Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২১ জুমাদাল উলা, ১৪৪৫ হিজরী।। ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২১ জুমাদাল উলা, ১৪৪৫ হিজরী।। ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ ঈসায়ী

    কাশ্মীরে নবী (ﷺ)-কে নিয়ে কটূক্তিমূলক পোস্ট, মুসলিম ছাত্রদের প্রতিবাদ


    ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি-শ্রীনগরে নবী মুহাম্মদ (ﷺ)-কে নিয়ে এক হিন্দু ছাত্রের করা অবমাননাকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে এই বিক্ষোভ চলছে।

    জানা গেছে, এনআইটি শ্রীনগরের ‘প্রথমেশ সিন্ধে’ নামে এক হিন্দু ছাত্র ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করার পরে মুসলিমদের মাঝে ক্ষোভ তৈরি হয়। ভিডিওটিতে নবীজি (ﷺ)-কে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য এবং অবমাননাকর বিষয়বস্তুতে ভরপুর ছিল, আর তাই এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নামেন মুসলিম শিক্ষার্থীরা।

    ইন্টারনেটে প্রচারিত এই ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ছাত্ররা অভিযুক্ত ছাত্রের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করছে। ছাত্ররা নবীর (ﷺ) প্রশংসামূলক স্লোগানও দিচ্ছিলেন।

    শিক্ষার্থীরা শহরের নিগেন এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের উভয় গেট অবরোধ করে এবং ক্যাম্পাসের ভেতরে স্লোগান দেয়। সেখানে প্রথমেশের ভিডিওর সমর্থক পক্ষও উপস্থিত থাকায় তাদের মধ্যে তর্ক বিতর্ক হয়, ফলে পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠে।

    এনআইটি শ্রীনগরের রেজিস্ট্রার ও প্রফেসর আতিক-উ-রহমান বলেছেন যে, ভিডিওটি কোনও নির্দেশিকা বা নীতি লঙ্ঘন করেছে কিনা তা নির্ধারণ করতে তারা বিষয়টি তদন্ত করছে। তিনি আরও জানিয়েছে যে, “ঐ হিন্দু শিক্ষার্থীকে ভোরে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।”
    মঙ্গলবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৯ নভেম্বরের সকল একাডেমিক কার্যক্রম, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কাজ স্থগিত করে নোটিশ জারি করা হয়েছে।

    NIT-এর ছাত্ররা প্রতিবাদ করার পর শ্রীনগরের ক্লাস্টার ইউনিভার্সিটির অমর সিং কলেজের ছাত্ররা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে নবীকে নিয়ে করা অবমাননাকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে সংহতি সমাবেশের আয়োজন করেন।

    কাশ্মীর অঞ্চলের পুলিশ মহাপরিদর্শক ভি কে বার্দি বলেছে, তারা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযোগ পাওয়ার পরে একটি মামলা দায়ের করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে পুলিশ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বলেও জানায় সে।

    NIT-এর কাশ্মীরি ছাত্ররা বিগত তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে পুলিশের পক্ষ থেকে অন্যায় আটক নিয়ে তাদের ভয় ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কেননা, কিছুদিন আগেই পুলিশ শের-ই-কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজির (SKUAST) সাতজন কাশ্মীরি মুসলিম শিক্ষার্থীকে আটক করেছে। তারা ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার জয় উদযাপন করায় তাদেরকে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (UAPA) এর অধীনে গ্রেপ্তার করেছে।

    NIT কতৃপক্ষ অভিযুক্ত ছাত্রের ব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেয়ায় আপাতত বিক্ষোভ কর্মসূচী মুলতবি রাখা হয়েছে।


    তথ্যসূত্র:
    —–
    1. Students protest at NIT Srinagar against derogatory social media post on Prophet Muhammad
    https://tinyurl.com/52wmd4sf


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইসলামি বিশ্ব উলামা জোটের প্রতিনিধি দলের সাথে আফগান প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ



