Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৮ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৭ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৮ই মুহাররাম , ১৪৪১ হিজরী # ১৭ সেপ্টেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    কাশ্মীরকে হিন্দু রাজ্য বানাতে ৫০ হাজার মন্দির নির্মাণ করবে মোদি সরকার

    ভারত দখলকৃত জম্মু-কাশ্মীরকে খুব দ্রুত হিন্দু অধ্যুষিত অঞ্চলে রূপ দিতে ব্যাপক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি।

    এ লক্ষ্যে প্রদেশটিতে প্রায় ৫০ হাজার মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করেছে মোদি সরকার।

    কাশ্মীরি সংবাদমাধ্যমের সূত্রে ডেইলি জং উর্দু জানিয়েছে, জরাজীর্ণ মন্দিরসমূহ পুনর্নির্মাণের নামে ঐতিহাসিক মসজিদ ও মাজারগুলোকে টার্গেট করেছে মোদি সরকার।

    এর দ্বারা কার্যত আরএসএস ও বিজেপি সুপরিকল্পিত প্রদেশটিকে হিন্দুত্ববাদী অঞ্চলে পরিণত করতে চায়।

    ভারত সরকার দাবি করেছে, এসব মসজিদ হিন্দুদের পুরনো ধর্মীয় স্থানসমূহে স্থাপন করা হয়েছিল।

    কাশ্মীরি বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, সম্প্রতি দখলকৃত অঞ্চলসমূহে বিশেষ সেনা টহল বাড়ানো হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আমাদের মাদ্রাসা সরকারি নয়, মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত সরকার দিতে পারে না: আন্দোলনরত ছাত্ররা

    চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করেছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।

    মাদ্রাসাটি যেহেতু সরকারি নয়— সেজন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এমন ঘোষণা দেওয়ার এখতিয়ার নেই জানিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

    মাদ্রাসার শুরা কমিটিও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই ঘোষণাকে প্রত্যাখান করেছে বলে খবর মিললেও সেটা তাৎক্ষণিক যাচাই করা যায়নি।

    বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে আটটার দিকে মাদ্রাসার মসজিদের মাইক থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

    মাইকে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমাদের মাদ্রাসা সরকারি নয়। তাই এই মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত সরকার দিতে পারে না।

    আমরা এ আদেশ মানি না। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলবে।’ শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, মাদ্রাসার শুরা কমিটির সদস্যরা বৈঠকে মাদ্রাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত দিলে আমরা তা মেনে নেবো। অন্যথায় আন্দোলনের দাবানল জ্বলে উঠবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি দেন তারা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সীমান্তে উত্তেজনা ও সেনা মৃত্যুর পরেও চীনের কাছ থেকে মোটা ঋণ নিয়েছে ভারত

      সীমান্তে বাজছে যুদ্ধের দামামা। চার দশক পর চীন সীমান্তে আবারও রক্ত ঝরেছে ভারতীয় সেনাদের, প্রাণ হারিয়েছেন ২০ জন। দেশপ্রেমের জিগির তুলে শতাধিক চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। তবে সেগুলো কি শুধুই লোকদেখানো? প্রশ্নটা এবার সবার মুখেই। কারণ, সীমান্তে এই উত্তেজনার মধ্যেই চীনের একটি ব্যাংক থেকে নয় হাজার কোটি রুপি ঋণ নিয়েছে ভারত।

      বুধবার ভারতীয় পার্লামেন্টে চীনের কাছ থেকে ঋণ নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেশটির কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। তিনি জানিয়েছেন, অবঠামো খাতে উন্নয়নের জন্য চীনের এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (এআইআইবি) সঙ্গে দু’টি ঋণচুক্তি করেছে ভারত সরকার। প্রায় ৩ হাজার ৬৭৬ কোটি রুপির প্রথম চুক্তিটি সই হয় গত ৮ মে।

      দ্বিতীয় ঋণচুক্তিতে প্রায় ৫ হাজার ৫১৪ কোটি রুপি পেয়েছে ভারত। এই চুক্তিটি হয়েছিল গত ১৯ জুন, অর্থাৎ ১৫ জুন সীমান্ত সংঘর্ষে ভারতীয় সেনারা প্রাণ হারানোর চারদিন পরেই।

      এই তথ্য সামনে আসার পর থেকেই বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি, যুদ্ধ-যুদ্ধ ভাব দেখিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার জনগণের চোখে ধুলো দিচ্ছে। কারণ, সীমান্তে যতই উত্তেজনা থাক, চীনের সঙ্গে আর্থিক-কূটনৈতিক সব সম্পর্কই বজায় রেখেছে মোদি সরকার। বলা হচ্ছে, চীনের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে বলেই দেশটির বিরুদ্ধে সুর নরম ভারত সরকারের।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা, দুর্নীতিবাজদের প্রতিরক্ষায় সরকারি হস্তক্ষেপ

