Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২২ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২২ ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    কাশ্মীরের স্বাধীনতা আন্দোলন দমাতে ভারত যেন প্যালেট গান ব্যবহার না করে: হিউম্যান রাইটস ওয়াচ


    বিশ্ব মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের পক্ষ থেকে ভারতীয় হাই কমিশনকে বলা হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের স্বাধীনতা আন্দোলন দমাতে তারা যেন প্যালেট গানের ব্যবহার আর না করে।

    মুহাররম মাসে চলমান স্বাধীনতা আন্দোলনে সিকিউরিটি ফোর্স কর্তৃক প্যালেট গান চালালে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং এতে দশম শ্রেণির এক ছাত্র চক্ষু হারায়। এর প্রতিক্রিয়ায় হিউম্যান রাইটস এই বিবৃত প্রদান করে।

    হিউম্যান রাইটসের দক্ষিণ এশিয়ার মহাপরিচালক মিনাক্ষি গাঙ্গুলি বলেন, ‘ভারতের আইন প্রণেতাদের পক্ষ থেকে বারবার কাশ্মীরীদের ওপর শর্টগান ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে করে আন্দোলনকারীরা ভয়ংকরভাবে আহত হচ্ছেন। ভারতীয় হাইকমিশনের জানা উচিত, এর চেয়ে তীব্র আন্দোলন রুখতেও এই জাতীয় অস্ত্র ব্যবহার করা আন্তর্জাতিক আইনে নিষিদ্ধ।’

    তিনি আরো বলেন, ‘ভারতের নেতৃবৃন্দ জোর গলায় দাবি করেন, তাদের পলিসিতে কাশ্মীরবাসী উন্নত হচ্ছে। যদি তাই হয় তবে সিকিউরিটি ফোর্সের হাতে মানুষ হত্যা, চক্ষুহরণ ও নিয়মিত আক্রমণের দায় তারা কী করে এড়াবেন!’ মিনাক্ষি আরো বলেন, ‘ভারত সরকারের উচিত, আন্দোলন দমন নীতিমালা পুনর্বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক আইন মেনে তা পুনর্গঠন করা।’

    তিনি আরো বলেন, ‘বিগত এক দশকে -যখন থেকে ভারত সরকার স্বাধীনতাকামীদের বিরুদ্ধে প্যালেট গান ও শর্ট গান ব্যবহার করছে- হাজারো কাশ্মীরী হতাহত হয়েছেন। বহুজনের চক্ষু হারানোর মতো অঙ্গহানি ঘটেছে।’

    বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘ভারত সরকার দাবি করে তারা প্যালেট গানের ব্যবহার কেবল চরম মূহুর্তেই করে থাকেন। অথচ আন্তর্জাতিক আইনে চরম আন্দোলন রুখতেও এই গান ব্যবহার করার অনুমতি নেই।’

    মিনাক্ষি আরো বলেন, ‘কাশ্মীরে প্যালেট গান ব্যবহারের ফলে মানুষ যেমন আহত হচ্ছেন, ঠিক তেমনই নিহত হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। নিহতদের সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান যদিও আমাদের হাতে নেই। তবে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সংসদে উপস্থাপন করা হয়েছিলো যে, ২০১৫-২০১৭ সালের মাঝে কাশ্মীরে প্যালেট গানের দ্বারা ১৭ জন নিহত হয়েছে।’

    বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘এক সূত্র মতে জুলাই ২০১৬ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত প্যালেট গানের দ্বারা ১৩৯ জন কাশ্মীরী চক্ষু হারিয়েছেন।’

    বিবৃতি মতে, ‘কাশ্মীরের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মাহবুবা মুফতি ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বলেছিলো, জুলাই ২০১৬ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০১৭ পর্যন্ত কাশ্মীরে প্যালেট গানের আঘাতে ৬ হাজার ২শত একুশ জন আহত হয়েছেন। তন্মধ্যে ৭শত বিরাশি জন চোখ হারিয়েছেন।’

    অবশেষে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা কাশ্মীরে ব্যবহৃত এই হাতিয়ারকে ভয়ংকর সাব্যস্ত করলো এবং এর ব্যবহার নিষিদ্ধকরণের জোর দাবি জানালো।

    মিল্লাত টাইমস
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানলে মৃত্যু ১০ জনের

    যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানলে কমপক্ষে ১০ জন মারা গেছেন এবং ১৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

    নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আর এ বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ এ দাবানলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে এপি।

    চলতি বছরের দাবানলে পুড়ে গেছে বিপুল পরিমাণ বনাঞ্চল। এখনও অন্তত ২৪টি স্থানে দাবানল নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ক্যালিফোর্নিয়ার কয়েক হাজার অগ্নিনির্বাপণ কর্মী।

