হামা গণহত্যা: মুসলিম ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়
সিরিয়ার হামা শহরে মুসলিদের ইতিহাস এক বেদনাময় ইতিহাস। আজ থেকে একচল্লিশ বছর পূর্বে সিরিয়ার তৎকালীন কুখ্যাত স্বৈরশাসক শাসক হাফিজ আল আসাদ সুন্নি মুসলিমদের ওপর চালায় এক নারকীয় গণহত্যা। সময়টি ছিল ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। বর্বরোচিত এ গণহত্যায় প্রায় ৪০ হাজার সুন্নি মুসলিম নিহত হয়। এবং গ্রেফতার করা হয় লক্ষাধিক মুসলিমকে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ১৫ হাজার মুসলিমকে নিখোঁজ করে ফেলে নুসাইরি বাহিনী।
হাফেজ আল-আসাদ বর্তমান সিরিয়ার কসাই খ্যাত স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পিতা। বাশার আল-আসাদ ও তার গোষ্ঠীর লোকেরা নুসাইরি। এরা ইসনা আশারিয়া শিয়াদের একটি উপগোষ্ঠী। নুসাইরি সম্প্রদায় সবচেয়ে নিকৃষ্ট শিয়া সম্প্রদায়। পেশাগতভাবে এরা হচ্ছে গুপ্তঘাতক দল। এই গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাসও বড়ো বৈচিত্রময়। তারা যে ধরনের নামাজ পড়ে তাতে সেজদা নেই। এরা মূর্তি, বন-প্রকৃতির পূজা করে। তাদের ধর্মের প্রবর্তক মুহাম্মদ ইবন নুসাইর আন-নুমাইরি ছিল অগ্নিপূজক। সে ইহূদি, নাসারা, হিন্দু ও অন্যান্য জড়বাদী ধর্মের পণ্ডিত ছিল। এসব ধর্মমতের সংমিশ্রণে সে একটি নতুন ধর্ম প্রবর্তন করে যার নাম ‘নুসাইরিয়্যাত’।
সিরিয়ায় ফরাসি ম্যান্ডেটের সময় সুন্নিদের থেকে পৃথক হয়ে ভিন্ন একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল আলাউইরা। হাফেজ আল-আসাদের পিতাও ছিলো এরকমই একজন আলাউই নেতা। ১৯৩৬ সালে ৮০ জন বিশিষ্ট আলাউই ব্যক্তির সাথে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়ে আলাউইদের জন্য পৃথক একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আবেদন করেছিল হাফেজ আল-আসাদের পিতা।
আলেপ্পো, দামাস্কাস, এবং হোমস পরে সিরিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহরে হামা। দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এর অবস্থান। হামা শহরটি ছিল সুন্নি মুসলিম অধ্যুষিত একটি এলাকা। অভ্যুত্থান, পাল্টা-অভ্যুত্থান ও একের পর এক ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে ১৯৭০ সালে সিরিয়ার দখল করে নুসাইরি হাফিজ আল-আসাদ। ক্ষমতা দখলের পর থেকেই সুন্নি মুসলিমদের নিজ ক্ষমতার প্রধান অন্তরায় ভাবতে শুরু করে সে। এবং সুন্নি মুসলিমদের দমন করতে শুরু করে।
মুসলিমদের দমন করার জন্য গ্রেফতার ও হত্যা করাকে প্রাথমিক হাতিয়ার হিসেবে গ্রহন করে হাফেজ আসাদ। অন্যদিকে হামা শহরটি সুন্নি অধ্যুষিত এবং মুসলিম ব্রাদারহুদের শক্ত অবস্থান ছিলো। ফলস্বরুপ এলাকাটি হাফেজ আল-আসাদের মূল টার্গেটে পরিণত হয়। শুরু হয় গণগ্রেফতার। এর প্রতিবাদে স্থানীয় মুসলিমরা প্রতিবাদ করে। প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে মুসলিমদের ওপর হামলা শুরু করার জন্য নিজ বাহিনীকে নির্দেশ জারি করে সন্ত্রাসী হাফেজ আল-আসাদ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য মতে, নুসাইরি হাফিজের সৈন্যরা ১০ ভাগে বিভক্ত হয়ে হামলা চালায় হামা শহরে। একযোগে গণহত্যা চালানো হয় বাড়িঘর ও কারাগারে বন্দি মুসলিমদের ওপর। মাত্র একদিনেই হত্যা করা হয় অন্তত ১ হাজার কারাবন্দী মুসলিমকে। এরপর তাদের লাশ ফেলে দেয়া হয় কারাগারের পার্শবর্তী কবরস্থানে।
