Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২৯ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৪ ডিসেম্বর , ২০২০ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২৯ রবিউস সানী , ১৪৪২ হিজরী # ১৪ ডিসেম্বর , ২০২০ঈসায়ী

    এবার কুতুব মিনারে ২৭টি মন্দির থাকার দাবি, পুজোর অধিকার চেয়ে হিন্দুত্ববাদীদের মামলা

    মধ্যযুগে যেটা ছিল ‘ধ্র*ুব স্তম্ভ’ ইসলামিক যুগে সেটাই নাকি হয়ে যায় কুতুব মিনার। এখন নতুন করে এমনই দাবি উঠছে। কুতুব মিনার ইউনেস্কোর ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর অন্তর্গত। ইটের তৈরি মিনারের মধ্যে এটিই বিশ্বের দীর্ঘতম মিনার। দৈর্ঘ্য ৭২.৫ মিটার। এখানে রয়েছে ৩৭৯টি ঘোরানো সিঁড়ি। কুতুব মিনার বিখ্যাত ইসলামিক স্থাপত্য।

    এবার দাবি করা হয়েছে, দিল্লির মেহেরুলিতে অবস্থিত কুতুব মিনারের জায়গায় আগে নাকি ছিল হিন্দু এবং জৈন ধর্মের বেশ কয়েকটি মন্দির। এই দাবিতেই এবার কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে পূজার অধিকার চেয়ে সাকেত জেলা আদালতে দায়ের করা হয়েছে একটি মামলা। মামলার আবেদনে যা বলা হয়েছে, সে অভিযোগ অনুযায়ী-বিগত বারোশো শতাব্দীতে কুতুবুদ্দিন আইবক, দিল্লিতে সুলতান শাহী স্থাপনের আগে সেখানে ২৭টি মন্দির ছিল।

    এর মধ্যে জৈন তীর্থঙ্কর ভগবান ঋষভ দেবএর উপাসনাস্থল সহ বিষ্ণ*ু, গণেশ, শিব, সূর্য, হনুমান, দেবী গৌরী মিলিয়ে মোট ২৭টি মন্দির ছিল। সব মন্দির ভেঙে নাকি কুতুবুদ্দিন আইবক তৈরি করেছিলেন এই মিনারটি। যেসব মন্দির ভাঙা হয়েছে, তাঁদের সেখানে আবার স্থাপন করা এবং দেবদেবীর সম্পূর্ণভাবে আচার-অনুষ্ঠান পালন করা সহ পূজা করার অধিকার চেয়ে মামলাটি করা হয়েছে এবার।

    এবং একইসঙ্গে মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, ১৮৮২ সালের ট্রাস্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী, ভারত সরকারকে কুতুব মিনার কমপ্লেক্সের মধ্যে অবস্থিত মন্দির কমপ্লেক্সের পরিচালনা এবং প্রশাসনের জন্যে একটি ট্রাস্ট তৈরি করার নির্দেশও যেন দেওয়া হয়। গোটা বিশ্ব জানে, ঐতিহাসিক স্থাপত্যের দিক দিয়ে ভারত উপমহাদেশ এক অনন্য অবস্থানে। বুক চিতিয়ে নিজের আদর্শ নিয়ে মেরুদণ্ড সোজা করে বেঁচে আছে। বিভিন্ন দেশে প্রদেশে, জনপদে জনপথে এখনও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে সেইসব অনিন্দ্য স্থাপত্য নিদর্শন। এর মধ্যে একটি কুতুব মিনার।

    দিল্লিতে অবস্থিত একটি স্তম্ভ বা মিনার, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ ইট-নির্মিত মিনার। এটি কুতুব কমপ্লেক্সের মধ্যে অবস্থিত, পাথর দিয়ে কুতুব কমপ্লেক্স এবং মিনারটি তৈরি করা হয়েছে। লাল বেলেপাথর দিয়ে নির্মিত কুতুবের উচ্চতা ৭২.৫ মিটার (২৩৮ ফুট)। মিনারটির পাদদেশের ব্যাস ১৪.৩২ মিটার (৪৭ ফুট) এবং শীর্ষ অংশের ব্যাস ২.৭৫ মিটার (৯ ফুট)। ত্রয়োদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে নির্মাণকার্য সমাপ্ত হয় এই মিনারের। কুতুব মিনার চত্বরের মধ্যে অবস্থিত মন্দিরের পরিচালনার জন্য ট্রাস্ট গঠন করার নির্দেশ দেওয়ার আবেদনও করা হয়েছে পিটিশনে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আল্লাহ রাষ্ট্রের চেয়ে শ্রেষ্ঠ নন : ফরাসি মন্ত্রী

    রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবমাননাকারী ক্রুসেডার গুরু ফ্রান্সের উদ্ধত এবার মহান আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে।

