Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৯ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৯ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    উত্তরখণ্ডে মুসলিম পরিবার প্রতিবেশী উগ্র হিন্দুদের দ্বারা আক্রান্ত!


    ভারতে উত্তরাখণ্ডে একটি মুসলিম পরিবার তাদের প্রতিবেশী হিন্দুদের সঙ্গে সামান্য বিষয় নিয়ে বিরোধ হয়। এ নিয়ে ২৯ আগস্ট সন্ধ্যায় হিন্দুত্ববাদী উগ্র জনতা পারভেজ আহমদের পরিবারের উপর হামলা চালায়, যার ফলে তার পরিবারের সদস্য এবং অন্যান্যরা আহত হয়। তারা জনাব আহমদের ছোট ভাইয়ের একটি জিমও ভাঙচুর করে।

    আহমেদের পরিবার জানিয়েছে যে, তাদের প্রতিবেশী হিন্দুরা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) সাথে সম্পর্কযুক্ত। তারা সংগঠনের আরো বেশ কয়েকজন গুণ্ডা নিয়ে এসে হামলা চালিয়েছে।

    পরিবারের পক্ষ থেকে ২৯ আগস্ট এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। সেখানে তারা ছয়জনকে মূল আসামী এবং অপরিচিত ১০-১২ জনের নামে মামলা করেছে। মুসলিম পরিবারটির উপর হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে ৬ হিন্দু। তারা হল – পুরুষোত্তম সাইনি, অরুণ ধীমান, বিনোদ ধীমান, রাজপাল, আনশুল সাইনি এবং পারস। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা করেনি হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।

    জানা গেছে, আহমদের পরিবার এবং তার প্রতিবেশীদের মধ্যে চলমান বিরোধ সম্পত্তির বিরোধ দিয়ে শুরু হয়েছিল, যার মামলা আদালতে শুনানি চলছে। হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিম পরিবারের সম্পত্তি দখল করে হয়রানি করছে।

    জনাব পারভেজ আহমেদ ঘটনার বিবরণ দিয়ে বলেন, “২৯ আগস্ট সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আমাদের ওপর হামলা হয়। তারা আমাদের বিরুদ্ধে তাদের লোকদের উস্কানি দিতেই এই হামলার পরিকল্পনা করেছিল। আমার ছোট ভাইয়ের একটি জিম আছে, যাকে জাফরান কাপড় পরা একদল হিন্দু লোক আক্রমণ করে। যদিও কারো কারো মুখ ঢাকা ছিল, আমরা তাদের পোশাক থেকে কিছু সদস্যকে চিনতে পারি।”

    “জিম ভাংচুর করা হয়েছিল এবং গুলি চালানো হয়েছিল। জিমে হামলার পর তারা রাস্তা পার হয়ে আমাদের বাড়ির পাশে চলে আসে। তাদের সাথে লাঠিসোটা ছিল এবং আমার ভাইকে ভিডিও করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেছিল। আমার বাবা হিন্দুত্ববাদী জনতাকে থামানোর চেষ্টা করলে লাঠিসোটা নিয়ে প্রথমে উনার উপর হামলা করে। ঘরের নারীদেরকেও কটূক্তি করা হয়। আলিশার মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন এবং বর্তমানে রুরকির সরকারি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

    জনাব আহমেদ আরও বলেছেন, “আমরা যে কয়টি মুসলিম পরিবার আছি, আর এই এলাকায় বসবাস করা নিরাপদ বোধ করি না। যেহেতু কোন অপরাধী গ্রেপ্তার করা হয়নি এবং তাদের পূর্ববর্তী অভিযোগগুলির ব্যাপারেও কোন উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয় নি।”

    আহমেদ তার অভিযোগে জানিয়েছেন, ১৮ আগস্ট রাতে তিনি রাতে নামাজ পড়তে মসজিদে গিয়েছিলেন। পরিবারের মহিলারা বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় চার-পাঁচজন লোক জড়ো হয়ে তাদের হুমকি ও গালিগালাজ করে। তাদের হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেওয়া দেয়।

