Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ১৬ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ০১ জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ১৬ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ০১ জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

    নিত্যপণ্যের বাড়তি দরেই শুরু হল নতুন বছর

    নিত্যপণ্যের বাড়তি দরে নতুন বছর ২০২১ শুরু হল। চাল থেকে শুরু করে ডাল, ভোজ্যতেল, মাছ-মাংস, মসলা জাতীয় পণ্য সব কিছুর দামই চড়া। চাহিদা অনুপাতে কম কেনাকাটা করছেন অনেকে। ২০২০ সালে করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্যের দামে নাভিশ্বাস ওঠা ভোক্তা নতুন বছরেও ভোগান্তির শিকার হতে পারেন। এ বাড়তি চাপ তাদের জীবনমানের ওপরও প্রভাব ফেলবে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়বেন নিম্ন ও সীমিত আয়ের মানুষ।

    অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির পেছনে যৌক্তিক কোনো কারণ নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পুরনো সিন্ডিকেটের কারসাজিতে মূলত এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। বিভিন্ন সময় সিন্ডিকেটের সদস্যদের চিহ্নিত করা হলেও তাদের কখনও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয়নি। ফলে নানা ইস্যুতে নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে তারা বাজার অস্থিতিশীল করে তুলছে। আর সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে তারা অল্প সময়ে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা।

    বৃহস্পতিবার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, এক বছরের ব্যবধানে মোটা চাল কেজিতে ৪৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ দাম বেড়েছে। মাঝারি আকারের চাল কেজিতে বছরের ব্যবধানে ২৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি কেজি সরু চাল বছরের ব্যবধানে ২০ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতি কেজি মসুর ডাল বছরের ব্যবধানে সর্বোচ্চ ২৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। ভোজ্যতেল বছরের ব্যবধানে লিটারে সর্বোচ্চ ২৮ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। মাসের ব্যবধানে রসুন ২৩ দশমিক ৫৩ ও হলুদ ১৮ দশমিক ৯২ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। জিরা, লবঙ্গ ও দারুচিনির দামও বেড়েছে। এছাড়া বছরের ব্যবধানে প্রতি কেজি রুই ২৭ দশমিক ২৭ শতাংশ, গরুর মাংস ৪ দশমিক ৬৩, খাসির মাংস ৬ দশমিক ৬৭, কেজিতে ব্রয়লার মুরগি ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে।

    জানতে চাইলে দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান যুগান্তরকে বলেছেন, বর্তমান বাজার ব্যবস্থা ক্রেতাদের জন্য নয়, বিক্রেতাদের জন্য। অসাধু সিন্ডিকেটের কারণে এমন হচ্ছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত প্রভাবশালী। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মতো সৎ সাহস কারও হচ্ছে না। এ কারণে এটি একটি দুষ্ট চক্রের মধ্যে পড়েছে। আর সাধারণ মানুষ এ দুষ্ট চক্রের হাতে জিম্মি। তিনি বলেন, মূল বিষয় হল- সুশাসনের ঘাটতি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নেই। এখানে কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। সুশাসন নিশ্চিত না হলে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে না।

    আন্তর্জাতিক শ্রম ও সংস্থা আইএলও এবং বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) তথ্য অনুসারে করোনায় নতুন করে দেশে এক কোটি লোক দরিদ্র হয়েছে। এছাড়া অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতার কারণে অধিকাংশ মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমেছে। আর এসব সংস্থা যখন এ ধরনের দুরবস্থার সংবাদ দিচ্ছে, সেই সংকটের মধ্যে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক দামের কারণে মানুষ অসহায় হয়ে পড়ছেন।

    বৃহস্পতিবার রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে- প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৬৭ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকা। পাইজাম চাল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৬০ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৫৫ টাকা। প্রতি কেজি মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা জাতের চাল বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা। পাশাপাশি প্রতি কেজি মাঝারি দানার মসুরের ডাল বিক্রি হয়েছে ৯৫-১০০ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৮০-৮৫ টাকা। ভোজ্যতেলের মধ্যে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ১০৯-১১০ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ১০০-১০৪ টাকা। আর গত বছর একই সময় বিক্রি হয়েছে ৮৫-৮৬ টাকা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ১২৫ টাকা। যা ১ মাস আগেও ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর গত বছর একই সময় বিক্রি হয়েছে ১০০-১১০ টাকা। পাম অয়েলও চড়া দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি লিটার পাম অয়েল সুপার বিক্রি হয়েছে ১০০-১০২ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৯০-৯৫ টাকা। আর ১ বছর আগে একই সময় বিক্রি হয়েছে ৭৫-৭৬ টাকা।

    ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশের (সিওয়াইবি) নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ যুগান্তরকে বলেন, বাজারে পুরনো সিন্ডিকেট বারবার সক্রিয় হচ্ছে। সুযোগ বুঝে তারা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এ কারণে ভোক্তারা নিত্যপণ্যের বাজারে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন। তিনি বলেন, সিন্ডিকেটের সদস্যদের চিহ্নিত করা হলেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয় না। এ কারণে এবারও তারা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই তাদের কঠোর আইনের আওতায় আনা হলে ভোক্তার সুফল মিলবে।

    খুচরা বাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি রুই বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৩০০-৩৫০ টাকা। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৫৮০ টাকা। যা গত বছর একই সময়ের তুলনায় ৩০ টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি খাসির মাংস বিক্রি হয়েছে ৮৫০ টাকা। যা গত বছর একই সময়ে বিক্রি হয়েছে ৮০০ টাকা। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে ১৩৫ টাকা। যা ১ মাস আগে বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা।

    রাজধানীর নয়াবাজারের ক্রেতা রিয়াদুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, ২০২০ সালজুড়ে নিত্যপণ্যের বাড়তি দর ছিল। একেক সময় একের পণ্যের দাম নিয়ে কারসাজি করেছে বিক্রেতারা। এতে তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এ বাড়তি দর নিয়েই নতুন বছর শুরু হচ্ছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতের আসামে মাদরাসা বন্ধের আইন পাস

    ভারতের আসাম বিধানসভায় রাষ্ট্র পরিচালিত মাদরাসাগুলো বন্ধের বিল পাস করেছে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার।

    এখন বিলটি অনুমোদনের জন্য রাজ্যপালের কাছে পাঠানো হবে। নতুন আইন অনুযায়ী, মাদরাসা খাতে আর কোনো সরকারি অর্থ ব্যয় করা হবে না। ২০২১ সালের ১ এপ্রিলের মধ্যে ৭০০-এর বেশি মাদরাসা বন্ধ করে সেগুলোকে সাধারণ বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হবে। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী হিমান্তা বিশ্ব শার্মা তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

    ওই বিলের আওতায় আসাম রাজ্যে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ভেঙে ফেলা হবে।

    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সরকার খুব শিগগিরি বেসরকারি মাদরাসার বিষয়ে নতুন আরেকটি আইন পাস করবে। কওমি মাদরাসাগুলোতে ইসলামিক শিক্ষার পাশাপাশি বিজ্ঞান, গণিত ও অন্যান্য বিষয়গুলো পাঠ্যসূচিতে রাখলে কেবল সেগুলোকে পাঠদানের অনুমোদন দেয়া হবে।

    অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাট ফ্রন্টের (এআইইউডিএফ) বিধায়ক রফিকুল ইসলাম বলেন, আসাম সরকার বলেছে, জনসাধারণের অর্থ আর ধর্মীয় শিক্ষায় ব্যয় করা হবে না। কিন্তু বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বৈদিক শিক্ষা ও ইসলামিক শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। যা নির্বাচনের এজেন্ডার মতো দেখাচ্ছে।

    তিনি বিধানসভায় আরো বলেন, এখন যারা ওই আইনের বিপক্ষে আদালতে যেতে চায় আমরা তাদের সাহায্য করব। বিরোধী দল ওই আইনটির সমালোচনা করে বলেছে, হিন্দুদের দিয়ে মোদি সরকার সারাদেশে মুসলিম বিরোধী শাসন চালাচ্ছে।

    শিক্ষামন্ত্রী বলেছে, আমাদের মসজিদগুলোতে আর ইমামের প্রয়োজন নেই। সংখ্যালঘিষ্ট মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্য থেকে আমাদের প্রয়োজন পুলিশ অফিসার, ডাক্তার, শিক্ষক ও আমলা। সে আরো বলেছে, আমরা সকল মাদরাসাগুলোকে সাধারণ স্কুলে রূপান্তরিত করব। ওই স্কুলগুলোতে আর ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হবে না।

