ফিলিস্তিনের একটি গ্রাম গুড়িয়ে দিয়েছে ইজরাইল
দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইজরাইলি বাহিনী খিরবাত হামসা নামক ফিলিস্তিনি একটি গ্রাম গুড়িয়ে দিয়েছে। গত মঙ্গলবার ইজরাইলের ওই অভিযানে গৃহহীন হয়ে পড়েছে ৭৩ জন মানুষ। এর মধ্যে ৪১ জন শিশুও রয়েছে।
জাতিসংঘ বলছে, বিগত কয়েক বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনে এটাও বড় ধরনের বাস্তুচ্যুতির ঘটনা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সামরিক যানের প্রহরায় এক্সকাভেটর দিয়ে গ্রামটির তাঁবু, বস্তি, পশুর বাসস্থান, টয়লেট, সোলার প্যানেলসহ সবকিছু মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিগত চার বছরের মধ্যে এটাও একটি বড় বাস্তুচ্যুতির ঘটনা। এতে ৭৬টি অবকাঠামো ধবংস করা হয়েছে।
ধ্বংস করে দেওয়া গ্রামটি জর্ডান উপত্যকার একটি বেদুইন ও ভেড়াপালক জনগোষ্ঠীর বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছিলো। সম্প্রতি ইজরাইল ওই এলাকাটি সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ফায়ারিং জোন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
বাস্তুচ্যুত হওয়া পরিবারগুলোকে বুধবার ধ্বংসস্তূপ থেকে নিজেদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম খুঁজতে দেখা যায়। জাতিসংঘের প্রকাশ করা এক ছবিতে খোলা মরুভূমিতে পড়ে থাকা বিছানা দেখতে পাওয়া গেছে।
ফিলিস্তিনি অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ার পরও ইজরাইলের অনুমতি ছাড়া বসতি নির্মাণের কারণে ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীকে প্রায়ই বাস্তুচ্যুতির শিকার হতে হয়। ২০২০ সালে এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমের প্রায় সাতশ’ অবকাঠামো ধ্বংস করেছে ইজরাইল। আর এতে গৃহহীন হয়ে পড়েছে প্রায় ৮৬৯জন ফিলিস্তিনি নাগরিক।
দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইজরাইলি বাহিনী খিরবাত হামসা নামক ফিলিস্তিনি একটি গ্রাম গুড়িয়ে দিয়েছে। গত মঙ্গলবার ইজরাইলের ওই অভিযানে গৃহহীন হয়ে পড়েছে ৭৩ জন মানুষ। এর মধ্যে ৪১ জন শিশুও রয়েছে।
জাতিসংঘ বলছে, বিগত কয়েক বছরের মধ্যে ফিলিস্তিনে এটাও বড় ধরনের বাস্তুচ্যুতির ঘটনা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সামরিক যানের প্রহরায় এক্সকাভেটর দিয়ে গ্রামটির তাঁবু, বস্তি, পশুর বাসস্থান, টয়লেট, সোলার প্যানেলসহ সবকিছু মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিগত চার বছরের মধ্যে এটাও একটি বড় বাস্তুচ্যুতির ঘটনা। এতে ৭৬টি অবকাঠামো ধবংস করা হয়েছে।
ধ্বংস করে দেওয়া গ্রামটি জর্ডান উপত্যকার একটি বেদুইন ও ভেড়াপালক জনগোষ্ঠীর বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছিলো। সম্প্রতি ইজরাইল ওই এলাকাটি সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ফায়ারিং জোন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
বাস্তুচ্যুত হওয়া পরিবারগুলোকে বুধবার ধ্বংসস্তূপ থেকে নিজেদের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম খুঁজতে দেখা যায়। জাতিসংঘের প্রকাশ করা এক ছবিতে খোলা মরুভূমিতে পড়ে থাকা বিছানা দেখতে পাওয়া গেছে।
ফিলিস্তিনি অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ার পরও ইজরাইলের অনুমতি ছাড়া বসতি নির্মাণের কারণে ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীকে প্রায়ই বাস্তুচ্যুতির শিকার হতে হয়। ২০২০ সালে এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমের প্রায় সাতশ’ অবকাঠামো ধ্বংস করেছে ইজরাইল। আর এতে গৃহহীন হয়ে পড়েছে প্রায় ৮৬৯জন ফিলিস্তিনি নাগরিক।
Comment