    “এর আগে তারা আমাদের মামলা ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়েছে। তারা বলেছিল, ‘তোমরা মুসলমান, তোমাদের এখানে থাকার কোনো অধিকার নেই’। একভাবে তারা আমাদের ওপর অত্যাচার করেছে। আমরা মামলায় একটি এফআইআরও দায়ের করেছি, পুলিশকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছি। যদিও তাদের কিছুই হয়নি।”

    “আমরা অনিরাপদ বোধ করছি, যারা হামলায় অংশগ্রহণ করেছিল তাদের কাউকেই এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি। আমার বাবা হিন্দুত্ববাদীদের আঘাতে শ্রবণশক্তি হারিয়েছেন এবং মাথায় আঘাতের কারণে কষ্ট পাচ্ছেন।”

    হিন্দুত্ববাদী ভারতে মুসলিমদের জান মালের কোন নিরাপত্তা এখন আর নেই। কারণে অকারণে হিন্দুরা মুসলিমদের উপর হামলা করছে। হিন্দুত্ববাদী পুলিশ অপরাধীদেরকেও আটক করছে না। মুসলিমলিমদের জান মালের নিরাপত্তারও কোন ব্যবন্থা নিচ্ছে না। তাই মুসলিমদের জান, মাল, ইজ্জত হেফাজতের দায়িত্ব মুসলিমদেরকেই নেওয়ার আহব্বান জানিয়েছেন চিন্তাবিদগণ উলামায়ে কেরাম।



    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. The Wire: Muslim Family Allegedly Attacked in Uttarakhand Town by Neighbours Over Property Case
    https://tinyurl.com/36v327z6

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করলো মিয়ানমার পুলিশ



    একজন রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে বর্বর মিয়ানমারের পুলিশ বাহিনী। গত ৩ সেপ্টেম্বর মিয়ানমারের সিটওয়ে এলাকায় একটি চেকপয়েন্ট এ ঘটনা ঘটে।২০ বছর বয়সী জামির হুসাইন নামক এ যুবক চেকপয়েন্ট এলাকাটি মোটরসাইকেল যোগে পার হচ্ছিল। ঐ সময় মায়ানমার পুলিশ সদস্যরা তাকে রোহিঙ্গা যুবক হিসেবে চিহ্নিত করে। এবং কোন কারণ ছাড়াই গুলি করে। গুলিটি সরাসরি তাঁর মুখে আঘাত হানলে সাথে সাথে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পরেন।

    মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর রোহিঙ্গা মুসলিম হত্যাগুলো বেশিরভাগই আড়ালেই থেকে যায়। তারা যেন রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে মানুষই মনে করে না! তবে এই হত্যাকাণ্ডটি চেকপয়েন্টে ঘটায় তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

    উল্লেখ যে, আরাকানে রয়ে যাওয়া অবশিষ্ট রোহিঙ্গা মুসলিমরা সেখানে সামরিক জান্তা কর্তৃক নির্ধারিত কয়েকটি শিবির ও দূর্গম কয়েকটি এলাকায় বসবাস করছে। সেখানে সামরিক বাহিনীর অনুমতি ছাড়া কাউকেই শিবিরের বাইরে বেরোনোর কোন সুযোগ দেয়া হয়না। যারাই শিবির থেকে বের হয় তাদেরকেই গ্রেফতার করে কারাগারে আটকে রেখেছে মিয়ানমার।

    এ অবস্থায় সেখানে মুসলিমরা এক প্রকার পশুর মতো জীবনযাপন করছেন বলে জানিয়েছে কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।এই দুর্বিষহ অবস্থায় আরাকানের মুসলিমদের উদ্ধারে প্রতিরোধ যুদ্ধ ছাড়া আর কোন পথ নেই বলে দীর্ঘদিন ধরেই মত দিয়ে আসছেন হকপন্থী আলেমগণ।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. A Rohingya shot dead-
    https://tinyurl.com/2t4dp3ha






