শাবাবের অ্যাম্বুশে ২ এমপি সহ হতাহত ৪৯ সৈন্য
শাবেলি রাজ্যে অভিযানরত আশ-শাবাব প্রতিরোধ যোদ্ধারা, ফাইল ছবি।
পূর্ব আফ্রিকায় সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে শক্তিশালী ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছে আশ-শাবাব। এতে সামরিক বাহিনীর অন্তত ১৯ সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। অন্য হামলায় ২ এমপি সহ মোট ৩ জন নিহত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা গত ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ রাজধানী মোগাদিশুর ডাইনিলী জেলায় প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। এর কিছুক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলের দিকে ছুটতে দেখা গেছে কয়েকটি সরকারি অ্যাম্বুলেন্সকে, যেগুলোতে পরিবহন করে ঘটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের সরিয়ে নেওয়া হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিস্ফোরণটি এই অঞ্চলে সোমালি সেনাবাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। এই ঘাঁটিটিতে উগান্ডা ও আরব আমিরাত দ্বারা প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল কমান্ডো ফোর্সের সদস্যরা অবস্থান করছিল।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক বিভাগ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে যে, সামরিক ঘাঁটিটিতে একজন জানবায মুজাহিদ শহিদী অপারেশন পরিচালনা করছেন। এতে সোমালি স্পেশাল ফোর্সের ১৯ সৈন্য নিহত এবং আরও ২৭ সৈন্য আহত হয়েছে।
এর একদিন আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর সকালে হারাকাতুশ শাবাব নিয়ন্ত্রিত জালাজদুদ রাজ্যের এলগারাস শহরে আগ্রাসন চালায় সোমালি বাহিনী। এসময় শাবাব যোদ্ধারা কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই শহর ছেড়ে চলে যান। ফলে সোমালি বাহিনী একরকম বিনা যুদ্ধে শহরের দখল নেয়। শাবাব নিয়ন্ত্রিত এই শহর দখলের পর, পশ্চিমা সমর্থিত সেনাদের অভিনন্দন জানাতে এবং শহরটি পরিদর্শনে মোগাদিশু সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আসে। বিকালে যখন কর্মকর্তারা শহরটি পরিদর্শন করছিল, ঠিক দখনই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের এই দলটিকে টার্গেট করে শক্তিশালী মাইন বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে এই দলের ৩ কর্মকর্তা ঘটনাস্থলেই নিহত হয় এবং অন্যরা আহত হয়।
নিহত হওয়া উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দু’জন
নিহতরা হচ্ছে মোগাদিশু সরকারের ২ এমপি এবং একজন সামরিক বাহিনীর পাইলট। এছাড়া আহতদের মধ্যেও উচ্চপদস্থ আরো কয়েকজন কর্মকর্তা ও সেনা অফিসার রয়েছে।
সোমালি বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব থেকে বড় এই ধাক্কার পর সন্ধ্যার আগেই শহর ছেড়ে চলে যায়, এবং হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা পূণরায় শহরে ফিরে আসেন।
এভাবে অভিযান পাল্টা অভিযানের মধ্য দিয়ে দৃঢ়ভাবে গোটা সোমালিয়াকে ইসলামি শাসনের ছায়াতলে নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। দৃশ্যত এখন সোমালিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণই শাবাব মুজাহিদিনের হাতে চলে এসেছে।
শাবেলি রাজ্যে অভিযানরত আশ-শাবাব প্রতিরোধ যোদ্ধারা, ফাইল ছবি।
পূর্ব আফ্রিকায় সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে শক্তিশালী ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছে আশ-শাবাব। এতে সামরিক বাহিনীর অন্তত ১৯ সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। অন্য হামলায় ২ এমপি সহ মোট ৩ জন নিহত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা গত ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুর ১টা নাগাদ রাজধানী মোগাদিশুর ডাইনিলী জেলায় প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। এর কিছুক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলের দিকে ছুটতে দেখা গেছে কয়েকটি সরকারি অ্যাম্বুলেন্সকে, যেগুলোতে পরিবহন করে ঘটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের সরিয়ে নেওয়া হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিস্ফোরণটি এই অঞ্চলে সোমালি সেনাবাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। এই ঘাঁটিটিতে উগান্ডা ও আরব আমিরাত দ্বারা প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল কমান্ডো ফোর্সের সদস্যরা অবস্থান করছিল।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক বিভাগ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছে যে, সামরিক ঘাঁটিটিতে একজন জানবায মুজাহিদ শহিদী অপারেশন পরিচালনা করছেন। এতে সোমালি স্পেশাল ফোর্সের ১৯ সৈন্য নিহত এবং আরও ২৭ সৈন্য আহত হয়েছে।
এর একদিন আগে, গত ১২ সেপ্টেম্বর সকালে হারাকাতুশ শাবাব নিয়ন্ত্রিত জালাজদুদ রাজ্যের এলগারাস শহরে আগ্রাসন চালায় সোমালি বাহিনী। এসময় শাবাব যোদ্ধারা কোনো প্রতিরোধ ছাড়াই শহর ছেড়ে চলে যান। ফলে সোমালি বাহিনী একরকম বিনা যুদ্ধে শহরের দখল নেয়। শাবাব নিয়ন্ত্রিত এই শহর দখলের পর, পশ্চিমা সমর্থিত সেনাদের অভিনন্দন জানাতে এবং শহরটি পরিদর্শনে মোগাদিশু সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আসে। বিকালে যখন কর্মকর্তারা শহরটি পরিদর্শন করছিল, ঠিক দখনই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের এই দলটিকে টার্গেট করে শক্তিশালী মাইন বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে এই দলের ৩ কর্মকর্তা ঘটনাস্থলেই নিহত হয় এবং অন্যরা আহত হয়।
নিহত হওয়া উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দু’জন
নিহতরা হচ্ছে মোগাদিশু সরকারের ২ এমপি এবং একজন সামরিক বাহিনীর পাইলট। এছাড়া আহতদের মধ্যেও উচ্চপদস্থ আরো কয়েকজন কর্মকর্তা ও সেনা অফিসার রয়েছে।
সোমালি বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব থেকে বড় এই ধাক্কার পর সন্ধ্যার আগেই শহর ছেড়ে চলে যায়, এবং হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা পূণরায় শহরে ফিরে আসেন।
এভাবে অভিযান পাল্টা অভিযানের মধ্য দিয়ে দৃঢ়ভাবে গোটা সোমালিয়াকে ইসলামি শাসনের ছায়াতলে নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। দৃশ্যত এখন সোমালিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণই শাবাব মুজাহিদিনের হাতে চলে এসেছে।
Comment