মুসলিম ব্রাদারহুডের কর্মীদের গ্রেফতার করার অযুহাত দেখিয়ে বাড়িঘরেও চালানো হয় হামলা ও গ্রেফতার অভিযান। প্রতিক্রিয়ায় স্থানীয় মুসলিম ব্রাদারহুডের সামরিক শাখার কর্মীরাও প্রতিরোধ হামলা শুরু করে। যার ফলে এলাকাটিতে ঘটনাপ্রবাহ একটি গৃহযুদ্ধের মোর নেয়। তবে মুসলিম বিদ্বেষী নুসাইরি বাহিনী পুরো এলাকাকে অবরুধ করে ফেলে। গণবিধ্বংসী যান দিয়ে গণহত্যা চালানো হয় শহরজুরে। হত্যা করা হয় অন্তত ৪০ হাজার মুসলিমকে।
এভাবে মুসলিমদের গণহারে হত্যা করে সিরিয়ায় নিজের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করে হাফেজ আল-আসাদ। হাফেজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর তার পুত্র বাশার আল-আসাদও একই ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কসাই বাশার আল-আসাদ তার পিতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। গত ১১ বছর ধরে সে লাখ লাখ সুন্নি মুসলিমকে হত্যা করেছে, এবং বর্তমানেও তা অব্যাহত রয়েছে।
আর মিডিয়া এই শিয়া ও নুসাইরিদের সাথে পশ্চিমাদের যত দ্বন্দ্বের কথাই প্রচার করুক না কেন, বাস্তবতা হচ্ছে ইরাক-সিরিয়া সহ যেসকল স্থানেই পশ্চিমারা মুসলিমদের উপর আক্রমণ চালিয়েছে, সেখানেই পশ্চিমা আগ্রাসনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধাভোগী হয়েছে শিয়া-রাফেজি-নুসাইরিরাই।
যুগ যুগ ধরে এভাবেই মুসলিমদের রক্ত ঝরছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। মুসলিম বিরোধী এ আগ্রাসন প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা কোন ভাবেই শেষ বা বন্ধ হবার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আরাকান, কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, পূর্ব-তুর্কিস্তান সর্বত্রই একই অবস্থা। সর্বত্রই মাজলুমানদের কান্নার আওয়াজ শুনা যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুসলিম জাতিকে মুক্তি পেতে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে কারআন সুন্নায় বর্ণিত পদ্ধতিতে। অন্যথায় এ উম্মাহর নির্যাতন ও লাঞ্ছনা দিনকে দিন এভাবেই বাড়তে থাকবে।
সিরিয়ার হামা শহরে মুসলিদের ইতিহাস এক বেদনাময় ইতিহাস। আজ থেকে একচল্লিশ বছর পূর্বে সিরিয়ার তৎকালীন কুখ্যাত স্বৈরশাসক শাসক হাফিজ আল আসাদ সুন্নি মুসলিমদের ওপর চালায় এক নারকীয় গণহত্যা। সময়টি ছিল ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। বর্বরোচিত এ গণহত্যায় প্রায় ৪০ হাজার সুন্নি মুসলিম নিহত হয়। এবং গ্রেফতার করা হয় লক্ষাধিক মুসলিমকে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ১৫ হাজার মুসলিমকে নিখোঁজ করে ফেলে নুসাইরি বাহিনী।
হাফেজ আল-আসাদ বর্তমান সিরিয়ার কসাই খ্যাত স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পিতা। বাশার আল-আসাদ ও তার গোষ্ঠীর লোকেরা নুসাইরি। এরা ইসনা আশারিয়া শিয়াদের একটি উপগোষ্ঠী। নুসাইরি সম্প্রদায় সবচেয়ে নিকৃষ্ট শিয়া সম্প্রদায়। পেশাগতভাবে এরা হচ্ছে গুপ্তঘাতক দল। এই গোষ্ঠীর ধর্মবিশ্বাসও বড়ো বৈচিত্রময়। তারা যে ধরনের নামাজ পড়ে তাতে সেজদা নেই। এরা মূর্তি, বন-প্রকৃতির পূজা করে। তাদের ধর্মের প্রবর্তক মুহাম্মদ ইবন নুসাইর আন-নুমাইরি ছিল অগ্নিপূজক। সে ইহূদি, নাসারা, হিন্দু ও অন্যান্য জড়বাদী ধর্মের পণ্ডিত ছিল। এসব ধর্মমতের সংমিশ্রণে সে একটি নতুন ধর্ম প্রবর্তন করে যার নাম ‘নুসাইরিয়্যাত’।
