Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ১৩ রবিউল আখির, ১৪৪৫ হিজরী।। ২৯ অক্টোবর, ২০২৩ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ১৩ রবিউল আখির, ১৪৪৫ হিজরী।। ২৯ অক্টোবর, ২০২৩ ঈসায়ী

    রাজনৈতিক সহিংসতায় আবারও অগ্নি সন্ত্রাস! করণীয় কী?



    গত ২৮ অক্টোবর দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগসাজশে রাজধানী ও আশেপাশের একাধিক জায়গায় আবারও অগ্নি সন্ত্রাসের সাক্ষী হয়েছে বাংলাদেশের জনগণ। এতে এখন পর্যন্ত একজন নিরীহ বাস হেলপার নিহত হবার খবর পাওয়া গেছে।

    গতকাল রাজধানীতে মাত্র দুই কিলোমিটার এলাকার মধ্যে কাছাকাছি সময়ে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় তিনটি বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে।

    বিকেল ৪:৩০ এর দিকে মালিবাগে বলাকা পরিবহনের একটি বাসে এবং প্রায় একই সময়ে কমলাপুরে একটি বিআরটিসি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই দুটি বাসে কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে সে ব্যাপারে এখনও কোনো তথ্য বের করতে পারেনি প্রশাসন।

    এদিকে বিকেল ৫:২০ এর দিকে কাকরাইল মোড়ে পুলিশ পরিবহনের কাজে নিয়োজিত একটি বাসে আগুন দিয়েছে ডিবি পোশাক পরিহিত এক যুবক। বাসটির চালক মনির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, এক দল পুলিশকে ঘটনাস্থলে নামিয়ে দেওয়ার ১৫/২০ মিনিটের মধ্যেই ডিবি জ্যাকেট পরিহিত এক যুবক এসে বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেয়। অপর যুবক মোটর সাইকেল নিয়ে বাসের পিছনে অবস্থান করছিল। বাসে আগুন লাগিয়ে ঐ দুই যুবক মোটর সাইকেলে করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

    ইনকিলাবের তথ্য মতে বাসটিতে যখন আগুন জ্বলছিল তখন ঘটনাস্থলের কাছেই পুলিশ সদস্যদের দেখা গেছে।

    তাহলে কি রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার জন্য সরকার নিজেই পুলিশকে দিয়ে এই কাজ করিয়েছে? স্পষ্ট তথ্য প্রমাণ ব্যতীত নিশ্চিত ভাবে তা বলা সম্ভব নয়। তবে, অতীতে দেখা গেছে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নিজস্ব নেতাকর্মীদের মালিকানাধীন বাসে নিজেরাই আগুন দিয়ে অপর পক্ষের উপর দায়ভার চাপানোর চেষ্টা করেছে বহুবার। এসব ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ ঘটনায় একাধিক রাজনৈতিক নেতাকর্মী পুলিশের কাছে হাতেনাতে গ্রেফতারও হয়েছে। কিন্তু, কোনো ঘটনাতেই ন্যায় বিচার পায়নি ভুক্তভোগীরা; পরিবর্তন হয়নি দেশের জনগণের ভাগ্য।

    সাধারণ মানুষের সামনে এটা পরিষ্কার হওয়া দরকার যে, এসব তথাকথিত রাজনৈতিক দলগুলো আসলে একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। আওয়ামী লীগ গিয়ে বিএনপি বা অন্য যেকোনো দলই ক্ষমতায় আসুক না কেনো, গত ৫০ বছরেও ইনসাফের দেখা পায়নি এ দেশের আপামর মুসলিম জনতা। সময়ের আবর্তনে এ দেশের জনগণকেই রক্ত ঝরাতে হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে।

    বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর থেকেই এ নোংরা রাজনীতির মুখোশ উম্মোচিত হতে থাকে একে একে। শেখ মুজিব প্রকাশ্যেই বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে জিয়াও প্রয়োজনমতো সংশোধন করেছে তথাকথিত সার্বভৌম মানবরচিত সংবিধানকে, এরশাদ স্বৈরতন্ত্র কায়েম করেছে, বিএনপি পাঁচ বার দুর্নীতিতে বাংলাদেশকে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে, আর ফ্যাসিস্ট হাসিনা পরোক্ষ ভাবে বাকশাল কায়েম করার জন্য গত ১৫ বছর ধরে যা করছে তা তো আপনাদের চোখের সামনেই ঘটছে। এমনকি ইসলামের নামে রাজনীতি করা কিছু দল তো দুনিয়াবি স্বার্থের কারণে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ইসলামী ধ্যান ধারণা থেকে অনেকটাই যেন বের হয়ে এসেছে।

    পাশাপাশি, সরকারি বাহিনীগুলো এবং নিজেদের অংগসংগঠনের নেতাকর্মীদের দিয়ে এসব রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ মানুষের উপর যে জুলুম, নিপীড়ন, গুম, খুন ও ধর্ষণের বুল ডোজার চালিয়েছে তার তীব্রতা শুধু ভুক্তভোগী পরিবারগুলোই অনুভব করতে পারবে।

    গত এক দশকের চিত্র দেখুন – শাপলা চত্তরে হেফাজতে ইসলাম এর উপর, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া নিরীহ ছাত্র-ছাত্রীর উপর, কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুবক-যুবতীদের উপর, শিক্ষক আন্দোলনে অংশ নেওয়া নিরীহ শিক্ষকদের উপর প্রশাসনের যেমন আচরণ আমরা দেখেছি, এটাই তাদের আসল রূপ।

    গত ৫০ বছরের ইতিহাস সাক্ষী, এরা কেউই ইসলাম কিংবা দেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করছে না। এরা প্রত্যেকেই জনগণের রক্ত চুষে নিজেরা সম্পদের পাহাড় গড়ছে, বিদেশে বেগম পাড়া তৈরি করছে, তাদের ছেলে-মেয়ে পরিবার-পরিজনকে বিদেশে স্থায়ী করাচ্ছে। বিনিময়ে সাধারণ জনগণ কী পাচ্ছে তা আপনারা সকলেই অবগত আছেন।

    অতএব, এসব তথাকথিত রাজনীতিকে প্রত্যাখ্যান করুন, তাদের সাথে সকল ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করুন। আপনি ভোট দেন বা না দেন, তারা কোনো পরোয়াই করে না। হয় রাতের অন্ধকারে ব্যালট বাক্স ভরে ফেলবে অথবা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করে দিবে। এরা ন্যুনতম ন্যায়-নীতির তোয়াক্কা করে না, শতভাগ ইসলামী নীতি-নৈতিকতা তো অনেক দূরের বিষয়।

    বিপরীতে ইসলামী শরিয়তেই রয়েছে পুরো মানব জাতির জন্য চূড়ান্ত কল্যাণ। তার বাস্তব প্রমাণ আমরা দেখতে পাচ্ছি আফগানিস্তানে। টানা প্রায় ৪০ বছর ধরে দুইটি পরাশক্তির সাথে লড়াই করে ক্লান্ত শ্রান্ত, বিধ্বস্ত একটি দেশ মাত্র দুই বছরে ঘুরে দাঁড়িয়েছে! তাও আবার আমেরিকা আফগানিস্তানের রিজার্ভের টাকা আটকে রেখেছে, কোনো দেশ তালিবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি। তারপরও শরিয়তের বরকত স্বচক্ষে দেখতে পাচ্ছে পুরো বিশ্ব।

    আফগানিস্তানে আমরা দেখেছি কীভাবে তালিবান প্রশাসনের প্রচেষ্টায় আফগান মুদ্রা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রায় পরিণত হচ্ছে, কীভাবে নির্ধারিত সময়ের আগেই নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের কাজ শেষ হচ্ছে, কীভাবে মাদকের স্বর্গরাজ্য থেকে মাদকমুক্ত একটি দেশ তৈরি হচ্ছে। পৃথিবীর আর কোনো দেশে, আর কোনো তন্ত্র-মন্ত্র, আর কোনো সভ্যতা এমন নজির দেখাতে পারেনি।

