Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৫ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ০১ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৫ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ০১ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    দখলদার ইহুদিদের উপর এবার মুসলিমদের হামলা: পশ্চিম তীরে ১১ ইহুদী হতাহত


    হামলার পর বর্বর ইহুদি সেনাদের টহল


    ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে দখলদার ইহুদিদের উপর সম্প্রতি পরপর ২টি সফল হামলা চালিয়েছেন ২জন ফিলিস্তিনি মুসলিম। এতে ইহুদি সেনা সহ অন্তত ১০ ইহুদি আহত হয়েছে, অপর এক আহত ইহুদির অবস্থা গুরুতর গুরুতর বলে জানা যায়।

    বিবরণ অনুযায়ী, ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের পূর্বাংশে অবস্থিত জেরিকো শহরের দক্ষিণে, নবী মুসা গ্রামে গতকাল (রবিবার, ৩০ অক্টোবর) ইসরায়েলি সৈন্যদের উপর একটি গাড়ি হামলা চালানো হয়। এই হামলার ঘটনায় দখলদার ইসরাইলি ইহুদি বাহিনীর অন্তত ৫ সেনা আহত হয়।

    দখলদার ইসরায়েলের জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, একটি গাড়ি ইসরায়েলি সৈন্যদের ধাক্কা দিলে ৫ সেনা আহত হয়। হামলায় আহতদের মধ্যে ৩ সেনার অবস্থা গুরুতর এবং ২ সেনার অবস্থা গড়পড়তা।

    হামলার পর গাড়ি চালক ফিলিস্তিনি ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার সময় ইসরায়েলের ইহুদি সেনারা তাঁর পিছু নেয়। আর আল-মুগ ইহুদি বসতির কাছে পৌঁছলে উক্ত ফিলিস্তিনিকে সেখানে গুলি করে শহীদ করা হয়।

    এর আগের রাতে (২৯ অক্টোবর সন্ধ্যায়) হেবরনে আরও একটি সশস্ত্র সফল হামলা চালান মোহাম্মদ আল-জাবের নামক আরেক ফিলিস্তিনি মুসলিম। সূত্রমতে, শহরটির কিরায়াত এলাকার আরবা নামক একটি দখলদার ইহুদি বসতি লক্ষ্য করে এই সশস্ত্র হামলাটি চালানো হয়।

    ফিলিস্তিন ইনফরমেশন সেন্টার জানায়, ফিলিস্তিনি যুবকের উক্ত সশস্ত্র হামলায় দখলদার এক ইহুদি বসতি স্থাপনকারী নিহত এবং আরও পাঁচ ইহুদি আহত হয়েছে।

    সশস্ত্র এই হামলার পর দখলদার ইহুদি সেনাবাহিনী ও হামলাকারী ফিলিস্তিনি বীর যুবকরের মাঝে বেশ কিছুক্ষণ ধরে সংঘর্ষ হয়। অবশেষে উক্ত ফিলিস্তিনি যুবক ইহুদিদের হৃদয় কম্পন সৃষ্টি করে শাহাদাত বরণ করেন।


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বর্বর জান্তা বাহিনীর গুলিতে ২ রোহিঙ্গা শিশু নিহত, আহত ৬


    সামরিক জান্তার গুলিতে নিহত একজন রোহিঙ্গা মুসলিম


    অসহায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের দুঃখ কোনভাবেই যেন শেষ হবার নয়। প্রতিদিনই তাদের ওপর চড়াও হচ্ছে হয় সন্ত্রাসী আরাকান আর্মি না হয় বর্বর জান্তা বাহিনী। সাম্প্রতিক সময়ে এ হামলা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

    গত ২৭ অক্টোবর মুসলিম এলাকায় আর্টিলারি গোলা নিক্ষেপ করে সন্ত্রাসী সামরিক জান্তা। বিবরন অনুযায়ী কোন যুদ্ধ ছাড়াই ঐ গোলা নিক্ষেপ করে সামরিক জান্তা। ফলে ২ জন মাজলুম রোহিঙ্গা শিশু নিহত ও ৫ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

