আফগানিস্তানঃ বিদেশী বিনিয়োগ ছাড়াই খনি মন্ত্রণালয়ে রেকর্ড রাজস্ব
লোগোঃ ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়
ইসলামি শরিয়াহ্’র ছায়াতলে বিভিন্ন খাত থেকে আফগানিস্তানের বর্তমান ইসলামি সরকারের রাজস্ব আয় বেড়েই চলেছে আলহামদুলিল্লাহ্। সেই সাথে দ্রুত গতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে যুদ্ধবিদ্ধস্ত ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের অর্থনীতি।
গত ১ নভেম্বর ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে যে, এই মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে ৩১৯ মিলিয়ন ৬৬০ হাজার ৪৯১ আফগানি এবং ৭০ হাজার ৪৬০ মার্কিন ডলার রাজস্ব সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি এযাবতকালে এক সপ্তাহের ব্যবধানে মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয়ের রেকর্ড।
বিগত মাসের শেষ সপ্তাহে (২১ থেকে ২৭ তারিখ পর্যন্ত) মন্ত্রণালয় ৩ কোটি ৬০ লাখ ৩৬০ হাজার ৪৩৯ আফগানী এবং ২ লাখ ২৫১ হাজার মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে।
উল্লেখ্য যে, দেশে আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের আবির্ভাবের পর, সরকারের রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, এটি প্রশাসনিক দুর্নীতি দূরীকরণ এবং রাজস্ব আদায়ে স্বচ্ছতার কারণে। আগের পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সেক্যুলার সরকারগুলো মূলত রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে পিছিয়ে ছিল ব্যাপক দুর্নীতি, লুটপাট আর স্বজনপ্রীতির কারণে। তবুও ঐ দুর্নীতিবাজ সরকারগুলোকেই কথিত বিশ্ব-সম্প্রদায় সমর্থন দিয়ে গেছে মূলত ইসলাম দমনের স্বার্থেই।
তাছাড়া, ইসলামি ইমারতের উমারা ও কর্মকর্তাগণ এমনকি মুসলিম উম্মাহর সামান্যতম স্বার্থ আদায়ের ক্ষেত্রেও এক চুল পরিমাণ ছাড় দিতে রাজি নন। বর্বর চীনারা উইঘুর সম্পর্কিত বিভিন্ন শর্তে আফগানিস্তানে ব্যাপক বিনয়গের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু শর্তমালায় উইঘুর মুসলিমদের স্বার্থবিরোধী বিষয়বস্তু উপস্থিত থাকায় সকল আলোচনা বাতিল করেছে তালিবান প্রশাসন।
এমনকি চীনের সাথে পূর্বতন সেক্যুলার সরকারের করা চুক্তিগুলোতে মুসলিমদের স্বার্থ-বিরোধী কিছু ধারা থাকায়, সেগুলোও পুনর্বিবেচনার নামে আটকে দিয়েছেন উম্মাহদরদী তালিবান প্রশাসন; সেগুলো পুনরায় চালু হওয়ার নুনতম কোন সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। ফলশ্রুতিতে চীন আফগানিস্তানে তাদের প্রতিশ্রুত একটি ডলারও বিনিয়োগ করেনি। এর পরেও আলহামদুলিল্লাহ্, ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান অন্যান্য সকল সেক্টরের পাশাপাশি খনি ও পেট্রোলিয়াম খাতে রেকর্ড পরিমাণ রাজস্ব আয় অব্যাহত রেখেছে আলহামদুলিল্লাহ্।
তালিবান প্রশাসন প্রমাণ করে দিচ্ছে যে, মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামিন যদি রাজিখুসি থাকেন, তাহলে মুসলিমদের অন্য কোন জাতি বা কোন অমুসলিম রাষ্ট্রের মুখাপেক্ষী হওয়ার কিংবা তাবেদারি করার প্রয়োজন নেই।
তথ্যসূত্রঃ
——–
1. Ministry of Mines and Petroleum collects over 319 Million AFN Revenue in 1 Week
– https://tinyurl.com/2t855xtn
