Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২৮শে যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ২৮শে জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২৮শে যিলহজ্ব, ১৪৪৩ হিজরি।। ২৮শে জুলাই, ২০২২ ঈসায়ী।

    ফিলিস্তিন | দুই সপ্তাহে ৫১ স্থাপনা ধ্বংস ও ৪০ মুসলিম বাস্তুচ্যুত



    দখলকৃত ফিলিস্তিনে মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই ৫১টি স্থাপনা ধ্বংস ও ৪০ জন মুসলিমকে বাস্তুচ্যুত করেছে বর্বর ইহুদি সন্ত্রাসীরা।এ বছরের ২৮ জুন থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত এই দুই সপ্তাহে “বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা প্রতিবেদন”-এ জাতিসংঘ জানিয়েছে যে, সন্ত্রাসী ইহুদীরা দখলকৃত জেরুজালেম এবং এর পশ্চিম তীরের অঞ্চলের পূর্ব অংশে ৫১ টি ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন কাঠামো ধ্বংস বা বাজেয়াপ্ত করেছে। এর ফলে, ২১ জন শিশু সহ ৪০ জন মুসলিম বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং প্রায় ৫০০ জন মুসলিমের জীবিকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    আর ২০২২ সালের শুরু থেকে সন্ত্রাসী ইহুদীরা কমপক্ষে ৪০৭ টি ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন কাঠামো ধ্বংস বা বাজেয়াপ্ত করেছে বলে জানায় জাতিসংঘ।এখানে পাঠকের মনে হতে পারে যে, জাতিসঙ্ঘ অন্তত নির্যাতিত মুসলিমদের সংখ্যা বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ উল্লেখ করে ভাল কাজ করেছে।

    কিন্তু জাতিসঙ্ঘ নামক অমুসলিম সঙ্ঘটি কখনোই মুসলিমদের ‘উপকারের’ নিমিত্তে এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি, বরং তারা সবসময় প্রকৃত সংখ্যা আড়াল করত চেষ্টা করে, যা প্রকাশিত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। আর এমন ‘সংখ্যা প্রকাশ’ অনেক সময় আক্রান্ত স্থানের আশেপাশের এলাকায় অবস্থানরত মুসলিমদের মনে ভীতি তৈরির উদ্দেশ্যেও করা হয়ে থাকে বলে মনে করেন বিশ্লেষকগণ।মুসলিম বিশেষজ্ঞগণ বলছেন, বছরের পর বছর ধরে ইহুদীদের এত এত সন্ত্রাসী কার্যক্রমের পরও সারা বিশ্ব নির্বাক।

    ইহুদীদের বিরুদ্ধে কোন সামরিক বা অন্য পদক্ষেপ না নিয়ে উল্টো মুসলিমদের প্রতিরোধকে তারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে আখ্যা দিয়ে আসছে বহুদিন ধরে। মানবতাকে কথিত এই ‘সন্ত্রাসবাদের’ হাত থেকে বাঁচানোর অজুহাতে লাখ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে তারা- এটুকুই মুসলিম বিশ্বের সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচনের জন্য যথেষ্ট।

    তাই মুসলিমদের উচিত, ফিলিস্তিন ইস্যুতে কথিত জাতিসংঘের পেছনে না ঘুরে বরং নিজেদেরই একটি ব্যবস্থা করা এবং ইহুদী সন্ত্রাসীদের ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর চলা দীর্ঘ সময়ের এই নির্যাতনের একটা সমাধান নববী মানহাজ অনুযায়ী খুঁজে বের করা- এমনটাই মত ইসলামি চিন্তাবীদদের।

    তথ্যসূত্র :
    ———
    1. UN: In two weeks, ‘Israel’ demolished 51 Palestinian-owned structures, displaced 40 people
    https://tinyurl.com/2p8aajav






    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    উইঘুরদের পক্ষ নেওয়ায় এক অমুসলিম এক্টিভিস্টেকে সাত বছরের কারাদণ্ড



    ড্রিউ পাভলৌ, একজন সাধারণ এবং নিরীহ মানবাধিকার কর্মী। বছরের পর বছর ধরে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির উইঘুরদের ওপর করে আসা মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সদা সোচ্চার ছিলেন তিনি। তবে এই সোচ্চার থাকাটাই এখন কাল হয়ে দাঁড়ালো তার জন্য।

