গার্ডিয়ান পত্রিকায় আফগান যুবককে সমকামী ও নির্যাতনে নিহত বলে অপপ্রচার, ভিডিও বার্তায় যুবকের প্রতিবাদ
সাইফুল্লাহ আহমাদি নামে এক যুবককে সমকামিতার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করেছে ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান, এমনই একটি রিপোর্ট প্রচার করেছিল ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান। কিন্তু এক ভিডিও বার্তায় দ্য গার্ডিয়ানের এই রিপোর্টকে মিথ্যা প্রমাণ করেছেন সাইফুল্লাহ আহমাদি নিজেই।গার্ডিয়ানের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি পোস্ট করেছেন তিনি।
সাইফুল্লাহ আহমাদি বলেছেন, তাকে সমকামী হিসেবে প্রচার করে গার্ডিয়ান পত্রিকা তার মর্যাদাহানী করেছে। তার মর্যাদা পুনরুদ্ধারের জন্য তিনি গার্ডিয়ান পত্রিকার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করবেন। ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান আফগান যুবক সাইফুল্লাহ আহমাদির ছবি প্রকাশ করে লিখেছিল, আহমাদি একজন সমকামী ছাত্র। আর তাকে ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান কর্তৃপক্ষ নির্যাতন করে হত্যা করেছে।
গার্ডিয়ানের এই লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর বিবিসিসহ অন্য আরও কিছু মিডিয়া সংবাদটি প্রচার করে। ইসলাম এবং ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে যে মিডিয়া সন্ত্রাস তারা চালিয়ে যাচ্ছে, এরই ধারাবাহিকতায় তারা সংবাদটি প্রচার করছিল। তারা ইসলামি ইমারতকে নির্যাতনকারী হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল।
কিন্তু যাকে ঘিরে তাদের অপপ্রচার, সেই যুবকই ভিডিও বার্তায় তাদের মিথ্যাচারের মুখোশ উন্মোচন করে দিলেন। ভুক্তভোগী যুবক যে জীবিত তা তো ভিডিওতে এসে জানানই দিলেন, আর তিনি সমকামীও নন বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন।কথিত এসব আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রগুলো এমন ভিত্তিহীন সংবাদ কীভাবে প্রচার করতে পারলো, তাদের নিকট এমন প্রশ্ন মিডিয়া সন্ত্রাসের শিকার হওয়া ভুক্তভোগী সাইফুল্লাহ-সহ হাজার হাজার মানুষের।
অবশ্য এই নির্লজ্জ মিডিয়াগুলো ইতঃপূর্বেও ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে এ ধরনের নানা মিথ্যা তথ্য প্র্রকাশ করেছে। বিবিসি একবার সংবাদ প্রচার করেছিল যে, ইসরায়েলের হামলায় গাজায় গর্ভবতী নারী ও শিশু নিহত। এরপরই ইসরায়েলী ইহুদি নেতার মন্তব্যের পরে বিবিসি সংবাদটি সম্পূর্ণ পাল্টিয়ে প্রচার করে যে, গাজার হামলায় ইসরায়েলে গর্ভবতী নারী ও শিশু নিহত!
