Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৮ জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৪ হিজরী।। ০২ জানুয়ারি, ২০২৩ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৮ জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৪ হিজরী।। ০২ জানুয়ারি, ২০২৩ ঈসায়ী

    ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়ায়, মসজিদ নির্মাণে বাধা



    দক্ষিণ কোরিয়ায় দায়গু শহরে একটি মসজিদ নির্মাণে দীর্ঘ এক বছর ধরে বাধা দিয়ে আসছে স্থানীয় ইসলাম বিদ্বেষী কোরিয়ান বাসিন্দারা। ‘মসজিদ কোরিয়ান সংস্কৃতির বিপরীত’ এ অযুহাতে মসজিদ নির্মাণে বাধা দিয়ে আসছে তারা।স্থানীয় মুসলিম এবং দেশটিতে পড়তে যাওয়া বিদেশী মুসলিমরা বিষয়টিকে আদালতে সোপর্দ করলে আদালত মসজিদ নির্মাণের অনুমতি প্রদান করে।

    কিন্তু এরপরও ইসলাম বিদ্বেষী কোরিয়ানরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও মসজিদ নির্মাণের বিরোধীতা অব্যাহত রেখেছে।মসজিদ নির্মাণের বিরোধিতা করে একাধিকবার বিক্ষোভ ও সমাবেশও করেছে ইসলাম বিদেষীরা। এসব সমাবেশ থেকে মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্য ও মুসলিমদের সন্ত্রাসী আখ্যা দেয়া হয়। বলা হয় যে, ‘ইসলাম একটি খারাপ ধর্ম, এটি মানুষকে হত্যা করে।’

    এর ফলে দেশটিতে ইসলাম বিদ্বেষ আগের তুলনায় বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।সেখানে পড়তে যাওয়া বিদেশী মুসলিম ছাত্ররা জানিয়েছেন, মসজিদ নির্মাণের আগে স্থানীয়দের সাথে তাদের সম্পর্ক বেশ ভালো ছিলো। কিন্তু এখন তাদেরকে সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে।
    সম্প্রতি শুকরের মাথা কেটে মসজিদের সামনে রেখে দিচ্ছে ইসলাম বিদ্বেষীরা। গত দুই মাসে তিন বার এ ধরণের ঘটনা ঘটেছে। মসজিদের কাছেই শুকরের মাংস ভোজের পার্টি অনুষ্ঠান করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে দেশটিতে।

    এছাড়াও নামাজের সময় মসজিদের কাছে লাউড স্পিকারে গান বাজিয়ে নামজে বাধা দেয়ার চেষ্টা করে তারা।ইসলাম বিদ্বেষ ও মুসলিমদের হত্যায় পশ্চিমা বিশ্ব এগিয়ে থাকলেও, প্রাচ্যের দেশসমূহেও ইসলাম বিদ্বেষের ক্ষেত্রে কোন অংশে কম নয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপে ৫ শ’ ইয়েমেনি শরণার্থী আগমনের ফলে সেখানে প্রথম অভিবাসী বিরোধী বিক্ষোভের সূত্রপাত ঘটে।

    কোরিয়ানরা অভিযোগ তুলে যে, দেশটির সরকার সন্ত্রাসীদের (মুসলিমদের) আশ্রয় দিচ্ছে।দায়গু এলাকায় মসজিদের বিরোধিতাকারী এবং দেশব্যাপী অভিবাসন বিরোধী নেটওয়ার্ক রিফিউজি আউট-এর নেতা লি হিউং-ওহ বলেছে, ‘তাদের (মুসলিমদের) কখনই আমাদের দেশে পা রাখা উচিত নয়।’

    এছাড়াও যারা মসজিদ এবং অভিবাসনের বিরোধিতা করেছে তারা প্রায়ই অভিযোগ করছে যে, এসব বিদেশীদের আগমন দক্ষিণ কোরিয়ার ‘বিশুদ্ধ রক্ত’ এবং ‘জাতিগত একতাকে’ হুমকির মুখে ফেলছে।উল্লেখ্য যে, দক্ষিণ কোরিয়াতে মাত্র ২ লাখ মুসলিম বসবাস করেন, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার এক ভাগেরও কম।