    ইসলামি বিশ্ব উলামা জোটের প্রতিনিধি দলের সাথে সাক্ষাত করেছেন আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতের প্রধানমন্ত্রী মোল্লা মুহাম্মাদ হাসান আখুন্দ হাফিজাহুল্লাহ। গত ৩রা ডিসেম্বর উলামা জোটের প্রতিনিধিদলকে আফগানিস্তানে স্বাগত জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতে আফগানিস্তানে চলমান ইসলামি শরীয়াহ ব্যবস্থার প্রশংসা করেন আলেমগণ। তারা বলেন, এই শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়েছে আফগান আলেম, হাফেজ ও মুজাহিদদের ত্যাগের বিনিময়ে। তারা আফগানিস্তান ইসলামি ইমারতকে ইসলামি শরীয়াহ ব্যবস্থার একটি উজ্জ্বল প্রতীক বলে মনে করেন এবং আফগানিস্তান ও ফিলিস্তিনি মুজাহিদদের প্রতি মুসলিম বিশ্ব তাকিয়ে আছে বলে উল্লেখ করেন।

    উলামা জোটের পক্ষ থেকে কথা বলেন ইসলামি বিশ্ব উলামা জোটের মহাসচিব ড. আলী আল-ক্বারা দাগি। তিনি আফগানিস্তানের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সামাজিক ক্ষেত্রে উলামা জোটের সার্বিক সহযোগিতার ব্যাপারে আশ্বাস দেন। উলামা জোটের প্রতিনিধিরা ইসলামি বিশ্বের ৬৪টি সমাজ এবং চার মাজহাবের প্রতিনিধিত্ব করেন বলে উল্লেখ করেন ড. আলী।

    সভায় আলেমগণ মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন। তারা বলেন, একমাত্র আলেমরাই নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের সমস্যাগুলো সমাধানের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে পারেন।

    আগত উলামা প্রতিনিধি দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী মোল্লা মুহাম্মাদ হাসান আখুন্দ। তিনি আফগানিস্তানে বর্তমান ইসলামি শরীয়াহ ব্যবস্থা গঠনে আলেমদের ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেন। মুসলিম বিশ্বে আলেমদের প্রচেষ্টা এবং অক্লান্ত পরিশ্রমের কথাও উল্লেখ করেন তিনি। আফগান এবং ফিলিস্তিন জাতির একই ধরনের সংগ্রামের ইতিহাসকে বিশেষভাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুসলিম উম্মাহর এই সমস্যাগুলো সমাধানে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি।

    তাছাড়া, আফগানিস্তানে চলমান উল্লেখযোগ্য সংকট যেমন- ভূমিকম্প, বন্যা ও কতিপয় দেশ থেকে আফগান শরণার্থীদের গণ-উচ্ছেদের বিষয়গুলোও তুলে ধরেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রধানমন্ত্রী মোল্লা মুহাম্মাদ হাসান আখুন্দ। এই সমস্যাগুলো সমাধানে ইসলামি ইমারতের কর্মকর্তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আছে বলে তিনি আশ্বাস দেন এবং সম্ভাব্য সার্বিক সহযোগিতার ব্যাপারে সম্মতি দেন।

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যের শেষ দিকে ইসলামি দেশগুলোর মাঝে পারস্পরিক সহযোগিতা ও আন্তরিকতার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন এবং মুসলিম উম্মাহর চলমান সমস্যাগুলো সমাধানে একে অপরকে দোয়ায় স্মরণ রাখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।


    তথ্যসূত্র:
    ———
    Prime Minister meets delegation of scholars from Ulema Association of Islamic countries


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      প্রত্যাবর্তনকৃত শরণার্থীদের সহায়তা প্রদান বিষয়ক আফগান হাই কমিশনের প্রতিবেদন (৪ ডিসেম্বর)



      আফগানিস্তানের পার্শ্ববর্তী দেশ পাকিস্তান ও ইরান থেকে দেশগুলোর ইসলামবিরোধী সরকারের অমানবিক সিদ্ধান্তের কারণে আফগানিস্তানে ফিরতে বাধ্য হচ্ছেন শরণার্থীরা। বিভিন্ন পথ দিয়ে দেশে প্রবেশ করছেন তারা। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান এই শরণার্থীদের সাহায্য করার জন্য বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করেছেন। এই সকল কমিটি নিয়মিত আফগান শরণার্থীদের সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য নিয়মিত তদের কার্যক্রমের রিপোর্ট প্রকাশ করছেন।

      ৪ঠা ডিসেম্বরের প্রকাশিত রিপোর্টটি তুলে ধরা হলো আল ফিরদাউসের পাঠকদের জন্য:
      তুরখাম (কল্পিত ডুরান্ড সীমান্ত)


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      তুরখামে এই কমিটি নতুনভাবে আরও ২৪৪ পরিবারের নিবন্ধন করেছেন।

