Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ১৬ রবিউল আখির, ১৪৪৫ হিজরী।। ০১ নভেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ১৬ রবিউল আখির, ১৪৪৫ হিজরী।। ০১ নভেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ী

    গাজায় মুজাহিদদের তীব্র প্রতিরোধ, ইহুদি সেনা হতাহত



    গাজায় স্থল হামলা চালানোর পর থেকে আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদদের তীব্র প্রতিরোধের মুখোমুখি হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদরা জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনাদের সাথে তাদের তুমুল লড়াই চলছে। ইতোমধ্যে বেশকিছু ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা করার পাশাপাশি দখলদার বাহিনীর কয়েকটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেছেন মুজাহিদরা।
    গতকাল (৩১ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন আল কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবায়দাহ।

    বিবৃতিতে আবু উবায়দা জানান, “ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় তিনটি ভিন্ন পয়েন্ট থেকে উপত্যকায় প্রবেশের চেষ্টা করেছিল। আমাদের যোদ্ধারা শত্রুদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন। ফলে ট্যাঙ্কসহ তাদের ২২ টি সামরিক যান ধ্বংসহয়ে যায় এবং অনেক ইসরায়েলি সেনা হতাহত হয়েছে। আমাদের যোদ্ধারা ট্যাংকবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ‘ইয়াসিন ১০৫’ ও অন্যান্য অস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন, যা ইসরায়েলিদেরকে চমকে দিয়েছে।”

    বিবৃতিতে আরও বলা হয় আল কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদরা শত্রুদের সীমান্তের জিরো পয়েন্টে ব্যস্ত রেখে তাদের ট্যাঙ্কগুলিকে নিশানা করেছে।

    যুদ্ধের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিবৃতিতে বলা হয়, “আমদের প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে, প্রকৃতপক্ষে এটি কেবল শুরু মাত্র। আমরা ইসরায়েলকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম যে, গাজায় স্থল অভিযান হবে তাদের সেনাবাহিনী, রাজনীতিবিদ ও ইহুদি নেতাদের কবরস্থান।”

    অন্যদিকে, গাজার আরেক সশস্ত্র মুজাহিদ গোষ্ঠী ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, তারা উত্তর–পশ্চিম গাজায় ইসরায়েলি সেনা ও সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে মর্টার হামলা চালিয়ে প্রতিরোধ করে যাচ্ছেন।

    ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী আজ (১ নভেম্বর) স্বীকার করে নিয়েছে যে, গাজায় স্থল হামলা চালাতে গিয়ে তাদের ৯ সেনা নিহত ও অপর ৪ সেনা গুরুতর আহত হয়েছে। ইসরায়েলি গণমাধ্যম ইয়েদিওথ অহরনোথের বরাতে আনাদুলু এজেন্সি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

    ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র মারিব হতাহতের বিষয়ে বিস্তারিত কোন তথ্য না জানিয়ে শুধু হতাহতের বিষয়টি জানিয়েছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে ইসরায়েলি সেনা হতাহতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।



    তথ্যসূত্র:

    1. 22 Armored Vehicles Destroyed: Abu Obeida Updates Palestinians on Gaza Battle
    https://tinyurl.com/3e4rsnwr
    2. 9 Israeli soldiers killed in northern Gaza: Local media
    https://tinyurl.com/4u4tnhe4
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আবারো হামলা জাবালিয়া শরণার্থী ক্যাম্পে



    টানা দ্বিতীয় দিনের মতো হামলার শিকার জাবালে শরণার্থী শিবিরের অবস্থা। ছবি: আল-জাজিরা (স্ক্রিনশট)


    গাজার অন্যতম বড় শরণার্থী ক্যাম্প জাবালিয়ায় ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারো হামলা চালিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। গতকাল (৩১ অক্টোবর) বিমান হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ২০০ ফিলিস্তিনি মুসলিমকে গণহত্যা করার পর, আজ (১ নভেম্বর) আবারো ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলো বোমাবর্ষণ করেছে সেখানে।

    মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘মিডল ইস্ট আই’ আল-জাজিরার বরাত দিয়ে জানায়, আজ (১ অক্টোবর) জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকা ফালুজায় আজ দ্বিতীয় দিনের মতো বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