    এদের মধ্যে ৭০-৮০ ভাগই বিদেশী, যারা দেশটিতে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত আছেন বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। এই অল্প সংখ্যক মুসলিম প্রায়শই বর্ণবাদী বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছেন সেখানে।

    তথ্যসূত্র:১। Pig heads, pork barbecues: Islamophobic attacks on a mosque under construction in South Korea – https://tinyurl.com/4tw36z44





    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    চীনের কারাগারে উইঘুর মুসলিম ধর্মপ্রচারকের মৃত্যু




    ওমার হোসেইন নামে একজন উইঘুর মুসলিম ধর্মপ্রচারক চীনের জিনজিয়াংয়ের কারাগারে গত ফেব্রুয়ারি মাসে লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বলে এক পুলিশ অফিসারের সূত্রে জানিয়েছে রেডিও ফ্রি এশিয়া। মক্কায় হজ্জ করতে যাওয়ার ‘অপরাধে’ তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল সন্ত্রাসী চীন সরকার।

    ৫৫ বছর বয়সী ওমার হোসেইন ছিলেন ধর্মপ্রচারক। জিনজিয়াংয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর কুরলা-এর কারায়ুলগোন মসজিদে খতিব ছিলেন তিনি। চীনের সন্ত্রাসবাদী কমিউনিস্ট সরকার ২০১৭ সালে মুসলিম আলেম এবং প্রখ্যাত উইঘুর মুসলিমদের উপর এক জঘন্য ক্র্যাকডাউন চালায়।

    এ সময় ওমার হোসেইনকেও গ্রেফতার করে সন্ত্রাসবাদী কমিউনিস্ট সরকার। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি ২০১৫ সালে পবিত্র মক্কা নগরীতে হজ্জ করতে গিয়েছেন!চীন সরকার ওমার হোসেইনের তিনজন ভাইকেও গ্রেফতার করেছিল ২০১৭ সালে। ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার কারণে তাঁদের একজনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল; সেই ভাইও মারা গিয়েছেন কমিউনিস্ট চীনের কারা কক্ষে।


    কমিউনিস্ট সরকার গ্রেফতার করার পূর্বে ওমার হোসেইন ছিলেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। তাঁকে “পুনঃশিক্ষা” দেওয়ার নামে তুলে নিয়ে গিয়েছিল তারা। কথিত ধর্মীয় উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধের নামে তাঁর মতো আরও প্রায় ২০ লাখ উইঘুর মুসলিমকে একই কথা বলে বন্দী করেছে সন্ত্রাসী চীন সরকার।মাহমুত ময়দুন, একজন উইঘুর বন্দী।

    কুরলা শহরের অন্য একটি কারাগার থেকে পালিয়ে আত্মগোপনে আছেন। তিনি রেডিও ফ্রি এশিয়াকে বলেছেন, আটককেন্দ্রগুলোর অবস্থা শোচনীয়। গত দুই বছরে ওমার হোসেইনের মতো আরও অনেক বন্দী মারা গেছেন।নিরাপত্তা শঙ্কায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুরলার এক বাসিন্দা বলেছেন, নিম্নমানের খাবার, কারাগারে কঠোর পরিশ্রম, দীর্ঘ রাজনৈতিক অধ্যয়ন সেশন এবং অবিরাম জিজ্ঞাসাবাদের কারণে বন্দীদের স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে।

    তিনি বলেন, ওমার হোসেইনকে ২০১৭ সালের এমন একটা সময়ে তুলে নেওয়া হয়েছে যখন কুরলা শহরের আটককেন্দ্রগুলোকে কারাগারে পরিণত করেছিল কর্তৃপক্ষ।রেডিও ফ্রি এশিয়ার প্রতিনিধি কুরলা শহরের কারায়ুলগোন পুলিশ স্টেশনে ২০২১ ও ২০২২ সালে মৃত বন্দীদের তালিকা চেয়ে যোগাযোগ করেছিল। কিন্তু রাজনৈতিক কমিশনার এমন কোনো তালিকা দিতে অস্বীকার করে।হোসেইনের সম্পর্কে তথ্য জানতে চাইলে সে জেলা পুলিশ স্টেশনে যোগাযোগ করতে বলে।