      পরিবহন ও স্থানান্তর বিষয়ক কমিটি:
      ২৬৮ সদস্যের ৫৪টি পরিবারকে তুরখাম থেকে নানগারহার, কোনার, লাগমান ও কাবুলে প্রদেশে পাঠানো হয়েছে এবং তাদেরকে ৩০,৫০০ টাকা ধার হিসেবে দেওয়া হয়েছে।

      অস্থায়ী আবাসন বিষয়ক কমিটি:
      উমারি ক্যাম্পে ১০টি তাবু এবং ৮টি টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। ১৩০টি ট্যাংকে পানি সরবরাহ করা হয়েছে।
      ৫০টি পরিবার বর্তমানে ক্যাম্পে অবস্থান করছেন।

      সেবা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটি:
      সেবা কমিটি উমারি ক্যাম্পে ৬ হাজার শরণার্থীর মাঝে খাবার বিতরণ করেছেন এবং ১৩০টি ট্যাংকে পানি সরবরাহ করেছেন।
      সেবা কমিটির কর্মকর্তারা ৫১২টি সিম কার্ড বিনামূল্যে শরণার্থীদের মাঝে বিতরণ করেছেন।

      তথ্য ও জনসচেতনতা বিষয়ক কমিটি:

      এই কমিটি উমারি ক্যাম্প ও কল্পিত ডুরান্ড লাইনের বিভিন্ন অংশে অবস্থান নেওয়া শরণার্থীদের নিয়ে সভা-সমাবেশের আয়োজন করেছেন। এর মাধ্যমে তারা শরণার্থীদেরকে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করেছেন এবং সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়েছেন।
      ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য শরণার্থী হিসেবে নিজেকে মিথ্যা পরিচয় না দেওয়ার ব্যাপারটিকে তারা গুরুত্বের সাথে আলোচনা করেছেন। যদি এই কাজে কেউ ধরা পড়ে, তবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন।
      ইওএম কার্যালয়ের সাথে সমন্বয় করে শরণার্থীদের মাঝে অভিবাসন সংক্রান্ত ডকুমেন্টও বিতরণ করেছে এই কমিটি।
      ৪ শিশুকে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হারিয়ে যাওয়া অনেকগুলো ডকুমেন্ট ও নাগরিক কার্ড মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া, ক্যাম্পে তথ্য বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।

      অভিবাসীদের কর্মসংস্থান বিষয়ক কমিটি:
      তুরখামে এই কমিটি ১৪ জন স্নাতক ডিগ্রিধারী, ৬ জন স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী, ১৪ জন হাফেজের নিবন্ধন করেছেন। এছাড়া, ৪৩৫ জন কর্মী এবং ২৪৯ জন পেশাগত দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তির নিবন্ধনও সম্পন্ন করা হয়েছে।

      স্পিন বোল্ডাক (কল্পিত ডুরান্ড লাইন)


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      স্পিন বোল্ডাকে এই কমিটি ৯৬২ সদস্যের ১৬৭টি পরিবারের নিবন্ধন সম্পন্ন করেছে। এর মধ্যে ১৪০টি পরিবারের ৭৯৩ জন সদস্যের দায়িত্ব আইওএম ও ডব্লিউএফবি এর অধীনে দেওয়া হয়েছে। আর ১৬৯ সদস্যের ২৭টি পরিবারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইওএম এবং ইউএনএইচসিআরের কাছে।

      পরিবহন ও স্থানান্তর কমিটি:
      ২৬২ সদস্যের ৪৫টি পরিবারকে স্পিন বোল্ডাক ও কান্দাহার থেকে হেরাত, কাবুল ও কান্দাহার প্রদেশে স্থানান্তর করা হয়েছে। প্রত্যেক পরিবারকে ৩৮ হাজার আফগানি মুদ্রা ধার হিসেবে দেওয়া হয়েছে।

      সেবা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটি:
      এই কমিটি ৩৭০০ শরণার্থীর জন্য খাদ্য সরবরাহ করেছে এবং উমারি ও শেরানদাম ক্যাম্পে ৮৪,০০০ লিটার পানির ব্যবস্থা করেছে।
      স্বাস্থ্য বিষয়ক দল ২৫৬ রোগীর চিকিৎসা দিয়েছে, ১,৮৩২ জন শরণার্থীকে বিভিন্ন ভ্যাকসিন দিয়েছে, ৮৮০ জন লোকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেছেন, এবং ৫টি ম্যালেরিয়া ও করোনা স্যাম্পল নিয়ে গেছেন।
      জাবুল (কল্পিত ডুরান্ড লাইন)


