আফগানিস্তানঃ ঊর্ধ্বমুখী রপ্তানি ও বিনিয়োগ আফগান অর্থনীতিকে দৃঢ় ভিত্তির উপর দাঁড় করাচ্ছে
বন্দরে অপেক্ষমান রপ্তানি পণ্য
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় আফগানিস্তানের পণ্য বিদেশে রপ্তানি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর দেশের রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ বিলিয়ন ডলারে।গত এক বছরে ১ বিলিয়ন ডলারের দেশীয় পণ্য বিদেশে রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি তালিবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের পর গত বছরের শেষ প্রান্তিকেই ৮০০ মিলিয়ন বা ৮০ কোটি ডলারে পৌঁছে গিয়েছিল।আফগানিস্তান প্রধানত তাজা ফল, শুকনো ফল, কার্পেট, ভেষজ উদ্ভিদ এবং মূল্যবান পাথর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে।
বাণিজ্য ও শিল্পের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী নূরুদ্দিন আজিজি বলেছেন, “গত এক বছরে ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের পণ্য দেশের বাইরে রপ্তানি করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেছেন যে, আফগানিস্তানের রপ্তানি আয় প্রতিদিনই আগের দিনকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে; আর বিপরিতে তখন আমাদের আমদানি গত বছরের তুলনায় কমেছে।ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বিশদ প্রদান করে বলেছেন যে, আফগানিস্তানের ৯৮টি পণ্য চীনে শুল্ক অব্যাহতি পাওায় রপ্তানির জন্য তা বিশেষ সুবিধা তৈরি করেছে।
তিনি এটাও জানিয়েছেন যে, গত এক বছরে আফগানিস্তানের প্রায় ১ মিলিয়ন বর্গমিটার কার্পেট বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে।আজিজি বলেন, অনেক বিদেশী দেশের সাথে বাণিজ্যের বিষয়ে আলোচনা চলছে। কয়েকটি প্রতিবেশী দেশ যেমন তুরস্ক, চীন, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ইরান, পাকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং রাশিয়া বিশেষত আফগানিস্তানের খনি উত্তোলনে বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ৬ হাজার ৩০০ লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মন্ত্রণালয় বলেছে যে, আফগানিস্তানকে এই অঞ্চলে বাণিজ্যের একটি মধ্যবর্তী ট্রানজিট রুটে পরিবর্তন করার প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে; ইতিমধ্যে ইরানের বাণিজ্যিক পণ্য আফগানিস্তানের মাধ্যমে তাজিকিস্তানে লেনদেন করা হচ্ছে।ভারতে রপ্তানি বাড়ানোর কথাও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। তাদের দেওয়া হিসেবমতে, ভারতে আফগান পণ্যের রপ্তানি আগের বছরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
মন্ত্রক বলেছে যে ২০২২ সালের শুরু থেকে ৩০ টনেরও বেশি বাণিজ্যিক পণ্য ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে, যার বাণিজ্যমূল্য প্রায় ১৪ বিলিয়ন আফগানি।এদিকে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের কর্মকর্তারা জানান, ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় তাজা ফল ও শুকনো ফল। এর বেশিরভাগ বাণিজ্যিক পণ্যই ভারতে রপ্তানি হয় ওয়াহগা বন্দর দিয়ে।
সার্বিক মূল্যায়নে এটা প্রতিমান হয় যে, ইসলামি ইমারতের উমারা ও কর্মকর্তাগণ তাদের সততা, নিষ্ঠা ও নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আফগান অর্থনীতিকে ধীরে ধীর একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে সক্ষম হচ্ছেন, আলহামদুলিল্লাহ্।সারা বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির দেশগুলো যখন সংকোচনের মুখে পড়ছে, এবং বিশ্ব অর্থনীতি যখন ধীরে ধীরে মন্দা ও বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছে, আফগানিস্তানের অর্থনীতি তখন দ্রুতগতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে; ইসলামি শাসনের সৌন্দর্যও তখন বিশ্ববাসীর সামনে আরও স্পষ্টভাবে ফুটে উঠছে।
বন্দরে অপেক্ষমান রপ্তানি পণ্য
