Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২৭শে যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ২৭শে জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২৭শে যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ২৭শে জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।


    কারণ ছাড়াই মুসলিম সাংবাদিকদের বিদেশ ভ্রমনে হিন্দুত্ববাদীদের নিষেধাজ্ঞা



    কাশ্মীরি মুসলিম সাংবাদিক আকাশ হাসান। হিন্দুত্ববাদীরা কোন কারণ ছাড়াই তাকে বিদেশ ভ্রমনে বাধা দিয়েছে। কিছুদিন আগে পুলিৎজার বিজয়ী কাশ্মীরি ফটোসাংবাদিক সান্না ইরশাদ মাট্টুকে বিদেশ ভ্রমণে বাধা দিয়েছিল হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।

    এবার সাংবাদিক আকাশ হাসানকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে যাওয়ার জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটে উঠতে বাধা দেয় তারা। গত ২৬ জুলাই মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিমানবন্দরে পৌঁছার পর হাসান তার বোর্ডিং পাস সংগ্রহ করেন। ইমিগ্রেশনের দিকে যাওয়ার সময় তার পাসপোর্ট চেক করে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। এবং তাকে সামনে যেতে বাধা দেয়।

    কাশ্মীরি সাংবাদিক আকাশ হাসান বলেছেন, “আমাকে প্রথমে বলা হয়েছিল যে আমার পাসপোর্টে কিছু সমস্যা আছে। আমাকে সেখানে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়। যখন এয়ারলাইন কর্মীরা আমার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করতে আসে, তখন তাদের বিমান থেকে আমার লাগেজ নামিয়ে ফেলতে বলা হয়। ইতিমধ্যে তাকে অহেতুক প্রশ্ন, পরিবার এবং পেশা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে হয়রানি করা হতে থাকে।

    অভিবাসন কর্মকর্তারা তার বোর্ডিং পাস এবং পাসপোর্টে স্ট্যাম্প লাগিয়ে দেয় – “পূর্ব ঘোষণা ছাড়া বাতিল করা হয়েছে।”তিনি আরো বলেন, “আইজিআই বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা আমাকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে একটি ফ্লাইটে উঠতে বাধা দেয়। আমি সেদেশের বর্তমান সংকট সম্পর্কে রিপোর্ট করতে যাচ্ছিলাম। অভিবাসন কর্মকর্তারা আমার পাসপোর্ট, বোর্ডিং পাস নিয়ে আমাকে একটি ঘরে বসিয়ে রাখে।”এ দীর্ঘ সময় হিন্দুত্ববাদীরা তাকে পানিও খেতে দেয়নি।

    প্রায় পাঁচ ঘন্টা পরে, হাসান নিশ্চিত হয়ে যান হিন্দুত্ববাদীরা তাকে বিদেশ ভ্রমণ করতে অনুমতি দিবে না। তাই তিনি এ বিষয়ে একটি টুইট করে স্ট্যাম্প সহ তার বোর্ডিং পাসের একটি ছবিও আপলোড করেছিলেন।আরেকটি টুইটে হাসান বলেছেন, হিন্দুত্ববাদী অফিসাররা তাকে চলে যেতে কলেছে। কারণ জানতে চাইলে, অফিসাররা জবাব দেয় – আমরা উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করেছি এবং তারা (উচ্চতর ব্যক্তিরা) বলেছে ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হবে না।

    সাংবাদিক হাসান, যিনি প্রায়শই গার্ডিয়ানের মতো আন্তর্জাতিক মিডিয়া সংস্থাগুলিতে কাজ করেন, তিনি কলাম, গল্প, রিপোর্ট করতে বিদেশ ভ্রমণের জন্য অ্যাসাইনমেন্ট পেয়েছিলেন। তবে তিনি কাশ্মীরি মুসলিম সাংবাদিক হওয়ায় তাকে বিদেম ভ্রমনে বাধা দেওয়া হয়েছে।কিছুদিন আগেই জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ কর্তৃক আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বরাত দিয়ে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ সানা মাট্টুকে বিদেশে ভ্রমণে নিষেধ করে। মাট্টু একটি বই লঞ্চ ইভেন্টে যোগ দিতে এবং একটি ফটোগ্রাফি প্রদর্শনীতে অংশ নিতে প্যারিসে যাচ্ছিলেন। পরে তাকে দিল্লি বিমানবন্দরে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ বাধা দেয়।