    হ্যাঁ, মাত্র ২৩ বছরে একটি জাতিকে অন্ধকার যুগ থেকে বের করে সভ্যতার সুউচ্চ শিখরে পৌঁছে দেওয়ার নজিরও আছে মানব ইতিহাসে। তবে, আল্লাহর ইচ্ছায় সেটাও হয়েছে ইসলামী শরিয়তের বরকতেই।

    সুতরাং, বর্তমানে প্রচলিত তথাকথিত সকল তন্ত্র-মন্ত্র ও রাজনীতির দুষ্ট চক্র থেকে বের হয়ে আসুন। তারা সংখ্যায় খুবই সীমিত। তাদেরকে প্রত্যাখান করুন অন্তর থেকে। আপনার দুনিয়াতো এই রাজনৈতিক দলগুলোই ধ্বংস করছে। আজ তারা বাসে আগুন দিচ্ছে; কাল প্রয়োজন হলে আপনার ঘরে আগুন দিবে। এতে তাদের কিছুই যায় আসে না।

    তাই, ঘুরে দাঁড়ান। নিজেকে ইসলামের ছায়াতলে নিয়ে আসুন। এখানে আপনার হারানোর কিছু নেই। বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম থেকে দিনে অন্তত একজন করে হলেও যদি আমরা ইসলামী শরিয়ার পক্ষে কথা বলতে শুরু করি, তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ ইসলামী শারিয়াহর পক্ষের হয়ে যাবে এবং ইমারাতে ইসলামিয়া বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যাবে ইনশাআল্লাহ।


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আফগান তেলের বাজারে মাফিয়া চক্রের প্রভাব কমেছে ৮০ ভাগ



    আফগানিস্তানে নিম্ন-মানের তেল আমদানিতে জড়িত মাফিয়া চক্রের কার্যক্রম ৮০ শতাংশ বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। নিম্নমানের তেল চোরাচালান পুরোপুরি বন্ধ করার কার্যক্রম চলছে বলে জানিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ।

    জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ টোলোনিউজকে বলেন, গত ২০ বছরে এই মাফিয়া চক্র ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রতিটি সেক্টরে ঘাঁটি গেড়েছে। এখন ইমারতে ইসলামিয়া পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর এসব চোরাকারবারি ও নিম্ন-মানের দ্রব্য আমদানির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু হয়েছে।

    তিনি বলেন, “এই মাফিয়া চক্রে দেশীয় মাফিয়া গোষ্ঠীর পাশাপাশি বিদেশী মাফিয়া চক্রও রয়েছে। তারা খুবই সক্রিয় ছিল। কিন্তু এখন ইমারতে ইসলামিয়া পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর তাদের কার্যক্রমের বড় অংশ থামিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। যদিও ২০ শতাংশ কার্যক্রম এখনও সীমান্তবর্তী কিছু এলাকায় দেখা যায়। এরা হয় নষ্ট পণ্য আফগানিস্তানে নিয়ে আসে অথবা চোরাকারবারির মাধ্যমে দেশে পণ্য প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে।”

    আফগানিস্তান জাতীয় মান নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ দেশের পেট্রোলিয়াম সেক্টরের স্বচ্ছতা আনার কথা বলেছে এবং সকল মাফিয়া চক্রকে নির্মূল করার যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এবিষয়ে জাতীয় মান নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ বলেছে, তারা নিম্ন মানের পেট্রোলিয়াম ও অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর আমদানি বাণিজ্য বন্ধের চেষ্টা চালাচ্ছেন।

