Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ১৫ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ০১ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ১৫ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪২ হিজরী # ০১ নভেম্বর , ২০২০ঈসায়ী।

    ইহুদিদের বুলেট কেড়ে নিলো আরো ৩ ফিলিস্তিনির প্রাণ


    দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে তিন ফিলিস্তিনি যুবক নিহত হয়েছেন।

    ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গতকাল (১ নভেম্বর) আল খলিল বা হেব্রন শহরের উত্তরে তাদেরকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

    এছাড়া দখলদার ইসরাইলি বাহিনী আল-খলিল শহরের উত্তরে আল-আরুব শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়েছে। পশ্চিম তীরের নাবলুসেও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে আমজাদ আলিওভি নামের একজন কারাবন্দীর বাড়িতে হানা দেয় রক্তপিপাসু ইসরায়েলি সেনারা।

    পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাস এলাকা থেকেও ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার খবর পাওয়া গেছে। এর ফলে ওই এলাকায় ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে।

    সন্ত্রাসী ইসরায়েল সম্প্রতি গাজায় হামলা বৃদ্ধির পাশাপাশি ফিলিস্তিনের অন্যান্য এলাকাতেও হামলা বাড়িয়ে দিয়েছে। গাদ্দার আরব আমিরাত, বাইরাইন ও সুদান দখলদারদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করার পর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসন বেড়েই চলেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কুড়িগ্রাম সীমান্ত থেকে যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

    কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর বাঁশজানী সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি এক ব্যবসায়ী যুবককে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তর বাহিনী বিএসএফ।

    রবিবার সকালে পাথরডুবি ইউনিয়নের বাঁশজানী সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

    পাথরডুবি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য এরফান আলী জানান, বাঁশজানী গ্রামের মৃত করিমের ছেলে শিপন মিয়া (২৮) ভারতের দীঘলটারী সীমান্তে প্রবেশ করেন। এসময় ভারতীয় দীঘলটারী সীমান্তের বিএসএফ ক্যাম্পে টহলরত সদস্যরা শিপনকে ধরে নিয়ে যায়।

    আটককৃত শিপন পেশায় একজন অটোরিকশা চালক।
    এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম-২২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ জামাল হোসেন জানান, শিপনকে বিএসএফ ভারতের অভ্যন্তরে আটক করেছে।
    বিডি প্রতিদিন
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3

      তিস্তা বাচাঁতে দুই তীরে দীর্ঘ মানববন্ধন


      তিস্তা নদীর সুরক্ষা, বন্যা-ভাঙনরোধ, মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘব ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে দুই তীরে দীর্ঘ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। রোববার দুপুরে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার তিস্তা সেতুর নিচে তিস্তা নদীর তীরে।

      তিস্তা নদীর সুরক্ষা, বন্যা-ভাঙনরোধ, মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘব ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে দুই তীরে দীর্ঘ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। রোববার বেলা ১১টা-১২টা পর্যন্ত ‘তিস্তা বাঁচাও, নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদ’-এর উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। সংগঠনটির দাবি, তিস্তার দুই তীরে প্রায় ২৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এক যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

      সংগঠনটি জানায়, তিস্তা নদীর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১৫ কিলোমিটার। বাংলাদেশ অংশে প্রবাহিত হয়েছে প্রায় ১১৫ কিলোটিার। দুপুরে দুই পাড়ে ২৩০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে একযোগে দীর্ঘ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিস্তা নদীর প্রবেশমুখ বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই জিরো পয়েন্ট থেকে গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিপুর ঘাট (এখানে তিস্তা ব্রহ্মপুত্রে মিলেছে) পর্যন্ত এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

      কাউনিয়া পয়েন্টে সংগঠনের সভাপতি নজরুল ইসলাম হক্কানী বলেন, তিস্তাকে রক্ষা করা গেলে শুধু জলবায়ুবিষয়ক নয়, এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতি ভয়াবহ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাবে।

      বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তুহিন ওয়াদুদ বলেন, তিস্তা নদী ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহার এবং দেশীয় পরিচর্যার অভাবে ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠেছে। নদীটির বিজ্ঞানসম্মত পরিচর্যা করা সম্ভব হলে নদীটিও বাঁচবে, বাঁচবে হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ।

      নুরুজ্জামান খান বলেন, ‘তিস্তা নদী রক্ষার কোনো বিকল্প আমাদের নেই। ভারত থেকে আমাদের পানি পেতে ন্যায্য হিস্যার ভিত্তিতে তিস্তা চুক্তি হতেই হবে।’

      সমাবেশে ছয় দফা ঘোষণা উপস্থাপন করা হয়।

      দফাগুলো হলো—

      ১. তিস্তা নদীতে সারা বছর পর্যাপ্ত পানির প্রবাহ ঠিক রাখতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। নদীটি সুরক্ষায় বিজ্ঞানসম্মত খনন করতে হবে। অভিন্ন নদী হিসেবে ভারতের সঙ্গে ন্যায্য হিস্যার ভিত্তিতে তিস্তা চুক্তি করতে হবে।
      ২. তিস্তার ভাঙন আর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ভাঙনের শিকার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের আবাসন ব্যবস্থা করতে হবে।
      ৩. তিস্তা নদী সুরক্ষায় মহাপরিকল্পনায় নদী ও নদীতীরবর্তী মানুষের স্বার্থ ঠিক রেখে তা দ্রুত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করতে হবে।
      ৪. তিস্তা নদীর শাখা, প্রশাখা ও উপশাখাগুলোর সঙ্গে নদীর আগের সম্পর্ক ফেরাতে হবে। বর্ষার পানি ধরে রাখার জন্য পর্যাপ্ত জলাধার নির্মাণ করতে হবে।
      ৫. চরাঞ্চলের কৃষি ও কৃষকের স্বার্থ রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
      ৬. মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
      প্রথম আলো
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ইয়া আল্লাহ,
        আল আকসা আজাদ করার জন্য মুসলিম উম্মাহকে একজন সালাউদ্দীন আইয়্যুবী দান করুন।আমাদের তার সহযোগিতা করার তাওফিক দান করুন।
        আমীন! ইয়া রাব্বাল আলামীন!!
        দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

        Comment

        Working...
        X