বাংলাদেশীকে গুলি করলো মিয়ানমার সীমান্ত বাহিনী, দালাল সরকার নীরব
নাফ নদী। ফাইল ফটো।
বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের সীমান্তে বেশ ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে মিয়ানমার। আর বাংলাদেশের দালাল সরকার শুধু প্রতিবাদ জানিয়েই দায়িত্ব পালন করছে। এতে মিয়ানমার আরও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করছে। এবারে এক বাংলাদেশী জেলেকে গুলি করেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি)।
গত ২১ নভেম্বর, টেকনাফের নাফ নদীতে মোহাম্মদ কাসেম (৩৮) নামের এক বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করেছে বিজিপি। শাহপরীর দ্বীপ সংলগ্ন নাফ নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ২০ নভেম্বর মোহাম্মদ হাশেমের মালিকানাধিন ফিশিং ট্রলার নিয়ে স্থানীয় জেলে জাহেদ, আনোয়ার, রহমতউল্লাহ ও কাসেম সাগরে মাছ শিকারে যান। মাছ শিকার শেষে ২১ নভেম্বর বিকেলে ফেরত আসার সময় হঠাৎ করে বিজিপি’র একটি দল তাদেরকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই পায়ে গুলিবিদ্ধ হন কাশেম। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মিয়ানমার এর আগেও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে একাধিকবার বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ড্রোন ও হেলিকপ্টার প্রেরণ করেছে; বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে। মর্টার শেলের আধাতে এক রোহিঙ্গা কিশোর নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছে। এছাড়াও শূন্য রেখার কাঁটাতারের কাছে স্থল মাইন পুঁতে রাখার মত আইন বিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কার্যত কোন পদক্ষেপই নেয়া হচ্ছে না। এতে প্রতিয়মান হয় যে, দালাল সরকার মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার স্লোগান তুললেও দেশ ও দেশের জনগণ দালাল শাসকগোষ্ঠীর কাছে নিরাপদ নয়।
দু’দিন পর পরই ভারতীয় সিমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাংলাদেশিদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করছে। এখন মিয়ানমারের সীমান্ত বাহিনীও বাংলাদেশীদের গুলি করা শুরু করেছে। এসকল ঘটনা বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরই প্রমাণ বহন করে।
তথ্যসূত্র:
১। নাফনদীতে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে জেলে গুলিবিদ্ধ – https://tinyurl.com/yyz82r22
নাফ নদী। ফাইল ফটো।
বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের সীমান্তে বেশ ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে মিয়ানমার। আর বাংলাদেশের দালাল সরকার শুধু প্রতিবাদ জানিয়েই দায়িত্ব পালন করছে। এতে মিয়ানমার আরও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করছে। এবারে এক বাংলাদেশী জেলেকে গুলি করেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি)।
গত ২১ নভেম্বর, টেকনাফের নাফ নদীতে মোহাম্মদ কাসেম (৩৮) নামের এক বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করেছে বিজিপি। শাহপরীর দ্বীপ সংলগ্ন নাফ নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ২০ নভেম্বর মোহাম্মদ হাশেমের মালিকানাধিন ফিশিং ট্রলার নিয়ে স্থানীয় জেলে জাহেদ, আনোয়ার, রহমতউল্লাহ ও কাসেম সাগরে মাছ শিকারে যান। মাছ শিকার শেষে ২১ নভেম্বর বিকেলে ফেরত আসার সময় হঠাৎ করে বিজিপি’র একটি দল তাদেরকে উদ্দেশ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই পায়ে গুলিবিদ্ধ হন কাশেম। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মিয়ানমার এর আগেও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে একাধিকবার বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ড্রোন ও হেলিকপ্টার প্রেরণ করেছে; বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে। মর্টার শেলের আধাতে এক রোহিঙ্গা কিশোর নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছে। এছাড়াও শূন্য রেখার কাঁটাতারের কাছে স্থল মাইন পুঁতে রাখার মত আইন বিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কার্যত কোন পদক্ষেপই নেয়া হচ্ছে না। এতে প্রতিয়মান হয় যে, দালাল সরকার মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার স্লোগান তুললেও দেশ ও দেশের জনগণ দালাল শাসকগোষ্ঠীর কাছে নিরাপদ নয়।
দু’দিন পর পরই ভারতীয় সিমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাংলাদেশিদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করছে। এখন মিয়ানমারের সীমান্ত বাহিনীও বাংলাদেশীদের গুলি করা শুরু করেছে। এসকল ঘটনা বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরই প্রমাণ বহন করে।
তথ্যসূত্র:
১। নাফনদীতে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে জেলে গুলিবিদ্ধ – https://tinyurl.com/yyz82r22
Comment