    অন্যদিকে, গত ২৯ অক্টোবর বুদিডাং টাউনশিপেও একই কায়দায় একটি গ্রামে গুলি চালায় জান্তা বাহিনী। এতে মুহাম্মদ সেলিম নামের ৫০ বছর বয়সী এক রোহিঙ্গা মুসলিম গুরুতর আহত হয়েছেন। ভাগ্যক্রমে তিনি তিনটি গুলি থেকে পালাতে সক্ষম হলেও, চতুর্থ গুলিটি তাঁর ঘাড়ে আঘাত হানে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, প্রানে বেঁচে থাকলেও সংকটাপন্ন অবস্থাইয় রয়েছেন তিনি।


    সামরিক জান্তার গুলিতে গুরুতর আহত জনাব সেলিম

    অন্যদিকে, গত ২৬ অক্টোবর নিপিড়ণ থেকে পালাতে যাওয়া ৪৬ রোহিঙ্গা মুসলিমকে গ্রেফতার করেছে মিয়ানমার জান্তা বাহিনী। তাদেরকে আরাকানের গোয়া-নগাথাইংচাং এলাকার একটি জঙ্গল থেকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ১৮ জনই নারী। এসব রোহিঙ্গারা মালয়েশিয়ায় পালিয়ে যেতে চাচ্ছিল বলে জানা যায়। গ্রেফতারকৃত সবাইকেই কারাগারে প্রেরণ করেছে মিয়ানমার।

    নির্যাতনের মুখে পলায়নরত রোহিঙ্গা মুসলিমদের গ্রেফতার করলো সামরিক জান্তা


    রোহিঙ্গাদের ওপর এতো নির্যাতন করার পরও বর্তমানে বিশ্বের মুসলিমরা যেত তাদের ভুলতে বসেছে। এমনকি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে থাকা কিছু সংখ্যক অপরাধিকে হাইলাইট করে গোটা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে অপরাধি সাব্যস্ত করার চক্রান্তে মেতেছে হিন্দুত্ববাদীদের দালাল মিডিয়া ও কথিত বুদ্ধিজীবী মহল। আর ভারতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা তো ভারতীয় মুসলিমদের মতোই হিন্দুত্ববাদীদের সরাসরি হুমকিকে রয়েছেন। অথচ তাদেরকে সাহায্য করা হল মুসলিম উম্মাহর দায়িত্ব।


    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1. 2 Killed & 5 Injured
    https://tinyurl.com/jyv2j768
    2. 47 Rohingya Arrested
    https://tinyurl.com/7e2umu6j
    3. A Rohingya Injured.
    https://tinyurl.com/2ws46re3

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ হেফাজতে মুসলিম তরুণীর মৃত্যু


      অসহায় মুসলিম মেয়েটির মৃতদেহ


      পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলায় ১৮বছর বয়সী এক মুসলিম তরুণীর পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়। ভারতীয় একটি ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং টিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

      নিজেদের অপরাধ আড়াল করতে পুলিশ দাবি করে, মেয়েটি ২০শে অক্টোবর হেমতাবাদ থানার একটি টয়লেটে আত্মহত্যা করে।

      মানবাধিকার গ্রুপের সেক্রেটারি জনাব মাসুম, কিরীটি রায় এবং নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরও দুই কর্মী এই ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং টিমের নেতৃত্বে ছিলেন। তারা বলছেন, পুলিশ মেয়েটির পরিবারকে ভয়ভীতি দেখিয়ে অল্প কিছু ক্ষতিপূরণ দিয়ে বিষয়টি ধাঁমাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।

      কিরীটি রায় মাকতুব মিডিয়াকে বলেন, “মুসলিম পরিবারটি পুলিশ এবং স্থানীয় হিন্দু রাজনীতিবিদদের চাপের মধ্যে রয়েছে যাতে মামলাটি না চালানো হয়। তিনি তার দাবির সমর্থনে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথিও দেখিয়েছেন।”