    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      দেশে দেশে ইসলাম বিদ্বেষ | ফ্রান্সে মসজিদ পুড়িয়ে দিয়েছে খ্রিস্টান সন্ত্রাসীরা


      গভীর রাতে ফ্রান্সে একটি মসজিদ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে খ্রিস্টান সন্ত্রাসীরা। এর ফলে মসজিদটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। গত ২ সেপ্টেম্বর উত্তর ফ্রান্সের রামবোইলেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ এলাকাটিতে ইসলাম বিদ্বেষী আক্রমণের জন্য কুখ্যাতি রয়েছে। এর আগেও এ এলাকায় কয়েকটি মসজিদে হামলা ও আগুন লাগিয়ে দেয়ালে ক্রুশ চিহ্ন এঁকে দিয়েছিল খ্রিস্টান সন্ত্রাসীরা।

      
২০০৯ সালে এই অঞ্চলে বসবাসকারী মুসলিম সম্প্রদায়ের অনুরোধে অস্থায়ীভাবে রামবোইলেট পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এই মসজিদটির অনুমতি দিয়েছিল। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন মুসল্লী জানিয়েছে, তারা কয়েকজনকে দেখেছেন যারা মসজিদটিতে আগুন লাগিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিল।

      
ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। যেখানে উগ্র ডানপন্থী খ্রিস্টান দলগুলোর নেতারা মুসলিম বিরোধী বিদ্বেষ ছড়িয়ে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করে থাকে। ফলে দেশটিতে মুসলিমদের ওপর খ্রিস্টান সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হচ্ছেন মুসলিমরা।

      আর সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় হওয়া কট্টর ডানপন্থী প্রার্থী মেরিন লা পেন, যাকে আগামী নির্বাচনে নিশ্চিত জয়ী ধরা হচ্ছে, সে ম্যাক্রনের চাইতে আরো বেশি ইসলাম বিদ্বেষী বলেই পরিচিত। এবং সে নির্বাচনে জয়ী হলে হলে গোটা ফ্রান্সে হিজাব নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। ফ্রান্স ও ইউরোপের মুসলিমদের জন্য তাই সামনে আরও কঠিন সময়ই অপেক্ষা করছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।



      তথ্যসূত্র:
      ——–
      1. Fire burns down mosque in northern France: Report-
      https://tinyurl.com/33puseza

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        প্যারালাইসড হওয়ার পরেও মুসলিম যুবককে জামিন দেয়নি হিন্দুত্ববাদী আদালত



        হিন্দুত্ববাদী ভারতে হিন্দুরা বড় বড় অপরাধ করেও জামিনে বের হয়ে মুক্ত আকাশের নিচে অবাধে অপরাধ করেই চলেছে। অন্যদিকে, মুসলিমদেরকে কোন অপরাধ ছাড়াই বছরের পর বছর কঠিন শাস্তি দিচ্ছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। বহু মুসলিমকে মিথ্যে মামলা দিয়ে আটকে রেখেছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।

        এমনই একজন নিরপরাধ ব্যক্তি হলেন মুসলিম মিডিয়া কর্মী এবং ক্যাম্পাস ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার নেতা মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। হিন্দুত্ববাদীদের নির্মম চর্টারে তিনি “আংশিকভাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত” হয়ে পড়েছেন। এবং পুলিশ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক চিকিৎসায় অবহেলার কারণে অবস্থা এমন হয়েছে যে, তিনি এখন কাউকে চিনতে পারছেন না।

        ২৮ বছর বয়সী আতিকুর রহমান ২০০২ সাল থেকে অ্যাওর্টিক রেগারজিটেশন নামক হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী, বর্তমানে লাক্ষনৌয়ের কিং জর্জ মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি (কেজিএমইউ) হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