    সম্প্রতি বোমা হামলা করার হুমকি দিয়ে একটি ইমেইল করার মিথ্যা অভিযোগে তাকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ব্রিটিশ আদালত। চীনা দূতাবাসের চাপেই মূলত এমনটি করেছে তারা। অথচ এই ব্রিটিশ ও পশ্চিমারাই আবার মানবতার মিথ্যা বুলি আওড়ায়। মানবতা ও নারী অধিকার রক্ষা করার নাম করে তারা আফগান-সোমালিয়ায় বমা মেরে শত-সহস্র মুসলিম নারী-শিশু-বৃদ্ধকে হত্যা করে, গ্রামের পর গ্রাম উজার করে দেয়; পূর্ব তুর্কিস্তানে উইঘুর মুসলিমদের উপর বর্বর চীনা হানদের পাশবিক জুলুমকে বিনা বাক্য ব্যয়ে মেনে নেয়। মুসলিমরা তাহলে কি তাদের কথিত মানবাধিকারের সংজ্ঞার বাইরের কোন সম্প্রদায়?

    যাইহোক, টুইটারে একটি বার্তায় পাভলৌ লিখেছেন-
    “আমি একজন শান্তিপূর্ণ মানবাধিকার কর্মী, যার বিরুদ্ধে সাত বছরের কারাদণ্ডের অভিযোগ রয়েছে। কারণ চীনা দূতাবাস ব্রিটিশ পুলিশকে রিপোর্ট করেছে যে, আমি একজন সন্ত্রাসী। আমাকে বোমা হামলার হুমকি দিয়ে একটি ইমেইল করার মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে। এমন কাজ যদি তারা আমার সাথে করতে পারে, তবে যে কারও সাথে তারা এটি করতে পারে।”

    মুসলিম বিশেষজ্ঞগণ এ ব্যপারে বলছেন, পৃথিবীর সকল মানবিক বোধসম্পন্ন মানুষের এখন উচিত সারা বিশ্বে মুসলিমদের ওপর চলমান অত্যাচার-এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। আর মুসলিমদের কর্তব্য হল দ্বিমুখী পশ্চিমাদের প্রকৃত চিত্র বিশ্ববাসীর সামনে এনে মানবতার এই আসল শত্রুদের মুখোশ উন্মোচন করা, এবং তাদের বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলে নিজেদের সেই সাথে বিশ্ব-মানবতার প্রকৃত মুক্তির ব্যবস্থা করা।


    তথ্যসূত্র :
    ———
    1. I’m a peaceful human rights activist facing charges…
    https://tinyurl.com/mps4zrrr
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ঘড়ি চুরির মিথ্যে অভিযোগে হিন্দু শিক্ষকদের পিটুনিতে মুসলিম ছাত্র খুন



      ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজের মাদাইয়া গ্রামে ১৫ বছর বয়সী এক মুসলিম ছেলে। সে ৯ম শ্রেণীতে ভর্তি হতে গিয়েছিল। তাকে একটি ঘরে তালাবদ্ধ করে তিন হিন্দু শিক্ষক পিটিয়ে পিটিয়ে খুন করেছে। খুনের বৈধতা দিতে তার উপর একটি ঘড়ি চুরি করার অভিযোগ এনেছে শিক্ষক নামধারী ঐ বর্বর নরপশুরা।ঘটনার বিবরণে জানা যায়, চিবরামাউ কোতোয়ালির কাসাভা চৌকি এলাকার পশ্চিম মাদাইয়া গ্রামের বাসিন্দা দিলশান ২৩ শে জুলাই রামলীলা ময়দানের আরএস ইন্টার কলেজে নবম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য যায়।

      মুসলিম ছাত্রটির পিতা বলেছেন, শিবকুমার যাদব নামে এক উগ্র হিন্দুত্ববাদী শিক্ষক দিলশানের বাবাকে ফোন করে এবং তার উপর একটি ঘড়ি চুরি করার অভিযোগ করে।অভিযোগ আনার পর সেই হিন্দুত্বাবাদী এবং তার সহকর্মী শিক্ষক প্রভাকর এবং বিবেক যাদব মুসলিম ছাত্রটিকে একটি ঘরে তালাবদ্ধ করে নির্দয়ভাবে মারধর করে। মারাত্মক পিটুনির কারণে গত ২৫ জুলাই মঙ্গলবার দিলশান ওরফে রাজা কানপুরের একটি হাসপাতালে মারা যান।এমন তুচ্ছ সব কারণ দেখিয়েই হিন্দুত্ববাদীরা দিনে-দুপুরে মুসলিমদের খুন করছে।