    ২০১৯ সালে আরেক প্রবীণ কাশ্মীরি সাংবাদিক গওহর গিলানিকে দিল্লি বিমানবন্দরে জার্মানিতে সাংবাদিকদের সম্মেলনে যেতে বাধা দেওয়া হয়েছিল, এবং অভিযোগ করা হয়েছিল যে নিষেধাজ্ঞার জন্য তাকে কোনও ব্যাখ্যা দেওয়া যাবে না।এর আগে, ভারতীয় সাংবাদিক রানা আইয়ুবকেও মুম্বাই বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) দ্বারা জারি করা লুকআউট সার্কুলার (এলওসি) এর ভিত্তিতে বাধা দিয়েছিল।

    হাসান বলেন, “এমনকি আমার বিরুদ্ধে এমন কোনও বিচারাধীন মামলা নেই যা এইরকম কিছু হতে পারে। এটি স্পষ্টতই সাংবাদিকদের ভয় দেখানো এবং হয়রানির আরেকটি উপায়।…এখন তারা আমাদের কাজ করতেও বাধা দিচ্ছে। তারা আমাদের ক্রমবর্ধমান এবং আমাদের কর্মজীবনের সুযোগগুলি প্রসারিত না করে বন্ধ করে দিচ্ছে।”যে কোনও সাংবাদিকের জন্য ভ্রমণ একটি অপরিহার্য অংশ। তা ছাড়াও, ভ্রমণ মানুষের মৌলিক অধিকার।

    হাসান বিশ্বাস করেন যে, এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র তার উপর নয়, অন্যান্য মুসলিম সাংবাদিকদের উপরও ক্যারিয়ারের সুযোগ অন্বেষণ থেকে মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে। “এখন আমার মাথার সমস্ত কাজ শূন্য হয়ে যাচ্ছে যে, আমার উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এটি আমার বর্তমান পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করছে এবং এটি সম্ভবত আমার ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করবে।

    ”হিন্দুত্ববাদীরা ইসলাম বিদ্বেষের কারণেই মুসলিমদের উপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা দিয়ে হয়রানি করে। যদিও তারা মিডিয়ায় বিশ্ববাসির সামনে সকলের সমান অধিকারের কথা বলে। কিন্তু বাস্তবে হিন্দুত্ববাদী ভারতে মুসলিমদের কোন অধিকার নেই।

    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. Kashmiri Journalist Aakash Hassan Stopped From Boarding Flight to Sri Lanka
    https://tinyurl.com/2jap8vjk
    2. Another Kashmiri journalist gets banned from travelling abroad
    https://tinyurl.com/2p8bb8sz
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ‘পশ্চিমাদের ইসলাম বিরোধী প্রস্তাব মানা হবে না’- সাফ জানিয়ে দিলেন তালিবান


    আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে জালেমদের হাত থেকে আফগান ভূমি মুক্ত করেছেন তালেবান মুজাহিদিন। পশ্চিমারা আফগানিস্তান ছেড়ে পালিয়ে গেলেও কূটনৈতিভাবে তালেবানের উপর চাপ সৃষ্টি করে রাখতে চায়। তাদের রিজার্ভ আটকে দিয়ে আফগানে কৃত্রিম সংকট তৈরী করেছে। নানা অজুহাত তুলে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা জারি করে আফগান জনগণের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তারা জনগণকে তালেবানের উপর ক্ষিপ্ত করে স্বার্থ হাসিল করতে চায়। অনৈসলামিক বিভিন্ন বিষয় চাপিয়ে দিতে চায়।

    কিন্তু ইসলামি আমিরাত অফ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে আরোপিত নানা ধরনের অহেতুক পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার নিন্দা জানিয়েছেন তালিবানের নীতি-নৈতিকতা বিষয়ক মন্ত্রী খালিদ হানাফি হাফিজাহুল্লাহ। তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে কাজ করতে প্রস্তুত আফগানিস্তান। তবে যদি তাদের প্রস্তাবগুলো ইসলামের বিরুদ্ধে হয়, তবে সেগুলো গ্রহণযোগ্য হবে না।

    আফগানিস্তানের গজনি প্রদেশ পরিদর্শনের সময় খালিদ হানাফি আরও বলেন, “আমরা আমাদের আইন বাস্তবায়নে শুধু আল্লাহ তাআলা, রাসুল মুহাম্মদ ﷺ, খুলাফায়ে রাশেদিন ও সাহাবিদের অনুসরণ করি। আমরা ইসলামের পরিপন্থী কোনও কিছু গ্রহণ করি না।” খালিদ হানাফি হাফিজাহুল্লাহ সরকারি কর্মচারীদেরকে শরিয়তের বিধান অনুযায়ী অফিসে তাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    তিনি বলেন, প্রদেশ–জেলা এবং মন্ত্রকে থাকা সকল কর্মীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা উচিত তাদের ইসলামি মূল্যবোধ ও বিধান অনুযায়ী। এ সময় তিনি আরও বলেন, ইসলামি আমিরাত ক্ষমতায় আসার পর আফগান নারীরা শতভাগ হিজাব পরিধান করছেন।