        ২০২০ সালের অক্টোবরে সাংবাদিক সিদ্দিক কাপান, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার ছাত্র মাসুদ আহমেদ এবং মথুরায় একজন ক্যাব চালক মোহাম্মদ আলমের সাথে তাকেও গ্রেপ্তার করেছিল হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। যখন তারা দলিত এক নারী ধর্ষণের ব্যাপারে রিপোর্ট করতে যাচ্ছিলেন। যে নারীর লাশ পুলিশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর না করে পুড়িয়ে ফেলেছিল। কারণ এ ঘটনার সাথে পুলিশও জড়িত ছিল। আর এব্যাপারে রিপোর্ট করাই কাল হয়েছে সাংবাদিক সিদ্দিক কাপানসহ বাকীদের।

        তাদের চারজনকেই কঠোর বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের (ইউএপিএ) অধীনে আটক করা হয়েছিল। ২ বছর অতিক্রম হয়ে গেলেও কাউকেই ছাড়েনি হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। ৪ জনের মাঝে সিদ্দিক কাপান ও আতিকুর রহমান গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

        ২০২২ সালের মার্চ মাসে, মথুরা জেল কর্তৃপক্ষ রহমানের পরিবারকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছিল যে তাকে জরুরিভাবে দিল্লির এইমস-এ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, কারণ তিনি বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করেন।

        “তাকে ২৮ দিন হাসপাতালে রাখা হয়েছিল এবং তারপর তাকে আবার হাসপাতালে পাঠানো প্রয়োজন ছিল। প্রায় এক মাস পরে, তার স্বাস্থ্যের অবস্থা আরো খারাপ হয়। এর ভিতরে কোন চিকিৎসা হয়নি। কেজিএমইউ-এর ডাক্তাররা তাকে এইমস-এ নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল, কিন্তু পুলিশ তা করেনি।”

        ফলে এবার তার অবস্থা এমন খারাপ হয়েছে যে, হাসপাতালে পৌঁছে পরিবারের লোকজন দেখেন রহমানের “আর বোধশক্তি নেই”।

        উনার স্ত্রী সানজিদা জানান, আতিকুর রহমানের বাম পাশ পুরোপুরি অবশ হয়ে গেছে এবং তিনি আর কাউকে চিনতে পারছেন না। “তিনি ভিডিও কলে তার ছেলেদেরও চিনতে পারেন না। আমার ছেলেরা আমাকে জিজ্ঞাসা করে যে, বাবা তাদেরকে আবার চিনতে পারবে কিনা?”

        জনাব আতিকুর রহমান একজন উচ্চ শিক্ষিত পিএইচডিধারী ব্যক্তি ছিলেন। মিরাটের চৌধুরী চরণ সিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং ছাত্র আন্দোলন ক্যাম্পাস ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার জাতীয় পদাধিকারী। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) বিরোধী বিক্ষোভের সময়ও তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন।

        শুধু মুসলিম হওয়ায় হিন্দুত্ববাদীদের রোষানলের শিকার হচ্ছেন এমন হাজারো যুবক। তাই এমন গুরুতর অসুস্থ হয়েও জামিন পাচ্ছেন না। অথচ, তাদের কথিত আইন আদালত অনুযায়ী তিনি জামিন পাওয়ার যোগ্য। মুসলিম যুবকদের এভাবে আটকে রেখে ধীরে ধীরে শেষ করে দেওয়া কখনোই বিচার হতে পারে না। এগুলোকে স্রেফ মুসলিম বিদ্বেষ আর প্রকাশ্য জুলুম হিসেবেই আখ্যা দিয়েছেন বিশ্লেষকগণ, হিন্দুত্ববাদের মূল উৎপাটন ছাড়া যে জুলুম শেষ হবে না।



        তথ্যসূত্র:
        ——–
        1. “This isn’t justice”: After suffering paralysis, Muslim activist yet not been granted bail
        https://tinyurl.com/3tjusyvm

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X