লোগোঃ ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়
ইসলামি শরিয়াহ্’র ছায়াতলে বিভিন্ন খাত থেকে আফগানিস্তানের বর্তমান ইসলামি সরকারের রাজস্ব আয় বেড়েই চলেছে আলহামদুলিল্লাহ্। সেই সাথে দ্রুত গতিতে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে যুদ্ধবিদ্ধস্ত ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের অর্থনীতি।
গত ১ নভেম্বর ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের খনি ও পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে যে, এই মন্ত্রণালয় গত সপ্তাহে ৩১৯ মিলিয়ন ৬৬০ হাজার ৪৯১ আফগানি এবং ৭০ হাজার ৪৬০ মার্কিন ডলার রাজস্ব সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি এযাবতকালে এক সপ্তাহের ব্যবধানে মন্ত্রণালয়ের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয়ের রেকর্ড।
বিগত মাসের শেষ সপ্তাহে (২১ থেকে ২৭ তারিখ পর্যন্ত) মন্ত্রণালয় ৩ কোটি ৬০ লাখ ৩৬০ হাজার ৪৩৯ আফগানী এবং ২ লাখ ২৫১ হাজার মার্কিন ডলার সংগ্রহ করে সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে।
উল্লেখ্য যে, দেশে আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতের আবির্ভাবের পর, সরকারের রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, এটি প্রশাসনিক দুর্নীতি দূরীকরণ এবং রাজস্ব আদায়ে স্বচ্ছতার কারণে। আগের পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সেক্যুলার সরকারগুলো মূলত রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে পিছিয়ে ছিল ব্যাপক দুর্নীতি, লুটপাট আর স্বজনপ্রীতির কারণে। তবুও ঐ দুর্নীতিবাজ সরকারগুলোকেই কথিত বিশ্ব-সম্প্রদায় সমর্থন দিয়ে গেছে মূলত ইসলাম দমনের স্বার্থেই।
তাছাড়া, ইসলামি ইমারতের উমারা ও কর্মকর্তাগণ এমনকি মুসলিম উম্মাহর সামান্যতম স্বার্থ আদায়ের ক্ষেত্রেও এক চুল পরিমাণ ছাড় দিতে রাজি নন। বর্বর চীনারা উইঘুর সম্পর্কিত বিভিন্ন শর্তে আফগানিস্তানে ব্যাপক বিনয়গের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু শর্তমালায় উইঘুর মুসলিমদের স্বার্থবিরোধী বিষয়বস্তু উপস্থিত থাকায় সকল আলোচনা বাতিল করেছে তালিবান প্রশাসন।
এমনকি চীনের সাথে পূর্বতন সেক্যুলার সরকারের করা চুক্তিগুলোতে মুসলিমদের স্বার্থ-বিরোধী কিছু ধারা থাকায়, সেগুলোও পুনর্বিবেচনার নামে আটকে দিয়েছেন উম্মাহদরদী তালিবান প্রশাসন; সেগুলো পুনরায় চালু হওয়ার নুনতম কোন সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। ফলশ্রুতিতে চীন আফগানিস্তানে তাদের প্রতিশ্রুত একটি ডলারও বিনিয়োগ করেনি। এর পরেও আলহামদুলিল্লাহ্, ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান অন্যান্য সকল সেক্টরের পাশাপাশি খনি ও পেট্রোলিয়াম খাতে রেকর্ড পরিমাণ রাজস্ব আয় অব্যাহত রেখেছে আলহামদুলিল্লাহ্।
তালিবান প্রশাসন প্রমাণ করে দিচ্ছে যে, মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল ‘আলামিন যদি রাজিখুসি থাকেন, তাহলে মুসলিমদের অন্য কোন জাতি বা কোন অমুসলিম রাষ্ট্রের মুখাপেক্ষী হওয়ার কিংবা তাবেদারি করার প্রয়োজন নেই।
তথ্যসূত্রঃ
——–
1. Ministry of Mines and Petroleum collects over 319 Million AFN Revenue in 1 Week
– https://tinyurl.com/2t855xtn
Comment