    এদিকে বিশ্লেষকগণ বলছেন, আইনটি মুসলিম বিরোধী। মুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করতে আইনটি করা হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      জম্মু-কাশ্মীর : অবশেষে ভুয়ো এনকাউন্টারের কথা স্বীকার করল মালাউনরা সেনারা

      জম্মু-কাশ্মীরে ভারতীয় মালাউন সেনারা ভুয়া এনকাউন্টারে তিন শ্রমিকের হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে।

      বিবিসি হিন্দি ওয়েবসাইট সূত্রে প্রকাশ, ২০২০ সালের ১৮ জুলাই জম্মুর রাজৌরি জেলার তিন যুবককে একটি অভিযান চালিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। সেনাবাহিনী তখন তাদের অজ্ঞাত সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করেছিল। ওই অভিযানে নিহতদের নাম ইমতিয়াজ আহমেদ (২১), আবরার আহমেদ (২৫) এবং মুহাম্মাদ ইবরার (১৭)। তারা সকলেই রাজৌরি জেলা থেকে সোপিয়ানে শ্রমিকের কাজের জন্য গিয়েছিলেন। তিনজনই পরস্পরের আত্মীয় এবং রাজৌরির একই গ্রামের বাসিন্দা ছিল।

      ইবরারের বাবা ‘বিবিসি’কে আগে বলেছিলেন যে ইবারার ছয় মাস আগে কুয়েত থেকে ফিরে এসেছিল এবং এখন তার বাবার সাহায্য করতে এখানেই অবস্থান করছিল। তিনজনই সোপিয়ানে একটি ভাড়া ঘরে থাকতেন। এনকাউন্টার হওয়ার ২২ দিন পরে ওই তিনজনের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। ফটোগ্রাফসহ লেখা ছিল যে সেনাবাহিনীর একটি এনকাউন্টারে নিহত ওই তিন যুবক, যাদেরকে সামরিক বাহিনী অজ্ঞাত ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে তারা আসলে জম্মু জেলার রাজৌরির শ্রমিক।

      পরে সমালোচনার মুখে, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের নেতৃত্বে একটি দল রাজৌরিতে গিয়েছিল এবং সেখান থেকে তিনজনের পরিবারের ‘ডিএনএ’ নমুনা নিয়েছিল। ১৮ আগস্টের বিবৃতিতে সেনাবাহিনী আরও বলেছিল,* ‘মূল সাক্ষীদের বক্তব্য রেকর্ড করা হচ্ছে এবং তদন্ত করা হচ্ছে এর পুরো অগ্রগতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ* করা হচ্ছে। এছাড়া অন্য সাক্ষীদেরও আদালতে সাক্ষ্য দিতে বলা হচ্ছে। এর পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর পুলিশও রাজৌরিতে গিয়ে ‘ডিএনএ’ নমুনা সংগ্রহ করেছে।’

      ওই এনকাউন্টারের পরে, লাশগুলো বারমুল্লা জেলার গান্টমুলা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছিল। ওই জায়গাটি এনকাউন্টার স্থল থেকে কয়েকশো* কিলোমিটার দূরে। ২০২০ সালের ৩ অক্টোবর, স্থানীয় প্রশাসন ওই* তিনজনের লাশ কবর থেকে বের করে তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করে। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ যে ‘ডিএনএ’ নমুনা পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছিল তা মৃতদের সাথে মিলে গিয়েছিল।

      এখনও পর্যন্ত এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে* বড় ঘটনা ঘটেছে তা হ’ল মৃত ব্যক্তিদের ’সন্ত্রাসীর’ যে ট্যাগ দেওয়া হয়েছিল তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। আসলে তারা ছিল নিরীহ বেসামরিক ব্যক্তি যারা একটি ভুয়ো এনকাউন্টারে মারা গিয়েছিল। প্রত্যেকে অপেক্ষা করছে অপরাধে জড়িতদের কী হবে তার চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য।

      আর এভাবেই, জম্মু-কাশ্মীরে মালাউন বাহিনীরা ভুয়ো এনকাউন্টার চালিয়ে নিরীহ বেসামরিক মুসলিমদের হত্যা করে চলছে। যার কোন বিচার এখনো হয়নি।

