‘জঙ্গি’ পালানো, রেড এলার্ট, ২০ লাখ টাকা পুরষ্কার ও পেছনের বাস্তবতা
২০ নভেম্বর বিকেল থেকে বাংলাদেশের নামধারী মুসলিম সরকার, তাদের পোষা বাহিনী ও হলুদ মিডিয়া বেশ ব্যস্ত সময় পার করছে। তাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে, ঢাকার জজ কোর্টের সামনে থেকে দুই “জঙ্গিকে” পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে তাদের সহযোগীরা। সারা দেশে ও সীমান্তে রেড এলার্ট জারি করেছে সরকার। সকল আদালতগুলোতে নিরাপত্তা বাড়িয়েছে। সারা দেশেই গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বলা যায়, সরকার, তার পোষা বাহিনীগুলো ও হলুদ মিডিয়ার ঘুম হারাম।
সুশীল সমাজ বলছে, পুলিশের অদক্ষতা ও ভঙ্গুর নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণেই এমন স্পর্শকাতর জায়গা থেকে আসামি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। সার্বিক ভাবে তারা এটাকে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবেই দেখছে। অন্যদিকে সাধারণ জনগণ মনে করছে, এটা সরকারেরই কোন চাল, কোন নতুন ইস্যু তৈরির চেষ্টা, কোন নতুন নাটক। কেউ কেউ মনে করছে বিএনপি ও সরকার বিরোধীদের দমন করার পটভূমি তৈরি করার চেষ্টা করছে হাসিনা সরকার।
এ সমস্ত আলোচনার বাইরে চাপা পড়ে যাচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। দেশের মুসলিম জনগণের সামনে একটি পরিকল্পিত প্রোপাগান্ডা মিডিয়ার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই লিখনিতে তাদের ঘৃণ্য প্রপাগান্ডা উম্মোচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
কী ঘটেছিল ২০ নভেম্বর?
প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, “গতকাল রোববার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল থেকে আট জঙ্গিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশ সদস্যরা। তাঁরা যখন সিজেএম আদালতের প্রধান ফটকের সামনে আসেন, তখন হাতকড়া পরা দুই জঙ্গি তাঁদের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশের এক সদস্যকে মারধর শুরু করেন। মুহূর্তের মধ্যে আশপাশে থাকা জঙ্গিদের সহযোগীরাও পুলিশের ওপর হামলায় যোগ দেন। পুলিশের ওই সদস্যকে উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন পুলিশের কয়েক সদস্য। তখন তাঁদের ওপর হামলা ও স্প্রে ছিটিয়ে সিজেএম আদালতের প্রধান ফটকের উল্টো দিকের গলি দিয়ে মোটরসাইকেলে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি মইনুল হাসান শামীম ওরফে সিফাত সামির ও মো. আবু ছিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিবকে নিয়ে চলে যান জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যরা।”
অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে, কোন মিডিয়া কখনও এটা বলে না যে, দীপন ও অভিজিৎ আসলে ইসলাম বিদ্বেষী, রাসুলুল্লাহ ﷺ এর পবিত্র শানে জঘন্য আচরণকারী! মুসলিমদের প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মাদ ﷺ কে কটুক্তি করতো তারা। ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াতো তারা।
বাস্তবতা হচ্ছে এই যে, সরকার নবীজির ﷺ সম্মান রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছিল, কিংবা কোন চেষ্টাই করেনি। সেজন্য সাধারণ মুসলিমরা বাধ্য হয়েছিলেন নবীর ﷺ সম্মানের জন্য নিজের জীবন বাজি রাখতে। আরও বাস্তবতা এই যে, এই ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের তাবেদার সরকার তাদের সংসদ থেকে ইসলাম বিদ্বেষী কুলাংগারদের মধ্যে থেকে একজনকে শহীদ বলে আখ্যায়িত করেছিল!
আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এই যে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই নিয়ে এত হৈচৈ, এই ঘটনা কিন্তু বাংলাদেশে নতুন নয়। এই ‘জঙ্গি’ ছিনতাইয়ের ঘটনার আগের রাতেও ১৯ নভেম্বর চট্টগ্রামে প্রায় ২০০ মাদক কারবারি পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে ২ আসামীকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ গুলি ছুঁড়লে নিহত হয় পলাতক প্রধান আসামীর বোন। কিন্তু মিডিয়াতে কোন হৈচৈ নেই! পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়েছে এই খবর তেমন কেউ জানেও না!
