হায় বিশ্ব! জবাব চাওয়ার কেউ নেই?
প্রথম আলোর এই শিরোনাম...
এই প্রশ্নটাই আসলে বোঝা জরুরী। কে ইহুদিদের জবাবদিহিতার মুখোমুখি করবে? কে তাদের অপরাধের জন্যে তাদের শাস্তির আওতায় আনবে? বিশ্বের মোড়ল আমেরিকা?
এই আমেরিকাই তো ইজরাইলকে লালন পালন করে- তাকে অর্থ ও অস্ত্র দেয়...
এই বাস্তবতা আমাদের বোঝা উচিত- ইজরাইলের পাওয়ার হাউজ আমেরিকা। এমনিতে ইজরাইলের এমন কোন শক্তি নাই যার মাধ্যমে তারা এতগুলা আরব রাষ্ট্রের হৃদপিন্ডের মধ্যে বসবাস করতে পারে...
এই ইজরাইলের সাথে যুদ্ধ করেও কেন আরবের এতোগুলো রাষ্ট্র পরাজিত হয়েছিল? শাইখ হাসান আল বান্নার নেতৃত্বাধীন ইখওয়ানুল মুসিলিমিনের সশস্ত্র যোদ্ধারা ৬৭র যুদ্ধে কেন সফল হয়নি- এসব ইতিহাস অজানা থাকলে ফিলিস্তিন মুক্ত করার স্বপ্ন দেখাটা বন্ধ করা উচিত।
সকল ষড়যন্ত্রের মূল হলো আমেরিকা- সারা বিশ্বের যত জুলুম হচ্ছে তার নেতৃত্ব দিচ্ছে এই বিশ্ব কাফেরদের মোড়ল আমেরিকা...
তাই ফিলিস্থিনকে ইহুদিদের থেকে মুক্ত করার জন্য আমাদের আমেরিকার স্বার্থে আঘাত করতে হবে।
মিটিং মিছিল আর সমাবেশ নয় বরং আমেরিকান প্রতিটি জনগনকে মুসলিম ভূমিতে হত্যা শুরু করতে হবে যাতে তারা বুঝতে পারে বিশ্বে তারা নিরাপদ নয়...
আমেরিকার যত স্বার্থ রয়েছে- যত মিত্র শক্তি রয়েছে তাদেরকে যুদ্ধের ময়দানে নামিয়ে আনতে হবে...তাদেরকে দুর্বল ও শক্তিহীন করার মাধ্যমেই মুসলিম উম্মাহর মুক্তি মিলবে...
ফিলিস্তিনের জন্যে আমরা উপমহাদেশে বসে শুধু মায়া কান্না দেখাই- উপমহাদেশের ৬০+ কোটি মুসলমান। বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ মুসল্মান ভারত, পাকিস্তান আর বাংলাদেশে। আমাদের কি কোন করনীয় নেই আল কুদসের জন্যে? আমরা উপমহাদেশে কি আমেরিকার স্বার্থ ও তার মিত্র ভারতের স্বার্থের উপর আধাত হানতে পারিনা? আল কুদসের জন্যে কি নিজেদের রক্ত ও জীবনকে কোরবানী দিতে পারিনা?
আমরা কি পারিনা আমেরিকাকে উপমহাদেশে টেনে এনে ইরাক ফিলিস্তিন সিরিয়া আফগান কাশ্মির আর আরাকানের মুসলমানদের দুঃখ কষ্ট নিজেদের মাঝে ভাগ করে নিতে? তসদের দূঃখ দুর্দশা কিছুটা কমাতে?
যুদ্ধ যখন ছড়িয়ে পরে ভূখন্ড থেকে ভূখন্ডে- শত্রু যখন হয় একাধিক - তখন যত বড় পরাশক্তিই হোক না কেন সকল ফ্রন্টে যুদ্ধ করার সক্ষমতা তার থাকেনা। কোনো এলাকায় সর্বশক্তি ব্যয় করতে পারেনা...
প্রিয় ভাই! উম্মাহর স্বাধীনতার জন্য- আল কুদসের মুক্তির জন্য- মুসলিম ভূমিগুলোর পুনরুদ্ধারের জন্যে- মুসলিমি ভাইদের প্রতি ভালোবাসার জন্য ফিলিস্তিন আফগান সিরিয়ার মুসলিমদের বুক গুলোর পাশাপাশি আমাদের বুকগুলোকেও অস্ত্রের মুখোমুখি করতে হবে যাতে তদের প্রতি ছুড়ে দেয়া বুলেটের সংখ্যা কিছু কমে......