    ফরাসি মন্ত্রী জেরাল্ড ডারমেনিন বলেছে আল্লাহ রাষ্ট্রের চেয়ে শ্রেষ্ঠ নন।

    ফ্রান্স ইনফোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সে বলেছে : ‘একজন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে পারে এবং দেশকেও ভালোবাসতে পারেন, তবে আল্লাহ দেশের চেয়ে শ্রেষ্ঠ নন।’

    ফ্রান্সের ইসলাম বিরোধিতা অবশ্য নতুন কিছু নয়। দেশটির যুগ যুগ ধরে ইসলাম বিরোধিতা বিদিত, সবার অগ্রে থেকে দিয়েছেন ইসলাম বিরোধী ক্রুসেড যুদ্ধের নেতৃত্ব।

    সম্প্রতি আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলোতেও চলছে ফ্রান্সের ক্রুসেড যুদ্ধ। এখনও দীর্ঘদিন ধরে আফ্রিকার দেশগুলোতে চলমান রয়েছে ফ্রান্সের দখলদারিত্ব।

    ফ্রান্স এমন সময় আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে মন্তব্য করলো , যখন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবমাননার জেরে সারা বিশ্বের মুসলিমরা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। হত্যা করা হয়েছিল শাতিম শিক্ষক স্যামুয়েলকে। এর পর থেকেই দেশটিতে ইসলাম মুসলিমদের কোনঠাসা করতে নতুন নতুন আইন প্রনয়ণ করছে ফ্রান্স সরকার।

    সূত্র : ডকুমেন্টিং অপরেশন এগিনেস্ট মুসলিম।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আসামে ’জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিয়ে হিন্দুত্ববাদীদের হামলা, পোড়াল মুসলিমদের বাড়িঘর

      ভারতের আসামে বরাক উপত্যকায় হিন্দুত্ববাদীরা মুসলিমদের উপর হামলা চালিয়েছে। তাঁদের কয়েকটি বাড়িঘর পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে।

      ভারতীয়য় গণমাধ্যম বিবি নিউজ সূত্রে জানা গেছে, কাটলিছড়ার মনিপুর গ্রামে ফুটবল খেলা নিয়ে দু পক্ষের সংঘর্ষ হয়। পরে কয়েকটি উগ্রবাদী হিন্দু যুবক ’জয় শ্রীরাম’ধ্বনি দিয়ে কাটলিছড়া থানার সামনে কয়েকজন নিরীহ মুসলিমদের উপর হামলা চালায। পাশে থাকা মুসলিদের বাড়িঘরে আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে দেয়।

      স্থানীয় মুসলিমগণ জানিয়েছেন, এখনো চারিদিকে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। পুলিশ পাড়ির সামনেই এমন হিংস্র ঘটনা ঘটলেও কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় তারা খুব চিন্তা, ভয় ও আতঙ্কের মাঝে রয়েছেন।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে গান্ধীর মূর্তি ভাঙচুর



        ভারতের কৃষি আইনের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে মহাত্মা গান্ধীর ভাস্কর্য ভাঙচুর করেছে শিখ-মার্কিন খালিস্তানিরা। গতকাল স্থানীয় সময় শনিবার ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে মহাত্মা গান্ধীর একটি ভাস্কর্য ভাঙচুর করেছে শিখ-মার্কিন খালিস্তানিরা। খবর জি নিউজ ও ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।

        ভাস্কর্যের নিচে কাটআউট এবং প্ল্যাকার্ডে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে স্লোগান লেখা রয়েছে। ঘটনার সময় ওয়াশিংটন পুলিশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা উপস্থিত ছিল।

        ২০০০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী গান্ধীর ভাস্কর্যটির আবরণ উন্মোচন করেছিল।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আবরারের হত্যা: প্রথম আলো সম্পাদকের মামলা স্থগিত করলো কুফরী হাইকোর্ট



          রেসিডেনসিয়াল স্কুল ছাত্র নাইমুল আবরারের হত্যায় করা মামলা প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের ক্ষেত্রে ৬ মাসের জন্য স্থগিত করেছে হাইকোর্ট।

          রোববার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. আতোয়ারের রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেয়।

          ২০১৯ সালের ১ ন*ভেম্বর কিশোর আলোর অনুষ্ঠানে অব*হেলাজ*নিত কারণে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায় নবম শ্রেণির ছাত্র নাইমুল আবরার রাহাত। ৬ নভেম্বর আবরা*রের বাবা ম*জিবুর রহমান প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরু*দ্ধে মামলা দায়ের করেন। তার বিরু*দ্ধে দণ্ড*বি*ধির ৩০৪ (ক) ধারায় অব*হেলাজ*নিত মৃত্যুর অভিযোগ আনা হয়।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সেক্যুলার রাষ্ট্রের বাস্তবতা, এই সেই ধোলাইপাড় চত্বর



