ফের বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করল সন্ত্রাসী বিএসএফ
ফের এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করেছে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী বিএসএফ। খুন করার পর লাশ নিয়ে যায় বিএসএফ। গতকাল (১৫ ডিসেম্বর) লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জগতবের সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম শাহাদাত হোসেন। তার একটি দেড় বছর বয়সের ছেলে সন্তান রয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার ভোরে ভারতীয় গরু ব্যবসায়ীদের সহায়তায় বাংলাদেশি গরু ব্যবসায়ীদের একটি দল গরু পার করতে থাকে। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা গুলি ছোড়ে। এতে বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই শাহাদাত হোসেনের মৃত্যু হয়। এরপর লাশ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায়। এখন পর্যন্ত লাশ ফেরত দেয়নি সন্ত্রাসী ভারত।
ভারতের বিএসএফ অ্যাক্ট ১৯৬৮ অনুযায়ী, পাচারকারী, চোরাকারবারি— কাউকেই একটা আঘাত করার এখতিয়ারও নেই বিএসএফের। তারপরও গুলি করে মেরে ফেলা হচ্ছে। অথচ ভারতের অন্য সীমান্তের দৃশ্যপট ভিন্ন। ভারতের সঙ্গে বৈরী চীনেরও সীমানা রয়েছে। সেখানে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করলেও গুলি ছোঁড়া হয়না। গত তিনদিন আগেও চীন-ভারতের সেনারা সংঘর্ষে জড়িয়েছে, কিন্তু কেউ কাউকে গুলি করেনি।
অথচ বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের যখন তখন মন চাইলেই দখলদার ইসরাইলের মতো গুলি করে হত্যা করছে। এর একটি কারণ হচ্ছে দালাল শাসকদের নতজানু পররাষ্ট্র নীতি, আর দ্বিতীয়ত ও প্রধানত হিন্দুত্ববাদী ভারতের প্রবল ইসলামবিদ্বেষ। আমরা কিন্তু এখনো সীমান্তে কোন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে বিএসএফের গুলিতে নিহত হতে শুনিনি এখনো।
ভারতের উদ্ধত ইসলামবিদ্বেষ আর দালাল শাসকশ্রেণীর নতজানু নীতিড় কারণেই গত জুলাই মাসে ভারতের বিএসএফ প্রধান বাংলাদেশের এসে বড় গলায় বলে গেছে যে, এ যাবতকালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যারা নিহত হয়েছেন, তারা সবাই অপরাধী। আর ভারতের সেবাদাস বাংলাদেশ বিজিবি প্রধান এসব শুনেও নীরবে সন্ত্রাসী ভারতকে সমর্থণ নিয়ে গেছে।
সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানিদের পক্ষে সামান্য প্রতিবাদ করার হিম্মত তাদের নেই। গাদ্দার শাসকরা এভাবেই মাজলুম বাংলাদেশি মুসলিমদের রক্ত বিক্রি করে আসছে ক্ষমতায় নেশায়। তারা কখনোই দেশ, জাতি ও মুসলিমদের রক্ষায় কাজ করছেনা।
তথ্যসূত্র:
——-
১। লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত-
– https://tinyurl.com/4t66nhcc
ফের এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করেছে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী বিএসএফ। খুন করার পর লাশ নিয়ে যায় বিএসএফ। গতকাল (১৫ ডিসেম্বর) লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জগতবের সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম শাহাদাত হোসেন। তার একটি দেড় বছর বয়সের ছেলে সন্তান রয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার ভোরে ভারতীয় গরু ব্যবসায়ীদের সহায়তায় বাংলাদেশি গরু ব্যবসায়ীদের একটি দল গরু পার করতে থাকে। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা গুলি ছোড়ে। এতে বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই শাহাদাত হোসেনের মৃত্যু হয়। এরপর লাশ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায়। এখন পর্যন্ত লাশ ফেরত দেয়নি সন্ত্রাসী ভারত।
ভারতের বিএসএফ অ্যাক্ট ১৯৬৮ অনুযায়ী, পাচারকারী, চোরাকারবারি— কাউকেই একটা আঘাত করার এখতিয়ারও নেই বিএসএফের। তারপরও গুলি করে মেরে ফেলা হচ্ছে। অথচ ভারতের অন্য সীমান্তের দৃশ্যপট ভিন্ন। ভারতের সঙ্গে বৈরী চীনেরও সীমানা রয়েছে। সেখানে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করলেও গুলি ছোঁড়া হয়না। গত তিনদিন আগেও চীন-ভারতের সেনারা সংঘর্ষে জড়িয়েছে, কিন্তু কেউ কাউকে গুলি করেনি।
অথচ বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের যখন তখন মন চাইলেই দখলদার ইসরাইলের মতো গুলি করে হত্যা করছে। এর একটি কারণ হচ্ছে দালাল শাসকদের নতজানু পররাষ্ট্র নীতি, আর দ্বিতীয়ত ও প্রধানত হিন্দুত্ববাদী ভারতের প্রবল ইসলামবিদ্বেষ। আমরা কিন্তু এখনো সীমান্তে কোন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে বিএসএফের গুলিতে নিহত হতে শুনিনি এখনো।
ভারতের উদ্ধত ইসলামবিদ্বেষ আর দালাল শাসকশ্রেণীর নতজানু নীতিড় কারণেই গত জুলাই মাসে ভারতের বিএসএফ প্রধান বাংলাদেশের এসে বড় গলায় বলে গেছে যে, এ যাবতকালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যারা নিহত হয়েছেন, তারা সবাই অপরাধী। আর ভারতের সেবাদাস বাংলাদেশ বিজিবি প্রধান এসব শুনেও নীরবে সন্ত্রাসী ভারতকে সমর্থণ নিয়ে গেছে।
সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানিদের পক্ষে সামান্য প্রতিবাদ করার হিম্মত তাদের নেই। গাদ্দার শাসকরা এভাবেই মাজলুম বাংলাদেশি মুসলিমদের রক্ত বিক্রি করে আসছে ক্ষমতায় নেশায়। তারা কখনোই দেশ, জাতি ও মুসলিমদের রক্ষায় কাজ করছেনা।
তথ্যসূত্র:
——-
১। লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত-
– https://tinyurl.com/4t66nhcc
Comment