হযরত আলি (রা.)-কে এরা ইলাহ মনে করে। আলির দিকে সম্পৃক্ত করে এদের ‘আলাবি’ও বলা হয়। নুসাইরিদের আকিদা-বিশ্বাস অত্যন্ত জঘন্য পর্যায়ের। তারা মুসলিমদের ওপর নির্দয় নির্যাতন করে এই আশায় যে, এ জন্য তাদেরকে অধিক সওয়াব দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে যার ভূমিকা যতো বেশি হবে তার সওয়াবও ততো বেশি হবে।
ইতিহাসে দেখা যায়, নুসাইরিরা তাতারি ও ক্রুসেডারদের সাহায্য করেছে, ইসলামি খেলাফত ব্যবস্থা ধ্বংসে ইন্ধন যুগিয়েছে এবং নির্বিচারে মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু-বৃদ্ধকে হত্যা করেছে। সিরিয়াতে ফরাসি উপনিবেশের সময় ফরাসিরা এদেরকে ‘আলাবি’ বলে ডাকতো। ‘আলাবি’দের বিশ্বাস হচ্ছে, আলি (রা.)-এর মধ্যে আল্লাহতায়ালা প্রবেশ করেছেন। নাউযুবিল্লাহ!
ইতিহাসে দেখা যায়, নুসাইরিরা তাতারি ও ক্রুসেডারদের সাহায্য করেছে, ইসলামি খেলাফত ব্যবস্থা ধ্বংসে ইন্ধন যুগিয়েছে এবং নির্বিচারে মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু-বৃদ্ধকে হত্যা করেছে। সিরিয়াতে ফরাসি উপনিবেশের সময় ফরাসিরা এদেরকে ‘আলাবি’ বলে ডাকতো। ‘আলাবি’দের বিশ্বাস হচ্ছে, আলি (রা.)-এর মধ্যে আল্লাহতায়ালা প্রবেশ করেছেন। নাউযুবিল্লাহ!
সিরিয়ায় ফরাসি ম্যান্ডেটের সময় সুন্নিদের থেকে পৃথক হয়ে ভিন্ন একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল আলাউইরা। হাফেজ আল-আসাদের পিতাও ছিলো এরকমই একজন আলাউই নেতা। ১৯৩৬ সালে ৮০ জন বিশিষ্ট আলাউই ব্যক্তির সাথে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়ে আলাউইদের জন্য পৃথক একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আবেদন করেছিল হাফেজ আল-আসাদের পিতা।
আলেপ্পো, দামাস্কাস, এবং হোমস পরে সিরিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম শহরে হামা। দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এর অবস্থান। হামা শহরটি ছিল সুন্নি মুসলিম অধ্যুষিত একটি এলাকা। অভ্যুত্থান, পাল্টা-অভ্যুত্থান ও একের পর এক ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে ১৯৭০ সালে সিরিয়ার দখল করে নুসাইরি হাফিজ আল-আসাদ। ক্ষমতা দখলের পর থেকেই সুন্নি মুসলিমদের নিজ ক্ষমতার প্রধান অন্তরায় ভাবতে শুরু করে সে। এবং সুন্নি মুসলিমদের দমন করতে শুরু করে।
মুসলিমদের দমন করার জন্য গ্রেফতার ও হত্যা করাকে প্রাথমিক হাতিয়ার হিসেবে গ্রহন করে হাফেজ আসাদ। অন্যদিকে হামা শহরটি সুন্নি অধ্যুষিত এবং মুসলিম ব্রাদারহুদের শক্ত অবস্থান ছিলো। ফলস্বরুপ এলাকাটি হাফেজ আল-আসাদের মূল টার্গেটে পরিণত হয়। শুরু হয় গণগ্রেফতার। এর প্রতিবাদে স্থানীয় মুসলিমরা প্রতিবাদ করে। প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে মুসলিমদের ওপর হামলা শুরু করার জন্য নিজ বাহিনীকে নির্দেশ জারি করে সন্ত্রাসী হাফেজ আল-আসাদ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য মতে, নুসাইরি হাফিজের সৈন্যরা ১০ ভাগে বিভক্ত হয়ে হামলা চালায় হামা শহরে। একযোগে গণহত্যা চালানো হয় বাড়িঘর ও কারাগারে বন্দি মুসলিমদের ওপর। মাত্র একদিনেই হত্যা করা হয় অন্তত ১ হাজার কারাবন্দী মুসলিমকে। এরপর তাদের লাশ ফেলে দেয়া হয় কারাগারের পার্শবর্তী কবরস্থানে।