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      জাবুল প্রদেশের শামালজু জেলার জানযির এলাকায় ৫ সদস্যের ১টি পরিবারের নিবন্ধন ও বায়োমেট্রিক করা হয়েছে।

      পরিবহন ও স্থানান্তর কমিটি:
      একটি পরিবারকে জানযির এলাকা থেকে শামালজু জেলায় স্থানান্তর করা হয়েছে।

      অর্থ ব্যবস্থাপনা কমিটি:
      জাবুলে একটি পরিবারকে ১০ হাজার আফগানি অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, এই পরিবারকে শিশুদের জন্য শীতের কাপড়সহ ২৩টি উপকরণ দিয়েছে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

      সেবা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটি:
      জাবুলে এই কমিটি ৫০ জন ফিরে আসা শরণার্থীকে রাতের খাবার খাইয়েছে।

      পাকতিকা (কল্পিত ডুরান্ড লাইন)


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      ডুরান্ড লাইনের আংগুর আদায় ৭টি পরিবারের নিবন্ধন করা হয়েছে।

      পরিবহন ও স্থানান্তর কমিটি:
      ৭টি পরিবারকে আংগুর আদা থেকে শরণার্থী শিবিরে পাঠানো হয়েছে এবং পরে তাদের নিজ নিজ জেলা ও গ্রামে পাঠানো হয়েছে।

      অর্থ ব্যবস্থাপনা কমিটি:
      আংগুর আদার ৭টি পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন এই কমিটি। প্রতিটি পরিবারকে ১০ হাজার আফগানি দেওয়া হয়েছে।

      সেবা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক কমিটি:
      আংগুর আদা এবং শরনাতে ২২ জন শরণার্থীকে চিকিৎসা দিয়েছে এই কমিটি। ৬৭ জনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া তাদের আবাসনের ব্যবস্থাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়াদির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
      যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক কর্মকর্তারা ৯টি সিম কার্ডও বিতরণ করেছেন সেখানে।

      তথ্য ও জনসচেতনতা বিষয়ক কমিটি:
      এই কমিটি ফিরে আসা শরণার্থীদেরকে তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ ও শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে তথ্য সরবরাহ করেছেন।
      নিমরুজ:


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      সিল্ক রোড দিয়ে দেশে ফেরা ৪৫ পরিবারের ১৪৪ সদস্যের নিবন্ধন ও বায়োমেট্রিক করা হয়েছে। একইভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬৪২ জন ব্যক্তির নিবন্ধন করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ১৪১ জনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আইওএমকে।

      অস্থায়ী আবাসন কমিটি:
      শরণার্থীদের জন্য তৈরি অস্থায়ী শিবিরে ৩০ পরিবারের ৯৬ সদস্যের আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাদেরকে নগদ অর্থও প্রদান করা হয়েছে।

      অর্থ ব্যবস্থাপনা কমিটি:
      নিমরুজে ৬ পরিবারকে ১০ হাজার আফগানি দিয়েছে এই কমিটি।
      হেরাত


      নিবন্ধন, অনুমোদন ও অভ্যর্থনা কমিটি:
      ৫৩ জন সদস্যের ১৯টি পরিবারের তথ্য হেরাতের ইসলাম কালা বন্দরে সোমবারে নিবন্ধন করা হয়েছে।

      অর্থ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিটি:
      হেরাতে ১৫টি পরিবারকে ১০ হাজার আফগানি দিয়েছে এই কমিটি।
      কাবুল


      পরিবহন ও স্থানান্তর কমিটি:
      ১৬২ সদস্যের ৩২টি পরিবারকে কুন্দুজ ও বলখ প্রদেশে পাঠিয়েছেন পরিবহন ও স্থানান্তর কমিটি।


      তথ্যসূত্র:
      ————

      1. Daily report of high commission for facilitation of returning refugees
      https://tinyurl.com/44xyuj9p



      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        প্রতিবাদ করে সবাইকে সতর্ক করার আগে তাকে হত্যা করার উচিৎ ছিল। কারণ এখন তাকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এখন সাধারণত তাকে হত্যা করা যাবে না।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment

        Working...
        X