Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা আগষ্ট, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই জিলহজ, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা আগষ্ট, ২০২০ঈসায়ী।

    ঈদের নামাজের পর আল আকসা থেকে ৬ ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে ইসরাইল



    পবিত্র মসজিদুল আকসায় ঈদের নামাজ পড়তে আসা ৬ ফিলিস্তিনি মুসলিমকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে ইহুদিবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সেনাবাহিনী।

    শুক্রবার (৩১ জুলাই) ঈদুল আজহার নামাজ শেষে ফিলিস্তিনের আল আকসা প্রাঙ্গণে এই ঘটনা ঘটে।

    ডাব্লিউএএফএর তথ্যমতে, ফিলিস্তিনিরা ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঈদের নামাজে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে মসজিদুল আকসায় গমন করে।

    ঈদের নামাজের খুতবায় জেরুসালেমের গ্র*্যান্ড মুফতী শাইখ মুহাম্মাদ হুসাইন বলেন, মসজিদুল আকসা এবং এর প্রাঙ্গণ একান্তই মুসলমানদের। কোনো সন্ত্রাসী ও দখলদারদের সাথে এটিকে ভাগাভাগি করে নেওয়ার কোনো মানে হয় না। বৈদেশিক অবৈধ দখল থেকে এই পবিত্র ভূমি ও মসজিদকে রক্ষায় আমাদের একতাবদ্ধ হওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।

    এই বক্তব্য শুনে উগ্র ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের টেম্পল মাউন্ট নামী একটি দল ক্ষেপে যায় এবং মসজিদ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনিদেরকে হেনস্তা করার জন্য তারা তাদের উগ্র ইহুদি সন্ত্রাসীদেরকে তিশাবা’ফ দিবসের (ইহুদিদের একটি দিবস) পবিত্রতা রক্ষার নাম করে আরো ক্ষেপিয়ে তুলে।

    পরবর্তীতে মসজিদ প্রাঙ্গণে উগ্র ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের জঘন্য কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে ফিলিস্তিনিরা প্রতিবাদ জানাতে থাকলে সন্ত্রাসীদের বাঁচাতে সামনে এগিয়ে আসে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সেনারা।

    সেনাদের ছত্রছায়ায় সেই সন্ত্রাসীরা ফিলিস্তিনিদের লাঞ্চিত করতে থাকে। ফিলিস্তিনিদের প্রতিবাদ জোরালো হতে থাকলে এক পর্যায়ে দখলদার সেনারা ৬ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।



    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/08/02/40943/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ঈদের নামাজে মসজিদে ইব্রাহিমে তালা দিলো দখলদার ইসরাইল।



    ঈদের নামাজে বাধা দিতে মসজিদে ইব্রাহিমে তালা দিয়েছে সন্ত্রাসী ইসরাইল। বার্তা সংস্থা ডকুমেন্টিং অপরেশন এগিনেস্ট মুসলিম এর বরাতে জানা যায়, সকালে অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরের হেব্রন শহরে মসজিদ ইব্রাহিমে ঈদের নামাজ পড়তে বাধা দেয় সন্ত্রাসী ইসরাইলের সেনাবাহিনী।

    মুসল্লিরা সকালে মসজিদে নামাজ পড়তে আসলে ইসরাইলের সেনাবাহিনী বাধা দেয়। পরে মসজিদে দরজায় তালা লাগিয়ে দেয় সন্ত্রাসীরা। ফলে মসজিদে নামাজ পড়তে না পেরে মসজিদের বাহিরে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।




    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/08/02/40946/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গোমাংস বহনের সন্দেহে ভারতে পুলিশের সামনেই মুসলিম চালককে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা



      গোমাংস নিয়ে যাচ্ছে, এমনই সন্দেহে এক ট্রাক চালককে পুলিশের সামনেই বেদম পেটাল গো-মূত্র পানকারী সন্ত্রাসী দল। স্রেফ সন্দেহের বশে ঘটা এমন নৃশংস ঘটনা রাস্তায় দাঁড়িয়ে দেখলেন আশপাশের মানুষ ও পথচারীরা। কেউ রোখার জন্য এগিয়ে এলেন না। কারণ ওই ট্রাকে করে যাচ্ছিল মহিষের মাংস।