    এদিকে গজনির প্রাদেশিক গভর্নর মৌলভি মুহাম্মদ ইসহাক আখুন্দজাদা ইসলামি আমিরাতের জনগণকে সম্মান করার জন্য দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যারা বিভিন্ন চেকপোস্টে দাঁড়িয়ে আছেন বা জেলা অফিসসহ অন্যান্য বিভাগে দায়িত্বরত, তাদের উচিত জনগণের সমস্যার সমাধান করা।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. the-taliban-refused-to-accept-the-anti-islam-proposal
    https://tinyurl.com/2p8wkp3e


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে টান : খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ


      বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে টান পড়ায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর কাছ থেকে ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। বৈদেশিক ঋণের টাকা প্রদান, দেশের বাজেটের ভারসাম্য রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার জন্য তহবিল চেয়ে আবেদন করেছে দেশের অর্থ মন্ত্রণালয়।

      সম্প্রতি ডলার সংরক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বিলাসবহুল পণ্য, ফলমূল, নন-সিরিয়াল খাবার এবং টিনজাত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার আমদানিকে নিরুৎসাহিত করার একটি নীতিমালা ঘোষণা করেছে।চলতি বছরের ২০শে জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯.৬৭ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে- যা দিয়ে খুব বেশি হলে আগামী পাঁচ মাসের কিছু বেশি সময়ের জন্য আমদানি খরচ মেটানো যাবে।

      অথচ মাত্র এক বছর আগেই দেশে রিজার্ভের পরিমাণ ছিলো ৪৫.৫ বিলিয়ন ডলার। দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, গত জুনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স ৫ শতাংশ কমে ১.৮৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেছে করোনা মহামারীকে।অর্থনীতিবিদরা বলছেন, গত তিন মাসে মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার মান কার্যকরভাবে প্রায় ২০ শতাংশ কমে গেছে। স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন দেশের আর্থিক অবস্থাকে আরও দুর্বল করে দিয়েছে, কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট ১৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।ইউক্রেনে রুশ হামলার পর আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ ‘সংকটে’ পড়েছে বলে জানিয়েছে জুনিয়র পরিকল্পনামন্ত্রী শামসুল আলম।

      “আমাদের পেমেন্টের ভারসাম্য নেতিবাচক অঞ্চলে রয়েছে। আমাদের বিনিময় হার স্থিতিশীল করতে হবে,” বলে জানায় সে।বর্তমান এই আর্থিক দুরবস্থা কাটানোর অন্যতম একটি কৌশল হিসেবে সরকার এখন সারা দেশের দৈনিক ১-২ ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। যদিও দেশের অনেক জায়গায় প্রায় ১৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ না থাকার ঘটনাও শোনা গিয়েছে। আর এই কৌশলের অংশ হিসেবে মুসলিমদের মসজিদকে টার্গেট করেছে হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালাল সরকার। সারা দেশের হাজার হাজার মসজিদকে বিদ্যুৎ গ্রিডের উপর চাপ কমাতে এয়ার কন্ডিশনারের ব্যবহার হ্রাস করতে বলা হয়েছে।এছাড়াও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অভূতপূর্ব বন্যার কারণে বাংলাদেশের আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। সেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে এবং এর ফলে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।ইসলামি বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার জন্য পুরোপুরি ভাবে দায়ী দেশের হিন্দুত্ববাদী ভারতের দালাল সরকার। নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, পরিকল্পনাহীন কর্মপন্থা, অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন, জন্মদিন পালনের নামে অপব্যয়, দুর্নীতি, সুদি ব্যবসার প্রভাব – সবকিছু মিলিয়ে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে একেবারে খাদের কিনারায় নিয়ে গিয়েছে এই দালাল সরকার। তাই এর থেকে উত্তরণের পথ একটাই- আর তা হলো প্রচলিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে হটিয়ে দেশে ইসলামি অর্থনীতি চালু করা। আর তা শুধুমাত্র সম্ভব দেশের বর্তমান শাসন ব্যবস্থাকে ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় রূপান্তরের মাধ্যমেই-বলেছেন তাঁরা।

      তথ্যসূত্র :
      ———
      1. Bangladesh seeks $4.5bn IMF loan as forex reserves shrink: Report
      https://tinyurl.com/p25a3uhr












      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আল্লাহু আকবর ওয়া লিল্লাহি হামদ

        Comment


        • #5
          যেখানে আমাদের মমতাময়ী সরকার খেতা বালিশের পিছনে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে এবং কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে নাটবল্টু কিনে আনে সেখানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে কোথায় থেকে।
          পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

          Comment

          Working...
          X