চাঁদা না দেয়ায় ফটিকছড়ি মাদরাসায় যুবলীগ সন্ত্রাসীর হামলা, গুলিবিদ্ধ ৬
ফটিকছড়িতে যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে মাদরাসায় ছাত্রদের ওপর অতর্কিত হামলা ও ভাঙ্গচুর চালিয়েছে। স্থানীয় এই যুবলীগ নেতার হামলায় প্রায় দশ জন ছাত্র আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা মাদরাসা থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় এ সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) বিকেলে ফটিকছড়ির মাইজভান্ডারস্থ মান্নানীয়ার পশ্চিম নানুপর দারুস ছালাম ঈদগাহ মাদরাসা নির্মাণকে কেন্দ্র করে যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়।
পুলিশের কাছে ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে মাদরাসার ছাত্ররা জানান, স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে মাদরাসায় হামলা চালানো হয়। ট্রাক নিয়ে এসে মাদরাসার মালামাল তুলে নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগও করেছেন তারা।
স্থানীয় লোকজন জানান, আমরা হঠাৎ গুলির আওয়াজ শুনি। তারপরই দেখি একজনের বুকে গুলি লেগে মাঠিতে পড়ে আছে।
স্থানীয় রুহুল আমিন বলেন, হুজুুর থেকে চাঁদা চেয়েছেন হাসানের লোকজন। হুজুর টাকা দিতে অস্বীকার করায় ট্রাক এনে মাদরাসার মালামাল তুলে নিয়ে যেতে লাগলে মাদরাসার ছাত্ররা বাধা দিলে তাদের মারধর করে। এরপর গুলির আওয়াজ শুনি। কয়েকজনকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখি। প্রায় ছয় সাত জনের মত গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও জানান রুহুল আমিন।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা জানাতে চাইলে এলাকার সাইফুর রহমান জানান, পাঠান পাড়ার হাসান, মাদরাসা থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় এ হামলা করা হয়। গুলিবিদ্ধ একজনের অবস্থা আশঙ্কজনক বলেও জানান তিনি।
এদিকে এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা, জামিয়া বাবুনগরের পরিচালক মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার সুষ্ঠু বিচার চাই৷ যারা পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্র মূলক ফটিকছড়ির শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করতে চায় তাদের দৃষ্টান্তমূলক মূলক শাস্তি চাই।
মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, দখলের উদ্দেশ্যে দারুস ছালাম ঈদগাহ মাদ্রাসায় হামলার ঘটনা বরদাশত করা হবে না। দেশীয় ও বিদেশী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা চালিয়ে মাদ্রাসার ছাত্রদের রক্তাক্ত করে চরম দৃষ্টতা আর দুঃসাহস দেখানো হয়েছে।
ফটিকছড়িতে যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে মাদরাসায় ছাত্রদের ওপর অতর্কিত হামলা ও ভাঙ্গচুর চালিয়েছে। স্থানীয় এই যুবলীগ নেতার হামলায় প্রায় দশ জন ছাত্র আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা মাদরাসা থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় এ সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়।
সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) বিকেলে ফটিকছড়ির মাইজভান্ডারস্থ মান্নানীয়ার পশ্চিম নানুপর দারুস ছালাম ঈদগাহ মাদরাসা নির্মাণকে কেন্দ্র করে যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হয়।
পুলিশের কাছে ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে মাদরাসার ছাত্ররা জানান, স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসানের নেতৃত্বে মাদরাসায় হামলা চালানো হয়। ট্রাক নিয়ে এসে মাদরাসার মালামাল তুলে নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগও করেছেন তারা।
স্থানীয় লোকজন জানান, আমরা হঠাৎ গুলির আওয়াজ শুনি। তারপরই দেখি একজনের বুকে গুলি লেগে মাঠিতে পড়ে আছে।
স্থানীয় রুহুল আমিন বলেন, হুজুুর থেকে চাঁদা চেয়েছেন হাসানের লোকজন। হুজুর টাকা দিতে অস্বীকার করায় ট্রাক এনে মাদরাসার মালামাল তুলে নিয়ে যেতে লাগলে মাদরাসার ছাত্ররা বাধা দিলে তাদের মারধর করে। এরপর গুলির আওয়াজ শুনি। কয়েকজনকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখি। প্রায় ছয় সাত জনের মত গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও জানান রুহুল আমিন।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা জানাতে চাইলে এলাকার সাইফুর রহমান জানান, পাঠান পাড়ার হাসান, মাদরাসা থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দেয়ায় এ হামলা করা হয়। গুলিবিদ্ধ একজনের অবস্থা আশঙ্কজনক বলেও জানান তিনি।
এদিকে এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা, জামিয়া বাবুনগরের পরিচালক মাওলানা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলার সুষ্ঠু বিচার চাই৷ যারা পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্র মূলক ফটিকছড়ির শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করতে চায় তাদের দৃষ্টান্তমূলক মূলক শাস্তি চাই।
মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, দখলের উদ্দেশ্যে দারুস ছালাম ঈদগাহ মাদ্রাসায় হামলার ঘটনা বরদাশত করা হবে না। দেশীয় ও বিদেশী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা চালিয়ে মাদ্রাসার ছাত্রদের রক্তাক্ত করে চরম দৃষ্টতা আর দুঃসাহস দেখানো হয়েছে।
Comment