    দাবানলের পাশাপাশি ভয়াবহ তাপপ্রবাহ সৃষ্টি হয়েছে ক্যালিফোর্নিয়াতে। আগামী সপ্তাহ থেকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার পূর্বাভাস দেয়া হলেও তীব্র বাতাসে দাবানল আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর।

    তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে জ্বলতে থাকা এ দাবানল বাতাসের প্রবল গতির কারণে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। এক দিনের ব্যবধানেই প্রায় ২৫ কিলোমিটার এলাকা গ্রাস করেছে দাবানলের ভয়াবহ আগুন। পুড়ে ছাই হয়েছে হাজার হাজার বাড়িঘর।

    লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানী ড্যানিয়েল সোয়াইন বলেন, ‘এ আগুন অবিশ্বাস্যরকম দ্রুত হারে ছড়িয়ে পড়ছে। এটা ঐতিহাসিক, আগে কখনও এমন ঘটনা ঘটেনি।’

    ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানলে এখন পর্যন্ত ২০ লাখ একর বনভূমি পুড়ে গেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্টারএজেন্সি ফায়ার সেন্টার। নয়া দিগন্ত
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সীমান্তে হত্যা বন্ধের দাবিতে কুড়িগ্রাম পদযাত্রায় হানিফ

      সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হত্যা বন্ধের দাবিতে ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম অভিমুখে প্রতিকী লাশ নিয়ে একক পদযাত্রা শুরু করেছেন হানিফ বাংলাদেশী নামের এক ব্যক্তি। গত শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কিছু সময় মানববন্ধন শেষে থেকে কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্ত অভিমুখে তিনি এই একক যাত্রা শুরু করেন।

      হানিফ বাংলাদেশী বেসরকারি একটি কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার বাড়ি নোয়াখালীতে। তিনি নয়া দিগন্তকে বলেন, ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। অথচ প্রতিনিয়ত ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাংলাদেশের নিরহ মানুষদের গরু চোর ও চোরাকারবারি হিসেবে গুলি করে হত্যা করছে।

      কিন্তু এটা কখনো কাম্য হতে পারে না। যারা প্রকৃত অপরাধীরা তাদের গ্রেফতার করে যেন আইনের আওতায় আনা হয় সে দাবি করছি। কিন্ত, নিরীহ জনগণকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা কাম্য হতে পারে না। এই লক্ষ্যেই আমি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্ত অভিমুখে একক পদযাত্রা শুরু করেছি। নয়া দিগন্ত
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দায় চাপানোর চক্রে তিতাস-ডিপিডিসি

        নারায়ণগঞ্জের তল্লায় মসজিদে ভয়াবহ বিস্ফোরণের কারণ হিসেবে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এবং ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) লিমিটেডের গঠিত পৃথক তদন্ত কমিটি পরস্পরের কাঁধে দোষ চাপাতে চাইছে। তিতাসের তদন্ত কমিটি বলছে, বিদ্যুতের স্পার্কিংই বিস্ফোরণের জন্য দায়ী। আর ডিপিডিসির তদন্ত কমিটি বলছে, মসজিদে জমে থাকা গ্যাসের কারণেই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত।

        তিতাসের তদন্ত কমিটির এক সদস্য গতকাল আমাদের সময়কে বলেন, মূলত বিদ্যুতের স্পার্কিং থেকে আগুন লেগে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছে। নামাজের সময় লোডশেডিং হওয়ায় মসজিদের মধ্যে থাকা দ্বিতীয় বিদ্যুৎ লাইন চালু করার চেষ্টা করায় এমনটি হয়েছে। মসজিদের পাশে থাকা গ্যাসপাইপের লিকেজ থেকে অনেকদিন ধরেই মসজিদের ভেতরে গ্যাস প্রবেশ করছিল। মসজিদ কমিটি বা মুসল্লিদের মধ্যে কেউ এ নিয়ে সচেতন ছিল না। তারা অনেকদিন ধরে গ্যাসের গন্ধ পেলেও বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নেয়নি।

        দুর্ঘটনার সময় মসজিদের ভেতরটা গ্যাসে ভরা ছিল। দ্বিতীয় বিদ্যুৎলাইন চালু করার সময় বিদ্যুতের স্পার্কিং হওয়ায় আগুন লেগে যায় এবং এতগুলো মানুষ প্রাণ হারায়।

        অন্যদিকে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) লিমিটেড গঠিত তদন্ত কমিটির এক সদস্য বলছেন, গ্যাসপাইপের লিকেজ দিয়ে বের হওয়া গ্যাস থেকেই মূলত আগুন লেগেছে। বিদ্যুতের স্পার্কিং অগ্নিকান্ডের কারণ কিনা- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিদ্যুতের স্পার্কিং তো হতেই পারে। বিদ্যুতের কাজ করতে গেলে স্পার্কিং হয়, হতেই পারে। তিনি বলেন, সুইচ অন করার সময় বিদ্যুতের স্পার্কিং হওয়াই বৈদ্যুতিক ধর্ম। সেখানে যদি গ্যাসের উপস্থিতি না থাকত, তবে আগুন লাগার মতো দুর্ঘটনা ঘটত না।

