Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৮ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৩ ডিসেম্বর , ২০২০ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৮ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৩ ডিসেম্বর , ২০২০ঈসায়ী

    উইঘুর মুসলিমদের নিপীড়নে চীনের নতুন কৌশল


    এবার উইঘুর মুসলিমদের নিপীড়নে নতুন কৌশলে মাঠে নেমেছে চীন। প্রত্যেক উইঘুর মুসলিমকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করতে উদ্ভাবন করেছে নতুন প্রযুক্তি।

    এই প্রযুক্তির মাধ্যমে অসংখ্য লোকের ভিড়ের মধ্যেও শনাক্ত করা যাবে উইঘুরদের।

    জানা গেছে, উইঘুরদের শনাক্ত করার জন্য নতুন এ প্রযুক্তি এনেছে চীনের তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি হুয়াওয়ে। তারা একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে। যার সাহায্যে মুখ দেখেই উইঘুরদের শনাক্ত করা যাবে।

    এই সফটওয়্যারের সাহায্যে ধর্মপ্রাণ উইঘুর মুসলিমদের বেছে বেছে জেলে ঢোকানো হচ্ছে। এমনকি তাদের সম্পর্কে একটি বিরাট তথ্য ভাণ্ডারও তৈরি করা হচ্ছে। ফলে ইচ্ছা করলেই ওই মানুষগুলোকে যখন খুশি বন্দিশিবিরে বা বাইরে রাখতে পারবে তারা।

    চীনের উত্তর পশ্চিমের প্রদেশ জিনঝিয়াংয়ে উইগুরদের বাস। সেখানেই নানা বিধি-নিষেধ আরোপ করে তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে চীনা নাস্তিক্যবাদী সরকার।

    সূত্র : ইসলাম টাইমস
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    প্রত্যেক মাদ্রাসায় ছাত্রলীগের কমিটি চায় নিক্সন চৌধুরী (ভিডিও সহ)


    দেশের প্রত্যেকে মাদ্রাসায় ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ফরিদপুর৪ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন।

    গতকাল (শনিবার) বিকালে রাজধানীর শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বরে শেখ রাসেল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত “জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদ” বিরোধী সমাবেশে সে এই কথা বলেছে।

    মাদ্রাসা শিক্ষকদের উদ্দেশ্য করে সে বলেছে, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড এমনকি থানা পর্যায়ের প্রত্যেক মাদ্রাসায় ছাত্রলীগের কমিটি দিন।

    গর্ভনিং বডির নির্বাচিত সদস্যদের মাধ্যমে মাদ্রাসা চালান। এইসব অর্থ কোথা থেকে আসে তা আমরা দেখতে চাই।

    সে মাওলানা মামুনুল হককে ‘মমিনুল হক’ উল্লেখ করে বলেছে, মমিনুল হকের মত রাজাকারের সন্তানরা ’জঙ্গীদের’ বিদেশি বা পাকিস্তানি অর্থ কিভাবে পায়?

    সেই টাকার উৎস কি, তা সরকারকে খোঁজে বের করতে হবে। তাদেরকে তাদের দেশে পাঠাতে হবে।

    উল্লেখ্য, দেশের কওমি মাদরাসাগুলো সরকারী টাকায় চলে না। ধর্মপ্রাণ তাওহিদী মুসলিমদের আন্তরিক সাহায্য সহযোগিতায় পরিচালিত হয়। তাঁদেরকে নিয়েই কমিটি গঠন করা হয়।

    তার ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      প্মাগুরায় নদী ভাঙনে দিশেহারা এলাকাবাসী, জোটেনি সরকারি কোনো সহযোগিতা

      মাগুরা জেলার মধুমতি নদীর পানি যেমন বাড়তে শুরু করলে শুরু হয় নদীভাঙন ঠিক তেমনি পানির স্রোত কমতে থাকলেও ফের ভাঙনের কবলে পড়ে নদীপাড়।
      দ্বিতীয় দফায় মধুমতির ভাঙনের কবলে মাগুরা মহম্মদপুরের দু’টি ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের ভাঙনকবলিত এলাকার মানুষ এখন দিশেহারা। তবে ভাঙনের জন্য ড্রেজার দিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলনকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা।
      সংশ্লিষ্টরা জানান, গেল ১০-১৫ দিনের ব্যবধানে নদীর ব্যাপক ভাঙনে বসতভিটা বিলীন হয়ে গেছে। ফলে বাধ্য হয়ে পরিবারগুলোকে অন্যত্র পাড়ি জমাতে হয়েছে। ফসলি জমি, বসতভিটা, মসজিদ-মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। চরম হুমকির মুখে মাদরাসা, কবরস্থানসহ উপজেলা শহর রক্ষায় নির্মিত বেড়িবাঁধ।
      স্থানীয়রা জানান, ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় জোটেনি সরকারি কোনো সহযোগিতা।
      দ্বিতীয় দফায় মধুমতির ভাঙনের কবলে মাগুরা মহম্মদপুরের দু’টি ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের মানুষ এখন দিশেহারা। গত ১০ বছরে ভাঙনের কবলে একাধিকবার বসতভিটা হারিয়ে সর্বস্বান্ত মানুষগুলো মাথা গোঁজার ঠাঁই নিয়ে চরম শঙ্কিত। অবিলম্বে বালু উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। সেই সাথে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন ভাঙনকবলিত এলাকার অসহায় মানুষ।
      ভাঙনের মুখে সব হারিয়ে অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন শীরগ্রাম, কাশিপুর, ভোলানাথপুর, ধুলঝুড়ি, গোপালনগরের কয়েক শত পরিবার।
      নদীর তীব্র ভাঙনের কবলে সব হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন এ অঞ্চলের বাসিন্দারা।
      কাশিপুরের বৃদ্ধা খদেজা বেগম বলেন, একাধিকবার বসতভিটা পরিবর্তনের পর সবশেষে অল্প একটু জমি ছিল যা এবার নদীতে ভেঙে গেছে। এখন আর কোনো সম্পদ নেই। অন্যের বাড়িতে থাকতে হচ্ছে। আমরা নিঃস্ব হয়ে পড়েছি। এরপর কোথায় যাবো জানা নেই। আরেক বৃদ্ধা সায়রা বানু জানান, এ কয় বছরে ভাঙনের কারণে চারবার বসতঘর বদলেছেন তিনি। নিকট স্বজনদের প্রায় সবাই অন্যত্র চলে গেছেন। স্বামীও বেঁচে নেই। এখন শেষ আশ্রয়স্থল এই মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু এবার হারালে কোথাও যাওয়ার আর জায়গা নেই।
      স্থানীয় যুবক হাসিবুল হাসান জানান, জরুরি ভিত্তিতে যদি বালু উত্তোলন বন্ধ করে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ না করা হয় তবে এলাকার মানচিত্র হতে এই গ্রামগুলো হারিয়ে যাবে। সেই সাথে পাশেই শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এলেংখালি শেখ হাসিনা সেতু ঝুঁকিতে পড়তে পারে। নিজ উদ্যোগে অনেক পরিবার বাঁশ, চটা দিয়ে ও বালুর বস্তা ফেলে ভিটে রক্ষায় আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন।
      মাগুরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সরোয়ার জাহান সুজন জানান, নদীর কোল ঘেঁষে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙনের সৃষ্টি হয়।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X