বিএসএফ আগ্রাসন: নির্যাতনের পর গুলি করে বাংলাদেশীকে খুন
বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নাগরিক রবিউল হক। ছবি: প্রথম আলো।
অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশের অপরাধে প্রথমে নির্যাতন ও তারপর গুলি করে এক বাংলাদেশীকে খুন করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। নিহত বাংলাদেশীর নাম রবিউল হক (৪০)। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার বাসিন্দা।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর দামুড়হুদা উপজেলার ঠাকুরপুর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দুই বাংলাদেশী নাগরিককে খুন করেছে বিএসএফ।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, রবিউল হক রাতের বেলা অবৈধভাবে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করলে বিএসএফ সদস্যরা তাকে আটক করে। এরপর তার ওপর নির্যাতন চালায় ও এক পর্যায়ে গুলি করা হলে রবিউল মারা যান।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বেনীপুর সীমান্তে মিজানুর রহমান নামের আরেক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ।
সীমান্তে কেউ অপরাধ করলে তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে, এটি আন্তর্জাতিক নীতি। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী ভারত কেবল বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই এ আইনের কোন পরোয়া করে না। ভারতের সাথে আরও অনেক দেশের সীমান্ত থাকলেও কেবলমাত্র বাংলাদেশের নাগরিকদেরকেই বিএসএফ বিচার বহির্ভূত ভাবে হত্যা করে থাকে।
এর মূল কারণ হচ্ছে আওয়ামীলীগ সরকারের ভারতের প্রতি নতজানু পররাষ্ট্রনীতি। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী সরকার বরাবরই ভারতের কাছে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মুসলিমদের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে আসছে।
তথ্যসূত্র:
১। বিএসএফের গুলিতে ১৫ দিনে দ্বিতীয় বাংলাদেশি নিহত
– https://tinyurl.com/28uet734
বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি নাগরিক রবিউল হক। ছবি: প্রথম আলো।
অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশের অপরাধে প্রথমে নির্যাতন ও তারপর গুলি করে এক বাংলাদেশীকে খুন করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। নিহত বাংলাদেশীর নাম রবিউল হক (৪০)। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার বাসিন্দা।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর দামুড়হুদা উপজেলার ঠাকুরপুর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দুই বাংলাদেশী নাগরিককে খুন করেছে বিএসএফ।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, রবিউল হক রাতের বেলা অবৈধভাবে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করলে বিএসএফ সদস্যরা তাকে আটক করে। এরপর তার ওপর নির্যাতন চালায় ও এক পর্যায়ে গুলি করা হলে রবিউল মারা যান।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বেনীপুর সীমান্তে মিজানুর রহমান নামের আরেক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ।
সীমান্তে কেউ অপরাধ করলে তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে, এটি আন্তর্জাতিক নীতি। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী ভারত কেবল বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই এ আইনের কোন পরোয়া করে না। ভারতের সাথে আরও অনেক দেশের সীমান্ত থাকলেও কেবলমাত্র বাংলাদেশের নাগরিকদেরকেই বিএসএফ বিচার বহির্ভূত ভাবে হত্যা করে থাকে।
এর মূল কারণ হচ্ছে আওয়ামীলীগ সরকারের ভারতের প্রতি নতজানু পররাষ্ট্রনীতি। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী সরকার বরাবরই ভারতের কাছে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মুসলিমদের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে আসছে।
তথ্যসূত্র:
১। বিএসএফের গুলিতে ১৫ দিনে দ্বিতীয় বাংলাদেশি নিহত
– https://tinyurl.com/28uet734