        চট্টগ্রামের মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসা অনির্দিষ্টকালীন বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেয়া হয়।

        শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সহকারী সচিব সৈয়দ আসগর আলী স্বাক্ষরিত ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘গত ২৪ আগস্ট কওমি মাদ্রাসাসমূহের কিতাব বিভাগের কার্যক্রম শুরু ও পরীক্ষা গ্রহণের জন্য কতিপয় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি প্রদান করা হয়। কিন্তু আরোপিত শর্তসমূহ যথাযথভাবে প্রতিপালিত না হওয়ায় চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসাটি পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত নির্দেশক্রমে বন্ধ করা হলো।’

        এই প্রজ্ঞাপন শতভাগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আন্দোলন স্তিমিত করে দিতেই সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্দেশনা।

        এর আগে হাটহাজারী মাদরাসার দুর্নীতিবাজ দালাল চক্রও একই সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু ছাত্রদের অনড় অবস্থা দেখে মাদরাসা বন্ধের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হয় তারা। তাই এবার করোনার অজুহাত দেখিয়ে ঘোষণাটা আনা হলো সরকারের পক্ষ থেকে। এই প্রজ্ঞাপন জারি করানোর জন্য যে দালালচক্র সরকারের ধরনা দিয়েছে তা বুঝা বাকি থাকার কথা নয়।

        সরকারের এই প্রজ্ঞাপন স্পষ্টভাবে দুর্নীতিবাজদের পক্ষাবলম্বন। দালালদের বাঁচাতেই মাদরাসা বন্ধের এই ঘোষণা।

        আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, সরকারের এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে ভারতীয় ইন্ধন। আন্দোলন নস্যাতে দিল্লি থেকে কলকাঠি নাড়ছে হিন্দুত্ববাদীরা।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হাটহাজারিতে দুর্নীতিমুক্ত শিক্ষাঙ্গন গড়ার দাবিতে আন্দোলন, আনাস মাদানীকে অব্যাহতির সিদ্ধান্ত

          চট্টগ্রামের দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় দুর্নীতিবাজদের উৎখাতে আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার জোহরের পর ঐক্যবদ্ধভাবে এই আন্দোলনের ডাক দেন তারা।

          বৃদ্ধ পিতার অসুস্থতার সুযোগে দীর্ঘদিন ধরে হাটহাজারী মাদরাসা ও কওমী অঙ্গনে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছেন আল্লামা আহমদ শফীর (দা.বা.) ছেলে আনাস মাদানী। তার পৃষ্ঠপোষকতা ও নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে কওমী অঙ্গনে। বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা। প্রশ্নপত্র ফাঁস, অন্যায়ভাবে অর্থসম্পদ আত্মসাৎ, সত্যনিষ্ঠ শিক্ষকদের হয়রানি, বিনা দোষে মাদরাসা থেকে বহিষ্কার করা, অযোগ্য ও দুর্নীতিবাজদের হাতে ক্ষমতা ও শিক্ষা কার্যক্রমের দায়িত্ব দেওয়া, সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করাসহ আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর মতো প্রখ্যাত মুত্তাকি আলেমকে নানাভাবে অবজ্ঞা ও হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে।

          এসকল অপকর্মের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই ফুঁসছিলেন কওমি অঙ্গনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এরই প্রেক্ষিতে বুধবার হাটহাজারী মাদরাসার ছাত্রবৃন্দ ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামেন। ফটক বন্ধ করে তারা মাদরাসার ভেতরে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করতে থাকেন। আন্দোলনকালীন ক্যাম্পাসের বাইরে সরকারের র*্যাব ও পুলিশ বাহিনীর উপস্থিতি আলাদা শঙ্কা তৈরি করে। যদিও সরকারি বাহিনী এখন পর্যন্ত আন্দোলনে হস্তক্ষেপ করেনি, তবে তাদের উপস্থিতিতে শংকিত হয়ে অনেকে ৫ই মে-র কালোরাতের কথা স্মরণ করছেন। ২০১৩ সালের ৫ই মে ঢাকায় সরকারের পোষ্য বাহিনী ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের উপর নির্মম গণহত্যা চালায়। এরকম কোনো গণহত্যার পুনরাবৃত্তি চান না তারা। তাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সরকারি বাহিনীকে বার বার অনুরোধ করেছেন যেন তাদের এই ন্যায্য আন্দোলনে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ না করা হয়।

          এদিকে, সারাদেশের সচেতন ছাত্র-শিক্ষক হাটহাজারীর এই ছাত্র আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন। ইসলামি অঙ্গনের লেখক, বরেণ্য আলিম, সচেতন মুসলিম—সকলে এই আন্দোলনকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়েছেন। হাটহাজারী এলাকার সচেতন জনসাধারণও শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। মাদরাসায় আন্দোলনরত ছাত্রদেরকে জরুরি খাবার সরবরাহ করেছেন।