    সেখানেই নাকি ওমার হোসেইনকে রাখা হয়েছিল।“আমি আপনাকে এমন কোনো তথ্য দিতে পারব না,” সে বলে। “এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।”পরে এক জেলা পুলিশ সদস্য নিশ্চিত করেছে যে, হোসেইনকে জেলা কারাগারে রাখা হয়েছিল এবং সেখানেই তিনি ফেব্রুয়ারির দুই তারিখে মারা গেছেন।“তিনি সুস্বাস্থ্যবান ছিলেন। আগে মোটেও অসুস্থ ছিলেন না,” বলে পুলিশ অফিসার।

    “আমরা জানতে পেরেছি যে, তিনি (কারাগারের) হাসপাতালে লিভার ক্যান্সারের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে মারা গেছেন। ছাড়া না পেয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।”২০১৭ সালের ক্র্যাকডাউনের আগের সময়কে নির্দেশ করে পুলিশ অফিসার বলেছে, “সেই সময়ে, (চীনা কমিউনিস্ট) পার্টি এবং সরকার মক্কায় তীর্থযাত্রা করার জন্য প্রতিনিধিদলের আয়োজন করেছিল; আর তিনি একটি প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসাবে সেখানে গিয়েছিলেন।”

    তখন চীনা সরকার উইঘুরদের উত্সাহিত করেছিল পাসপোর্টের জন্য আবেদন করে বিদেশ ভ্রমণ করতে।পুলিশ অফিসার আরও বলে, হোসেইন মক্কায় হজ্জে যাওয়ার কারণে কর্তৃপক্ষ তাঁকে গ্রেফতার করে। এরপর তাঁকে বিচারের মাধ্যমে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।ঐ পুলিশ অফিসার বলে, কর্তৃপক্ষ ২০২০ সালে হোসেইনের বাড়িতে গিয়েছিল। তাঁর পরিবারকে একটি গোপন বিচারকার্যের ডকুমেন্ট দিয়ে আসে।তবে পুলিশ অফিসার আর বিস্তারিত কিছু বলেনি।

    চার ভাই

    ওমার হোসেইনের চার ভাই ছিল। তাঁদের বয়স ৫০ থেকে ৬২-এর মধ্যে। তুর্কি প্রবাসী কুরলার এক উইঘুর অভিবাসীর মতে, ধর্মীয় কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার কারণে নিরাপত্তা হুমকি বিবেচনা করে সরকার একই পরিবারের বাসিন্দাদের ‘পুনঃশিক্ষা’-এর জন্য তুলে নিয়ে যায়।ধর্মপ্রচারক ওমার হোসেইনের পাশাপাশি, তাঁর বড় ভাই সামাত হোসেইনও ২০২১ সালে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন।

    নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক সেই তুর্কি প্রবাসী বলেন, সামাত হোসেইন ছিলেন একজন কৃষক। বাস করতেন কারায়ুলগোন শহরের বাগজিগদি গ্রামে। অন্য তিন ভাইয়ের সাথে তাঁকেও গ্রেফতার করে সন্ত্রাসী চীন সরকার।রহমান এবং আবলেত নামে অন্য দুই ভাই কমিউনিস্টদের “পুনঃশিক্ষা” কেন্দ্রে দুই বছর কাটানোর পর “গ্র্যাজুয়েট” হয়েছে্র। কারণ তাদের আচার-আচরণে “উন্নতি” হয়েছে বলে মনে করে ইসলামবিদ্বেষী কমিউনিস্ট সরকার।

    অন্যদিকে অপর দুই ভাইকে বিবেচনা করা হয়েছে “সমস্যাজনক” হিসেবে। কারণ তাঁরা নাকি অন্যদের সাথে একত্রিত হয়ে জনশৃঙ্খলায় বিঘ্ন ঘটান!এই “অপরাধে” চীনা সরকার ওমার হোসেইনকে ৫ বছর এবং সামাতকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেয়। আর তাঁদের দুজনই কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। হোসেইন ২০২২ এর ফেব্রুয়ারিতে লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন; আর সামাত মৃত্যুবরণ করেছিলেন ২০২১ সালের শুরুর দিকে পাকস্থলীর ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে।

