এবার মথুরায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমি দাবি করে মসজিদ সরানোর জন্য আদালতে মামলা
ভারতের মথুরায়* শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমির দাবিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে মথুরার দেওয়ানি আদালতে। শ্রীকৃষ্ণের মন্দির চত্বরের পাশে অবস্থিত শাহি ঈদগাহ মসজিদ অন্যত্র সরানোর পাশাপাশি ওই চত্বরের পুরো ১৩.*৩৭ একর জমি ফিরিয়ে দেয়া হোক, আবেদন জানিয়ে* শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমানের পক্ষে আদালতের গিয়েছেন লখনউ–এর আইনজীবী রঞ্জনা অগ্নিহোত্রিসহ ছ’*জন ‘*কৃষ্ণ–ভক্ত’*।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ,*পিটিশন দাখিল করেছেন আরো দু’*জন আইনজীবী– হরিশঙ্কর জৈন এবং বিষ্ণু জৈন। আবেদনে বলা হয়েছে, ‘*মামলাকারী নাবালক। তাই সেবাইতদের মাধ্যমে নিজের সম্পত্তির দাবিতে মামলা করেছেন শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমান। নিজের সম্পত্তি রক্ষা ও পুনরুদ্ধারের সবরকম অধিকার রয়েছে মামলাকারীর। সেবাইতদের অবর্তমানে তার বন্ধুরা এই মামলা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।’*
ভারতের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড ও শাহি ঈদগাহ মসজিদের ট্রাস্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়েছে।* তাতে অভিযোগ করা হয়, স্থানীয় কিছু মুসলিমের সাহায্য নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান ট্রাস্টের অন্তর্গত কাটরা কেশব দেবের জমি কব্জা করেছে ঈদগাহ মসজিদ ট্রাস্ট।
আবেদনে দাবি করা হয়েছে, ১৬১৬ সালে ওরচার রাজা বীর সিংহদেব বুন্দেলা প্রায় ৩৩ লাখ রুপি খরচ করে ওই জায়গায় মন্দির নির্মাণ করেছিলেন।* ১৬৬৯–’*৭০ সালের মধ্যে নাকি মোগল বাহিনী মথুরা আক্রমণ করে ওই মন্দিরের একটা অংশ ভেঙে মসজিদ তৈরি করে।
এদিকে, অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ শহীদ করার পর তার জায়গা দখল করা হল রাম মন্দিরের জন্য। তখন ভারত জুড়ে* মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানোর এমন হঠকারি দাবি আরো ওঠতে পারে এমন একটা আশংকা অনেকেই প্রকাশ করেছিলেন। এবার সেই আশংকাই হয়ত বাস্তব হতে দেখা যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ভারত বর্ষে হিন্দু ঐতিহাসিকগণ সব সময়ই মুসলিম শাসকদেরকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখাতে চেয়েছেন। তাদের চরিত্র বিভিন্ন অভিযোগে কলুষিত করার চেষ্টা করেছেন। এটাও যে সেই চেষ্টারই একটা অংশ তা বিবেকবান মাত্রই বোঝার কথা।
সূত্র : আজকাল
ভারতের মথুরায়* শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমির দাবিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে মথুরার দেওয়ানি আদালতে। শ্রীকৃষ্ণের মন্দির চত্বরের পাশে অবস্থিত শাহি ঈদগাহ মসজিদ অন্যত্র সরানোর পাশাপাশি ওই চত্বরের পুরো ১৩.*৩৭ একর জমি ফিরিয়ে দেয়া হোক, আবেদন জানিয়ে* শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমানের পক্ষে আদালতের গিয়েছেন লখনউ–এর আইনজীবী রঞ্জনা অগ্নিহোত্রিসহ ছ’*জন ‘*কৃষ্ণ–ভক্ত’*।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ,*পিটিশন দাখিল করেছেন আরো দু’*জন আইনজীবী– হরিশঙ্কর জৈন এবং বিষ্ণু জৈন। আবেদনে বলা হয়েছে, ‘*মামলাকারী নাবালক। তাই সেবাইতদের মাধ্যমে নিজের সম্পত্তির দাবিতে মামলা করেছেন শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমান। নিজের সম্পত্তি রক্ষা ও পুনরুদ্ধারের সবরকম অধিকার রয়েছে মামলাকারীর। সেবাইতদের অবর্তমানে তার বন্ধুরা এই মামলা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।’*
ভারতের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড ও শাহি ঈদগাহ মসজিদের ট্রাস্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়েছে।* তাতে অভিযোগ করা হয়, স্থানীয় কিছু মুসলিমের সাহায্য নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান ট্রাস্টের অন্তর্গত কাটরা কেশব দেবের জমি কব্জা করেছে ঈদগাহ মসজিদ ট্রাস্ট।
আবেদনে দাবি করা হয়েছে, ১৬১৬ সালে ওরচার রাজা বীর সিংহদেব বুন্দেলা প্রায় ৩৩ লাখ রুপি খরচ করে ওই জায়গায় মন্দির নির্মাণ করেছিলেন।* ১৬৬৯–’*৭০ সালের মধ্যে নাকি মোগল বাহিনী মথুরা আক্রমণ করে ওই মন্দিরের একটা অংশ ভেঙে মসজিদ তৈরি করে।
এদিকে, অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ শহীদ করার পর তার জায়গা দখল করা হল রাম মন্দিরের জন্য। তখন ভারত জুড়ে* মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানানোর এমন হঠকারি দাবি আরো ওঠতে পারে এমন একটা আশংকা অনেকেই প্রকাশ করেছিলেন। এবার সেই আশংকাই হয়ত বাস্তব হতে দেখা যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ভারত বর্ষে হিন্দু ঐতিহাসিকগণ সব সময়ই মুসলিম শাসকদেরকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখাতে চেয়েছেন। তাদের চরিত্র বিভিন্ন অভিযোগে কলুষিত করার চেষ্টা করেছেন। এটাও যে সেই চেষ্টারই একটা অংশ তা বিবেকবান মাত্রই বোঝার কথা।
সূত্র : আজকাল
Comment