        এদিকে মসজিদে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ৭ দিন পর গতকাল মসজিদটিকে নিরাপদ করতে এর দুপাশে থাকা গ্যাসের সংযোগ লাইন এবং বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট কোম্পানির লোকজন দিনব্যাপী এ কাজে ব্যস্ত ছিলেন। মসজিদের পূর্ব-দক্ষিণ ও উত্তর পাশের গ্যাসের সংযোগ মসজিদের পাশ থেকে সরিয়ে ৩ ফুট দূরে এবং মসজিদের পূর্ব পাশে থাকা বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মারটি ঘটনাস্থল থেকে ২শ গজ দূরে অপর একটি খুঁটিতে স্থাপন করা হয়।

        এদিকে বিস্ফোরণের ঘটনায় চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে আরও সাত দিন সময় চেয়েছে জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি। গতকাল চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল।

        সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে তিতাসের তদন্ত দল নিশ্চিত হয়, মসজিদের উত্তর পাশ দিয়ে যাওয়া তিতাসের একটি সংযোগ লাইন মসজিদ নির্মাণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত সেই লাইনে ৬টি ছিদ্র হয়। ওই ৬টি ছিদ্র দিয়ে নির্গত গ্যাস ফ্রি স্পেস তৈরি করে মসজিদের ভেতরে ঢুকতে থাকে। তা থেকেই গত শুক্রবার রাতে ঘটে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। এতে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মারা যান ৩১ জন।

        ঘটনার পর পরই ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন জানিয়েছিলেন, তারা ঘটনার পর পরীক্ষা করে মসজিদের ভেতরে গ্যাসের লিকেজ পেয়েছেন। মসজিদের ভেতরে জমে থাকা গ্যাস বৈদ্যুতিক স্ফুলিঙ্গের সংস্পর্শে এসে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়।

        মসজিদ কমিটির অভিযোগ ছিলো, তিতাসকে গ্যাস লিকেজের কথা জানানোর পরও তারা তা মেরামত করেনি। বরং ৫০ হাজার টাকা ঘুষ চেয়েছে।

        এদিকে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন ডিপিডির গঠিত তদন্ত কমিটির একজন কর্মকর্তা বলেছেন সেখানে লিকেজ হওয়া গ্যাস থেকেই মূলত আগুন লেগেছে। বিদ্যুতের স্পার্কিং থেকে আগুন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিদ্যুতের স্পার্কিং তো হতেই পারে। যে কোনো বাসাবাড়ি, দোকানপাট বা বিদ্যুতের কাজ করতে গেলে স্পার্কিং হয়। তিনি বলেন, যে কোনো সুইচ দিতে গেলে স্পার্কিং হবে, এটাই বৈদ্যুতিক ধর্ম। সেখানে যদি গ্যাসের উপস্থিতি না থাকত তবে আগুন লাগার মতো ঘটনা ঘটত না। আমাদের সময়
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          চলতি মাসে আবারও সীমান্ত সন্ত্রাসী বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত



          ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বেউরঝারী সীমান্তে সফিকুল ইসলাম (৩০) নামে এক বাংলাদেশি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্তসন্ত্রাসী বাহিনী (বিএসএফ)। গত বৃহস্পতিবার বেলা আনুমানিক সাড়ে ১১টায় সীমান্তের ৩৮০/৪-এস নম্বর পিলার এলাকার বিপরীতে ভারতের বড়বিল্লা বিএসএফ ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়লে ঘটনাস্থলে তিনি নিহত হন। সফিকুল ইসলাম উপজেলার ছোট্ট চড়ই গেদী গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে ।

          স্থানীয়রা জানায়, নিহত সফিকুলসহ আরও কয়েকজন সকালে নাগর নদীতে মাছ ধরতে যায়। একপর্যায়ে তারা নদী থেকে উঠে সীমান্ত এলাকায় গেলে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। সঙ্গীরা কোন রকমে প্রাণে রক্ষা পেলেও ঘটনাস্থলেই নিহত হন দুই সন্তানের বাবা সফিকুল।

          ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বালিয়াডাঙ্গী থানা ওসি হাবিবুল হক প্রধান বলেন, সে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছে।

          ঠাকুরগাঁও-৫০ বিজিবি’র অধিনায়ক লেফন্যান্ট কর্নেল সহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি সম্পর্কে তিনি অবগত আছেন। আমাদের সময়
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X