Announcement

Collapse
No announcement yet.

কুরআন অবমাননাকারীদের পাওনা আদায় করুন: আল-কায়েদা

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কুরআন অবমাননাকারীদের পাওনা আদায় করুন: আল-কায়েদা



    প্রতিযোগী হোন। আসুন! আল্লাহ তা’আলা আমাদের জন্য লাভজনক যে ব্যবসায়ের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, তাতে সবাই দ্রুত এবং দৃঢ়তার সাথে আত্মনিয়োগ করি। ইতিপূর্বে শার্লি এবদো’র দ্বারা ইউরোপকে দেওয়া আমাদের বার্তা তারা ভালোভাবে অনুধাবন করতে পারেনি। তাই এখন সময় এসেছে পুনরায় তাদের মাথায় প্রবল আঘাত করে দ্বিখণ্ডিত করার।”

    বিবৃতির শেষাংশে পশ্চিমাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়, মুসলিমদের এই লড়াই শুধু কুরআনের অবমাননাকারী প্রত্যক্ষ অপরাধীদের বিরুদ্ধেই নয়, বরং সামরিক সাজে সজ্জিত সকল সেনার বিরুদ্ধে- যারা এদের নিরাপত্তা দিচ্ছে। পাশাপাশি এই যুদ্ধকে ক্রুসেডার শাসক এবং তাদের সংবিধানের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

    সশস্ত্র যুদ্ধের পাশাপাশি মুসলিমদেরকে ‘রক্তপাত ও কষ্টবিহীন’যুদ্ধের আহ্বানও জানানো হয় বিবৃতিতে। যেমন- তাদেরকে আর্থিকভাবে বয়টক করার মাধ্যমে নীরব যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া।

    এই ধারাবাহিকতায় বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, “আমাদেরকে স্থানীয় সরকারের বিরুদ্ধে কেবল শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ — যেমন, দূতাবাসে স্মারক লিপি পাঠানোর মতো করুণা চাওয়ার উপর ভরসা করলে চলবে না। কারণ, এই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের কারণে মুসলিমদের দুর্বলতা ও লাঞ্ছনা আরও প্রকটভাবে ফুটে উঠবে। ফলে শত্রুরা পবিত্র নিদর্শনগুলোর অবমাননা করতে আরও উৎসাহ পাবে। এই একই কারণে ভারতের কসাই নরেন্দ্র মোদি সরকার মুসলমানদেরকে হত্যা করেই যাচ্ছে। অন্যদিকে নামধারী মুসলিম প্রশাসনগুলো মূলত ইসলাম ও মুসলমানদেরই শত্রু। তারা দ্বীনের ক্ষেত্রে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন হওয়ারও উপযুক্ত নয়।”

    এছাড়াও, বিবৃতিতে সুইডেন ও ডেনমার্কসহ পুরো ইউরোপে অবস্থানরত মুসলিমদেরকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয় যে, এ প্রতিশোধ গ্রহণ করা প্রথমে তাদের উপরই ফরযে আইন; কারণ তারাই অন্যান্য মুসলমানের তুলনায় তাদের বেশি নিকটে অবস্থান করছেন। এরপর ফরযে আইন হবে পার্শ্ববর্তী দেশের উপর। এই পর্যায়ে, দুনিয়ার মায়া ভুলে আত্মত্যাগে উতসাহিত করতে তাদেরকে সূরা বাকারার ২০৭ নাম্বার আয়াত স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, যেখানে আল্লাহ্‌ তা’আলা বলেছেন, “আর মানুষের মাঝে এক শ্রেণির লোক রয়েছে; যারা আল্লাহর সন্তুষ্টিকল্পে নিজেদের জান বাজি রাখে। আল্লাহ হলেন তাঁর বান্দাদের প্রতি অত্যন্ত মেহেরবান।”

    এরপর বিভিন্ন ফ্রন্টের মুসলিম বীর মুজাহিদদেরকে এবং তানজিম আল-কায়েদার মুজাহিদদেরকে আহ্বান করে বলা হয়, তারা যেন কুরআনের জন্য কুরআনের পক্ষে যুদ্ধ করাকে নিজেদের একমাত্র লক্ষ্য নির্ধারণ করে নেয়; যাতে করে আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট হন। পরিশেষে, আল্লাহ্ তা’আলার কাছে মুজাহিদদের জন্য দৃঢ়তা, সাহায্য ও হিম্মত প্রার্থনা করা হয়। পাশাপাশি, মুজাহিদদের উপর যেন মুসলিম জাতির আস্থা তৈরি হয় এবং এই মুজাহিদগণ যেন মুসলিমদের অন্তরের ক্ষতগুলো নিরাময় করতে সক্ষম হন সে প্রার্থনা করে বিবৃতি শেষ করা হয়।


    তথ্যসূত্র:

    ১. কায়িদাতুল জিহাদ – কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব – কুরআনের অবমাননা – সীমালঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধের ঘোষণা
    https://tinyurl.com/24wj25ym


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে আল কায়েদার ন্যায়সঙ্গত আহ্বানে সাড়া দেয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন

    Comment


    • #3
      আল্লাহ পাক আমাদের কুরআনের মর্যাদা রক্ষার তাওফিক দিন।জামাত কায়েদাতুল জিহাদের আহবানে সাড়া দেয়ার তাওফিক দিন।

      Comment

      Working...
      X