Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ১৮ই যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৮ই জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ১৮ই যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৮ই জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

    কাশ্মীরে গ্রেনেড বিস্ফোরণে হিন্দুত্ববাদী ভারতের ২ সেনা অফিসার নিহত, আহত ৪

    ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পুঞ্চ অঞ্চলে একটি গ্রেনেড বিস্ফোরণের শিকার হয়েছে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় দখলদার বাহিনী। এতে অফিসার সহ ৬ সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

    আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, গতকাল ১৭ জুলাই মাঝরাতে পুঞ্চ জেলার মেনধার সেক্টরের সীমান্তবর্তী এলাকায় উক্ত গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। যেখানে দখলদার ভারতীয় সেনারা টহল দিচ্ছিল।

    হঠাৎই এই গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঘটনায় অফিসার সহ ৬ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়। পরে আহত সেনাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার পথেই ২ অফিসার মারা যায়। বাকিদের অবস্থা এখনো আশংকাজনক বলে জানা গেছে।

    উল্লেখ্য যে, কাশ্মীরে শুধু প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায়ই নয়, বরং বিভিন্ন দূর্ঘটনা ও অপঘাতে প্রায়ই মারা যাচ্ছে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সেনা সদস্যরা।


    তথ্যসূত্র :
    ———
    1. Army officer, JCO killed, four others injured in accidental grenade blast at LoC in Mendhar

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    পার্বত্য অঞ্চলে সশস্ত্র গ্রুপের ছড়াছড়ি, বাড়ছে অস্থিরতা ও লাশের সংখ্যা


    চট্টগ্রামের পার্বত্য অঞ্চলে অস্থিরতা দীর্ঘদিনের। তবে বর্তমানে পাহাড়ি এ অঞ্চলটিতে বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এই অস্থিরতা। দিনকে দিন অঞ্চলটিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে অবৈধ সশস্ত্র সংগঠনের ততপরতা। যারা রুটিন মাফিক চাঁদাবাজিসহ হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে পার্বত্য অঞ্চলে। প্রায়ই গ্রুপেগুলো একে অপরের বিরুদ্ধে গুলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।

    আজ (১৮ জুলাই) ভোরে এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে। খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলিতে একজন নিহত হয়েছে।জানা যায়, ভোর সোয়া ৫টার দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলার তাইন্দং ইউনিয়নের দুর্গম সুকুমার কার্বারী পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম অদুত ত্রিপুরা ওরফে উত্তম ত্রিপুরা।

    এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে আহতের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।বিষয়টি নিশ্চিত করে ২৩ বিজিবির যামিনী পাড়া ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাহিদুল করিম জানান, ভোর ৫টা থেকে সোয়া ৫টার মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এমন সংবাদের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান তারা।

    এ সময় একজনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়।এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ১টি একে ২২ রাইফেল, ২টি ম্যাগাজিন, ৩ রাউন্ড গুলি, ৩১ রাউন্ড গুলির খোসা, ১টি ডেমো রাইফেল, চাঁদা আদায়ের রশিদ, তালিকাসহ হিল উইমেনস ফেডারেশনের একটি ব্যানার পাওয়া যায়। সাংগঠনিক কাগজপত্র ও নিহত ব্যক্তি ইউপিডিএফ মূল দলের বলে ধারণা করা হচ্ছে বলেও জানায় বিজিবি।

    এছাড়াও, গত ১৫ জুলাই বান্দরবান পার্বত্য জেলাধীন সদর উপজেলার ৬নং জামছড়ি ইউনিয়নে একদল সশস্ত্র গ্রুপ কর্তৃক শৈসিংমং মারমা, পীং-খ্যিদুং মারমা নামে এক নিরীহ জুম্ম গ্রামবাসীকে গলাকেটে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।আনুমানিক রাত ২:৩০ টার দিকে জামছড়ি ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের বাঘমারা হেডম্যান পাড়ায় ভিকটিমের নিজ বাড়িতে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।নিহত শৈসিংমং মারমার স্ত্রী উম্যানু মারমা (৩৬) জানান, ‘কয়েকজন জন মুখোশধারী লোক গভীর রাতে ঘরে ঢুকে তার স্বামীকে গলাকেটে হত্যা করে।’ বাড়িতে শৈসিংমং মারমা, তার স্ত্রী ও তাদের দুই কন্যা সন্তান থাকত বলে জানা গেছে। ঘটনার পরপরই উম্যানু মারমা ভয়ে তার দুই সন্তান নিয়ে এক প্রতিবেশীর বাড়িতে আশ্রয় নেয় বলে জানা যায়।

