বিএসএফের গুলিতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক খুন
নিহত মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের লাশ, যা এখনো ভারতেই রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
এবার মানসিক ভারসাম্যহীন এক বাংলাদেশি যুবককে খুন করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। নিহত যুবকের নাম বাবুল হক। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা ইউনিয়নের বাসিন্দা। গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, মানসিক ভারসাম্যহীন বাবুল হক গত ২২ আগস্ট শিবগঞ্জের সীমান্ত এলাকায় ঘোরাঘুরি করার সময় বিএসএফ’র গুলিতে খুন হন। পরে তার লাশ এসে নিয়ে যায় বিএসএফ।
ভারতে অবস্থানরত কিছু মানুষ স্থানীয়দের কাছে বাবুলের ছবি পাঠালে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। স্থানীয় চেয়ারম্যানের বরাতে নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে যে, বাবুল একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। আর তার প্রতিবন্ধী কার্ডও রয়েছে বলে জানান তিনি। সীমান্ত এলাকায় কেউ কোন অপরাধে জড়িত হলে তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে, এটিই আন্তর্জাতিক নীতি।
ভারত এ আইন নিজেদের অন্য সব সীমান্তে মেনে চললেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই শুধু ব্যতিক্রম। বাংলাদেশ সীমান্তে “দেখা মাত্রই গুলি” করার নীতি অনুসরণ করে দেশটি। যার ফলে সীমান্তে কাজ করতে গেলেও বিএসএফের গুলিতে হতাহত হচ্ছেন বাংলাদেশিরা। ভারত নিজেকে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র দাবি করে। কিন্তু কাজে-কর্মে বরাবরই শত্রুতার পরিচয় দিচ্ছে দেশটি।
এমনকি ভারত তার শত্রু দেশ হিসবে পরিচিত পাকিস্তান বা চীন সীমান্তেও এমন নিষ্ঠুর আচরণ প্রদর্শন করতে পারে না। সীমান্ত এলাকায় ঘোরাঘুরি করা প্রতিবন্ধী বাবুল হকের খুনের মধ্য দিয়ে প্রতিবেশী ও বন্ধু রাষ্ট্রের কথিত দাবিদার ভারতের বিদ্বেষপূর্ণ মানসিকতার ইঙ্গিতই ফুটে উঠে।
তথ্যসূত্র:
১। শিবগঞ্জ সীমান্তে যুবককে গুলি করে মারল ভারতীয় বিএসএফ
– https://tinyurl.com/33jus6t4
নিহত মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের লাশ, যা এখনো ভারতেই রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
এবার মানসিক ভারসাম্যহীন এক বাংলাদেশি যুবককে খুন করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। নিহত যুবকের নাম বাবুল হক। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা ইউনিয়নের বাসিন্দা। গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, মানসিক ভারসাম্যহীন বাবুল হক গত ২২ আগস্ট শিবগঞ্জের সীমান্ত এলাকায় ঘোরাঘুরি করার সময় বিএসএফ’র গুলিতে খুন হন। পরে তার লাশ এসে নিয়ে যায় বিএসএফ।
ভারতে অবস্থানরত কিছু মানুষ স্থানীয়দের কাছে বাবুলের ছবি পাঠালে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। স্থানীয় চেয়ারম্যানের বরাতে নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে যে, বাবুল একজন মানসিক প্রতিবন্ধী। আর তার প্রতিবন্ধী কার্ডও রয়েছে বলে জানান তিনি। সীমান্ত এলাকায় কেউ কোন অপরাধে জড়িত হলে তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে, এটিই আন্তর্জাতিক নীতি।
ভারত এ আইন নিজেদের অন্য সব সীমান্তে মেনে চললেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই শুধু ব্যতিক্রম। বাংলাদেশ সীমান্তে “দেখা মাত্রই গুলি” করার নীতি অনুসরণ করে দেশটি। যার ফলে সীমান্তে কাজ করতে গেলেও বিএসএফের গুলিতে হতাহত হচ্ছেন বাংলাদেশিরা। ভারত নিজেকে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র দাবি করে। কিন্তু কাজে-কর্মে বরাবরই শত্রুতার পরিচয় দিচ্ছে দেশটি।
এমনকি ভারত তার শত্রু দেশ হিসবে পরিচিত পাকিস্তান বা চীন সীমান্তেও এমন নিষ্ঠুর আচরণ প্রদর্শন করতে পারে না। সীমান্ত এলাকায় ঘোরাঘুরি করা প্রতিবন্ধী বাবুল হকের খুনের মধ্য দিয়ে প্রতিবেশী ও বন্ধু রাষ্ট্রের কথিত দাবিদার ভারতের বিদ্বেষপূর্ণ মানসিকতার ইঙ্গিতই ফুটে উঠে।
তথ্যসূত্র:
১। শিবগঞ্জ সীমান্তে যুবককে গুলি করে মারল ভারতীয় বিএসএফ
– https://tinyurl.com/33jus6t4
Comment