এরকম আরও আছে –
১। ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ – বরিশালে পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আসামি ছিনতাই
২। ২৩ জানুয়ারি, ২০২২ – টাঙ্গাইলে পুলিশের কাছ থেকে আসামী ছিনতাই
৩। ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ – চাঁদপুরে পুলিশের উপর হামলা করে আসামি ছিনতাই
৪। ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ – নেত্রকোনায় পুলিশের কাছ থেকে পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিনতাই
৫। ০৪ মার্চ, ২০২২ – চট্টগ্রামে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই
৬। ০১ এপ্রিল, ২০২২ – হবিগঞ্জে হামলা চালিয়ে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই
৭। ২১ এপ্রিল, ২০২২ – নাটোরে পুলিশের হাত থেকে আসামী ছিনতাই
৮। ০২ মে, ২০২২ – ফরিদপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই: নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
৯। ০৭ মে, ২০২২ – ঝিনাইদহে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই, সংঘর্ষ-গুলিবর্ষণ
১০। ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ – কুমিল্লায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই
এগুলো শুধু চলতি ২০২২ সালের ঘটনা। এরকম ভঙ্গুর নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও পুলিশ বাহিনীর ন্যাক্কারজনক ব্যর্থতার পরও কোন মিডিয়া তোলপাড় করেনি কিংবা তাদের মাথা ব্যাথাও হয়নি।
কিন্তু রাসূল ﷺ এর সম্মান রক্ষায় যারা নিজেদের জীবন বাজি রেখেছিল তাদের জঙ্গি আখ্যা দিয়ে, মিডিয়া পাড়া, সুশীলা পাড়া ও সরকারি প্রশাসনিক পাড়ায় কোন ঘুম নেই। লক্ষ্য করুন, তারা রাসূল ﷺ মর্যাদা রক্ষা করতে তো পারেইনি, বরং রাসূল ﷺ এর প্রেমীদের বিরুদ্ধেই স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছে।
শুধু তাই নয়, হলুদ মিডিয়ার মাধ্যমে, প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে তারা এ দেশের সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের মধ্যেও ইসলাম বিদ্বেষের বীজ বপন করার চেষ্টা করছে। রাসূল প্রেমী, ঈমানী শক্তিতে বলীয়ান মুসলিমদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
এই ইসলাম বিদ্বেষী শাসন ব্যবস্থা রাসূল প্রেমীদের ধরতে জন প্রতি ১০ লাখ টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করতে পারে, কিন্তু শাতিমে রাসূলদেরকে তাদেরই তৈরি তথাকথিত আইনের আওতায় আনতে পারে না। জনগণকে দেখাচ্ছে যে, আসামি পুনরুদ্ধারে তারা সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে। অথচ তারা বাস্তবে রাসূল ﷺ প্রেমীদের হত্যা করার পায়তারা করছে।
আপনি স্বীকার করুন আর না করুন, এটাই তিক্ত বাস্তবতা।
লিখেছেন : আহমাদ ইউসুফ
২০ নভেম্বর বিকেল থেকে বাংলাদেশের নামধারী মুসলিম সরকার, তাদের পোষা বাহিনী ও হলুদ মিডিয়া বেশ ব্যস্ত সময় পার করছে। তাদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে, ঢাকার জজ কোর্টের সামনে থেকে দুই “জঙ্গিকে” পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে তাদের সহযোগীরা। সারা দেশে ও সীমান্তে রেড এলার্ট জারি করেছে সরকার। সকল আদালতগুলোতে নিরাপত্তা বাড়িয়েছে। সারা দেশেই গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। বলা যায়, সরকার, তার পোষা বাহিনীগুলো ও হলুদ মিডিয়ার ঘুম হারাম।
সুশীল সমাজ বলছে, পুলিশের অদক্ষতা ও ভঙ্গুর নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণেই এমন স্পর্শকাতর জায়গা থেকে আসামি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। সার্বিক ভাবে তারা এটাকে সরকারের ব্যর্থতা হিসেবেই দেখছে। অন্যদিকে সাধারণ জনগণ মনে করছে, এটা সরকারেরই কোন চাল, কোন নতুন ইস্যু তৈরির চেষ্টা, কোন নতুন নাটক। কেউ কেউ মনে করছে বিএনপি ও সরকার বিরোধীদের দমন করার পটভূমি তৈরি করার চেষ্টা করছে হাসিনা সরকার।
এ সমস্ত আলোচনার বাইরে চাপা পড়ে যাচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি আলোচনা। দেশের মুসলিম জনগণের সামনে একটি পরিকল্পিত প্রোপাগান্ডা মিডিয়ার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই লিখনিতে তাদের ঘৃণ্য প্রপাগান্ডা উম্মোচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
কী ঘটেছিল ২০ নভেম্বর?