            ছিহ, মানবতার কী নির্মম পরাজয়! ১৩ ডিসেম্বর ২০২০। বাদ ফজর সকাল ছয়টা ১৫ মিনিটের চিত্র।

            এই সেই ধোলাইপাড় চত্বর, যেখানে শত কোটি টাকা ব্যয় করে মূর্তি নির্মাণের তোড়জোড় চলছে। তারই পাশে কনকনে শীতে রাস্তায় কোনোমতে জীর্ণ কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে আছে স্বাধীন বাংলার এক পথনারী।

            মানবতা পায়ে পিষে, ধর্মীয় বিশ্বাসের ওপর স্টিমরোলার চাপিয়ে দিয়ে, পূর্ব থেকে প্রতিষ্ঠিত মসজিদের নাকের ডগায় এভাবে পৌত্তলিকতার চর্চা জাতির ইতিহাসে ক্ষমাহীন অপরাধ হয়ে থাকবে।

            যে দেশে আজও অসংখ্য মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে বস্ত্রহীন রাত কাটায় রাস্তার পাশে। তাদের ঘর নেই । বাড়ি নেই । পেটে ভাত নেই। পরনে কাপড় নেই । তারাও দেশের নাগরিক।
            যে দেশে খাবারের জন্য ডাস্টবিনে কুকুরের সঙ্গে মানুষ লড়াই করে সে দেশে মূর্তি নির্মাণের পেছনে শত শত কোটি টাকা খরচ করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত?

            দেশের কিছু রাজনৈতিক সেক্যুলাররা ধনীদের উপর আল্লাহ তায়ালার ফরজ বিধান* হজ্জ্বের কিংবা কুরবানির সময় বুলি আওড়াতে থাকে, এগুলো না করে অসহায়দের পিছনে ব্যয় করা দরকার। তারাই আবার মূর্তি নির্মাণের পেছনে অযথা থরচকে সাংস্কৃতিক চর্চা বলে চালিয়ে দিচ্ছে।

            কথাগুলো আল্লাহর দেওয়া বিবেক দিয়ে ভাবুন। যা মন চায় বলে যান, আপনাদের হাতে মাউথপিস। যা ইচ্ছে করে যান, আপনাদের হাতে যষ্টি।

            কিন্তু মনে রাখবেন, সব কিছু লেখা হচ্ছে দোর্দণ্ড ক্ষমতাধর, নিঃসীম শক্তিশালী আল্লাহর অমোচনীয় রেজিস্ট্রারে।

            ( ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ‘ওসি প্রদীপের অবৈধ কর্মকাণ্ড জেনে যাওয়ায় খুন হয় সিনহা’



              কক্সবাজারের টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের পরিকল্পনা ও প্রত্যক্ষ মদদে মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খুন হয়। সে টেকনাফে বৈধ অস্ত্র ব্যবহার করে অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভয়াশ্রম গড়ে তুলেছিল। এ সম্পর্কে জেনে ফেলার কারণেই তাঁকে খুন করা হয়।

              গত ৩১ জুলাই কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভ সড়কের বাহারছড়া ফাঁড়িতে পুলিশের গুলিতে নিহত হয় মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান।

              এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা কবে এবং কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে আশিক বিল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, পরিকল্পনাটি মধ্য জুলাইয়ের। সিনহা মো. রাশেদ বন্ধুবৎসল ছিলেন। টেকনাফে তাঁর ইউটিউব চ্যানেল চালুর অংশ হিসেবে গিয়েছিল। দ্রুতই তাঁর সঙ্গে এলাকাবাসীর বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। সে টেকনাফের মানুষের ওপর প্রদীপ কুমার দাশের নির্যাতন–নিপীড়নের কথা জানতে পারে। ইয়াবা বড়ি কেনাবেচায় সম্পৃক্ততারও প্রমাণ পায়। এমন কিছু তথ্য সে সংগ্রহ করেছিল, যেগুলো প্রকাশ পেলে প্রদীপ কুমার দাশ অস্তিত্বের সংকটে পড়ে যেতে পারতো। এসবের ভিত্তিতে সে টেকনাফ থানায় প্রদীপ কুমার দাশের সাক্ষাৎকার নিতে যায়। এ সময় প্রদীপ কুমার দাশ তাঁদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার কথা বলে এবং সরাসরি হুমকি দেয়। কিন্তু সিনহা তাঁর কাজ চালিয়ে যায়। পরে প্রদীপ থানাতেই উপপরিদর্শক লিয়াকত ও তিন তথ্যদাতার সঙ্গে বৈঠক করে। হত্যার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতেও প্রদীপই নির্দেশ দেয়।

