আফগানিস্তানের বাগলানে গঠিত হলো উলামা কাউন্সিল
শরিয়তের একটি নির্দেশ হলো আলেমদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করা। ইসলামি শাসনকে শক্তিশালী ও উন্নত করতে শরীয়ার আলোকে পরামর্শ দেন আলেমগণ। এ হিসেবে বাগলান প্রদেশের উন্নতির লক্ষ্যে, আমিরুল মুমিনীনের ফরমান অনুযায়ী কয়েকজন সম্মানিত আলেম ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বাগলান উলামা কাউন্সিল গঠিত হয়েছে।ইসলামি ইমারতের অফিসিয়াল তথ্য অনুযায়ী, উলামা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সম্মানিত শাইখ মাওলানা কামালুদ্দিনকে। আর ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে আছেন মাওলানা আব্দুল হাই এবং মুফতি নিমাতুল্লাহ। শাইখ হাবিবুর রহমান মাজহারি কাউন্সিলের সদস্য এবং প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক বিষয়াবলীর দায়িত্বে নিযুক্ত হয়েছেন।এছাড়া আরও ১৩ জন সম্মানিত আলেম ও বিশেষজ্ঞকে কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।বাগলান প্রদেশের উলামা কাউন্সিলের সদস্য ও কর্মকর্তারা প্রদেশটির বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজ সম্পর্কে ইসলামি শরিয়ার আলোকে পরামর্শ দিতে বাধ্য থাকবেন। প্রদেশটির আরও উন্নতির লক্ষ্যে নির্ধারিত কাজ অনুযায়ী তাঁরা পরামর্শ দেবেন।আর প্রাদেশিক কর্মকর্তারাও নিয়মনীতি ও উলামা কাউন্সিলের পরামর্শ মোতাবেক কাজ করতে বাধ্য থাকবেন। তাঁরাও নিয়মনীতির বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বাধ্য।এভাবে আলেমদের তত্ত্বাবধান ও পরামর্শে রাষ্ট্রীয় কাজ পরিচালিত হলে সেটি সুষ্ঠু ও সুচারুরূপে সম্পন্ন হবে, সেই সাথে ইসলামি আইনের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটবে বলে মনে করেন ইসলামি ব্যক্তিত্বরা।
শরিয়তের একটি নির্দেশ হলো আলেমদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করা। ইসলামি শাসনকে শক্তিশালী ও উন্নত করতে শরীয়ার আলোকে পরামর্শ দেন আলেমগণ। এ হিসেবে বাগলান প্রদেশের উন্নতির লক্ষ্যে, আমিরুল মুমিনীনের ফরমান অনুযায়ী কয়েকজন সম্মানিত আলেম ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বাগলান উলামা কাউন্সিল গঠিত হয়েছে।ইসলামি ইমারতের অফিসিয়াল তথ্য অনুযায়ী, উলামা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সম্মানিত শাইখ মাওলানা কামালুদ্দিনকে। আর ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে আছেন মাওলানা আব্দুল হাই এবং মুফতি নিমাতুল্লাহ। শাইখ হাবিবুর রহমান মাজহারি কাউন্সিলের সদস্য এবং প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক বিষয়াবলীর দায়িত্বে নিযুক্ত হয়েছেন।এছাড়া আরও ১৩ জন সম্মানিত আলেম ও বিশেষজ্ঞকে কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।বাগলান প্রদেশের উলামা কাউন্সিলের সদস্য ও কর্মকর্তারা প্রদেশটির বিভিন্ন অফিসিয়াল কাজ সম্পর্কে ইসলামি শরিয়ার আলোকে পরামর্শ দিতে বাধ্য থাকবেন। প্রদেশটির আরও উন্নতির লক্ষ্যে নির্ধারিত কাজ অনুযায়ী তাঁরা পরামর্শ দেবেন।আর প্রাদেশিক কর্মকর্তারাও নিয়মনীতি ও উলামা কাউন্সিলের পরামর্শ মোতাবেক কাজ করতে বাধ্য থাকবেন। তাঁরাও নিয়মনীতির বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বাধ্য।এভাবে আলেমদের তত্ত্বাবধান ও পরামর্শে রাষ্ট্রীয় কাজ পরিচালিত হলে সেটি সুষ্ঠু ও সুচারুরূপে সম্পন্ন হবে, সেই সাথে ইসলামি আইনের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন ঘটবে বলে মনে করেন ইসলামি ব্যক্তিত্বরা।