ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে আহত বাংলাদেশি
বিএসএফের গুলিতে আহত কৃষক জালাল হোসেন।
কুমিল্লা সীমান্তে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে আহত হয়েছে এক বাংলাদেশি সাধারণ কৃষক। কুমিল্লার বুড়িচংয়ে গত ৩ মে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বিকেল বেলা সীমান্ত এলাকায় গরুর জন্য ঘাস কাটতে যান কৃষক জালাল হোসেন। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা তাকে পিছন থেকে গুলি করে। পরে স্থানীয়রা বিজিবির সহযোগিতায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কৃষক জালাল হোসেনকে উদ্ধার করে। পরে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে প্রতিটি আলোচনাতেই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনা হবে। কিন্তু বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করলেও, ভারতের পক্ষ থেকে কখনই ইতিবাচক অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়নি। প্রতিনিয়তই এমন খবর পাওয়া যায় যে, সীমান্তে বাংলাদেশীদের উপর বিএসএফ গুলি চালিয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশের প্রশাসন ভারতকে একের পর এক বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি ভারতকে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে একতরফা ট্রানজিটের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথার্থই বলেছে, ‘ভারতকে যা দিয়েছি, সারা জীবন মনে রাখবে।’
কিন্তু ভারত কিছুই মনে রাখে না। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রাপ্যগুলোও তারা দিতে চায় না। উপরোন্তু, বিএসএফ এর গুলিতে নিরীহ বাংলাদেশীদের রক্তে মানব রচিত কাঁটা তারের সীমান্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত সিক্ত।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের অন্যান্য প্রতিবেশী দেশগুলো হচ্ছে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান ও মায়ানমার। অন্য কোনো দেশের সীমান্তে কিন্তু বিএসএফ এমন সাহস দেখাতে পারে না। তেমন পরিসংখ্যানও পাওয়া যায় না। ভারতের প্রতি বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণেই চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে সাধারণ বাংলাদেশীদের।
তথ্যসূত্র:
1. সীমান্তে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে কৃষক আহত
– https://tinyurl.com/5heawcy5
বিএসএফের গুলিতে আহত কৃষক জালাল হোসেন।
কুমিল্লা সীমান্তে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে আহত হয়েছে এক বাংলাদেশি সাধারণ কৃষক। কুমিল্লার বুড়িচংয়ে গত ৩ মে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বিকেল বেলা সীমান্ত এলাকায় গরুর জন্য ঘাস কাটতে যান কৃষক জালাল হোসেন। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা তাকে পিছন থেকে গুলি করে। পরে স্থানীয়রা বিজিবির সহযোগিতায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কৃষক জালাল হোসেনকে উদ্ধার করে। পরে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে প্রতিটি আলোচনাতেই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনা হবে। কিন্তু বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করলেও, ভারতের পক্ষ থেকে কখনই ইতিবাচক অগ্রগতি লক্ষ্য করা যায়নি। প্রতিনিয়তই এমন খবর পাওয়া যায় যে, সীমান্তে বাংলাদেশীদের উপর বিএসএফ গুলি চালিয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশের প্রশাসন ভারতকে একের পর এক বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি ভারতকে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে একতরফা ট্রানজিটের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথার্থই বলেছে, ‘ভারতকে যা দিয়েছি, সারা জীবন মনে রাখবে।’
কিন্তু ভারত কিছুই মনে রাখে না। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রাপ্যগুলোও তারা দিতে চায় না। উপরোন্তু, বিএসএফ এর গুলিতে নিরীহ বাংলাদেশীদের রক্তে মানব রচিত কাঁটা তারের সীমান্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত সিক্ত।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের অন্যান্য প্রতিবেশী দেশগুলো হচ্ছে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান ও মায়ানমার। অন্য কোনো দেশের সীমান্তে কিন্তু বিএসএফ এমন সাহস দেখাতে পারে না। তেমন পরিসংখ্যানও পাওয়া যায় না। ভারতের প্রতি বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণেই চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে সাধারণ বাংলাদেশীদের।
তথ্যসূত্র:
1. সীমান্তে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে কৃষক আহত
– https://tinyurl.com/5heawcy5
Comment