এভাবেই বিশ্বজুড়ে হলুদ মিডিয়াগুলো তাদের মনিবদের স্বার্থ রক্ষায় মুসলিমদের বিরুদ্ধে এমন কোনো অপপ্রচার নাই, যা তারা করে না।তাদের এসব অপকর্মের কারণে যখন আফগানিস্তান ইসলামি ইমারত তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তখন আবার তারা চেঁচামেচি শুরু করে।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে জ্ঞান দিতে আসে।দ্য গার্ডিয়ানের সাম্প্রতিক এই অপপ্রচারের প্রেক্ষিতে আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতের তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সকল দেশীয় ও বিদেশী মিডিয়া এবং সাংবাদিকদের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সংবাদ প্রচার করতে দৃঢ়ভাবে বলে দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Safiullah Ahmadi Strongly Rejects Guardian Newspaper’s Report About Him, 20 October 2022, Bakhtar News Agency
– https://tinyurl.com/3445rpcb
2. যুবকের ভিডিও বার্তা
– https://tinyurl.com/yrm2pddj
সাইফুল্লাহ আহমাদি নামে এক যুবককে সমকামিতার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করেছে ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান, এমনই একটি রিপোর্ট প্রচার করেছিল ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান। কিন্তু এক ভিডিও বার্তায় দ্য গার্ডিয়ানের এই রিপোর্টকে মিথ্যা প্রমাণ করেছেন সাইফুল্লাহ আহমাদি নিজেই।গার্ডিয়ানের মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি পোস্ট করেছেন তিনি।
সাইফুল্লাহ আহমাদি বলেছেন, তাকে সমকামী হিসেবে প্রচার করে গার্ডিয়ান পত্রিকা তার মর্যাদাহানী করেছে। তার মর্যাদা পুনরুদ্ধারের জন্য তিনি গার্ডিয়ান পত্রিকার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করবেন। ব্রিটিশ সংবাদপত্র দ্য গার্ডিয়ান আফগান যুবক সাইফুল্লাহ আহমাদির ছবি প্রকাশ করে লিখেছিল, আহমাদি একজন সমকামী ছাত্র। আর তাকে ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান কর্তৃপক্ষ নির্যাতন করে হত্যা করেছে।
গার্ডিয়ানের এই লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর বিবিসিসহ অন্য আরও কিছু মিডিয়া সংবাদটি প্রচার করে। ইসলাম এবং ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে যে মিডিয়া সন্ত্রাস তারা চালিয়ে যাচ্ছে, এরই ধারাবাহিকতায় তারা সংবাদটি প্রচার করছিল। তারা ইসলামি ইমারতকে নির্যাতনকারী হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছিল।
কিন্তু যাকে ঘিরে তাদের অপপ্রচার, সেই যুবকই ভিডিও বার্তায় তাদের মিথ্যাচারের মুখোশ উন্মোচন করে দিলেন। ভুক্তভোগী যুবক যে জীবিত তা তো ভিডিওতে এসে জানানই দিলেন, আর তিনি সমকামীও নন বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন।কথিত এসব আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রগুলো এমন ভিত্তিহীন সংবাদ কীভাবে প্রচার করতে পারলো, তাদের নিকট এমন প্রশ্ন মিডিয়া সন্ত্রাসের শিকার হওয়া ভুক্তভোগী সাইফুল্লাহ-সহ হাজার হাজার মানুষের।
অবশ্য এই নির্লজ্জ মিডিয়াগুলো ইতঃপূর্বেও ইসলাম ও মুসলিমদের বিরুদ্ধে এ ধরনের নানা মিথ্যা তথ্য প্র্রকাশ করেছে। বিবিসি একবার সংবাদ প্রচার করেছিল যে, ইসরায়েলের হামলায় গাজায় গর্ভবতী নারী ও শিশু নিহত। এরপরই ইসরায়েলী ইহুদি নেতার মন্তব্যের পরে বিবিসি সংবাদটি সম্পূর্ণ পাল্টিয়ে প্রচার করে যে, গাজার হামলায় ইসরায়েলে গর্ভবতী নারী ও শিশু নিহত!
এভাবেই বিশ্বজুড়ে হলুদ মিডিয়াগুলো তাদের মনিবদের স্বার্থ রক্ষায় মুসলিমদের বিরুদ্ধে এমন কোনো অপপ্রচার নাই, যা তারা করে না।তাদের এসব অপকর্মের কারণে যখন আফগানিস্তান ইসলামি ইমারত তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তখন আবার তারা চেঁচামেচি শুরু করে।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে জ্ঞান দিতে আসে।দ্য গার্ডিয়ানের সাম্প্রতিক এই অপপ্রচারের প্রেক্ষিতে আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতের তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সকল দেশীয় ও বিদেশী মিডিয়া এবং সাংবাদিকদের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সংবাদ প্রচার করতে দৃঢ়ভাবে বলে দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Safiullah Ahmadi Strongly Rejects Guardian Newspaper’s Report About Him, 20 October 2022, Bakhtar News Agency
– https://tinyurl.com/3445rpcb
2. যুবকের ভিডিও বার্তা
– https://tinyurl.com/yrm2pddj
Comment