              গত ৩১ জুলাই রাত ৯টা ২৫ মিনিটে সিনহা মো. রাশেদ খান গুলিবিদ্ধ হয়। খবর পেয়ে প্রদীপ কুমার দাশ ঘটনাস্থলে আসে এবং সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করে। হাসপাতালে নেয় দায়সারাভাবে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত অন্যান্য আসামি পুরো হত্যাকাণ্ডটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য নাটক মঞ্চস্থ করে।

              সিনহা মো. রাশেদ খানের ডিজিটাল ডিভাইসে ঠিক কী কী তথ্য ছিল? তদন্ত কর্মকর্তা এগুলো পরীক্ষা করে দেখেছেন কি না, সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আশিক বিল্লাহ বলেন, এগুলো পরীক্ষা করার প্রয়োজন পড়েনি। সিনহা মো. রাশেদ তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে যে থানায় গিয়েছিলেন, সে বিষয়ে কোনো প্রমাণ আছে কি না, সে সম্পর্কে আশিক বিল্লাহ বলেন, কারিগরি ত্রুটির কারণে টেকনাফ থানার কোনো ফুটেজ পাওয়া যায়নি।

              তৎকালীন পুলিশ সুপার মাসুদ হোসেনের ভূমিকা সম্পর্কে তদন্ত কর্মকর্তা বলেছেন, ঘটনা ঘটার পরও ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেওয়া ছিল অপেশাদারী আয়োজন।
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                গত ১ মাসে শিশু ও নারীসহ ৪১৩ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েল



                দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী গত নভেম্বরে দখলকৃত ফিলিস্তিন জুড়ে ৪১৩ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে, যার মধ্যে ৪৯ জন শিশু ও সাতজন নারী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

                গত ১২ ডিসেম্বর বেশ কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন এক যৌথ বিবৃতিতে জানায় যে, শুধুমাত্র গত নভেম্বর মাসেই ৪১৩ জন ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে দখলদার ইসরায়েল। এদের মধ্য ৭ জন নারীসহ ২৯ জন শিশু ও কিশোর রয়েছে। খবর, কুদুস নিউজ নেটওয়ার্কের।

                গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে পশ্চিম তীরের জেরুজালেম থেকে ১৫৭ জন, রামাল্লায় ৪০, হেব্রনে ৭৪, জেনিনে ৩১, বেথেলহামে ৩৩, নাবলুসে ৩০, তুলকার্মে ১৮, কালকিলিয়্যাতে ১৮, জেরিক্কুতে ৩, তুবসে ৭, সালফিতে ১ ও অবরুদ্ধ গাজা থেকে ১ জনকে গ্রেফতার করেছে।

                এসব গ্রেফতারের ফলে দখলদার ইসরায়েলের কারাগারে ফিলিস্তিনি বন্দীদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ৪,৪০০ জনে। এদের মধ্যে ৪১ জন নারী, ১৭০ জন শিশু-কিশোর এবং ৩৮০ জন ফিলিস্তিনি প্রশাসনিক ব্যক্তি বন্দী রয়েছেন।

                এসব বন্দী ফিলিস্তিনিদের উপর কারাগারে নানাপ্রকার নির্যাতন চালাচ্ছে ইসরায়েল, বঞ্চিত করছে মৌলিক অধিকার থেকে। অসুস্থ বন্দীদের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করছে না তারা।
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  মারা গেলেন গুলিবিদ্ধ বৃদ্ধ ফিলিস্তিনি



                  কয়েক মাস আগে ইসরায়েলি সেনার গুলিতে আহত হয়েছিলেন নাসের ওয়ালিদ হালাওয়্যাহ। গত ১১ই ডিসেম্বর মারা গেছেন তিনি।
                  স্থানীয় সূত্রে কুদুস নিউজ নেটওয়ার্ক জানায়, বৃদ্ধ নাসেরের শ্রবণশক্তি ছিল না। তিনি নিজ প্রয়োজনে দখলকৃত পশ্চিম তীরের নাবলুস শহরের একটি সামরিক চৌকি এলাকা পার হচ্ছিলেন। তখনই ইহুদি সেনারা বিনা কারণে তাঁকে গুলি করে।
                  প্রাথমিকভাবে একটি ইসরায়েলি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন তিনি। পরে গত ২ সপ্তাহ আগে তাকে পশ্চিম তীরের একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। এরপর গত ১১ই ডিসেম্বর তিনি মারা গেছেন।
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ আপনি মুজাহিদ ভাইদের কাজগুলো কবুল করুন, আমিন।
                    আল্লাহ আমাদের হকের উপর অটল রাখুন, আমীন।
                    আল্লাহ, আমাকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন আমীন।

                    Comment

                    Working...
                    X