      শুক্রবার সকালে ভারতের রাজধানী দিল্লির কাছেই গুরগাঁওতে এই ঘটনা ঘটে।

      এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ওই লোকের নাম লোকমান। তিনি ট্রাক চালক। গো পূজারীরা সন্দেহ করেন যে তিনি ট্রাকে করে গরুর মাংস নিয়ে যাচ্ছেন। এই সন্দেহে তাকে ধাওয়া করে গ্লিস্টেনিং টাওয়ারের সামনে আটক করে। তারপরেই সেই মুসলিম ট্রাক চালককে নামিয়ে হাতুড়ি দিয়ে পেটানো হয়।

      তবে পরে পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে, সেই মাংস ছিলো মোষের।

      পুলিশ সূত্রে খবর, লোকমানকে বাদশাহপুর গ্রামে নিয়ে আরও একবার প্রহার করা হয়েছিল।

      ট্রাকের মালিকের অভিযোগ, ‘ওটা মোষের মাংস। প্রায় পাঁচ দশক ধরে আমাদের পারিবারিক ব্যবসা।’

      ২০১৫ সালে এভাবেই দাদরিতে গো-মাংস পাচার সন্দেহে আখলাক নামে এক মুলিম প্রৌঢ়কে মালাউনরা পিটিয়ে মেরেছিল।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/08/02/40954/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এবারো ‘পানির দরে’ কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি, গরীবের পেটে লাথি




        ইসলাম বিদ্বেষী সরকার মহলের কারণে এবারো ‘পানির দরে’ কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। প্রকারভেদে প্রতিটি গরুর চামড়া ১০০ থেকে ৪০০ টাকা ও ছাগলের চামড়া৫ থেকে ১০ টাকায় কেনা হয়েছে।

        এবার মৌসুমী ব্যবসায়ীদের দেখা যায়নি। বগুড়ায় শনিবার বড় বড় ব্যবসায়ীরা দোকান বা রাস্তার পাশে বসে দিনভর চামড়া কিনেছেন। মূল্য কম হওয়ায় অনেক কোরবানিদাতা চামড়া বিক্রি না করে মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দান করেছেন।

        চামড়ার বাজারে ধস নামায় দুস্থরা বঞ্চিত হয়েছেন। আলেম সমাজ ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন।

        খোঁজ নিয়ে ও সরেজমিন শহরের চকসুত্রাপুর, বাদুড়তলা, ১নং রেলগেট এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে, বেলা ১১টার পর থেকে চামড়া কেনাবেচা শুরু হয়। গরুর চামড়া ১০০ টাকা (গাভী) থেকে ৪০০ টাকায় (ষাঁড়) বিক্রি হয়। তবে বড় সাইজের গরুর চামড়া (২৫-৩০ বর্গফুট) ৫০০ থেকে ৫৫০টাকায় কেনা হয়েছে। ছাগলের চামড়া বিক্রি হয়েছে, ৫ টাকা থেকে ১০ টাকায়। ভেড়ার চামড়ার দাম দেয়া হয়নি। বিক্রেতারা গরু বা ছাগলের চামড়ার সঙ্গে ফ্রি দিয়ে গেছেন।

        শনিবার বিকালে কাহালুর বীরকেদার গ্রাম থেকে আবদুর রহিম, সারিয়াকান্দির হাটফুলবাড়ির ফিরোজ মাহমুদ, সোনাতলার হলিদাবগার আবদুল মোত্তালিব, শিবগঞ্জের বুড়িগঞ্জে লতিফুর রহমান প্রমুখ শহরের বাদুড়তলায় বিক্রি করতে আসেন। তারা জানান, গত বছর চামড়ার বাজারে ধস নামে। এ বছর মূল্য আরও কম। তাদের আনা প্রতিটি চামড়ার দাম থেকে ১০০ থেকে ৩৫০ টাকার বেশি দেয়া হয়নি। বাধ্য হয়ে তারা চামড়া দিয়ে গেছেন।

        এদের কেউ কেউ মন্তব্য করেন, চামড়া বিক্রি করে ভটভটি ভাড়ার টাকা উঠেনি।

        বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়ার নুর ইসলাম, নুজহুল ইসলাম, সায়েদ আলী শেখ, কাটনারপাড়ার কামরুল ইসলাম, নুরানী মোড়ের রুহুল আমিন, ফুলবাড়ির আবদুর রশিদ প্রমুখ জানান, তারা ৪৫ থেকে ৮০ হাজার টাকায় গরু কেনেন। এবার মৌসুমি ক্রেতাদের কেউ বাড়িতে চামড়া কিনতে আসেনি। বাদুড়তলায় চামড়ার বাজারে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন মূল্য অনেক কম। তাই তাদের কোরবানির পশুর বিক্রি না করে স্থানীয় মাদ্রাসায় দান করেছেন।