    উল্লেখ্য, যে গ্রামে শৈসিংমং মারমা হত্যার শিকার হয়েছেন সশস্ত্র গ্রুপ ইউপিডিএফ দলের বান্দরবান জেলা শাখার সভাপতি হেডম্যান মংপু মারমার বাড়িও সেই গ্রামে। ধারণা করা হয় যারাই এসব গ্রুপের নীতি ও আদর্শের বিরুদ্ধে কাজ করে তাদেরকেই টার্গেট করে হত্যা করা হচ্ছে।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, সাম্প্রতিক এই উপজাতি সশস্ত্র গ্রুপগুলর মধ্যে যে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই চলছে, সেটা মূলত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর জুম্মল্যান্ড আন্দোলন থেকে ব্যাপক ভিত্তিক খ্রিস্টান রাষ্ট্র কায়েমের দিকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত বহন করছে। আর যেহেতু এই অঞ্চলের মুসলিমদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পরেও এদেশের দালাল সরকার কোন পদেক্ষেপ নিচ্ছে না, তাই মুসলিমদেরকেই এসব সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহব্বান জানিয়েছেন হক্কানী উলামায়ে কেরাম।

    তথ্যসূত্র:
    ——–
    ১। খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের দুই পক্ষের গোলাগুলিতে নিহত ১: অস্ত্র, গুলি উদ্ধার-
    https://tinyurl.com/y25rmeb5
    ২। বান্দরবানে দুর্বৃত্ত কর্তৃক এক মারমা গ্রামবাসীকে গলাকেটে হত্যা-
    https://tinyurl.com/mrynhfev







    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      দেশে দেশে ইসলাম বিদ্বেষ: জার্মানিতে হিজাবি মহিলাকে হেনস্থা


      জার্মানিতে পথে-ঘাটে হেনস্থার শিকার হয়ে চলেছেন মুসলিম নারীরা। সর্বশেষ দেশটির রাজাধানী বার্লিনে একজন মুসলিম নারীর মাথার হিজাব ছিঁড়ে তাকে মারধর করা হয়েছে।

      মুসলিম বিদ্বেষী হামলাকারী ছিল ৩৭ বছর বয়সি। সে জনসমক্ষে একজন ৩৯ বছর বয়সি মুসলিম নারীর মাথার স্কার্ফ ছিঁড়ে তার মাথায় এবং শরীরে আঘাত করে। আক্রমণটি ভিসেনজা এলাকার একটি রেস্তরাঁয় হয়েছে।

      গত ১৫ জুলাই শুক্রবার বার্লিনের প্রেনজলাউয়ারবার্গ এলাকায় আরেকটি মুসলিম বিদ্বেষী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে এক ৫২ বছর বয়সি ব্যক্তি দু’জন মুসলিম নারীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে। এতা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ার কারণেই তাদেরকে এমন হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে।

      কথিত এসব উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতার নামে সব করা যাবে, কিন্তু মুসলিমরা হিজাব পড়তে পারবে না। সকলের নিরাপত্তার অধিকার থাকলেও মুসলিমদের জন্য কোন নিরাপত্তা নেই। তাদেরকে হয়রানি করলেও কোন বিচার করা হয় না। এব্যাপারে মিডিয়া কিংবা মানবাধিকার সংস্থাগুলো কথা বলবে না। এর কারণ একটাই তারা মুসলিম।

      বিশ্লেষকরা বলছেন, পশ্চিমারা চায় সম্মানিত মুসলিম নারীরাও তাদের নারীদের মত নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেরাক; কারণ তাঁরা তো ইতিমধ্যে তাদের নারীদেরকে ভোগ্যপণ্যের স্তরে নামিয়ে এনেছে।


      তথ্যসূত্র:
      ——–
      ১. জার্মানিতে হিজাবি মহিলাকে হেনস্থা
      https://tinyurl.com/4vxn96h3

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        উত্তরপ্রদেশের মন্দিরে গোস্ত ফেলে ষড়যন্ত্র, মুসলিমদের মাংসের দোকানে আগুন


        গত (১৬-০৭-২২) তারিখ শনিবার উত্তরপ্রদেশের একটি গ্রামের মন্দির প্রাঙ্গণে কে বা কারা গোস্তের টুকরো ছুড়ে ফেলে। একাজগুলো হিন্দুদেরকে মুসলিমদের উপর ক্ষেপিয়ে তুলতে উগ্র হিন্দুরাই পরিকল্পনামাফিক করে থাকে। যা ইতিমধ্যেই ভারতের বিভিন্ন জায়গায় করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। আর যেগুলোতে ধরা পড়ে না, সেগুলোর দোষ চাপানো হয় মুসলিমদের উপর।

        ঘটনাটি ঘটেছে তালগ্রাম থানার সীমানার মধ্যে অবস্থিত রসুলাবাদ গ্রামে। ভোর ৪টার দিকে মন্দিরের পুরোহিত জগদীশ জাটভ মন্দিরের ভেতরে মাংসের টুকরো দেখতে পায়।

        এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ উগ্র হিন্দুত্ব জনতা মন্দির থেকে অল্প দূরে অবস্থিত মুসলিম ব্যক্তিদের মালিকানাধীন তিনটি মাংসের দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে স্থানীয় হিন্দুরা পুলিশকে খবর দেয়।

        স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মুসলিম ব্যক্তিদের আগুন লাগিয়ে দেওয়া দোকানের কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তারা মন্দির চত্বর থেকে মাংসের টুকরোগুলি সরানো এবং কম্পাউন্ডটি পরিষ্কারের কাজ করে।