প্রথম আলোর ভাষ্যমতে, “গতকাল রোববার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল থেকে আট জঙ্গিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশ সদস্যরা। তাঁরা যখন সিজেএম আদালতের প্রধান ফটকের সামনে আসেন, তখন হাতকড়া পরা দুই জঙ্গি তাঁদের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশের এক সদস্যকে মারধর শুরু করেন। মুহূর্তের মধ্যে আশপাশে থাকা জঙ্গিদের সহযোগীরাও পুলিশের ওপর হামলায় যোগ দেন। পুলিশের ওই সদস্যকে উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেন পুলিশের কয়েক সদস্য। তখন তাঁদের ওপর হামলা ও স্প্রে ছিটিয়ে সিজেএম আদালতের প্রধান ফটকের উল্টো দিকের গলি দিয়ে মোটরসাইকেলে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি মইনুল হাসান শামীম ওরফে সিফাত সামির ও মো. আবু ছিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিবকে নিয়ে চলে যান জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যরা।”
অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে, কোন মিডিয়া কখনও এটা বলে না যে, দীপন ও অভিজিৎ আসলে ইসলাম বিদ্বেষী, রাসুলুল্লাহ ﷺ এর পবিত্র শানে জঘন্য আচরণকারী! মুসলিমদের প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মাদ ﷺ কে কটুক্তি করতো তারা। ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াতো তারা।
বাস্তবতা হচ্ছে এই যে, সরকার নবীজির ﷺ সম্মান রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছিল, কিংবা কোন চেষ্টাই করেনি। সেজন্য সাধারণ মুসলিমরা বাধ্য হয়েছিলেন নবীর ﷺ সম্মানের জন্য নিজের জীবন বাজি রাখতে। আরও বাস্তবতা এই যে, এই ইসলাম বিদ্বেষী ভারতের তাবেদার সরকার তাদের সংসদ থেকে ইসলাম বিদ্বেষী কুলাংগারদের মধ্যে থেকে একজনকে শহীদ বলে আখ্যায়িত করেছিল!
আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এই যে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই নিয়ে এত হৈচৈ, এই ঘটনা কিন্তু বাংলাদেশে নতুন নয়। এই ‘জঙ্গি’ ছিনতাইয়ের ঘটনার আগের রাতেও ১৯ নভেম্বর চট্টগ্রামে প্রায় ২০০ মাদক কারবারি পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে ২ আসামীকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ গুলি ছুঁড়লে নিহত হয় পলাতক প্রধান আসামীর বোন। কিন্তু মিডিয়াতে কোন হৈচৈ নেই! পুলিশের গুলিতে একজন নিহত হয়েছে এই খবর তেমন কেউ জানেও না!
এরকম আরও আছে –
১। ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ – বরিশালে পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আসামি ছিনতাই
২। ২৩ জানুয়ারি, ২০২২ – টাঙ্গাইলে পুলিশের কাছ থেকে আসামী ছিনতাই
৩। ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ – চাঁদপুরে পুলিশের উপর হামলা করে আসামি ছিনতাই
৪। ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ – নেত্রকোনায় পুলিশের কাছ থেকে পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিনতাই
৫। ০৪ মার্চ, ২০২২ – চট্টগ্রামে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই
৬। ০১ এপ্রিল, ২০২২ – হবিগঞ্জে হামলা চালিয়ে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই
৭। ২১ এপ্রিল, ২০২২ – নাটোরে পুলিশের হাত থেকে আসামী ছিনতাই
৮। ০২ মে, ২০২২ – ফরিদপুরে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই: নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
৯। ০৭ মে, ২০২২ – ঝিনাইদহে পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনতাই, সংঘর্ষ-গুলিবর্ষণ
১০। ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ – কুমিল্লায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই
এগুলো শুধু চলতি ২০২২ সালের ঘটনা। এরকম ভঙ্গুর নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও পুলিশ বাহিনীর ন্যাক্কারজনক ব্যর্থতার পরও কোন মিডিয়া তোলপাড় করেনি কিংবা তাদের মাথা ব্যাথাও হয়নি।
কিন্তু রাসূল ﷺ এর সম্মান রক্ষায় যারা নিজেদের জীবন বাজি রেখেছিল তাদের জঙ্গি আখ্যা দিয়ে, মিডিয়া পাড়া, সুশীলা পাড়া ও সরকারি প্রশাসনিক পাড়ায় কোন ঘুম নেই। লক্ষ্য করুন, তারা রাসূল ﷺ মর্যাদা রক্ষা করতে তো পারেইনি, বরং রাসূল ﷺ এর প্রেমীদের বিরুদ্ধেই স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছে।
শুধু তাই নয়, হলুদ মিডিয়ার মাধ্যমে, প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে তারা এ দেশের সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের মধ্যেও ইসলাম বিদ্বেষের বীজ বপন করার চেষ্টা করছে। রাসূল প্রেমী, ঈমানী শক্তিতে বলীয়ান মুসলিমদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
এই ইসলাম বিদ্বেষী শাসন ব্যবস্থা রাসূল প্রেমীদের ধরতে জন প্রতি ১০ লাখ টাকা পুরষ্কার ঘোষণা করতে পারে, কিন্তু শাতিমে রাসূলদেরকে তাদেরই তৈরি তথাকথিত আইনের আওতায় আনতে পারে না। জনগণকে দেখাচ্ছে যে, আসামি পুনরুদ্ধারে তারা সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে। অথচ তারা বাস্তবে রাসূল ﷺ প্রেমীদের হত্যা করার পায়তারা করছে।
আপনি স্বীকার করুন আর না করুন, এটাই তিক্ত বাস্তবতা।
লিখেছেন : আহমাদ ইউসুফ
Comment