    দ্বিতীয় দফার বিমান হামলায় হতাহতের সঠিক পরিসংখ্যান জানা যায় নি। তবে বিমান হামলায় হতাহতের শিকার অসংখ্য ব্যক্তিকে গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে নিয়ে আসতে দেখা গেছে।



    উল্লেখ্য, গাজায় জাতিসংঘ পরিচালিত সবচেয়ে বড় ও পুরাতন শরণার্থী ক্যাম্প হলো এই জাবালিয়া ক্যাম্প। ১৯৪৮ সালের যুদ্ধে ইহুদিদের দ্বারা জ্বরপূর্বক উচ্ছেদের শিকার ফিলিস্তিনিদের জন্য এই তখন এই ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।



    তথ্যসূত্র:

    1. Jabalia refugee camp in northern Gaza hit again a day after a deadly Israeli air attack.
    https://tinyurl.com/3sxrr397
    2. Israeli strike on refugee camp for the second time in 24 hours
    https://tinyurl.com/4295d8tr

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কুশতেপা খাল নিয়ে অন্য দেশের উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত নয়: জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ


      ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের বৃহত্তম প্রকল্প কুশতেপা খাল খনন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউরেশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। তবে ইমারতে ইসলামিয়া কর্তৃপক্ষ বলছে, কুশতেপা খাল খনন নিয়ে অন্য কোনো দেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই।

      কিছু কিরগিজ মিডিয়ার সূত্রে জানা যায়, ইউরেশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেছে যে কুশতেপা খাল খননের মাধ্যমে মধ্য এশিয়ার দেশগুলোতে পানির অভাব আরও বেশি তীব্রতা লাভ করবে।
      ইমারতে ইসলামিয়া এই ধরনের আশংকাকে নাকচ করে দিয়েছে। আমু দরিয়ার পানির উপর আফগানিস্তানের যে অধিকার, সেটি নেওয়ার দ্বারা অন্য দেশের পানির অধিকার খর্ব করা হবে না বলে জানান ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র।
      মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, “কুশতেপা খালের পানি নিয়ে অন্য কোনো দেশের উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত নয়। এই খালে আফগানিস্তান যেটুকু পানির উপর অধিকার রাখে, সেটুকুই ব্যবহার করা হবে।”

      এবিষয়ে সায়েদ মাসুদ নামে একজন অর্থনীতিবিদ বলেন, “আসলে কুশতেপা খাল এই অঞ্চলের পানির উপর রাজত্বে পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। কারণ, আমরা গত প্রায় একশত বছর যাবৎ আমু নদীর পানি ব্যবহার করিনি।”

      কুশতেপা খাল খননের মাধ্যমে আফগানিস্তানের অর্থনীতিক উন্নয়ন ও কৃষির সমৃদ্ধি অর্জনে অভাবনীয় পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদগণ।

      মুহাম্মাদ নাবী নামে একজন অর্থনীতিবিদ বলেন, “এই অঞ্চলে বিশেষভাবে আফগানিস্তানে এই প্রকল্পটি সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক প্রকল্প। এটি মূলত শুরু হয়েছিল দাউদ খানের আমলে। এটি আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে একটি বড় পদক্ষেপ।”
      ইমারতে ইসলামিয়ার কর্মকর্তারা কুশতেপা খাল প্রকল্পের দ্বিতীয় ধাপের কাজ উদ্বোধনের সময় বলেছেন, এই খাল খনন সম্পন্ন হওয়ার মাধ্যমে শস্য উৎপাদনে আফগানিস্তান স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারবে ইনশাআল্লাহ্‌।

      আমু নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে একচেটিয়া সুবিধা নিয়ে আসছিল পার্শ্ববর্তী দেশগুলো। এই নদীর অন্যতম অংশীদার হলেও আফগানিস্তানকে এর পানি থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছিল দীর্ঘদিন। তালিবান ক্ষমতা গ্রহণের পর পুনরায় ইমারতে ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠার পর এই নদীর পানিকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে আফগানিস্তানের কৃষিকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে কুশতেপা খাল প্রকল্পের কাজ শুরু করে। কিন্তু এরপর থেকে প্রতিবেশী দেশগুলো এটি নিয়ে নিজেদের উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে। তাদের এমন উদ্বিগ্নতা আসলে পানির উপর আফগানিস্তানের অধিকার হরণের নামান্তর।