      প্রতিবেদনে এটাও অভিযোগ করা হয়েছে যে পুলিশ প্রায় তিন ঘণ্টা পর মুসলিম ঐ মেয়েটির মৃত্যুর খবর পরিবারকে জানায়।

      প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় যে, “২০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের মেয়েটির দেহ দেখতে দেওয়া হয়নি।”
      অথচ তাকে সুস্থ অবস্থায় আটক করা হয়েছিল এবং “নিরাপত্তার কারণে” পুলিশ স্টেশনে আনা হয়েছিল।

      উল্লেখ্য, মেয়েটি বাঙ্গলবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী এবং বাগিডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। মেয়েটির আত্মীয়রা ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকে জানিয়েছে যে, একজন মহিলা পুলিশ কনস্টেবল, তিনজন পুরুষ সিভিক ভলান্টিয়ার এবং একজন পুরুষ সাব ইন্সপেক্টর এসে মেয়েটিকে আটক করে নিয়ে গিয়েছিল। গ্রেপ্তারের সময় (সিআরপিসির 46 ধারা) হেমতাবাদ থানার পুলিশ কর্মীরা ভিকটিম মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের কিছু জানায়নি।

      ঘটনার পর দুপুর ১টার দিকে পুলিশ সদস্যরা মেয়েটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে কালিয়াগঞ্জ থানা পুলিশ মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের খবর দেয়।

      এটিও অভিযোগ আছে যে, তদন্তটি কোনও বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা করা হয়নি, যা ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬(1A) ধারা সম্পূর্ণভাবে লঙ্ঘন করেছে। এটিও একটি বাধ্যতামূলক নিয়ম যে তদন্তের সময় মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুদের উপস্থিত থাকতে হবে। পুলিশ তার কোন কিছুর তোয়াক্কা করে নি।
      কার্যধারায় অস্বাভাবিকতা


      মুসলিম মেয়েটির মৃতদেহ যে স্থানে ডাক্তার কর্তৃক মৃত ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে তদন্ত করতে হবে। এখানে মেয়েটিকে হেমতাবাদ হাসপাতালে মৃত ঘোষণা করা হয় এবং রায়গঞ্জ PS U/D মামলা নং 361/22 এর অধীনে রায়গঞ্জ সরকারি হাসপাতালে তদন্ত করা হয়।

      তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেয়েটির পিঠ ও ডান হাত ও ডান পায়ে গুরুতর আঘাতের লালচে চিহ্ন রয়েছে।

      উল্লেখ্য, ইতিপূর্বেও ভারতের বিভিন্ন কারাগারে হিন্দুত্ববাদী পুলিশের নির্মম আঘাতে অনেক মুসলিমের মৃত্যু হয়েছে। ভারতে মুসলিমদের জীবন যেন এখন নিতান্তই মূল্যহীন।



      তথ্যসূত্র:
      ——–
      1. Custodial death of Muslim girl: Fact-finding report alleges foul play (Maktoob Media)
      https://tinyurl.com/4m9e9fu7



      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হিন্দুত্ববাদী ভারত: নিরাপরাধ প্রমাণিত হলেও খালাস পায়নি মুসলিম যুবক


        মুসলিম ক্যাব ড্রাইভার মুহাম্মাদ আলম। ছবিঃ মাক্তুব মিডিয়া


        দীর্ঘ দুই বছর জেলে বন্দী থাকার পর নিরাপরাধ প্রমাণিত হয়েছেন হিন্দুত্ববাদী ভারতের একজন মুসলিম ক্যাব ড্রাইভার। তবে নিরাপরাধ প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও তাকে সম্পূর্ণ খালাস না দিয়ে শুধু জামিন দিয়েছে উত্তর প্রদেশের মুসলিম বিদ্বেষী এলাহাবাদ হাইকোর্ট।

