আফগানিস্তানে উদ্বোধন করা হলো আরও ৬টি প্রকল্প
আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের রোদাত জেলায় ১০৯ মিলিয়ন আফগানি অর্থমূল্যের ৬টি সেচ প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পানি ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী মোল্লা আব্দুল লতিফ মানসুর, নানগারহার প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর মৌলভী সায়েদ আহমাদ বানুরিসহ স্থানীয় কর্মকর্তাগণ৷
পানি ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি অনুযায়ী, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চল ও নানগারহার প্রদেশে পানি ব্যবস্থাপনা ও জ্বালানি উৎপাদনের ব্যাপারে বেশকিছু পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এসব এলাকার পানি সমস্যার সমাধানের জন্য পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন, বাঁধ নির্মাণ ও এ ধরনের আরও কিছু প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এই প্রকল্পগুলোতে আছে একটি ৩৩ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১ মিটার উচ্চতার বাঁধ, ৭৩৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও ২ মিটার প্রস্থের ওয়াটার চ্যানেল। এছাড়া রোগান, কাতরাক ও মির্জা গ্রামে ৯০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের প্রকল্পও রয়েছে। ২৪টি অস্থায়ী বাঁধ, শত শত মিটারের পার্শ্ব দেয়াল ও ছোট ছোট জলাধারও মেরামত করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
পানি ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী নানগারহার প্রদেশের এই প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেছেন। এসময় তিনি কুট জেলার বালাকোট এলাকায় অবস্থিত একটি জলাধারও পরিদর্শন করেছেন। এই জলাধারে ৮৩ হাজার কিউবিক মিটার পানি সংরক্ষণ করা হয়।
ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান পুনর্গঠনে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন তালিবান প্রশাসন। ইতোমধ্যে আফগানিস্তানের মানুষ ইমারতে ইসলামিয়ার এসব পদক্ষেপের সুফল ভোগ করছেন। আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নয়নের বিষয়টি বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক রিপোর্টেও উঠে এসেছে।
ইমারতে ইসলামির গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে কুশতেপা খাল প্রকল্প। এছাড়াও আরও অনেকগুলো বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, নানগারহার প্রদেশের ৬টি সেচ প্রকল্পের উদ্যোগ সেটিতে নতুন সংযোজন। এই প্রকল্পগুলো কৃষিভিত্তিক আফগানিস্তানকে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি নতুন শক্তি হিসেবে দাঁড় করাতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যায়।
তথ্যসূত্র:
1. 6 Projects worth over 109 million AFN Inaugurated in Nangarhar
– https://tinyurl.com/u4dzafk2
আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের রোদাত জেলায় ১০৯ মিলিয়ন আফগানি অর্থমূল্যের ৬টি সেচ প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পানি ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী মোল্লা আব্দুল লতিফ মানসুর, নানগারহার প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর মৌলভী সায়েদ আহমাদ বানুরিসহ স্থানীয় কর্মকর্তাগণ৷
পানি ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি অনুযায়ী, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চল ও নানগারহার প্রদেশে পানি ব্যবস্থাপনা ও জ্বালানি উৎপাদনের ব্যাপারে বেশকিছু পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এসব এলাকার পানি সমস্যার সমাধানের জন্য পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন, বাঁধ নির্মাণ ও এ ধরনের আরও কিছু প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এই প্রকল্পগুলোতে আছে একটি ৩৩ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১ মিটার উচ্চতার বাঁধ, ৭৩৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও ২ মিটার প্রস্থের ওয়াটার চ্যানেল। এছাড়া রোগান, কাতরাক ও মির্জা গ্রামে ৯০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি পয়ঃশোধনাগার নির্মাণের প্রকল্পও রয়েছে। ২৪টি অস্থায়ী বাঁধ, শত শত মিটারের পার্শ্ব দেয়াল ও ছোট ছোট জলাধারও মেরামত করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
পানি ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী নানগারহার প্রদেশের এই প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেছেন। এসময় তিনি কুট জেলার বালাকোট এলাকায় অবস্থিত একটি জলাধারও পরিদর্শন করেছেন। এই জলাধারে ৮৩ হাজার কিউবিক মিটার পানি সংরক্ষণ করা হয়।
ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান পুনর্গঠনে নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন তালিবান প্রশাসন। ইতোমধ্যে আফগানিস্তানের মানুষ ইমারতে ইসলামিয়ার এসব পদক্ষেপের সুফল ভোগ করছেন। আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নয়নের বিষয়টি বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক রিপোর্টেও উঠে এসেছে।
ইমারতে ইসলামির গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে কুশতেপা খাল প্রকল্প। এছাড়াও আরও অনেকগুলো বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, নানগারহার প্রদেশের ৬টি সেচ প্রকল্পের উদ্যোগ সেটিতে নতুন সংযোজন। এই প্রকল্পগুলো কৃষিভিত্তিক আফগানিস্তানকে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি নতুন শক্তি হিসেবে দাঁড় করাতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যায়।
তথ্যসূত্র:
1. 6 Projects worth over 109 million AFN Inaugurated in Nangarhar
– https://tinyurl.com/u4dzafk2
Comment