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় আফগানিস্তানের পণ্য বিদেশে রপ্তানি বেড়েছে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর দেশের রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ বিলিয়ন ডলারে।গত এক বছরে ১ বিলিয়ন ডলারের দেশীয় পণ্য বিদেশে রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি তালিবান আফগানিস্তানের ক্ষমতা গ্রহণের পর গত বছরের শেষ প্রান্তিকেই ৮০০ মিলিয়ন বা ৮০ কোটি ডলারে পৌঁছে গিয়েছিল।আফগানিস্তান প্রধানত তাজা ফল, শুকনো ফল, কার্পেট, ভেষজ উদ্ভিদ এবং মূল্যবান পাথর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে।
বাণিজ্য ও শিল্পের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী নূরুদ্দিন আজিজি বলেছেন, “গত এক বছরে ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের পণ্য দেশের বাইরে রপ্তানি করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেছেন যে, আফগানিস্তানের রপ্তানি আয় প্রতিদিনই আগের দিনকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে; আর বিপরিতে তখন আমাদের আমদানি গত বছরের তুলনায় কমেছে।ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বিশদ প্রদান করে বলেছেন যে, আফগানিস্তানের ৯৮টি পণ্য চীনে শুল্ক অব্যাহতি পাওায় রপ্তানির জন্য তা বিশেষ সুবিধা তৈরি করেছে।
তিনি এটাও জানিয়েছেন যে, গত এক বছরে আফগানিস্তানের প্রায় ১ মিলিয়ন বর্গমিটার কার্পেট বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়েছে।আজিজি বলেন, অনেক বিদেশী দেশের সাথে বাণিজ্যের বিষয়ে আলোচনা চলছে। কয়েকটি প্রতিবেশী দেশ যেমন তুরস্ক, চীন, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ইরান, পাকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং রাশিয়া বিশেষত আফগানিস্তানের খনি উত্তোলনে বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ৬ হাজার ৩০০ লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মন্ত্রণালয় বলেছে যে, আফগানিস্তানকে এই অঞ্চলে বাণিজ্যের একটি মধ্যবর্তী ট্রানজিট রুটে পরিবর্তন করার প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে; ইতিমধ্যে ইরানের বাণিজ্যিক পণ্য আফগানিস্তানের মাধ্যমে তাজিকিস্তানে লেনদেন করা হচ্ছে।ভারতে রপ্তানি বাড়ানোর কথাও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। তাদের দেওয়া হিসেবমতে, ভারতে আফগান পণ্যের রপ্তানি আগের বছরের চেয়ে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
মন্ত্রক বলেছে যে ২০২২ সালের শুরু থেকে ৩০ টনেরও বেশি বাণিজ্যিক পণ্য ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে, যার বাণিজ্যমূল্য প্রায় ১৪ বিলিয়ন আফগানি।এদিকে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের কর্মকর্তারা জানান, ভারতে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় তাজা ফল ও শুকনো ফল। এর বেশিরভাগ বাণিজ্যিক পণ্যই ভারতে রপ্তানি হয় ওয়াহগা বন্দর দিয়ে।
সার্বিক মূল্যায়নে এটা প্রতিমান হয় যে, ইসলামি ইমারতের উমারা ও কর্মকর্তাগণ তাদের সততা, নিষ্ঠা ও নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আফগান অর্থনীতিকে ধীরে ধীর একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে সক্ষম হচ্ছেন, আলহামদুলিল্লাহ্।সারা বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির দেশগুলো যখন সংকোচনের মুখে পড়ছে, এবং বিশ্ব অর্থনীতি যখন ধীরে ধীরে মন্দা ও বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছে, আফগানিস্তানের অর্থনীতি তখন দ্রুতগতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে; ইসলামি শাসনের সৌন্দর্যও তখন বিশ্ববাসীর সামনে আরও স্পষ্টভাবে ফুটে উঠছে।
প্রতিবেদক : আবু আব্দুল্লাহ
তথ্যসূত্র:
1. Export Increased Compared to Last Year
– https://tinyurl.com/2bj6m5r2
– https://tinyurl.com/2bj6m5r2