        ৩১ বছর বয়সী এই মুসলিম ক্যাব চালকের নাম মুহাম্মদ আলম। তিনি ভারতের রামপুরের বাসিন্দা। ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর সাংবাদিক সিদ্দিক কাপ্পান এবং আরও দুই মুসলিম যুবকের সাথে আলমকে গ্রেপ্তার করে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ।

        তাদের অপরাধ হচ্ছে, উচ্চ বর্ণের হিন্দু গুণ্ডাদের দ্বারা ধর্ষিত ও খুন হওয়া এক দলিত মহিলার পরিবারের সাথে তারা দেখা করতে যাচ্ছিলেন। একারণে কঠোর ইউএপিএ (UAPA) এবং রাষ্ট্রদ্রোহীতার বিধানের অধীনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

        ইউপি সরকারের অভিযোগ, এই মুসলিমরা একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ। “ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি এবং দেশে সন্ত্রাস ছড়ানোর” উদ্দেশ্যে তারা রিপোর্ট করতে যাচ্ছিল।

        গত ২৩ আগস্ট এলাহাবাদ হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ জানায়, আলমের কাছ থেকে কোনো অপরাধমূলক তথ্য বা প্রমাণ উদ্ধার করা যায়নি। তাই তিনি জামিন যোগ্য। এই মামলায় সিদ্দিককেও জামিন দেয়া হয়েছে। তবে তারা তখনও মুক্তি পাননি।

        এরপর ৩১ অক্টোবর, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট কর্তৃক নথিভুক্ত করা মামলায় আলমকে লখনউ পিএমএলএ আদালত জামিন দিলেও, সাংবাদিক সিদ্দিকের জামিন নাকচ করে দেয়। ফলে, সিদ্দিক ও অপর ২ মুসলিমের পরিণতি কী হবে তা অনিশ্চিত।

        আলমের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, “বেইল বন্ড প্রদান ও আনুসাঙ্গিক আনুষ্ঠানিকতা শেষ করার পর আলমকে মুক্তি দেওয়া হবে।”

        আলমের স্ত্রী বুশরা বলেছেন, “আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, আলমকে গ্রেফতারের মূল কারণ হলো তিনি মুসলিম।…তাদের লক্ষ্য আরও বেশি মুসলিমদের সাথে অমানবিক আচরণ করা এবং হয়রানি করা। এগুলো এখন প্রকাশ্যে ঘটছে।”

        বুশরা ও আলমের বিয়ে হয় ২০১৯ সালের ১১ মার্চ। দুঃখ প্রকাশ করে বুশরা বলেন, “নির্দোষ হওয়া সত্ত্বেও আমার স্বামী আমার সাথে যতটা না সময় কাটিয়েছেন তার চেয়ে দীর্ঘ সময় তাকে জেলে কাটাতে হয়েছে।”

        হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী ভারতের উগ্র হিন্দুরা প্রতিনিয়ত প্রকাশ্যে মুসলিমদের হয়রানি, নির্যাতন, গুম, খুন, ধর্ষণ করে যাচ্ছে। হিন্দুত্ববাদী সরকার প্রাতিষ্ঠানিকভাবেই মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে এবং উগ্র হিন্দুদের মদদ দিচ্ছে। উগ্র হিন্দু নেতারাও প্রকাশ্যে মুসলিমদের গণহত্যার আহ্বান জানাচ্ছে, মুসলিম নারীদের গণধর্ষণ করার আহ্বান জানাচ্ছে। আর বিশ্বের মুসলিমগণ এখনও ফুরুয়ি ইখতিলাফ নিয়ে বিবাদে লিপ্ত।

        তথ্যসূত্র:
        —–
        1. Muslim cab driver, UAPA prisoner in Hathras case, to walk out of jail after 757 days – https://tinyurl.com/5a3k58e8
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X