খুতবায় মূর্তি ও ভাস্কর্য নিয়ে বয়ান করায় ইমামের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীর মামলা
মৌলভীবাজার জেলার জুড়ীতে জুমার খুতবায় মূর্তি ও ভাস্কর্য নিয়ে আলোচনা করায় মসজিদের ইমামসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ছাত্রলীগ নেতা। এ নিয়ে আপত্তির কারণে মুসল্লিদেরকে ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক হয়রানীর শিকার হতে হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনার ফলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, গত শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) উপজেলার পশ্চিম বাছিরপুর জামে মসজিদের ইমাম জুমার খুতবায় মূর্তি ও ভাস্কর্য নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনা চলাকালে উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ভূইয়া ইমামের কথায় বাধা দিয়ে বলে মূর্তি ও ভাস্কর্য এক নয়। এ কথা শুনার সাথে সাথে মুসল্লিরা উত্তেজিত হয়ে ওঠে। ইমাম সবাইকে শান্ত করে নামাজ আদায় করেন।
নামাজ শেষে বিষয়টি নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা ও মুসল্লিদের মধ্যে আবার কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এসময় তাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পরে ইকবাল ভূইয়া ফোন করে পুলিশকে ঘটনাস্থলে এনে ৫ জনকে আসামী করে মামলা করে।
মসজিদের ইমাম মাওলানা মামুনুল হক বলেন, জুমআর আলোচনায় এমন কোন কথা বলিনি, যে কথার জেরে মারামারি হবে। তারপরও আমি বিষয়টি দু’পক্ষের মধ্যে সমাধানের চেষ্টা করেছি। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরী করতে যে টাকা ব্যয় হবে তা গরীবের মধ্যে বিতরণ করলে তারা উপকৃত হবে। এমন কিছু কথাই বলেছি। এই কথা বলার পর ইকবাল ভূইয়া হৈ-হুল্লোড় শুরু করে।নামাজ শেষে উক্ত ঘটনার একপর্যায়ে মারামারিতে মসজিদের কোষাধক্ষ্য মো: মানিক মিয়া আহত হন। শুনেছি আমাকে প্রধান আসামী করে আরও ৪ জনের বিরোদ্ধে মামলা করেছে ইকবাল ভূইয়া।
অভিযোগের বিষয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ভূইয়া বলেন, যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি তাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ইমামের বক্তব্যে আমি ইমাম সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।
মৌলভীবাজার জেলার জুড়ীতে জুমার খুতবায় মূর্তি ও ভাস্কর্য নিয়ে আলোচনা করায় মসজিদের ইমামসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ছাত্রলীগ নেতা। এ নিয়ে আপত্তির কারণে মুসল্লিদেরকে ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক হয়রানীর শিকার হতে হয়েছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনার ফলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, গত শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) উপজেলার পশ্চিম বাছিরপুর জামে মসজিদের ইমাম জুমার খুতবায় মূর্তি ও ভাস্কর্য নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনা চলাকালে উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ভূইয়া ইমামের কথায় বাধা দিয়ে বলে মূর্তি ও ভাস্কর্য এক নয়। এ কথা শুনার সাথে সাথে মুসল্লিরা উত্তেজিত হয়ে ওঠে। ইমাম সবাইকে শান্ত করে নামাজ আদায় করেন।
নামাজ শেষে বিষয়টি নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা ও মুসল্লিদের মধ্যে আবার কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এসময় তাদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। পরে ইকবাল ভূইয়া ফোন করে পুলিশকে ঘটনাস্থলে এনে ৫ জনকে আসামী করে মামলা করে।
মসজিদের ইমাম মাওলানা মামুনুল হক বলেন, জুমআর আলোচনায় এমন কোন কথা বলিনি, যে কথার জেরে মারামারি হবে। তারপরও আমি বিষয়টি দু’পক্ষের মধ্যে সমাধানের চেষ্টা করেছি। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরী করতে যে টাকা ব্যয় হবে তা গরীবের মধ্যে বিতরণ করলে তারা উপকৃত হবে। এমন কিছু কথাই বলেছি। এই কথা বলার পর ইকবাল ভূইয়া হৈ-হুল্লোড় শুরু করে।নামাজ শেষে উক্ত ঘটনার একপর্যায়ে মারামারিতে মসজিদের কোষাধক্ষ্য মো: মানিক মিয়া আহত হন। শুনেছি আমাকে প্রধান আসামী করে আরও ৪ জনের বিরোদ্ধে মামলা করেছে ইকবাল ভূইয়া।
অভিযোগের বিষয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ভূইয়া বলেন, যেহেতু আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করি তাই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ইমামের বক্তব্যে আমি ইমাম সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।
Comment