Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ১৫ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ৩১ ডিসেম্বর , ২০২০ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ১৫ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ৩১ ডিসেম্বর , ২০২০ ঈসায়ী

    দুর্নীতির সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে সংবাদকর্মীর ওপর শ্রমিকলীগ সন্ত্রাসীদের হামলা



    বগুড়ায় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের দুর্নীতির সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় সংবাদের রিপোর্টার মাজেদুর রহমান ও চিত্র সাংবাদিক রবিউল ইসলাম হামলার শিকার হয়েছেন।

    শ্রমিক লীগ নেতা জনি ও স্থানীয় মেম্বার লুৎফরের নেতৃত্বে তাদের দুজনকেই বেধড়ক পিটিয়ে অজ্ঞান করা হয়। ভাংচুর করা হয় ক্যামেরা। পরে ক্যামেরা, মোবাইল, নগদ টাকা ও অন্যান্য সরঞ্জামও ছিনিয়ে নেয়া হয়। আহত সাংবাদিকরা মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এ ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

    বুধবার পৌনে ১২টার দিকে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে দুর্নীতি হচ্ছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে রিপোর্ট করতে বগুড়া সদর উপজেলার নিশিন্দারা ইউনিয়নের দশটিকা এলাকায় যান সময় সংবাদের রিপোর্টার মাজেদুর রহমান ও চিত্র সাংবাদিক রবিউল ইসলাম। এসময় স্থানীয় ইউপি সদস্য লুৎফর রহমান লাল মিয়া ও ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সভাপতি জনি ও তার সহযোগীরা লাঠিসোটা দিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। বেধড়ক পিটুনিতে জ্ঞান হারান মাজেদুর রহমান ও রবিউল ইসলাম।

    এতেই ক্ষান্ত হয়নি হামলাকারীরা। ক্যামেরা ভাঙচুর করে। তাতেও আক্রোশ না মেটায় লুট করে নেয় ক্যামেরা, মোবাইল ফোন, অন্যান্য সরঞ্জাম ও নগদ টাকা। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকরা তাদের উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। প্রায় ২ ঘণ্টা পর মাজেদুর রহমানের এবং ৩ ঘণ্টা পর রবিউল ইসলামের জ্ঞান ফিরে আসে।

    রিপোর্টার মাজেদুর রহমান বলেন, মুজিববর্ষে গরিবদের যে ঘর দেয়া হচ্ছে তাতে নিম্নমানের কাজ হচ্ছে। ওই কাজের ছবি তুলতে গেলে এক দল সন্ত্রাসী আমাদের ওপর হামলা করে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে মেডিক্যালে চান্স পাওয়ার পরও ভর্তি হতে পারছে না মুসলিম ছাত্রীরা

    নয়াদিল্লির জামিয়া নগরের একটি সরকারি বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করা ২৩ মুসলিম ছাত্রী এবছর সর্বভারতীয় মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা এনইইটিতে উত্তীর্ণ হলেও তাদের ২২ জনই কোনো মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির আবেদন করতে পারছেন না।

    মুসলিম মিররকে ওই ছাত্রীরা জানান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো র*্যাংকিংয়ে সীমা নির্ধারণ করে দেয়ার কারণে কোনো সরকারি মেডিক্যাল কলেজে তারা ভর্তি হতে পারছেন না। অবশ্য বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে তাদের ভর্তির সুযোগ থাকলেও ওই প্রতিষ্ঠানগুলোতে অধ্যয়নে বিপুল খরচের কারণে তারা ভর্তি হতে পারবেন না।

    ২২ ছাত্রীর একজন মাদিহা বলেন, ‘আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য। তাদের ফি আমরা বহন করতে পারবো না।’ নয়াদিল্লির ওখলার নূরনগরের সরকারি সর্বোদয়া কন্যা বিদ্যালয় থেকে এই শিক্ষার্থীরা অধ্যয়ন করেন। এবছর দিল্লির সরকারি বিদ্যালয় থেকে সর্বভারতীয় মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা এনইইটিতে উত্তীর্ণ ৫৬৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে তারা ছিলেন।

    অক্টোবরে দিল্লির উপ মুখ্যমন্ত্রী মনীষ সিসদিয়া এনইইটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের প্রশংসা করেছিল।

    উত্তীর্ণ ২৩ শিক্ষার্থীর একজন তাসনিম পারভীন দক্ষিণ দিল্লির সরকারি মীরাবাই পলিটেকনিকে বি. ফার্মায় ভর্তিতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্তু বাকি ছাত্রীরা এ বছর ভর্তিতে ব্যর্থ হন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      করোনার বছরেও নারী নির্যাতন দ্বিগুনের চেয়ে বেশি, ধর্ষণ ১৩৪৬টি

      ২০২০ সালে সারাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতন উদ্বেগজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। এই করোনার বছরেও গত বছরের তুলনায় নারীর প্রতি সহিংসতা বেড়েছে দ্বিগুণের চেয়ে বেশি।

      বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক তালিকা থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

      পুরো বছরে দেশে ১৩৪৬ কন্যাশিশু ও নারী ধর্ষণের ঘটনাসহ মোট ৩৪৪০ জন নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। যেখানে ২০১৯ সালে দেশে একহাজার ৩৭০টি ধর্ষণ, ২৩৭টি গণধর্ষণসহ এক হাজার হাজার ৬২২টি নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছিলো।

      বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের লিগ্যাল এইড উপ-পরিষদে সংরক্ষিত ১৩টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে ২০২০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতনের এই তালিকা করেছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু স্বাক্ষরিত বার্তায় এসব জানানো হয়েছে।

      পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে সংস্থাটি জানায়, ২০২০ সালের মোট ৩৪৪০ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১০৭৪ জন ধর্ষণ, ২৩৬ জন গণধর্ষণ ও ৩৩ জন ধর্ষণের পর হত্যা ও ৩ জন ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যাসহ মোট ১৩৪৬ জন নারী ও কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

      এছাড়া ২০০ জনকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে ৪৩ জন। ৭৪ জন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে। এসিড দগ্ধের শিকার হয়েছে ২৫ জন, এর মধ্যে এসিড দগ্ধের কারণে মৃত্যু ৪ জন। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ২৯ জন, তার মধ্যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। উত্ত্যক্তের শিকার হয়েছে ৫৯ জন। অপহরণের ঘটনা ঘটেছে মোট ১২৫ জন। পাচারের শিকার হয়েছে ১০১ জন তন্মধ্যে পতিতালয়ে বিক্রি ৪ জন।

      বিভিন্ন কারণে ৪৬৮ জন নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও ৩৫ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতন হয়েছে ১১৭ জন, তন্মধ্যে ৫২ জন যৌতুকের কারণে হত্যা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ১৫৯ জন।

      বিভিন্ন নির্যাতনে শিকার হয়েছেন ১৬৪ জন। ২৫২ জন নারী ও কন্যাশিশুর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ১১৭টি। পাশাপাশি সাইবার ক্রাইম অপরাধের শিকার হয়েছেন ৪৩ জন নারী।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সংসদে ৬০ আসনসহ আলাদা মন্ত্রণালয় চায় হিন্দু মহাজোট

        প্রশাসনের সর্বত্র মালাউনদের সরব উপস্থিতির পরও আলাদা মন্ত্রণালয়সহ জাতীয় সংসদে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে ৬০টি সংরক্ষিত আসনসহ পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থারও দাবি তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।

        গত বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরে সংগঠনটির মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

        সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও একটি স্বাধীন সংখ্যালঘু কমিশন প্রতিষ্ঠার দাবিতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মহাসচিব হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও লুটপাটের নানা মিথ্যা অভিযোগ তুলে ধরেছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বছরজুড়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ৩০০: আসক

          ২০২০ সালে ৩০০ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্রে (আসক)।

          আজ বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে মানবাধিকার পরিস্থিতি-২০২০ নিয়ে আসক আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন আসক সদস্য আবু আহমেদ ফজলুল কবির।

          প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ১৮৮ জন এবং মাদকবিরোধী অভিযানে ১১২ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া বছরজুড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে নিহত হয়েছেন ১১ জন। গ্রেপ্তারের আগে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্যাতনে মারা গেছেন ১৩ জন। অসুস্থতাসহ নানা কারণে দেশের কারাগারগুলোতে মারা গেছেন ৭৫ জন। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলি ও নির্যাতনে নিহত হয়েছেন ৪৯ বাংলাদেশি।

          প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২০ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, মহামারির মধ্যে অর্থনীতি, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অধিকারের ক্ষেত্রে অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রয়েছে। তবে এর মাঝেও চিকিৎসা খাতে চরম অনিয়ম, ত্রুটিপূর্ণ করোনা পরীক্ষা, অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রীর চরম মূল্য ভুগিয়েছে মানুষকে।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            Originally posted by Al-Firdaws News View Post
            সংসদে ৬০ আসনসহ আলাদা মন্ত্রণালয় চায় হিন্দু মহাজোট
            কি অবাক হচ্ছেন?
            অবাক হওয়ার কিছু নেই!
            তারা দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে...
            আর বাংলার মুসলিমরা জেগে জেগে ঘুমাচ্ছে...
            উম্মাহর দরদী মুজাহিদরা সতর্ক করে যাচ্ছে...
            অবুঝরা মুজাহিদদেরকেই দোষারোপ করছে...
            ও ভাই, সতর্ক হওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়...
            পরে আফসোস করে কোন লাভ হবে না...!
            আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন
            “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

            Comment


            • #7
              Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
              কি অবাক হচ্ছেন?
              অবাক হওয়ার কিছু নেই!
              তারা দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে...
              আর বাংলার মুসলিমরা জেগে জেগে ঘুমাচ্ছে...
              উম্মাহর দরদী মুজাহিদরা সতর্ক করে যাচ্ছে...
              অবুঝরা মুজাহিদদেরকেই দোষারোপ করছে...
              ও ভাই, সতর্ক হওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়...
              পরে আফসোস করে কোন লাভ হবে না...!
              আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন
              এটার ভয়াবহতা নিয়ে ব্যাপক সচেতনতা গড়ে তোলা দরকার।

              বসে বসে খাইলে রাজার রাজত্বও ফুরিয়ে যায়। আলেমরা পুরাতন ঐতিহ্য নিয়ে গর্ব করে অলসভাবে কাটাতে কাটাতে পুর্বপুরুষদের পূঁজিটুকুও হারাতে বসেছে। সামনে দেখতে পাবে, প্রকৃতি কারো আপন নয়। এ দুনিয়ায় লড়াই ছাড়া টিকে থাকা যায় না।

              খুব দুঃখজনক বিষয়।

              Comment


              • #8
                আলিমদের ভুলের মাশুল দিতে হবে ৷
                তখন কেঁদেও কোন লাভ হবে না ৷
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment

                Working...
                X