          এসময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা প্রাণের শিক্ষাঙ্গনকে দালাল ও দুর্নীতিমুক্ত করার লক্ষ্যে ৫ দফা দাবি ঘোষণা করেন। দাবিগুলো হলো,

          ১. মাওলানা আনাস মাদানীকে অনতিবিলম্বে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
          ২. ছাত্রদের প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে হবে এবং সকল প্রকার হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
          ৩. আল্লামা আহমদ শফী সাহেব অক্ষম হওয়ায় মহাপরিচালকের পদ থেকে তাঁকে সম্মানজনকভাবে অব্যাহতি দিয়ে উপদেষ্টা হিসেবে রাখতে হবে।
          ৪. শিক্ষকদের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষক নিয়োগ-বিয়োগকে শুরার কাছে পূর্ণ ন্যস্ত করতে হবে।
          ৫. বিগত শুরার হক্কানী আলেমদেরকে পুনর্বহাল ও বিতর্কিত সদস্যদের পদচ্যুত করতে হবে।

          এদিকে চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গতকালই কয়েকজন সদস্য নিয়ে শুরার জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রাথমিকভাবে তারা দুটি দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেন এবং আগামী শনিবার বাকি শুরা সদস্যদের নিয়ে পূর্ণাঙ্গ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানান। রাত ১০টা নাগাদ শুরার অন্যতম সদস্য মাওলানা নোমান ফয়েজী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সামনে শুরার এ সিদ্ধান্ত পাঠ করে শোনান। এখন পর্যন্ত যে দাবিগুলো মানার ঘোষণা এসেছে তা হলো-

          ১ মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা আনাস মাদানীকে মাদরাসা থেকে অব্যাহতি দেওয়া।
          ২ আজ থেকে হাটহাজারীতে অধ্যয়নরত কোনো শিক্ষার্থীকে হয়রানী না করা।

          তবে সবগুলো দাবি মেনে নেওয়ার আগ পর্যন্ত মাদরাসার ক্লাস ও পরীক্ষাসহ সকল একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এছাড়া এরকম ন্যায্য আন্দোলনে বাধা সৃষ্টি করা হলে দেশের সকল মাদরাসায় আন্দোলনের দাবানল জ্বলে ওঠবে এবং দাবি আদায়ে জেল-জুলুমসহ সকল প্রকার ত্যাগ স্বীকারের জন্যও ছাত্ররা প্রস্তুত বলেও জানিয়ে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা।

          অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের এমন ন্যায্য আন্দোলন ঘিরে উদ্দেশ্যপ্রোণিতদিতভাবে মিথ্যাচার করছে দেশের হলুদ মিডিয়াগুলো। ইসলামবিদ্বেষী পত্রিকা বিবিসি বাংলা এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। দালাল ও দুর্নীতিমুক্ত শিক্ষাঙ্গন গড়ার ছাত্র-আন্দোলনকে তারা নেতৃত্ব বা ক্ষমতা দখলের লড়াই বলে উপস্থাপন করছে। হলুদ মিডিয়ার এমন নিকৃষ্ট আচরণের নিন্দা জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

          সর্বশেষ তথ্যমতে, আন্দোলনকে দমিয়ে দিতে হাটহাজারী মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করার আভাস পেয়ে ছাত্ররা আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে আবারো আন্দোলনে নেমেছেন। তারা এখন শনিবারে অনুষ্ঠিতব্য শুরা বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করতে নারাজ; বরং আজই শুরা সদস্যদের হেলিকপ্টারে নিয়ে এসে শুরা বৈঠক আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সৌদি আরব 'ঠিক সময়ে’ ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিবে: ট্রাম্প

            বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর সৌদি আরবও দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

            মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেন। খবর এএফপি’র।

            মধ্যপ্রাচ্যের দুই আরব দেশের পদক্ষেপ সৌদিও অনুসরণ করবে কিনা জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, আমি সৌদি আরবের সঙ্গে কথা বলেছি। সঠিক সময়ে এই সিদ্ধান্ত আসবে।

            এ সময় তিনি আরও বলেন, সাত, আট বা নয়টির বেশি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে।

            এরইমধ্যে ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে আনুষ্ঠানিক চুক্তি সই করেছে দুই গাদ্দার রাষ্ট্র* বাহরাইন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।

            হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার দুপুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থিতিতে বহুল বিতর্কিত ইসরাইল-বাহরাইন চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।

            দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান ও বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ আল জায়ানি নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

            চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে এদিন এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ট্রাম্প। সংশ্লিষ্ট তিনটি দেশের প্রায় ৭০০ অতিথি উপস্থিত ছিল অনুষ্ঠানে।
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X