    তথ্যসূত্র:
    Former Uyghur Muslim preacher confirmed dead in prison in China’s Xinjiang – https://tinyurl.com/329satzz






    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      উত্তরপ্রদেশে ৪৪টি মুসলিম পরিবারকে এবার বাড়িঘর খালি করার নির্দেশ




      উত্তরপ্রদেশের কুশিনগর জেলার নুতন হারদো গ্রামে ৪৪টি মুসলিম পরিবারকে তাদের বাড়িঘর খালি করতে বলা হয়েছে৷ প্রশাসনের দাবি- বাড়িগুলি “অধিগ্রহণকৃত জমিতে” তৈরি করা হয়েছে।উত্তরপ্রদেশ সরকার কুশিনগরের পাদরাউনা তহসিলের নুতন হারদো গ্রামের ৪৭টি পরিবারকে উচ্ছেদের নোটিশ পাঠিয়েছে, যার মধ্যে ৪৪ জনই মুসলিম।

      স্থানীয়দের অভিযোগ, ২৫ ডিসেম্বর লেখপাল (রাজস্ব কর্মকর্তা) তাদের গ্রামে এসে নোটিশ দেওয়ার সময় গ্রামবাসীদের কয়েকটি বাড়ি ও দোকান ভাঙচুর করে। নুতন হারদো গ্রামের ৬০ বছর বয়সী সায়িদা বানো টু-সার্কেলস-ডট-নেটকে বলেন যে, তার পরিবার কয়েক প্রজন্ম ধরে গ্রামে বসবাস করছে এবং তবুও তাদের উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

      কেন তাদের উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে সায়িদা বলেন, “আমরা মুসলিম এবং সে কারণেই আমাদের এই উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে।” সাইদা বলেন, বয়স্ক ব্যক্তিসহ আরও অনেককে উচ্ছেদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। “এই ঠান্ডায় আমরা কোথায় যাব? আমাদের অন্য কোন জায়গা নেই।”


      অন্য একজন মহিলা, যিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থাকার অনুরোধ করেছিলেন, টু-সার্কেলস-ডট-নেটকে বলেছেন যে, তাদের ছয় দিনের মধ্যে তাদের বাড়ি খালি করতে বলা হয়েছে অন্যথায় কঠিন ফলাফলের মুখোমুখি হতে হবে। “পুলিশের সাথে কিছু গ্রামবাসী হিন্দু আমাদের বাড়িঘর ও দোকান ভাংচুর করে এবং লুটপাটও করে। পুলিশ হিন্দুদের দখলে থাকা নিকটতম বসতিতে যায়নি, এবং তাদের বাড়িঘর ভাঙা হয়নি বা তাদের দোকান লুট করা হয়নি।”বিজ্ঞপ্তিতে প্রশাসন দাবি করে, যাদের স্থানান্তর করতে বলা হয়েছে তারা দখলকৃত জমিতে বসবাস করছেন।


      তারা জানায়, “আদালতের গৃহীত আদেশের সাথে সম্মতিতে, সমস্ত মুস্লিমদের তাদের নিজ নিজ বাড়িতে রাখা সামগ্রী অবিলম্বে স্থানান্তর করার জন্য অবহিত করা হচ্ছে। অ-সম্মতির ক্ষেত্রে, আপনি আগ্রাসী পদক্ষেপের জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী থাকবেন।

      ইন্ডিয়া টুমরো-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- গ্রামবাসীদের দাবি, যে বাড়িঘর ও দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে সেগুলো মুসলমানদের মালিকানাধীন। “অন্যান্য জনবসতিতেও এরকম ৫০০-র বেশি বাড়ি রয়েছে। অথচ, নোটিশটি শুধুমাত্র মুসলিম বাড়িগুলি পেয়েছে।”যেসব পরিবারকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে তাদের অধিকাংশই দরিদ্র এবং দৈনিক মজুরি শ্রমিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করেন।


      তথ্যসূত্রঃ
      ——–
      1. Uttar Pradesh: 44 Muslim families asked to vacate homes in Kushinagar village ( Two Circles )
      https://tinyurl.com/2yty4pyw
      2. Uttar Pradesh: 44 Muslim families asked to vacate homes in Kushinagar village
      https://tinyurl.com/yc6kepr9






      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X