রপ্তানী প্রবৃদ্ধির শীর্ষে ইমারাতে ইসলামিয়া, ৭ মাসে আয় ১ বিলিয়নোর্ধ্ব
রপ্তানি আয়ে ব্যাপক সাফল্যের মুখ দেখছে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। দেশীয় পণ্য এক্সপোর্ট করে শুধুমাত্র ৭ মাসের মধ্যেই ১ বিলিয়ন ৮৫ মিলিয়ন ডলারের অধিক আয় করেছে দেশটি। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২১৮ ভাগ বেশি।
ইমারাহর ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোল্লা বারাদার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিবৃতিতে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী পাকিস্তান, ভারত, ইরান, ইরাক, কাযাখাস্তান, উযবেকিস্তান, আরব আমিরাত এবং চীনে পণ্যসামগ্রী রপ্তানী করে এই বিশাল অংকের আয় করা সম্ভব হয়েছে।
তবে কি ধরণের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে – এসম্পর্কে সর্বশেষ প্রতিবেদনে নির্দিষ্ট করে না জানালেও, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পূর্বের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, বিভিন্ন জাতের বাদাম, অন্যান্য শুকনো ও তাজা ফল, কার্পেট, জাফরান এবং নানান কৃষিপণ্য ভূমিকা রেখেছে রপ্তানির প্রবৃদ্ধির পিছনে।
এতগুলো বছর ধরে যুদ্ধবিগ্রহ এবং প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন একটি দেশের এভাবে ঘুরে দাঁড়ানো সত্যিই প্রশংসনীয়। এবং এটি আফগানীদের উপর আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লার বিশেষ রহমত বটে। পশ্চিমা ও পূর্বতন পুতুল সরকারগুলোর চক্রান্তে আফিম ও মাদক চাষের লীলাভূমিতে পরিণত হওয়া আফগানিস্তানে এসব কৃষিপণ্যের চাষ প্রচলন করা সহজসাধ্য ছিল না। এর জন্য ইমারাহ এর কর্মকর্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে, নিন্দুকদের নিন্দা শুনেও চুপ থাকতে হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, আফগানিস্তানের এসব পণ্য সমাদৃত হচ্ছে বিশ্বজুড়ে এবং আল্লাহ্র ইচ্ছায় আফগানিস্তান “যুদ্ধবিধ্বস্ত দরিদ্র দেশ” থেকে অতি দ্রুতই “ইকোনোমিক বুম” এর একটি রোল মডেলে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ!
রপ্তানি আয়ে ব্যাপক সাফল্যের মুখ দেখছে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। দেশীয় পণ্য এক্সপোর্ট করে শুধুমাত্র ৭ মাসের মধ্যেই ১ বিলিয়ন ৮৫ মিলিয়ন ডলারের অধিক আয় করেছে দেশটি। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় শতকরা ২১৮ ভাগ বেশি।
ইমারাহর ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী মোল্লা বারাদার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিবৃতিতে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী পাকিস্তান, ভারত, ইরান, ইরাক, কাযাখাস্তান, উযবেকিস্তান, আরব আমিরাত এবং চীনে পণ্যসামগ্রী রপ্তানী করে এই বিশাল অংকের আয় করা সম্ভব হয়েছে।
তবে কি ধরণের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে – এসম্পর্কে সর্বশেষ প্রতিবেদনে নির্দিষ্ট করে না জানালেও, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পূর্বের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, বিভিন্ন জাতের বাদাম, অন্যান্য শুকনো ও তাজা ফল, কার্পেট, জাফরান এবং নানান কৃষিপণ্য ভূমিকা রেখেছে রপ্তানির প্রবৃদ্ধির পিছনে।
এতগুলো বছর ধরে যুদ্ধবিগ্রহ এবং প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন একটি দেশের এভাবে ঘুরে দাঁড়ানো সত্যিই প্রশংসনীয়। এবং এটি আফগানীদের উপর আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তাআ’লার বিশেষ রহমত বটে। পশ্চিমা ও পূর্বতন পুতুল সরকারগুলোর চক্রান্তে আফিম ও মাদক চাষের লীলাভূমিতে পরিণত হওয়া আফগানিস্তানে এসব কৃষিপণ্যের চাষ প্রচলন করা সহজসাধ্য ছিল না। এর জন্য ইমারাহ এর কর্মকর্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে, নিন্দুকদের নিন্দা শুনেও চুপ থাকতে হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, আফগানিস্তানের এসব পণ্য সমাদৃত হচ্ছে বিশ্বজুড়ে এবং আল্লাহ্র ইচ্ছায় আফগানিস্তান “যুদ্ধবিধ্বস্ত দরিদ্র দেশ” থেকে অতি দ্রুতই “ইকোনোমিক বুম” এর একটি রোল মডেলে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ!
Comment