কারাবন্দীদের জন্য ইমারতে ইসলামিয়্যার প্রশংসনীয় উদ্যোগ
আফগানিস্তানে কারাগারে নির্যাতন-নিপীড়নের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়ার কারা অধিদপ্তরের সামরিক সহকারী মেজর জেনারেল কারী হাবিবুল্লাহ বদর। কারা অধিদপ্তরের ১২৪ জন অফিসার ও প্রহরীদের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন তিনি।
মেজর জেনারেল বদর বলেন, আফগানিস্তানের কারাগারগুলোতে কোনো বন্দীকেই শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন করা হয়নি। সর্বোচ্চ নেতার আদেশ অনুযায়ী কারাবন্দীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইসলামি ইমারত সরকার বন্দীদের সেলাই ও ধাতব কাজের পেশাগত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পবিত্র কুরআন মুখস্থকরণের প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। মুক্তির পর যেন বন্দীরা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এবং সকল ধরনের অপরাধ থেকে দূরে থাকতে পারে, সেই ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে বলে জানান মেজর জেনারেল কারী হাবিবুল্লাহ বদর।
জেনারেল আব্দুল ওয়াহিদ বলেন, ৩৪ টি প্রদেশ থেকে ১২৪ জন কারা-কর্মকর্তাকে পেশাগত প্রশিক্ষণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা দুই মাসের কোর্স সমাপ্ত করার পর নিজেদের প্রদেশে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ্য পশ্চিমা সমর্থিত সরকারগুলোর আমলে আফগানিস্তানের কারাগারগুলো জুলুম-নির্যাতনের অবর্ণনীয় সব ঘটনা নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকরতম কারাগারগুলোর মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিল। সেই আমলে বাগরাম সহ আফগানিস্তানের অন্যান্য কারাগারগুলোর নাম শুনলেই মেরুদণ্ডে শীতলতা নেমে আসতো। সরকার নিয়ন্ত্রিত অন্যান্য কারাগারগুলোর অবস্থাও এর থেকে ভিন্ন ছিল না।
কিন্তু পশ্চিমা শক্তিকে হটিয়ে তালিবান মুজাহিদিন ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশজুড়ে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামি শরিয়ার শাসন কায়েম করেছেন। এর মাধ্যমে তাঁরা কারাগারগুলোকেও পরিণত করেছেন প্রকৃত সংশোধনাগারে।
তথ্যসূত্র:
1. No Cases of Torture in the Country’s Prisons: Officials
– https://tinyurl.com/mr49fmxk
আফগানিস্তানে কারাগারে নির্যাতন-নিপীড়নের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়ার কারা অধিদপ্তরের সামরিক সহকারী মেজর জেনারেল কারী হাবিবুল্লাহ বদর। কারা অধিদপ্তরের ১২৪ জন অফিসার ও প্রহরীদের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন তিনি।
মেজর জেনারেল বদর বলেন, আফগানিস্তানের কারাগারগুলোতে কোনো বন্দীকেই শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন করা হয়নি। সর্বোচ্চ নেতার আদেশ অনুযায়ী কারাবন্দীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইসলামি ইমারত সরকার বন্দীদের সেলাই ও ধাতব কাজের পেশাগত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পবিত্র কুরআন মুখস্থকরণের প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। মুক্তির পর যেন বন্দীরা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এবং সকল ধরনের অপরাধ থেকে দূরে থাকতে পারে, সেই ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে বলে জানান মেজর জেনারেল কারী হাবিবুল্লাহ বদর।
জেনারেল আব্দুল ওয়াহিদ বলেন, ৩৪ টি প্রদেশ থেকে ১২৪ জন কারা-কর্মকর্তাকে পেশাগত প্রশিক্ষণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা দুই মাসের কোর্স সমাপ্ত করার পর নিজেদের প্রদেশে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ্য পশ্চিমা সমর্থিত সরকারগুলোর আমলে আফগানিস্তানের কারাগারগুলো জুলুম-নির্যাতনের অবর্ণনীয় সব ঘটনা নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকরতম কারাগারগুলোর মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিল। সেই আমলে বাগরাম সহ আফগানিস্তানের অন্যান্য কারাগারগুলোর নাম শুনলেই মেরুদণ্ডে শীতলতা নেমে আসতো। সরকার নিয়ন্ত্রিত অন্যান্য কারাগারগুলোর অবস্থাও এর থেকে ভিন্ন ছিল না।
কিন্তু পশ্চিমা শক্তিকে হটিয়ে তালিবান মুজাহিদিন ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশজুড়ে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামি শরিয়ার শাসন কায়েম করেছেন। এর মাধ্যমে তাঁরা কারাগারগুলোকেও পরিণত করেছেন প্রকৃত সংশোধনাগারে।
তথ্যসূত্র:
1. No Cases of Torture in the Country’s Prisons: Officials
– https://tinyurl.com/mr49fmxk
Comment