    প্রতিষ্ঠানটির মুখপাত্র আশেকুল্লাহ ওয়াজিরি বলেন, প্রায় ৮০ শতাংশ মাফিয়া চক্র নিয়ন্ত্রণে এসেছে এবং নির্মূল করা হয়েছে। আমরা আমাদের জাতিকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, স্বচ্ছতা আনয়ন ও মাফিয়া চক্রের নির্মূলকরণ ১০০ শতাংশ পৌঁছাবে ইনশাআল্লাহ।

    উল্লেখ্য, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান ক্ষমতায় আসার অল্প সময়ের মধ্যেই অন্যান্য সেক্টরের মতো সেবা ও পণ্যের মানোন্নয়নেও তীক্ষ্ণ নজর দিয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানে দীর্ঘ ২০ বছরের দখলদারিত্বের সময়টাতে শেকড় গেড়ে বসা চোরাকারবারি দূরীকরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার সংশ্লিষ্ট উমারা ও কর্মকর্তাগণ।

    এতদিন চোরাকারবারিরা খুব সহজেই পাশ্ববর্তী দেশগুলো থেকে নিম্ন মানের তেল নিয়ে আসতে পারতো বিধায়, আফগানিস্তানের জনগণকে বিভিন্ন আর্থিক অনার্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। এখন ইমারতে ইসলামিয়া কর্তৃপক্ষ এসব নিম্ন মানের পণ্য আবার যেখান থেকে এসেছে সেখানে ফেরত পাঠাচ্ছে।



    তথ্যসূত্র:
    1. Islamic Emirate Stopped 80% of ‘Oil Mafia’
    https://tinyurl.com/2383jksf

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল-আকসা মসজিদ মুসল্লিদের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল



      জেরুজালেমের পবিত্র আল-আকসা মসজিদ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। মসজিদে এখন আর মুসল্লিদের প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। গত মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা।

      প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘ইসরায়েলি পুলিশ হঠাৎ করে মসজিদটির দিকে যাওয়ার সব গেট বন্ধ করে দিয়েছে এবং মুসল্লিদের সেখানে প্রবেশে বাধা দিচ্ছে। আজ সকাল থেকেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে তারা। তবে প্রথমে মসজিদে বয়স্কদের ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।’

      আল-আকসা মসজিদ দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে ইসলামিক ওয়াকফ বিভাগ। জর্ডানের নিয়োজিত এ সংগঠন জানিয়েছে, মুসল্লিদের বাধা দিলেও ইহুদিদের আল-আকসা চত্বরে প্রবেশ ও প্রার্থনার সুযোগ করে দিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ।

      প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আল-আকসা মসজিদ ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম একটি স্থান। সেখানে শুধু মুসলিমরা ইবাদত করার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু নিয়ম ভঙ্গ করে সেখানে ইহুদিরা প্রার্থনা করেছে। এর মাধ্যমে মসজিদ সম্পর্কিত যে চুক্তি ছিল সেটি লঙ্ঘন হয়েছে।



      তথ্যসূত্র:

      1. For the first time in months, Israeli police shut down Al-Aqsa Mosque for the Muslim worshippers
      https://tinyurl.com/msfjystw
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আমাদের কাজ হল খিলাফা কায়েম করা । আমরা বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের দলাদলিতে গিয়ে আমাদের মূল লক্ষ্য ভুলে গেলে চলবে না। এতে আমাদের শক্তি অথযা ব্যয় হবে।কারণ উভয়টি ইসলামের বিপক্ষে কাজ করে‌ । আমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আরব মুজাহিদদের যারা ইসলামী ইমারত নির্মাণে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এবং উম্মাতে মুহাম্মাদির অন্যান্য মুজাহিদদের। এবং উম্মাতে মুহাম্মদির ঐ সকল ব্যাক্তিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি যদের শারীরিক এবং আর্থিক সহায়তায় অল্প সময়ে ইসলামী ইমারতের বিশেষ পরিবর্তন এসেছে এবং ইসলামী ইমারত নিজের পায়ে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment

        Working...
        X