      সূত্র: পার্সটুডে।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        থার্টিফার্স্ট নাইটে পার্টির চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে এলোপাতাড়ি কোপ

        নরসিংদীতে থার্টিফার্স্ট নাইটে পার্টি করার জন্য ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করলে তা না দেওয়ায় এক ব্যবসায়ীকে প্রতিষ্ঠানে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেছে সন্ত্রাসীরা। মুমূর্ষু অবস্থায় ব্যবসায়ী সজিব মিয়াকে (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
        আহতের স্বজনরা জানিয়েছেন, থার্টিফার্স্ট নাইটে পার্টি করার জন্য বিলাসদী এলাকার সাকিব, সালমান, শুভ, সিয়াম, সোহান ও তানজিদ নরসিংদী স্টেডিয়াম মার্কেটে ফার্নিচার দোকানের মালিক সজিব মিয়ার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তাকে দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করে।

        এর কিছুক্ষণ পর সন্ত্রাসীরা ধারালো অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তার ওপর হামালা চালানোর চেষ্টা করে। পরে সে আত্মরক্ষার জন্য পার্শ্ববর্তী ফুড ভিলেজ অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের ক্যাশ কাউন্টারের নিচে লুকিয়ে পড়েন। ওই সময় সন্ত্রাসীরা সজিবকে রেস্টুরেন্টের ভেতরে ঢুকে চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে।

        পরে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার সময় সন্ত্রাসীরা পুনরায় তার ওপর হামলা চালায়। এতে সজিব গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ১৯ বছর কারা ভোগ করে বের হওয়ার সময় ফিলিস্তিনিকে আবারো আটক করল ইসরাইল

          ইসরাইলের নাকাব কারাগারে ১৯ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করে বের হওয়ার মুহূর্তে বুধবার এক ফিলিস্তিনি বন্দীকে আবারো আটক করেছে দখলদার বাহিনী। খবর ওয়াফা নিউজ এজেন্সির।

          নাকাব কারাগার থেকে বের হওয়ার পরপরই ৪১ বছর বয়সী মালেক বুকেইরাতকে আবারো আটক করা হয় এবং পশ্চিম জেরুসালেমে রাশিয়ান কম্পাউন্ড হিসেবে পরিচিত আল-মস্কোবিয়েহ জিজ্ঞাসাবাদ কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।

          পরিবার জানায়, তাদেরকে বুকেইরাতের সাথে হাত মেলানো- এমনকি তাকে স্পর্শ করার অনুমতিও দেয়া হয়নি। তার মুক্তির জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে যেকোনো উদযাপনও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।

          ওয়াফা নিউজ এজেন্সির খবরে প্রকাশ, ইসরাইলি দখলদার বাহিনী দখলকৃত পূর্ব জেরুসালেম শহরের সুর বাহের এলাকায় বুকেইরাতের পারিবারিক বাড়িতে হানা দিয়ে তার পরিবারকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য করে এবং লুটপাট চালায়।

          দক্ষিণ-পশ্চিম তীরের বেথলেহাম শহরের বাইরের একটি চৌকি থেকে ২০০১ সালের ৩১ ডিসেম্বর বুকেইরাতকে প্রথম আটক করা হয়েছিল এবং পরে ‘দখল প্রতিরোধের’ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ১৯ বছরের সাজা ঘোষণা করা হয়।

          গত মাসে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ বুকেইরাতের বাবা জেরুসালেমের ওয়াকফ বিভাগের উপ-পরিচালক নাজেহ বুকেইরাতকেও ছয় মাসের জন্য আল-আকসা মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।

          সূত্র: মিডলইস্ট মনিটর
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            Originally posted by Al-Firdaws News View Post
            ভারতের আসামে মাদরাসা বন্ধের আইন পাস
            ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
            আজকের সংবাদগুলোর বেশিরভাগ-ই দুঃখজনক!!!
            “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

            Comment


            • #7
              Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
              ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
              আজকের সংবাদগুলোর বেশিরভাগ-ই দুঃখজনক!!!
              আল্লাহ আপনি হেফাজত করুন ৷
              মুসলিমদের সাহায্য করুন ৷
              আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন ৷ আমিন
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment

              Working...
              X