আটক করেও নিয়ে যায় দালাল হাসিনার পেটোয়া পুলিশ।

      এলাকাবাসী জানায়, কোনো নোটিশ ছাড়াই গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছিল দোকানপাট ও মসজিদ। সুযোগ দেয়া হয়নি মালামাল বের করারও। এতে চরম বিপাকে পড়েন ঐসব স্থাপনার বাসিন্দরা।

      ওয়াকফ কমিটির আইনজীবীর দাবি, আইনী আশ্রয় নেয়ার সুযোগ দেয়া হয়নি তাদের। আর ওয়াকফ কমিশনের পরিদর্শক ইউছুব আলী মোল্লা অভিযোগ করেছেন, উচ্ছেদ অভিযানের বিষয়ে তাদের অবহিত করা হয়নি।

      অভিযানের সময় ওয়কফ সম্পত্তি মসজিদ ও পাশের ভবনের বিদ্যুৎ ও গ্যাসের লাইন কেটে দেয়া হয়। এতে বিপাকে পড়েন ভবনে থাকা বাসিন্দারা।

      হিন্দুত্ববাদের দালালরা ছোটখাট কারণ দেখিয়ে মসজিদগুলো ভেঙ্গে দিলেও আশেপাশের মন্দিরগুলোকে ঠিক রাখে। এমনকি মন্দির রক্ষার্থে তারা বিলিয়ন ডলারের মেগাপ্রজেক্টের নকশা পর্যন্ত বদলে দেয়। অথচ ৯০ ভাগ মুসলিমের এই দেশে তারা বিনা প্রয়োজনে মজসিদ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দেয়।

      ইসলামি চিন্তাবীদগণ তাই এথেকে সচেতন মুসলিমদের বুঝে নিতে বলেছেন যে, দালালরা কাদের পৃষ্টপোষকতা করে। অনেক বিশ্লেষক এ ঘটনাকে ভারতের হিন্দুত্ববাদীদের বুলডোজার চালানোর সাথে তুলনা করেছেন।

      তথ্যসূত্র:
      —–
      ১. পুরান ঢাকায় ওয়াকফকৃত মসজিদ ভাঙাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সাথে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আমাদের উচিত হল যে যেখানে ‌যেখানে তাগুতের বাহীনিরা রয়েছে সেখানে সেখানে আমাদের দু একজন বোমা হামলা চালিয়ে হারিয়ে যাওয়া । এভাবে বাংলাদেশ এবং ভারতে আমাদের জিহাদের সূচনা ঘটানো।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment

        Working...
        X