        সুলতানগঞ্জপাড়ার দর্জি ফিরোজ জানান, তাদের ৬৫ হাজার টাকায় কেনা সৌখিন গরুর চামড়া অনেক বার্গেনিং করে ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। একই ধরনের মন্তব্য করেছেন, অনেকে।

        তারা দুঃখ করে বলেন, চামড়ার বাজার ধস নামায় এ বন্যা ও করোনাকালে দুস্থরা বঞ্চিত হলেন। গরীবের পেটে লাথি দেয়া হল।

        শহরের বাদুড়তলার চামড়া ব্যবসায়ী মো. সবুর জানান, তিনি ১০০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা দরে গরুর চামড়া ও ১০ থেকে ১৫ টাকায় ছাগলের চামড়া কিনেছেন। তিনি ভেড়ার চামড়া নেননি।

        তিনি আরও বলেন, গত বছরের চেয়ে এবার চামড়ার বাজার মন্দা। তবে সব চামড়া ব্যবসায়ী বাজার ধসের জন্য ঢাকার ট্যানারি মালিকদের দায়ী করেন।

        তারা বলেন, তাদের অনেক পাওনা বকেয়া রয়েছে। গত বছরের ১০ লাখ টাকা পাওনা থাকলেও চামড়া কেনার স্বার্থে ২-৩ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। এবারও অধিকাংশ চামড়া বাকিতে দিতে হবে। এ কারণে তারাও বাধ্য হয়ে কম দামে চামড়া কিনেছেন।

        এদিকে চামড়ার বাজার ধস ও মূল্য কম হওয়ায় আলেম সমাজ ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন। অনেক আলেম বলেছেন, চামড়ার বাজার দর না থাকায় এতিম মাদ্রাসাগুলোতে আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে।

        ঠনঠনিয়া বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আশরাফ বিন মুবারক সিদ্দিকী ও জেলা ইমাম-মুয়াজ্জিন সমিতির সভাপতি বায়তুর রহমান সেন্ট্রাল মসজিদের খতিব মুফতি মাওলানা আবদুল কাদের বলেন, অনেক কোরবানিদাতা চামড়া বিক্রির টাকা মাদ্রাসার লিল্লাহ বোর্ডিংএ দান করে থাকেন। কিন্তু গত বছর থেকে চামড়ার মূল্যে ধস নামায় আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে।

        এছাড়া এলাকার দুস্থরা মালের (চামড়া) টাকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/08/03/40964/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হে আল্লাহ আপনি মুসলিমদেরকে হিফাজত করুন,আমীন।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment


          • #6
            যখন নিউজগুলো পড়ি তখন হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। এ দৃশ্য দেখা কত লজ্জার। আল্লাহ ভাইদের হিফাজত করুন, আমীন। ইন্ডিয়াতে যুদ্ধের কোন নীতি অবলম্বন করা ভাইদের জন্য হবে সে ব্যাপারে ইমারা'হর দিকনির্দেশনা খুবই প্রয়োজন।
            ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ আপনি মুসলিমদেরকে হিফাজত করুন,আমীন।

              Comment


              • #8
                Originally posted by Al-Firdaws News View Post
                গোমাংস বহনের সন্দেহে ভারতে পুলিশের সামনেই মুসলিম চালককে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
                আল্লাহ তায়ালা হিন্দের ভূমিকে মুশরিক হত্যার কসাইখানা বানানোকে তরান্বিত করুন। অতীতে যেমনটি করার মাধ্যমে আমাদের হৃদয়কে প্রশান্ত করেছিলেন। হিন্দের ভূমিতে জিহাদের সূচনার জন্য আমাদেরকে নিষ্ঠার সাথে সর্বোচ্চ চেষ্টা করার তাওফিক দান করুন।
                فَلۡيُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ ٱلَّذِينَ يَشۡرُونَ ٱلۡحَيَوٰةَ ٱلدُّنۡيَا بِٱلۡأٓخِرَةِۚ وَمَن يُقَٰتِلۡ فِي سَبِيلِ ٱللَّهِ فَيُقۡتَلۡ أَوۡ يَغۡلِبۡ فَسَوۡفَ نُؤۡتِيهِ أَجۡرًا عَظِيمٗا

                কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জিহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে জিহাদ করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব।(সূরা নিসা, আয়াত ৭৪)

                Comment

                Working...
                X