      মুসলিমদের জান-মালের নিরাপত্তা যেন হিন্দুত্ববাদীদের ঐচ্ছিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা ইচ্ছা করলেই কাউকে জখম করছে কিংবা খুন করছে, মালামাল ধ্বংস করছে বা আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে। মুসলিম নিধনে সকল ক্ষেত্রেই তারা তাদের কাজকে জায়েজ করার জন্য নানান অযৌক্তিক অজুহাত দাড় করাচ্ছে। পরে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ এসে আবার তাদের এসব ভিত্তিহীন দাবির পক্ষ নিয়ে মুসলিমদের উপরেই চড়াও হচ্ছে, তাদেরকে গ্রেফতার-গুম-খুন করছে।

      ভারত-বাংলাদেশ সর্বত্রই যেন মুসলিম নিধনের এই জঘন্য খেলায় মেতেছে হিন্দুত্ববাদী অপশক্তি ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসরেরা। এলক্ষ্যে তারা এমনকি নবী-অবমাননার মত জঘন্য কাজের আশ্রয় পর্যন্ত নিচ্ছে, যাতে করে, মুসলিমদের ক্ষেপিয়ে মাঠে নামিয়ে হত্যাযজ্ঞ কায়েম করা যায়, আর এর সঠিক অজুহাতও যেন দাড় করানো যায়।উগ্র হিন্দুরা এসব দুঃসাহস একমাত্র এই কারণেই করতে পারছে যে, দশকের পর দশকের ষড়যন্ত্র-গাদ্দারি আর তন্ত্র-মন্ত্রে আটকে থেকে মুসলিমরা আজ সকল ক্ষেত্রে দুর্বল হয়ে পড়েছে।

      অপরদিকে মুসলিমদেরকে কথিত অসাম্প্রদায়িকতা আর প্রগতিশীলতার নামে ধর্ম থেকে দূরে সরিয়ে দুর্বল ও বিভক্ত করে হিন্দুত্ববাদীরা পর্দার আড়ালে ব্যাপক শক্তি সঞ্চার করেছে। গোটা উপমহাদেশে তীব্র উত্থান ঘটেছে হিন্দুত্ববাদী অপশক্তির। তাই ইসলামি বিশ্লেষকগণ মুসলিমদেরকে হিন্দুত্ববাদী অপশক্তির বিষদাঁত ভেঙ্গে দিতে নববী মানহাজ অনুযায়ী সময়োপযোগী প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।

      তথ্যসূত্র:
      ——–
      1. Muslim student beaten to death by teachers for ‘stealing’ watch
      https://tinyurl.com/yrza9cr5






      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        তীর্থ-যাত্রায় ধর্ম অবমাননা : নবীজি ﷺ ও মইনুদ্দিন চিশতী (রহ.)-কে গালি



        হিন্দুত্ববাদীরা এখন হিন্দু ধর্মটাকেই ইসলাম-বিদ্বেষী ধর্মে পরিণত করেছে। হিন্দু মানেই যেন ইসলামকে গালি দিতে হবে, নবীজি ﷺ-কে কটূক্তি করতে হবে অথবা কোন মনিষীকে গালিগালাজ করতে হবে; এটা যেন তাদের ধর্মের অংশে পরিণত হয়েছে।

        উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হরিদ্বারে তীর্থ-যাত্রা বা কান্নোর যাত্রা শুরু করে একদল লোক, যেটাকে অনেক পবিত্র মনে করে হিন্দুরা। কিন্তু গত ২৪ জুলাই এই তীর্থযাত্রার নামেই এখন তারা পথসভা করে প্রিয়নবী ﷺ-কে গালিগালাজ করছে, ভারতে ইসলাম প্রসারের নেপথ্য কারিগরদের একজন মইনুদ্দিন চিশতী (রহ.)-কে গালিগালাজ করছে, তাদেরকে ধর্ষক সহ আরও অবমাননাকর ও কুরুচিপূর্ণ শব্দবাণে জর্জরিত করছে। আবু জেহেল ও লাহাবের মত ইসলামের ঘোরতর শত্রুরাও যে নবীর চরিত্র নিয়ে কোন কথা বলতে পারেনি, আজ এই গো-মূত্রপায়ীরা সেই মহান নবীর চরিত্র নিয়ে কুৎসা রটানোর ধৃষ্টতা দেখাচ্ছে।

        ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতি উগ্র হিন্দুদের অন্তরের ঘৃণা ও জিঘাংসা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, তারা যেকোন মূল্যে মুসলিমদের আবেগ উস্কে দিয়ে তাদেরকে মাঠে নামিয়ে তাদেরকেই দোষী বানিয়ে গণহত্যা শুরু করে দিতে চাইছে; কল্পিত রামরাজ্য অখণ্ড-ভারত প্রতিষ্ঠায় তাদের যেন আর তর সইছে না। এজন্য তারা নবী-অবমাননার জঘন্য পথকেই বেছে নিয়েছে, নবীজি ﷺ-এর প্রতি অন্তরের সব বিদ্বেষ ঢেলে দিচ্ছে তারা, নবীজির নামে কুৎসা রটাচ্ছে, মিথ্যা অপবাদ আরোপ করছে। তা না-হলে কথিত তীর্থ-যাত্রার মিছিল থেকে কেন প্রিয়নবী ﷺ ও তাঁর যোগ্য উত্তরসূরিদেরকে নিয়ে তাদের কুৎসা প্রচার করতে হবে, এর আর কি কারণ থাকতে পারে?