-সংগ্রহীত
প্রথম আলোর এই শিরোনাম...
এই প্রশ্নটাই আসলে বোঝা জরুরী। কে ইহুদিদের জবাবদিহিতার মুখোমুখি করবে? কে তাদের অপরাধের জন্যে তাদের শাস্তির আওতায় আনবে? বিশ্বের মোড়ল আমেরিকা?
এই আমেরিকাই তো ইজরাইলকে লালন পালন করে- তাকে অর্থ ও অস্ত্র দেয়...
এই বাস্তবতা আমাদের বোঝা উচিত- ইজরাইলের পাওয়ার হাউজ আমেরিকা। এমনিতে ইজরাইলের এমন কোন শক্তি নাই যার মাধ্যমে তারা এতগুলা আরব রাষ্ট্রের হৃদপিন্ডের মধ্যে বসবাস করতে পারে...
এই ইজরাইলের সাথে যুদ্ধ করেও কেন আরবের এতোগুলো রাষ্ট্র পরাজিত হয়েছিল? শাইখ হাসান আল বান্নার নেতৃত্বাধীন ইখওয়ানুল মুসিলিমিনের সশস্ত্র যোদ্ধারা ৬৭র যুদ্ধে কেন সফল হয়নি- এসব ইতিহাস অজানা থাকলে ফিলিস্তিন মুক্ত করার স্বপ্ন দেখাটা বন্ধ করা উচিত।
সকল ষড়যন্ত্রের মূল হলো আমেরিকা- সারা বিশ্বের যত জুলুম হচ্ছে তার নেতৃত্ব দিচ্ছে এই বিশ্ব কাফেরদের মোড়ল আমেরিকা...
তাই ফিলিস্থিনকে ইহুদিদের থেকে মুক্ত করার জন্য আমাদের আমেরিকার স্বার্থে আঘাত করতে হবে।
মিটিং মিছিল আর সমাবেশ নয় বরং আমেরিকান প্রতিটি জনগনকে মুসলিম ভূমিতে হত্যা শুরু করতে হবে যাতে তারা বুঝতে পারে বিশ্বে তারা নিরাপদ নয়...
আমেরিকার যত স্বার্থ রয়েছে- যত মিত্র শক্তি রয়েছে তাদেরকে যুদ্ধের ময়দানে নামিয়ে আনতে হবে...তাদেরকে দুর্বল ও শক্তিহীন করার মাধ্যমেই মুসলিম উম্মাহর মুক্তি মিলবে...
ফিলিস্তিনের জন্যে আমরা উপমহাদেশে বসে শুধু মায়া কান্না দেখাই- উপমহাদেশের ৬০+ কোটি মুসলমান। বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ মুসল্মান ভারত, পাকিস্তান আর বাংলাদেশে। আমাদের কি কোন করনীয় নেই আল কুদসের জন্যে? আমরা উপমহাদেশে কি আমেরিকার স্বার্থ ও তার মিত্র ভারতের স্বার্থের উপর আধাত হানতে পারিনা? আল কুদসের জন্যে কি নিজেদের রক্ত ও জীবনকে কোরবানী দিতে পারিনা?
আমরা কি পারিনা আমেরিকাকে উপমহাদেশে টেনে এনে ইরাক ফিলিস্তিন সিরিয়া আফগান কাশ্মির আর আরাকানের মুসলমানদের দুঃখ কষ্ট নিজেদের মাঝে ভাগ করে নিতে? তসদের দূঃখ দুর্দশা কিছুটা কমাতে?
যুদ্ধ যখন ছড়িয়ে পরে ভূখন্ড থেকে ভূখন্ডে- শত্রু যখন হয় একাধিক - তখন যত বড় পরাশক্তিই হোক না কেন সকল ফ্রন্টে যুদ্ধ করার সক্ষমতা তার থাকেনা। কোনো এলাকায় সর্বশক্তি ব্যয় করতে পারেনা...
প্রিয় ভাই! উম্মাহর স্বাধীনতার জন্য- আল কুদসের মুক্তির জন্য- মুসলিম ভূমিগুলোর পুনরুদ্ধারের জন্যে- মুসলিমি ভাইদের প্রতি ভালোবাসার জন্য ফিলিস্তিন আফগান সিরিয়ার মুসলিমদের বুক গুলোর পাশাপাশি আমাদের বুকগুলোকেও অস্ত্রের মুখোমুখি করতে হবে যাতে তদের প্রতি ছুড়ে দেয়া বুলেটের সংখ্যা কিছু কমে......
-সংগ্রহীত
Comment