মুসলিম ব্রাদারহুডের কর্মীদের গ্রেফতার করার অযুহাত দেখিয়ে বাড়িঘরেও চালানো হয় হামলা ও গ্রেফতার অভিযান। প্রতিক্রিয়ায় স্থানীয় মুসলিম ব্রাদারহুডের সামরিক শাখার কর্মীরাও প্রতিরোধ হামলা শুরু করে। যার ফলে এলাকাটিতে ঘটনাপ্রবাহ একটি গৃহযুদ্ধের মোর নেয়। তবে মুসলিম বিদ্বেষী নুসাইরি বাহিনী পুরো এলাকাকে অবরুধ করে ফেলে। গণবিধ্বংসী যান দিয়ে গণহত্যা চালানো হয় শহরজুরে। হত্যা করা হয় অন্তত ৪০ হাজার মুসলিমকে।
এভাবে মুসলিমদের গণহারে হত্যা করে সিরিয়ায় নিজের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করে হাফেজ আল-আসাদ। হাফেজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর তার পুত্র বাশার আল-আসাদও একই ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে কসাই বাশার আল-আসাদ তার পিতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। গত ১১ বছর ধরে সে লাখ লাখ সুন্নি মুসলিমকে হত্যা করেছে, এবং বর্তমানেও তা অব্যাহত রয়েছে।
আর মিডিয়া এই শিয়া ও নুসাইরিদের সাথে পশ্চিমাদের যত দ্বন্দ্বের কথাই প্রচার করুক না কেন, বাস্তবতা হচ্ছে ইরাক-সিরিয়া সহ যেসকল স্থানেই পশ্চিমারা মুসলিমদের উপর আক্রমণ চালিয়েছে, সেখানেই পশ্চিমা আগ্রাসনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধাভোগী হয়েছে শিয়া-রাফেজি-নুসাইরিরাই।
যুগ যুগ ধরে এভাবেই মুসলিমদের রক্ত ঝরছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। মুসলিম বিরোধী এ আগ্রাসন প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা কোন ভাবেই শেষ বা বন্ধ হবার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আরাকান, কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, পূর্ব-তুর্কিস্তান সর্বত্রই একই অবস্থা। সর্বত্রই মাজলুমানদের কান্নার আওয়াজ শুনা যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুসলিম জাতিকে মুক্তি পেতে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে কারআন সুন্নায় বর্ণিত পদ্ধতিতে। অন্যথায় এ উম্মাহর নির্যাতন ও লাঞ্ছনা দিনকে দিন এভাবেই বাড়তে থাকবে।
লিখেছেন : ইউসুফ আল-হাসান
তথ্যসূত্র :
1. Today is the 41th anniversary of the massacre committed by the criminal Hafez al-Assad after his forces surrounded the city of Hama, Syria
– https://tinyurl.com/yjtycsth
2. Breaking the silence over Hama atrocities
– https://tinyurl.com/yxydtmpt
3. নুসাইরি/আলাবীয় সম্প্রদায়
– https://tinyurl.com/3tp3t7my
4. নুসাইরিয়া একটি ভ্রান্ত সম্প্রদায়
– https://tinyurl.com/39hhj63m
1. Today is the 41th anniversary of the massacre committed by the criminal Hafez al-Assad after his forces surrounded the city of Hama, Syria
– https://tinyurl.com/yjtycsth
2. Breaking the silence over Hama atrocities
– https://tinyurl.com/yxydtmpt
3. নুসাইরি/আলাবীয় সম্প্রদায়
– https://tinyurl.com/3tp3t7my
4. নুসাইরিয়া একটি ভ্রান্ত সম্প্রদায়
– https://tinyurl.com/39hhj63m
Comment