        সাথে সাথে এটাও আমাদেরকে আমলে নিতে হবে যে, হিন্দুত্ববাদী প্রসাশন এই অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা তো নেয়ই না, বরং মুসলিমরা এমন জঘন্য কাজের প্রতিবাদ করলে তারা উল্টো মুসলিমদের প্রতিই চড়াও হয়; গুম-গ্রেফতার এমনকি হত্যা পর্যন্ত করে। বাংলাদেশেও আমরা একই চিত্র লক্ষ্য করি, ইসলাম-বিদ্বেষ ও মুসলিম নিধনের ক্ষেত্রে ভারত ও বাংলাদেশের পরিস্থিতি যেন একই সূত্রে একই স্ক্রিপ্টে এগিয়ে যাচ্ছে, যার চূড়ান্ত পরিণতিতে রয়েছে ব্যাপকভিত্তিক মুসলিম গণহত্যা ও ইসলাম নির্মূল। মুসলিমরা এখনি সচেতন না হলে বা এখনি যথাযোগ্য প্রতিরোধ গড়ে না তুললে এর শেষটা হতে পারে শুধুই মুসলিমদের রক্তে- এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

        হক্কানী উলামায়ে কেরাম আসন্ন গণহত্যার ব্যাপারে উপমহাদেশের মুসলিমদেরকে অনেক আগে থেকেই সতর্ক করে আসছেন। এখন তো পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, মুসলিমদেরকে হয় নিজের মুসলিমিয়াত ত্যাগ করতে হবে, নাহয় উগ্র হিন্দুদের হাতে মরতে হবে। এমন পরিস্থিতে তাই সাত-পাঁচ না ভেবে মুসলিমদেরকে নিজেদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে বলেছেন তাঁরা, সেই সাথে নবী অবমাননার বিরুদ্ধেও নিতে হবে কোঠর পদক্ষেপ। এছাড়া মুসলিমদের সামনে কোন বিকল্প পথ খোলা নেই বলেই মনে করছেন তাঁরা।


        তথ্যসূত্র :
        ———
        1. In the name of Yatra in Haridwar they are abusing our Prophetﷺ & Khwaja Moinuddin Chisti RA
        https://tinyurl.com/2yr2tn8m
        2. This was supposed to be a religious yatra but all you hear is disgusting, derogatory and inflammatory speeches against our Prophet SAW and our Saints.
        https://tinyurl.com/2p8t8s89
        3. https://tinyurl.com/mr3ejrwr

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          তারা সাংবাদিকদের মুখ বন্ধ করে দিতে চায় যাতে করে মুসলিম উম্মাহ জেগে না উঠতে পারে । তারা সতর্ক হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারে । এমনি ভাবে তাদের ধর্মীয় জিঘাংসা মূলক কর্মকান্ড গুলোকে বিভিন্ন ইস্যুর আড়ালে ডেকে দেওয়ার একই উদ্দেশ্য। আচ্ছা জাতিসংঘ যদি সত্যিই ইজরায়েলের বিপক্ষে থাকে তাহলে তারাতো ইজরাইলের বিরুদ্ধে সৈন্য পাঠাতো। যদি তারা সৈন্য পাঠাতে অক্ষম হয়ে যেত। তাহলে মুসলমানদের মধ্য থেকে যারা ইসরাইলের উপর আক্রমনের চেষ্টা করে তাদের পথকে সুগম করে দিত। অথবা যারা আক্রমনের চেষ্টা করছে তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করত।ভারত যেই সাহসের বলে আমাদের উপর গনহত্যা চালাতে চাইছে সেটিকে খুঁজে বের করতে হবে। তখন সেটিকে ধ্বংস করে দিতে হবে তাহলে তারা গনহত্যা চালাতে পারবে না অথবা তাদের অনুরূপ কোন সাহসের ভিত্তি তৈরি করতে হবে ফলে তারা আমাদের ভয়ে ভীত থাকবে । তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি এর অবমাননা করতে পারবে না। যদিও করে তখন আমরা আমাদের ক্ষমতায় এর প্রতিশোধ নিতে পারব।
          পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

          Comment

          Working...
          X