ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলো আল-কায়েদা
সোমালিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল নিয়ে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে অঘোষিত নতুন এক ইসলামি ইমারাহ্। যার নেতৃত্বে রয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব।
সম্প্রতি এই ইমারার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির কারণে ৬ মার্কিন গুপ্তচরের বিষয়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে ইমারার একটি ইসলামি আদালত।পরে গত শুক্রবার দক্ষিণ পশ্চিম সোমালিয়ার বাইদাউয়ে শহরের একটি উন্মুক্ত মাঠে জনসম্মুখে উক্ত গুপ্তচরদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
যাদেরকে হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা টিম পৃথক অভিযানের মাধ্যমে বন্দী করেছিল।এরপর বে রাজ্যের একটি ইসলামি আদালতে এই গুপ্তচরদের হস্তান্তর করে আশ-শাবাবের গোয়েন্দা টিম। এরমধ্য দিয়ে এই গুপ্তচরদের বিরুদ্ধে শুরু হয় বিচারিক কার্যক্রম।
এতে জানা যায় যে, বন্দীদের মধ্যে ৫ জনই ক্রুসেডার মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে কাজ করতো, অন্যজন ছিলো গাদ্দার সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য। যাদের প্রধান কাজ ছিলো মুজাহিদ উমারাদের দৈনন্দিন তথ্য সংগ্রহ করা, পাশাপাশি ঐসমস্ত সনামধন্য ও প্রসিদ্ধ আলেমদের চিহ্নিত করা, যারা গোপনে মুজাহিদদের সাথে সম্পর্ক রাখেন এবং তাদেরকে শরয়ী দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন।পরে এসব তথ্য তারা ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর কাছে প্রেরণ করতো। এরপরেই চলতো নির্দিষ্ট স্থানে ড্রোন হামলা।
যাতে অনেক নিরপরাধ মানুষ, মুজাহিদ, আলেম এবং ইমারার নেতৃস্থানীয় উমারাদেরকে শহীদ করা হতো।আর এমনই বেশ কিছু হামলার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করেছে এই গুপ্তচররা। যারা হামলার সময়ও ঘটনাস্থলে থেকে মুজাহিদদের শাহাদাতের তথ্য নিশ্চিত করতো ক্রুসেডারদেরকে। যার সব ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা তারা আদালতে পেশ করে এবং নিজেদের সব অপকর্মের কথা স্বীকার করে। ফলে ইসলামি আদালত সকল সাক্ষ্য প্রশাণের ভিত্তিতে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।
সোমালিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল নিয়ে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে অঘোষিত নতুন এক ইসলামি ইমারাহ্। যার নেতৃত্বে রয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব।
সম্প্রতি এই ইমারার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির কারণে ৬ মার্কিন গুপ্তচরের বিষয়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে ইমারার একটি ইসলামি আদালত।পরে গত শুক্রবার দক্ষিণ পশ্চিম সোমালিয়ার বাইদাউয়ে শহরের একটি উন্মুক্ত মাঠে জনসম্মুখে উক্ত গুপ্তচরদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
যাদেরকে হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা টিম পৃথক অভিযানের মাধ্যমে বন্দী করেছিল।এরপর বে রাজ্যের একটি ইসলামি আদালতে এই গুপ্তচরদের হস্তান্তর করে আশ-শাবাবের গোয়েন্দা টিম। এরমধ্য দিয়ে এই গুপ্তচরদের বিরুদ্ধে শুরু হয় বিচারিক কার্যক্রম।
এতে জানা যায় যে, বন্দীদের মধ্যে ৫ জনই ক্রুসেডার মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে কাজ করতো, অন্যজন ছিলো গাদ্দার সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য। যাদের প্রধান কাজ ছিলো মুজাহিদ উমারাদের দৈনন্দিন তথ্য সংগ্রহ করা, পাশাপাশি ঐসমস্ত সনামধন্য ও প্রসিদ্ধ আলেমদের চিহ্নিত করা, যারা গোপনে মুজাহিদদের সাথে সম্পর্ক রাখেন এবং তাদেরকে শরয়ী দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন।পরে এসব তথ্য তারা ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর কাছে প্রেরণ করতো। এরপরেই চলতো নির্দিষ্ট স্থানে ড্রোন হামলা।
যাতে অনেক নিরপরাধ মানুষ, মুজাহিদ, আলেম এবং ইমারার নেতৃস্থানীয় উমারাদেরকে শহীদ করা হতো।আর এমনই বেশ কিছু হামলার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করেছে এই গুপ্তচররা। যারা হামলার সময়ও ঘটনাস্থলে থেকে মুজাহিদদের শাহাদাতের তথ্য নিশ্চিত করতো ক্রুসেডারদেরকে। যার সব ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা তারা আদালতে পেশ করে এবং নিজেদের সব অপকর্মের কথা স্বীকার করে। ফলে ইসলামি আদালত সকল সাক্ষ্য প্রশাণের ভিত্তিতে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।
Comment