এবার ভারতের উত্তরাখণ্ডের অংশ দাবি নেপালের, চলছে অবকাঠামো নির্মাণ
সম্প্রতি ভারত সীমান্তের বেশ কয়েকটি অংশ নিজেদের বলে দাবি করেছে নেপাল। এরই অংশ হিসেবে এবার উত্তরাখণ্ডের তনকপুরের ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এ একই দাবি জানিয়ে রীতিমতো অবকাঠামো তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে সেদেশের মানুষ। খবর পেয়ে ভারতীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে গেলেও স্থানীয়দের তুমুল বাধার মুখে পিছু হটেতে বাধ্য হয়েছেন।
তনকপুরের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিতর্কিত ওই এলাকাটি নিয়ে বিরোধ নিষ্পন্নে ও সীমানা নির্ধারণের জন্য দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু ওই কমিটি কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সেই পরিকল্পনা স্থগিত হয়ে যায়।
এর মধ্যেই গত বুধবার তারের বেড়া দিতে ওই নো ম্যানস ল্যান্ডে প্রায় ২০টির মতো কাঠামো পুঁতে দিয়েছেন নেপালিরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ভারতীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তাদের দেখে নেপালের বাসিন্দারা উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভারত-বিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দু’দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেন।
কিন্তু এতে কার্যত কোনো ফলাফল আসেনি। গত শুক্রবারও স্থানীয় নেপালীদের পিলারে তার বসাতে দেখা গেছে।
স্থানীয় এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, 'এতে নেপালের পুলিশ ও প্রশাসনের সমর্থন রয়েছে। নেপালের সীমান্ত বাহিনী যখন আমাদেরকে কয়েকদিনের মাঝে কাঠামো তুলে নেয়ার আশ্বাস দিচ্ছিল, তখনো ওরা (স্থানীয়রা) কাঠামো বসাতে ব্যস্ত ছিল।'
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
সম্প্রতি ভারত সীমান্তের বেশ কয়েকটি অংশ নিজেদের বলে দাবি করেছে নেপাল। এরই অংশ হিসেবে এবার উত্তরাখণ্ডের তনকপুরের ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এ একই দাবি জানিয়ে রীতিমতো অবকাঠামো তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে সেদেশের মানুষ। খবর পেয়ে ভারতীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে গেলেও স্থানীয়দের তুমুল বাধার মুখে পিছু হটেতে বাধ্য হয়েছেন।
তনকপুরের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিতর্কিত ওই এলাকাটি নিয়ে বিরোধ নিষ্পন্নে ও সীমানা নির্ধারণের জন্য দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি যৌথ কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু ওই কমিটি কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই করোনাভাইরাস মহামারির কারণে সেই পরিকল্পনা স্থগিত হয়ে যায়।
এর মধ্যেই গত বুধবার তারের বেড়া দিতে ওই নো ম্যানস ল্যান্ডে প্রায় ২০টির মতো কাঠামো পুঁতে দিয়েছেন নেপালিরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ভারতীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। তাদের দেখে নেপালের বাসিন্দারা উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভারত-বিরোধী স্লোগান দিতে থাকেন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দু’দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেন।
কিন্তু এতে কার্যত কোনো ফলাফল আসেনি। গত শুক্রবারও স্থানীয় নেপালীদের পিলারে তার বসাতে দেখা গেছে।
স্থানীয় এক ভারতীয় পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, 'এতে নেপালের পুলিশ ও প্রশাসনের সমর্থন রয়েছে। নেপালের সীমান্ত বাহিনী যখন আমাদেরকে কয়েকদিনের মাঝে কাঠামো তুলে নেয়ার আশ্বাস দিচ্ছিল, তখনো ওরা (স্থানীয়রা) কাঠামো বসাতে ব্যস্ত ছিল।'
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
Comment