        তদন্ত ছাড়া দোকানে আগুন দেওয়ার পরেও উল্টো স্থানীয় হিন্দু গোষ্ঠীর সদস্যরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে এবং তালগ্রাম-ইন্দরগড় সড়ক অবরোধ করে।

        সে দিন বিকেলে উত্তেজিত হিন্দু জনতা আরো তিনটি মাংসের দোকানে আগুন ধরিয়ে দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আতঙ্কিত মুসলিমরা দোকানপাট, বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।

        এভাবেই একেরপর এক ষড়যন্ত্র করে ভারতে মুসলিমদের বসবাস কঠিন থেকে কঠিন করে তোলা হচ্ছে। আকাঁ হচ্ছে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়ে অখণ্ড রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার মানচিত্র। এমতাবস্থায় এখনি নববী মানহাজের অনুসরণ করে যথাসাধ্য প্রস্তুতি নেওয়ার জানিয়েছেন ইসলামি চিন্তাবীদ হক্কানী উলামায়ে কেরাম।



        তথ্যসূত্র:
        ——–
        1. Meat Thrown Into Uttar Pradesh Temple, Meat Shops Set On Fire: Police
        https://tinyurl.com/mseybu6c

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          Originally posted by Al-Firdaws News View Post
          উত্তরপ্রদেশের মন্দিরে গোস্ত ফেলে ষড়যন্ত্র, মুসলিমদের মাংসের দোকানে আগুন


          গত (১৬-০৭-২২) তারিখ শনিবার উত্তরপ্রদেশের একটি গ্রামের মন্দির প্রাঙ্গণে কে বা কারা গোস্তের টুকরো ছুড়ে ফেলে। একাজগুলো হিন্দুদেরকে মুসলিমদের উপর ক্ষেপিয়ে তুলতে উগ্র হিন্দুরাই পরিকল্পনামাফিক করে থাকে। যা ইতিমধ্যেই ভারতের বিভিন্ন জায়গায় করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। আর যেগুলোতে ধরা পড়ে না, সেগুলোর দোষ চাপানো হয় মুসলিমদের উপর।

          ঘটনাটি ঘটেছে তালগ্রাম থানার সীমানার মধ্যে অবস্থিত রসুলাবাদ গ্রামে। ভোর ৪টার দিকে মন্দিরের পুরোহিত জগদীশ জাটভ মন্দিরের ভেতরে মাংসের টুকরো দেখতে পায়।

          এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ উগ্র হিন্দুত্ব জনতা মন্দির থেকে অল্প দূরে অবস্থিত মুসলিম ব্যক্তিদের মালিকানাধীন তিনটি মাংসের দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে স্থানীয় হিন্দুরা পুলিশকে খবর দেয়।

          স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে মুসলিম ব্যক্তিদের আগুন লাগিয়ে দেওয়া দোকানের কোন ব্যবস্থা নেয়নি। তারা মন্দির চত্বর থেকে মাংসের টুকরোগুলি সরানো এবং কম্পাউন্ডটি পরিষ্কারের কাজ করে।

          তদন্ত ছাড়া দোকানে আগুন দেওয়ার পরেও উল্টো স্থানীয় হিন্দু গোষ্ঠীর সদস্যরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে এবং তালগ্রাম-ইন্দরগড় সড়ক অবরোধ করে।

          সে দিন বিকেলে উত্তেজিত হিন্দু জনতা আরো তিনটি মাংসের দোকানে আগুন ধরিয়ে দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আতঙ্কিত মুসলিমরা দোকানপাট, বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।

          এভাবেই একেরপর এক ষড়যন্ত্র করে ভারতে মুসলিমদের বসবাস কঠিন থেকে কঠিন করে তোলা হচ্ছে। আকাঁ হচ্ছে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়ে অখণ্ড রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠার মানচিত্র। এমতাবস্থায় এখনি নববী মানহাজের অনুসরণ করে যথাসাধ্য প্রস্তুতি নেওয়ার জানিয়েছেন ইসলামি চিন্তাবীদ হক্কানী উলামায়ে কেরাম।



          তথ্যসূত্র:
          ——–
          1. Meat Thrown Into Uttar Pradesh Temple, Meat Shops Set On Fire: Police
          https://tinyurl.com/mseybu6c
          এরা কত বেয়াকুফ জাতি । কে এই কাজ করেছে তা যাচাই বাছাই না করে যাকে তাকে হেনস্থা করতে শুরু করেছে। দা কাশ্মীর পাইলস এবং এই সকল কাজের দ্বারা তাদের ধর্ম গুরুরা নিজের ক্ষমতা ও রাজত্ব বৃদ্ধির জন্য এবং নিজের মনবাসনা পূরনের জন্য মুসলিমদের হাতে তাদেরকে বলি দিতে চাইছে এই বিষয়টা তারা বুঝতে পারছে না । তারা নিজেদের কত নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিচ্ছে।
          পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

          Comment

          Working...
          X