হালাল বিয়েতে দালাল প্রশাসনের বাধা, বরের পলায়ন, মায়ের জরিমান
নামধারী মুসলিম হলেও দালাল প্রশাসন মুসলিমদের অনেক জায়েজ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করে চলেছে। বিশেষ করে বাল্য বিয়ের নামে অনেক হালাল বিয়েকে ভেঙ্গে দিচ্ছে প্রশাসন। শুধু বাধা দিয়েই শেষ নয়। দেওয়া হচ্ছে অর্থণ্ডের পাশাপাশি কারাদণ্ড।
এবার নোয়াখালীর চাটখিলে বৈধ বিয়ে হওয়া সত্ত্বেও দালাল প্রশাসনের ভয়ে গভীর রাতে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন করে আত্মীয়স্বজন। সেখানেও গাদ্দার প্রশাসনের লোকেরা বিয়ের আসরে অভিযান চালায়। বৈধভাবে বিয়ে করতে গিয়েও গাদ্দার প্রশাসনের হয়রানির ভয়ে পালিয়ে যান বর। বাল্য বিয়ের অভিযোগ তুলে কনের মাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জালেম প্রশাসন।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল ১৮ জুলাই সোমবার রাতে। বদলকোট ইউনিয়নের সপ্তগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। পরে রাতেই প্রশাসনের অভিযানের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে আগত বর ও তার লোকজন পালিয়ে যান।
বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়া ও জরিমানার কারণ হিসেবে তারা বলে মেয়ের এখনো ১৮ বছর পূর্ণ হয়নি। অথচ, শরীয়তের বিধান হল কোন মেয়ে বালেগা হলেই বিয়ে দেওয়া যাবে। গাদ্দার প্রশাসন বাল্য বিয়ে নামকরণ করে হালাল বিয়েগুলো ভেঙ্গে দিলেও, বাল্য প্রেম বা অবৈধ সম্পর্ক রোধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। এ মেয়েটি যখন প্রেমিকের সাথে পার্কে যাবে, বা ডেটিংয়ের নামে অবৈধ কাজে জড়াবে, তখন তারা আবার ব্যক্তি স্বাধীনতার দোহাই দিবে। তাহলে আল্লাহর হালালকৃত বিয়ের ক্ষেত্রে তাদের কথিত ব্যক্তি স্বাধীনতা কোথায়।
আসলে দালাল সরকার, হলুদ মিডিয়া ও দালাল বুদ্ধিজীবী মহল চায় দেশে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক। তাই তারা হালাল বিয়েকে কঠিন করে যিনার পথকে সহজ করে দিয়েছে। যার বিষাক্ত ফলাফল আজ চোখের সামনে। রাস্তার পাশে, ডাস্টাবিনে অবৈধ বাচ্ছাদের ফেলে যাচ্ছে। কাক-কুকুর সে সমস্ত নিষ্পাপ বাচ্চাদের দেহ টেনে ছিচড়ে খাচ্ছে। আর অবৈধ ভ্রুন হত্যা, গর্ভপাতের তো কোন সীমা নেই।
উলামাগন তাই অনেকদিন থেকেই এসব অবৈধ কাজকর্মের বিরুদ্ধে এবং সরকার ও প্রশাসনের এমন ইসলামবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহব্বান জানিয়ে আসছেন।
তথ্যসূত্র:
——
১.পালালেন বর, জরিমানা গুনলেন কনের মা
– https://tinyurl.com/uan22ewr
নামধারী মুসলিম হলেও দালাল প্রশাসন মুসলিমদের অনেক জায়েজ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করে চলেছে। বিশেষ করে বাল্য বিয়ের নামে অনেক হালাল বিয়েকে ভেঙ্গে দিচ্ছে প্রশাসন। শুধু বাধা দিয়েই শেষ নয়। দেওয়া হচ্ছে অর্থণ্ডের পাশাপাশি কারাদণ্ড।
এবার নোয়াখালীর চাটখিলে বৈধ বিয়ে হওয়া সত্ত্বেও দালাল প্রশাসনের ভয়ে গভীর রাতে বিয়ে পড়ানোর আয়োজন করে আত্মীয়স্বজন। সেখানেও গাদ্দার প্রশাসনের লোকেরা বিয়ের আসরে অভিযান চালায়। বৈধভাবে বিয়ে করতে গিয়েও গাদ্দার প্রশাসনের হয়রানির ভয়ে পালিয়ে যান বর। বাল্য বিয়ের অভিযোগ তুলে কনের মাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জালেম প্রশাসন।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল ১৮ জুলাই সোমবার রাতে। বদলকোট ইউনিয়নের সপ্তগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। পরে রাতেই প্রশাসনের অভিযানের খবর পেয়ে ঢাকা থেকে আগত বর ও তার লোকজন পালিয়ে যান।
বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়া ও জরিমানার কারণ হিসেবে তারা বলে মেয়ের এখনো ১৮ বছর পূর্ণ হয়নি। অথচ, শরীয়তের বিধান হল কোন মেয়ে বালেগা হলেই বিয়ে দেওয়া যাবে। গাদ্দার প্রশাসন বাল্য বিয়ে নামকরণ করে হালাল বিয়েগুলো ভেঙ্গে দিলেও, বাল্য প্রেম বা অবৈধ সম্পর্ক রোধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। এ মেয়েটি যখন প্রেমিকের সাথে পার্কে যাবে, বা ডেটিংয়ের নামে অবৈধ কাজে জড়াবে, তখন তারা আবার ব্যক্তি স্বাধীনতার দোহাই দিবে। তাহলে আল্লাহর হালালকৃত বিয়ের ক্ষেত্রে তাদের কথিত ব্যক্তি স্বাধীনতা কোথায়।
আসলে দালাল সরকার, হলুদ মিডিয়া ও দালাল বুদ্ধিজীবী মহল চায় দেশে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক। তাই তারা হালাল বিয়েকে কঠিন করে যিনার পথকে সহজ করে দিয়েছে। যার বিষাক্ত ফলাফল আজ চোখের সামনে। রাস্তার পাশে, ডাস্টাবিনে অবৈধ বাচ্ছাদের ফেলে যাচ্ছে। কাক-কুকুর সে সমস্ত নিষ্পাপ বাচ্চাদের দেহ টেনে ছিচড়ে খাচ্ছে। আর অবৈধ ভ্রুন হত্যা, গর্ভপাতের তো কোন সীমা নেই।
উলামাগন তাই অনেকদিন থেকেই এসব অবৈধ কাজকর্মের বিরুদ্ধে এবং সরকার ও প্রশাসনের এমন ইসলামবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহব্বান জানিয়ে আসছেন।
তথ্যসূত্র:
——
১.পালালেন বর, জরিমানা গুনলেন কনের মা
– https://tinyurl.com/uan22ewr
Comment