আফগানিস্তানে মাদকের কোনো চিহ্ন থাকবে না: জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ
[আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ]
মাদক উৎপাদন ও পাচারের বিরুদ্ধে এক গুরুতর যুদ্ধ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিজাহুল্লাহ। আফগানিস্তানে যেন মাদকের কোনো প্রকার চিহ্ন না থাকে সে চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও বলেন, মাদক ব্যবসা প্রতিরোধের উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২০২১ সালের আগস্টে ইসলামি ইমারতের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত বিশাল সংখ্যক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার ও শাস্তি প্রদান করা হয়েছে।
প্রতিবেশি দেশগুলোর প্রতি জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আহ্বান জানান যে, তাদের উচিৎ আফগানিস্তান থেকে মাদক পাচারের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হওয়া। আর মাদকের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আফগানিস্তানের সরকার ও জনগণকে সহায়তা করা। পাশাপাশি আফিমের বিকল্প অন্য ফসল উৎপাদনে সাহায্য করা।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মাদক চাষ, উৎপাদন ও ব্যবসাকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে ইসলামি ইমারতের গুরুত্ব প্রদান আফগানিস্তানের বর্তমান শাসনব্যবস্থার প্রতি অন্যান্য দেশের আস্থা বৃদ্ধি করবে। এতে আফগানিস্তানের সাথে সম্পর্কের উন্নতি ও প্রসারে অন্যান্য দেশ এগিয়ে আসবে।
ইসলামি ইমারতের সর্বোচ্চ নেতা আমিরুল মু’মিনিন হেবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফিযাহুল্লাহ কয়েক মাস আগে মাদকের চাষ, উৎপাদন, ব্যবসা এবং মাদক গ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে একটি ফরমান জারি করেছেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করেছেন যে, যারা এই আদেশ অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে ইসলামি আইন অনুযায়ী কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, আফগানিস্তানের অনেক কৃষক ইতোমধ্যে আফিমের পরিবর্তে আসাফেতিদা নামক এক ধরনের শস্য উৎপাদন শুরু করে দিয়েছেন। পাশাপাশি অনেকে জানিয়েছেন, দেশটিতে মাদক পাওয়া এখন কঠিন হয়ে গেছে।
তথ্যসূত্র:
—-
1. Efforts Being Made to Eradicate All Traces of Drugs
– https://tinyurl.com/3swjm7j8
[আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ]
মাদক উৎপাদন ও পাচারের বিরুদ্ধে এক গুরুতর যুদ্ধ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিজাহুল্লাহ। আফগানিস্তানে যেন মাদকের কোনো প্রকার চিহ্ন না থাকে সে চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও বলেন, মাদক ব্যবসা প্রতিরোধের উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২০২১ সালের আগস্টে ইসলামি ইমারতের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে এখন পর্যন্ত বিশাল সংখ্যক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার ও শাস্তি প্রদান করা হয়েছে।
প্রতিবেশি দেশগুলোর প্রতি জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আহ্বান জানান যে, তাদের উচিৎ আফগানিস্তান থেকে মাদক পাচারের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হওয়া। আর মাদকের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে আফগানিস্তানের সরকার ও জনগণকে সহায়তা করা। পাশাপাশি আফিমের বিকল্প অন্য ফসল উৎপাদনে সাহায্য করা।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মাদক চাষ, উৎপাদন ও ব্যবসাকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে ইসলামি ইমারতের গুরুত্ব প্রদান আফগানিস্তানের বর্তমান শাসনব্যবস্থার প্রতি অন্যান্য দেশের আস্থা বৃদ্ধি করবে। এতে আফগানিস্তানের সাথে সম্পর্কের উন্নতি ও প্রসারে অন্যান্য দেশ এগিয়ে আসবে।
ইসলামি ইমারতের সর্বোচ্চ নেতা আমিরুল মু’মিনিন হেবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাফিযাহুল্লাহ কয়েক মাস আগে মাদকের চাষ, উৎপাদন, ব্যবসা এবং মাদক গ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে একটি ফরমান জারি করেছেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করেছেন যে, যারা এই আদেশ অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে ইসলামি আইন অনুযায়ী কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, আফগানিস্তানের অনেক কৃষক ইতোমধ্যে আফিমের পরিবর্তে আসাফেতিদা নামক এক ধরনের শস্য উৎপাদন শুরু করে দিয়েছেন। পাশাপাশি অনেকে জানিয়েছেন, দেশটিতে মাদক পাওয়া এখন কঠিন হয়ে গেছে।
তথ্যসূত্র:
—-
1. Efforts Being Made to Eradicate All Traces of Drugs
– https://tinyurl.com/3swjm7j8
Comment