      উল্লেখ্য, কুশতেপা খালের প্রকল্পিত মোট দৈর্ঘ্য ২৮০ কি.মি. এবং প্রস্থ ১০০ মিটার। এটি বলখ প্রদেশের কালদার জেলা থেকে শুরু হয়ে জাওযান প্রদেশের মধ্য দিয়ে গিয়ে শেষ হবে ফারইয়াব প্রদেশের আন্দখয় জেলায়।


      তথ্যসূত্র:

      1. Islamic Emirate: Qosh Tepa Canal Will Not Infringe on Neighbors’ Water
      https://tinyurl.com/2vj9auuw

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের গণহত্যা



        গাজায় আরও একটি নৃশংস গণহত্যা প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ববাসী। গাজার আল-আহলি হাসপাতালে বিমান হামলা চালিয়ে ৫০০ ফিলিস্তিনিকে খুন করার পর এবার জনবহুল জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। গতকাল (৩১ অক্টোবর) ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত এ হামলায় অন্তত ২০০ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৩০০ ফিলিস্তিনি। হতাহতের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। হামলায় ধ্বংস্তুপে পরিণত হওয়া ভবনের নীচে চাপা পড়েছেন আরও অনেকে।

        ঘটনাস্থলের ছবি এবং ভিডিওতে দেখা যায়, শরণার্থী শিবিরের বিল্ডিংগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদ্ধারকারী স্বেচ্ছাসেবকরা ধ্বংসাবশেষের মধ্যে বেঁচে থাকা শিশু ও নারীদের সন্ধান করছেন। কেউ কেউ স্বজনদের হারিয়ে চিৎকার কান্নাকাটি করছেন।






        হামলার পর আহত ফিলিস্তিনিদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠে হাসপাতাল।


        ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম ওয়াফা নিউজ জানিয়েছেন, মধ্য গাজার নুসিরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা চালিয়েছে ইহুদি বাহিনী। সেখানে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে কয়েক ডজন মানুষ এখনো আটকা পড়ে আছে।

        এছাড়াও হামলা হয়েছে গাজা শহরের পশ্চিমে সৈকত শরণার্থী শিবিরেও। এতে অন্তত ১০ জন নিহত এবং অনেকে আহত হয়েছেন। অন্যদিকে পশ্চিম তীরেও বেশ কয়েকজন যুবককে খুন করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

        উল্লেখ্য যে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত (১ নভেম্বর সকাল পর্যন্ত) নিহত হয়েছেন ৮,৫২৫ জন। আহত হয়েছেন ২১,৫৪৩ জন। হতাহতের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়াও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন ১২৭ ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন ১,৯৮০ জন।


        তথ্যসূত্র:

        1. Wafa News Agency – English
        https://tinyurl.com/etda87y

        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পশ্চিম তীরেও অবরোধের মুখোমুখি ফিলিস্তিনিরা



          গাজায় ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসনের মধ্যেই পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি মুসলিমদেরকেও একরকম অবরুদ্ধ অবস্থায় রেখেছে ইসরায়েল। সেখানকার বাসিন্দারাও মুখোমুখী হচ্ছেন ইসরায়েলি আগ্রাসনের, এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় যাওয়া প্রায় বন্ধই হয়ে গেছে ফিলিস্তিনিদের।

          গত ৩০ অক্টোবর পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থী ক্যাম্পে ও হেবরণে হামলা চালিয়ে ৫ ফিলিস্তিনি যুবককে খুন করে ইসরায়েলি বাহিনী। এর আগের দিন (২৯ অক্টোবর) পৃথক কয়েকটি ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিম তীরে ৮ ফিলিস্তিনিকে খুন করে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলায় আহত হয়েছে আরও বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি।

          গতকাল জেনিনে হামলায় অন্তত ১০০ টি সাঁজোয়া যান ও শত শত ইসরায়েলি সেনা অংশ নেয়। এ সময় সামনে থাকা সবকিছুই বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছে তারা। গ্রেফতার করা হয়েছে বেশ কয়েকজন মুসলিম যুবককে।

          গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ব্যাপক আগ্রাসন বৃদ্ধি করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এলাকাটিতে দিন-রাত টানা অভিযান চালাচ্ছে তারা। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলাও চালাচ্ছে ইসরায়েল। বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন রয়েছে ইসরায়েলি স্নাইপার সেনাও।
          পাশাপাশি পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী ইহুদি নাগরিকরাও পাল্লা দিয়ে হামলা চালাচ্ছে মুসলিমদের। ফিলিস্তিনিদের বাড়ি বাড়ি হামলা ও লুটপাট চালাচ্ছে তারা। একইসাথে ফিলিস্তিনিদের কৃষিজমি ও খামারে পৌঁছতেও বাধা দিচ্ছে তারা।

          আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, পশ্চিম তীরের প্রতিটি এলাকার রাস্তাঘাটে ব্যারিকেড বসিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। প্রতিটি রাস্তার চেকপয়েন্টে লোহার রড দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে তারা। ফিলিস্তিনিদের চলাচলে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইসরায়েল। বেশকিছু এলাকার স্কুল, মার্কেট সব কিছু এক রকম বন্ধ রয়েছে। যেসব মার্কেট খোলা রয়েছে সেগুলোতে কোন ক্রেতার দেখা মিলছে না। ইসরায়েল পশ্চিম তীরের প্রতিটি শহর, গ্রাম একদম অবরুদ্ধ করে রেখেছে।

          উল্লেখ্য যে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী পশ্চিম তীরে গ্রেফতার করেছে ১৫৫০ জন ফিলিস্তিনিকে। খুন করেছে ১২১ জনকে। যার মধ্যে ৩৩ জনই শিশু। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আহত হয়েছেন আরও ১,৯০০ জন। পশ্চিম তীরে জোরপূর্বক উচ্ছেদের শিকার হয়েছেন অন্তত ১০০০ ফিলিস্তিনি। এর আগে চলতি বছর পশ্চিম তীরে আরও খুন হয় অন্তত ২৫০ ফিলিস্তিনি।


          তথ্যসূত্র:

          1. Palestinians in West Bank face closures, attacks amid Israeli offensive
          https://tinyurl.com/2cxccc5u
          2. Israeli raids kill five in occupied West Bank
          https://tinyurl.com/vtk5p3hk
          3. LIVE UPDATES
          https://tinyurl.com/68z8c28r
          4. West Bank emergency update
          https://tinyurl.com/mwpjxbkm

          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ফটো-রিপোর্ট || হিরানে শাবাবের অভিযানে হতাহত ২৮ মিলিশিয়া



            হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন মধ্য সোমালিয়ার হিরান রাজ্যের বুলুবার্দি (بولوبردي) শহরের উপকণ্ঠে সরকারী মিলিশিয়াদের একটি অবস্থানে অভিযান পরিচালনা করেছেন, যাতে কমপক্ষে ২৮ সরকারি মিলিশিয়া হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

            স্থানীয় সূত্র জানায়, ১১ রবিউস সানি মোতাবেক ২৭ অক্টোবর শুক্রবার মধ্য সোমালিয়ার হিরান রাজ্যে অবস্থিত পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি সরকারি মিলিশিয়াদের অবস্থান লক্ষ্য করে আক্রমণ চালান ভারি অস্ত্রে সজ্জিত আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে সোমালি সরকারি মিলিশিয়াদের ১১ সদস্য নিহত হয়, আহত হয় ১৬ জন।

            অভিযানের সময় দুইজন মিলিশিয়া সদস্যকে বন্দীও করেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। পাশাপাশি গোলাবারুদ, সামরিক সরঞ্জাম এবং বিভিন্ন ক্যালিবারের মেশিনগান বোঝাই একটি সামরিক গাড়ি জব্দ করেন তাঁরা।

            আল কাতাইব ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত উক্ত অভিযানের বাছাইকৃত কিছু ছবি আমরা এখানে আল-ফিরদাউসের পাঠকদের জন্য উপস্থাপন করছি –


            সকল ছবি একসাথে – https://files.fm/u/pq3njhet8c



            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আল্লাহ্‌ তাআলা সারাবিশ্বের সকল স্থানের মুজাহিদদের সাহায্য করুন, উম্মাহ কে জালিম শাসকদের কবল থেকে মুক্তি দিয়ে খিলাফাহর নিয়ামত পুনরায় দান করুন, আমীন

              Comment

              Working...
              X