ভারতে মুসলিমদের হালাল পদ্ধতিতে জবাই নিষিদ্ধের দাবি হিন্দু সংগঠনের
সম্প্রতি ভারতে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ নামে উগ্র হিন্দুদের একটি দল মুসলমানদের জবাই পদ্ধতিকে নিষ্ঠুর আখ্যা দিয়ে তা নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে আদালতে।
অথচ, ইসলাম পশুর উপরও দয়া করতে বলে। এমন কি জবাই করার সময় পশুর যেন কষ্ট না সেজন্য ইসলামের রয়েছে বিশেষ দিকনির্দেশনা। পক্ষান্তরে এক কোপে পশুর জীবন শেষ করে দেওয়ার যে পদ্ধতি তা যে নিষ্ঠুর বিবেকবানমাত্রই সেকথা বুঝেন।
‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’র দাবি, ঝটকা পদ্ধতিতে ‘এক কোপে’ই জীবন শেষ হয়ে যায় পশুর। কিন্তু ‘হালাল’ পদ্ধতিতে যন্ত্রণা পেয়ে মরতে হয়। হালালের নামে এই যন্ত্রণাদায়ক হত্যা চলতে দেওয়া যায় না। তাদের দাবি, নিরামিষ ভোজনই সবচেয়ে ভালো। কিন্তু তা সত্ত্বেও যদি গোশত খেতেই হয় তাহলে কমপক্ষে প্রাণীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা হওয়া উচিত নয়। ‘হালাল’ একটি নিষ্ঠুর পদ্ধতি। সেজন্য এই জাতীয় সমস্ত পদ্ধতি বন্ধ করা উচিত।
সাবেক বিজেপি নেতা বৈকুণ্ঠলাল শর্মা ১৯৯৮ সালে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ সংগঠন গঠন করেন। ইতোপূর্বে তাদেরকে কথিত লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে শামিল হওয়ার পাশাপাশি, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার বিরুদ্ধে পথে নামতে দেখা গেছে।
সম্প্রতি ভারতে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ নামে উগ্র হিন্দুদের একটি দল মুসলমানদের জবাই পদ্ধতিকে নিষ্ঠুর আখ্যা দিয়ে তা নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে আদালতে।
অথচ, ইসলাম পশুর উপরও দয়া করতে বলে। এমন কি জবাই করার সময় পশুর যেন কষ্ট না সেজন্য ইসলামের রয়েছে বিশেষ দিকনির্দেশনা। পক্ষান্তরে এক কোপে পশুর জীবন শেষ করে দেওয়ার যে পদ্ধতি তা যে নিষ্ঠুর বিবেকবানমাত্রই সেকথা বুঝেন।
‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’র দাবি, ঝটকা পদ্ধতিতে ‘এক কোপে’ই জীবন শেষ হয়ে যায় পশুর। কিন্তু ‘হালাল’ পদ্ধতিতে যন্ত্রণা পেয়ে মরতে হয়। হালালের নামে এই যন্ত্রণাদায়ক হত্যা চলতে দেওয়া যায় না। তাদের দাবি, নিরামিষ ভোজনই সবচেয়ে ভালো। কিন্তু তা সত্ত্বেও যদি গোশত খেতেই হয় তাহলে কমপক্ষে প্রাণীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা হওয়া উচিত নয়। ‘হালাল’ একটি নিষ্ঠুর পদ্ধতি। সেজন্য এই জাতীয় সমস্ত পদ্ধতি বন্ধ করা উচিত।
সাবেক বিজেপি নেতা বৈকুণ্ঠলাল শর্মা ১৯৯৮ সালে ‘অখণ্ড ভারত মোর্চা’ সংগঠন গঠন করেন। ইতোপূর্বে তাদেরকে কথিত লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে শামিল হওয়ার পাশাপাশি, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার বিরুদ্ধে পথে নামতে দেখা গেছে।
Comment